সরকারের কার্যক্রমে আরও গতিশীলতা আনয়ন, সরকারী বা ব্যক্তিগত কাজে (যথাযথ কর্তৃপক্ষের ছুটি গ্রহণক্রমে) বৈদেশিক ভ্রমণের ক্ষেত্রে ক্ষমতা বিকেন্দ্রীকরণ এবং মন্ত্রণালয়/বিভাগসমূহ ও সকল অধিদপ্তর/পরিদপ্তর/স্বশাসিত/স্বায়ত্তশাসিত সংস্থায় অধিকতর ক্ষমতা অর্পণের লক্ষ্যে বিদ্যমান সকল আদেশ এতদ্বারা বাতিল করে সরকার নিম্নরূপ আদেশ করল।
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়
নং সংখ্যা ৩১.৩৯.৩২.০০.০০.০০.২০০৭-২৯(১০০০), তারিখঃ ১৮-১০-১৪১৩বাং/৩১-০১-২০০৭ইং
আদেশ
বিষয়: বিদেশ ভ্রমণের অনুমতি প্রদান।
সরকারের কার্যক্রমে আরও গতিশীলতা আনয়ন, সরকারী বা ব্যক্তিগত কাজে (যথাযথ কর্তৃপক্ষের ছুটি গ্রহণক্রমে) বৈদেশিক ভ্রমণের ক্ষেত্রে ক্ষমতা বিকেন্দ্রীকরণ এবং মন্ত্রণালয়/বিভাগসমূহ ও সকল অধিদপ্তর/পরিদপ্তর/স্বশাসিত/স্বায়ত্তশাসিত সংস্থায় অধিকতর ক্ষমতা অর্পণের লক্ষ্যে বিদ্যমান সকল আদেশ এতদ্বারা বাতিল করে সরকার নিম্নরূপ আদেশ করল :
১। নিম্নলিখিত কর্মকর্তাগণের বিদেশ ভ্রমণে মাননীয় প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন প্রয়োজন হবে :
(ক) মন্ত্রিপরিষদ সচিব/মুখ্য সচিব/বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্ণর/মন্ত্রণালয়/বিভাগসমূহের সচিব/ ভারপ্রাপ্ত সচিব ও পরিকল্পনা কমিশনের সদস্যবৃন্দ;
(খ) অধিদপ্তর প্রধান এবং স্বশাসিত/স্বায়ত্তশাসিত সংস্থার ১ ও ২ নং বেতন স্কেলভুক্ত প্রধান নির্বাহী;
(গ) সরকারের অতিরিক্ত সচিববৃন্দ ও বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্ণর;
(ঘ) বিভাগীয় কমিশনার, উপ-মহাপুলিশ পরিদর্শক, পুলিশ কমিশনার, জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার।
২। নিম্নলিখিত কর্মকর্তাগণের বিদেশ ভ্রমণে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে নিয়োজিত মাননীয় উপদেষ্টার অনুমোদন আবশ্যক হবে :
(ক) ১ নং অনুচ্ছেদে বর্ণিত কর্মকর্তা ছাড়া মন্ত্রণালয়/বিভাগ ও এর অধীন অধিদপ্তর/ পরিদপ্তর/স্বশাসিত/স্বায়ত্তশাসিত সংস’ায় কর্মরত জাতীয় বেতন স্কেলের ৫নং এবং তদূর্ধ্ব স্কেলভুক্ত সকল কর্মকর্তা;
(খ) উপদেষ্টাদের ব্যক্তিগত কর্মকর্তা।
৩। নিম্নলিখিত কর্মকর্তাগণের বিদেশ ভ্রমণে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের ক্ষেত্রে মুখ্য সচিব এবং সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়/বিভাগের সচিব/ভারপ্রাপ্ত সচিব অনুমোদনকারী কর্তৃপক্ষ হবেন :
(ক) ১এবং ২ নং অনুচ্ছেদে বর্ণিত কর্মকর্তাগণ ব্যতীত মন্ত্রণালয় ও এর অধীন অধিদপ্তর/ পরিদপ্তর/স্বশাসিত/স্বায়ত্তশাসিত সংস্থায় কর্মরত জাতীয় বেতন স্কেলের ৬ থেকে ৯নং স্কেলভুক্ত সকল কর্মকর্তা;
