সরকারি কর্মচারীগণ ১৯৮২ সালের গৃহ নির্মাণ নীতিমালা মোতাবেক ১,২০,০০০ টাকা গৃহ নির্মাণ অগ্রিম দিয়ে থাকেন। ২০০০ সালের আগে বা পরে যারা এ ঋণ নিয়ে ছিলেন তারা ঔই সময়ে জমিতে কেউ কেউ বিনিয়োগ করেছিলেন তারা লাভবান হয়েছে। বর্তমানে এই অর্থ দিয়ে বর্তমান জমি বা গৃহ নির্মাণ ঋণ পাওয়া যাবে না। তবুও অনেকেই ২০০৫ সালের পরে গৃহ নির্মাণ ঋণ নিয়েছে তাদের ঋণের আসল অর্থ কিস্তির মাধ্যমে পরিশোধ শেষ হয়েছে। আসল কর্তনের পরই সুদ কর্তনের প্রয়োজন পড়ে নিচের লিংকে সুদ নির্ণয়ের ফরম প্রদান করা হল।
হিসাবরক্ষণ অফিস হতে সুদ নির্ণয়ে কি কি লাগে?
১। গৃহ নির্মাণ অগ্রিম মঞ্জুরির আদেশের কপি।
২। কর্তন শুরু তারিখ হতে টোকেন নম্বর ও তারিখসহ কিস্তির সংখ্যার তালিকা।
৩। পূরণকৃত সুদ নির্ণয়ের ফরম।
সুদ নির্ণয়ের পূর্ব পর্যন্ত কি কর্তন চালিয়ে যেতে হবে?
হ্যাঁ, আসল কর্তনের পর একই হারে সুদ কর্তন চালিয়ে যেতে হবে। কেউ ১,২০,০০০ টাকা গৃহ নির্মাণ অগ্রিম গ্রহণ করে থাকলে ১২০ কিস্তিতে ১০০০ টাকা করে কর্তন করতে হয়। আসল কর্তনের পর প্রায় ৭০ হাজার টাকার মত সুদ গুনতে হয়। চক্রবৃদ্ধি হারে ১০% সুদ নেওয়ার কারণে ১২০ কিস্তিতে ১০ বছরে অনেক বেশি অর্থ সুদ হিসাবে গুনতে হয়। এ ধরনের ঋণ বর্তমানে না নেওয়াই শ্রেয়। যদি সরকার ২০১৮ সাল হতে নতুন নীতিমালায় ব্যাংকিং ব্যবস্থায় গৃহ নির্মাণ ঋণ প্রদান শুরু করেছে কিন্তু এ ঋণ কর্মকর্তাগণ পেলেও কর্মচারীদের ধরাছোয়ার বাহিরেই রয়ে গেছে এখনও।
গৃহ নির্মাণ অগ্রিমের সুদ নিরুপন ফরম: ডাউনলোড
আমার একটি প্রশ্ন যে স্বাধীন বাংলাদেশে দুই রকম আইন হয় কিভাবে ।আমি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চাকরী করি ।2009সালে আওয়ামীলীগ সরকার আসার পর চট্টগ্রাম বিভাগের জেলা উপজেলার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ।বিভিন্ন পদ থেকে পদন্নোতি দেওয়া হয়েছে ।যেমন 1/ঝারুদার হতে অফিস সহকারী কমপিউটার কাম মূদ্রাক্ষরিক2/নিরাপত্তা প্রহরী হতে (কৃষিয়ার )এখন বন্ধ ব্লক পোষ্ট আইনে নাই বিধানে নেই আমরা যারা বর্তমানে হাসপাতালে চাকরি করছি করোনা_19 কালে কত যে কষ্টে করে ডেউটি করছি আমাদের পদন্নোতি দেওয়া হয়না বিধান করেছে অফিস সহায়ক থেকে পদন্নোতি হবে আর যারা একই শ্রেণীর একই বেতন তাদের পোষ্ট ব্লগ তারা পদন্নোতি পাবেনা কেন তারা বাংলাদেশের স্বাধীন দেশের না এরা বেশে আসছে কি নদী দিয়ে ।স্বাধীনতার ঘোষক জনাব,বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে স্বরণ করুন উনার মাঝে কোন ভেদাভেদ ছিলনা সবাই বাঙালী জাতি হিসেবে উনার কাছে।স্বাধীনতা পেয়ে সবাই যের যের জায়গাই আছে কিন্তু যারা ছোট পদে চাকরি করে কোন ভাবেই পদন্নোতির যোগ্যনা এই হিংসাতো বঙ্গবন্ধুর ছিলনা এখন যে বঙ্গবন্ধুর কন্যা মাননীয় প্রধান মন্ত্রী উনার মাঝে ও কোন হিংসা নেই কেন যোগ্যতাদারিরা পদন্নোতি পাবেনা এই জিনিসটা আসলে জানতে চাই ।ভুল ক্ষমা করবেন।
আপনার সাথে সহমত। এজন্য সকল দপ্তরে একই নিয়োগ বিধিমালা কার্যকরের জন্য আন্দোলন চলছে।