(খ) মন্ত্রণালয়ে কর্মরত সকল ২য়, ৩য় ও ৪র্থ শ্রেণীর কর্মচারী (সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের ক্ষমতা অর্পণ সংক্রান্ত আদেশ থাকলে তাও এক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে)।
৪। ১, ২ এবং ৩ নং অনুচ্ছেদে বর্ণিত কর্মকর্তা/কর্মচারীগণ ব্যতীত আর সকল কর্মকর্তা/ কর্মচারীর বিদেশ ভ্রমণের অনুমতি সংশ্লিষ্ট অধিদপ্তর/পরিদপ্তর/স্বশাসিত/স্বায়ত্তশাসিত সংস্থার স্ব স্ব প্রধান প্রদান করবেন।
৫। যে সকল মন্ত্রণালয়/বিভাগের দায়িত্ব সরাসরি মাননীয় প্রধান উপদেষ্টার অধীনে ন্যস- এ আদেশের ১নং অনুচ্ছেদে বর্ণিত কর্মকর্তাগণ ছাড়াও সে সকল মন্ত্রণালয়/বিভাগের এবং এদের অধীন অধিদপ্তর/পরিদপ্তর/স্বশাসিত/স্বায়ত্তশাসিত সংস’ার জাতীয় বেতন স্কেলের ৩নং স্কেলভুক্ত সকল কর্মকর্তার ভ্রমণে মাননীয় প্রধান উপদেষ্টার এবং ৪নং ও ৫নং স্কেলভুক্ত সকল কর্মকর্তার ভ্রমণে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের/বিভাগের সচিবগণের (প্রধান উপদেষ্টা কার্যালয়ের ক্ষেত্রে মুখ্য সচিব) অনুমোদন আবশ্যক হবে।
৬। (ক) অর্থায়নের উৎস নির্বিশেষে জাতীয় সংসদের মাননীয় স্পীকার, সুপ্রীম কোর্টের মাননীয় প্রধান বিচারপতি, প্রধান নির্বাচন কমিশনার, দুর্নীতি দমন কমিশনের চেয়ারম্যান, মহা হিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক, পাবলিক সার্ভিস কমিশনের চেয়ারম্যান, কর ন্যায়পাল নিজেদের এবং অধীন কর্মকর্তা/কর্মচারীদের সরকারী বা ব্যক্তিগত কাজে বিদেশ ভ্রমণে অনুমোদন প্রদান করবেন;
(খ) বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্ণর, ডেপুটি গভর্ণরগণ ব্যতীত তাঁর অধীন সকল কর্মকর্তা/ কর্মচারীর ভ্রমণ অনুমোদন করবেন;
৭। (ক) সিটি কর্পোরেশনের মেয়র, পার্বত্য চট্টগ্রাম স্থানীয় সরকার পরিষদের চেয়ারম্যান এবং পার্বত্য জেলা পরিষদসমূহের চেয়ারম্যানদের বিদেশ ভ্রমণে মাননীয় প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন আবশ্যক হবে;
(খ) পার্বত্য চট্টগ্রাম স্থানীয় সরকার পরিষদ/পার্বত্য জেলা পরিষদসমূহের সদস্যবৃন্দ, সিটি কর্পোরেশনের কমিশনারগণ এবং পৌরসভার চেয়ারম্যানগণের বিদেশ ভ্রমণে স্থানীয় সরকার বিভাগের দায়িত্বে নিয়োজিত মাননীয় উপদেষ্টা অনুমোদন দিবেন;
(গ) পৌরসভার কমিশনার, ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও সদস্যদের বিদেশ ভ্রমণে বিভাগীয় কমিশনার অনুমোদন প্রদান করবেন।
৮। উপরের অনুচ্ছেদসমূহে যা কিছুই উল্লেখ থাকুক না কেন বাংলাদেশ সরকার/বিশ্ববিদ্যালয়/ বৈদেশিক ঋণের অর্থের সংশ্লেষ না থাকলে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলরগণ তাঁর অধীন সকল শিক্ষক/কর্মকর্তা/কর্মচারীর অনধিক তিন মাসের বিদেশ ভ্রমণে অনুমোদন প্রদান করবেন।
৯। দলগতভাবে বিদেশ ভ্রমণের ক্ষেত্রে দলের সর্বোচ্চ পর্যায়ের কর্মকর্তা/কর্মচারীর ভ্রমণ অনুমোদনকারী কর্তৃপক্ষের নিকট থেকে সকলের ভ্রমণে অনুমোদন প্রয়োজন হবে।
১০। সকল অনুমোদনকারী কর্তৃপক্ষের নিকট কর্মকর্তা/কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণের প্রস-াব পেশকালে নিম্নের তথ্যাদি প্রদান করতে হবে:
(ক) ভ্রমণের প্রয়োজনীয়তা এবং ভ্রমণের উদ্দেশ্যের সাথে মনোনীত কর্মকর্তার উপযোগিতা;
(খ) ভ্রমণকাল (বিদেশে অবস্থান এবং যাতায়াতের সময় পৃথকভাবে উল্লেখ করতে হবে);
(গ) ব্যয়ের উৎস এবং ভ্রমণে বাংলাদেশ সরকারের অর্থের সংশ্লেষ থাকলে বাজেটে (বৈদেশিক মুদ্রার বাজেটসহ) মোট বরাদ্দ, হালনাগাদ ব্যয়িত অর্থ, প্রস্তাবিত ভ্রমণের পর স্থিতি অবস্থার বিবরণী ও খাতওয়ারী ব্যয়ের বিভাজন;
(ঘ) ঋণ চুক্তির অন-র্ভুক্ত ভ্রমণের ক্ষেত্রে ভ্রমণের মেয়াদ ১৫ দিনের অধিক হলে ভ্রমণের ফলে সরকার যেভাবে লাভবান হবে তার বর্ণনা;
(ঙ) প্রকল্পে নিয়োজিত কর্মকর্তাগণের ক্ষেত্রে অনুমোদিত প্রকল্প ছকে বিদেশ ভ্রমণ এবং এ সংক্রান- ব্যয়ের সুনির্দিষ্ট অর্থের সংস্থা;
(চ) বিগত এক বছরের ভ্রমণ বিবরণী (ভ্রমণের তারিখ থেকে পূর্ববর্তী এক বছরের);
(ছ) বিদেশে ‘প্রতিনিধি’ প্রেরণের ক্ষেত্রে যে পর্যায়ের কর্মকর্তাকে প্রেরণের অনুরোধ করা হয়েছে তার উল্লেখ।
১১। ভ্রমণের প্রস্তাব অনুমোদনের পূর্বে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বিভিন্ন বিদেশ ভ্রমণ/প্রশিক্ষণের বিষয়ে জারীকৃত সকল নীতিমালা (যেখানে যা প্রযোজ্য) অনুসৃত হয়েছে কি না তা নিশ্চিত করবেন।
১২। মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টা ও সচিব/ভারপ্রাপ্ত সচিবগণের একত্রে বিদেশ ভ্রমণ সাধারণভাবে পরিহার করা হবে। জাতীয় স্বার্থে বিশেষ ক্ষেত্রে (যেমন-বিশ্বব্যাংক, আই.এম.এফ ইত্যাদির বার্ষিক সভা, দাতা গোষ্ঠীর সভা ইত্যাদি) একত্রে বিদেশ ভ্রমণ অপরিহার্য হলে অত্যন্ত সীমিত ক্ষেত্রে এর ব্যত্যয় করা যেতে পারে।
১৩। বিদেশ ভ্রমণকালে স্বামী/স্ত্রী (স্পাউস) সহগামী/অনুগামী হলে তাঁর ক্ষেত্রেও একই কর্তৃপক্ষের অনুমোদন প্রয়োজন হবে। এ সংক্রান- প্রস-াবে ব্যয়ের উৎস বর্ণনা করতে হবে এবং কোনক্রমেই এই ভ্রমণে বাংলাদেশ সরকার/সংস্থা/ঋণের অর্থ ব্যয় করা যাবে না।
১৪। স্বশাসিত সংস’াকে অর্পিত (ডেলিগেটেড) ক্ষমতা প্রেষণে নিয়োজিত/কর্মরত কর্মকর্তা/ কর্মচারীদের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য হবে, তবে এরূপ বিদেশ ভ্রমণের অনুমতি প্রদানের বিষয় মূল নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষকে অবহিত করতে হবে।
১৫। সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়/বিভাগের সচিব/ভারপ্রাপ্ত সচিব/অতিরিক্ত সচিব/যুগ্ম-সচিব/কর্মকর্তা/ কর্মচারীদের বৈদেশিক ভ্রমণ/প্রশিক্ষণ নীতিমালার অনুসরণ নিশ্চিত করবেন। প্রত্যেক মন্ত্রণালয়/ বিভাগকে সকল বৈদেশিক ভ্রমণ সংক্রান্ত ত্রৈমাসিক প্রতিবেদন পরবর্তী মাসের ১৫ তারিখের মধ্যে মাননীয় প্রধান উপদেষ্টার অবলোকনের জন্য পেশ করতে হবে।
১৬। প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণকারী কর্মকার্তা/কর্মচারীবৃন্দের প্রশিক্ষণ সংক্রান- প্রতিবেদন সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়/বিভাগ সরাসরি সংস্থাপন মন্ত্রণালয় কর্তৃক নির্ধারিত ছকে সংস্থাপন মন্ত্রণালয়ের ক্যারিয়ার প্ল্যানিং অনুবিভাগে প্রেরণ করবে।ক্যারিয়ার প্ল্যানিং অনুবিভাগ প্রশিক্ষণের মূল্যায়ন করবে এবং সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাগণকে পরবর্তীকালে যথাযথ স্থানে পদায়নের পরিকল্পনা প্রদান করবে।
আলী ইমাম মজুমদার
মুখ্য সচিব।
সরকারি কর্মচারীদের মধ্যে যারা প্রশাসন শাখা বা হিসাব শাখায় কাজ করেন তারাই কেবল চাকরি সম্পর্কিত বিধি বিধানগুলো সম্পর্কে ভাল ধারণা রাখেন। অবশিষ্ট ৮০% কর্মকর্তা/ কর্মচারীই সরকারি চাকরির বিধানাবলী, বাংলাদেশ সার্ভিস রুলস, হালনাগাদ পেনশন রুলস, ভ্রমণ বিধি ও প্রাপ্যতা , উৎসব ভাতার প্রাপ্যতা, সরকারি কর্মচারীদের বিনামূল্যে চিকিৎসা সুবিধা বা চিকিৎসা শেষে ব্যয় উত্তোলন, বিভিন্ন ভাতাদির প্রাপ্যতা, বিভিন্ন ধরনের অগ্রিম সুবিধা গ্রহণ, নিয়োগ ও বদলি নীতিমালা, বিভিন্ন ধরনের ছুটি কিভাবে নিতে হয়, বাসা বরাদ্দ বা বাড়ি ভাড়া প্রাপ্যতা, শিক্ষা সহায়ক ভাতা বা রেশন সুবিধা ইত্যাদি সর্ম্পকে ভাল ধারনা রাখেন না। এই ওয়েবসাইটটিতে উপরোক্ত বিষয়গুলো সহজ ভাবে তুলে ধরা হয়েছে। সরল ও প্রাঞ্জল ভাষায় ব্যাখ্যা করা হয়েছে। সাধারণ কর্মচারী যাতে সহজেই ব্যাপার গুলো বুঝতে পারে এবং যদি কোন বিধি বুঝতে সমস্যা হয় তা নিয়ে সরাসরি প্রশ্ন করতে পারেন সে ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। কেউ যদি কোন বিধি বা নীতিমালা বুঝতে অসমর্থ হয় তবে আমাদের ফেসবুক পেইজ, গ্রুপ এবং ইমেইল ঠিকানায় যোগাযোগ করতে পারেন।
প্রতিটি পোস্টের রেফারন্স পোস্টের শেষে “ডাউনলোড” নামের যে লিংক দেওয়া আছে সেখান থেকে সংগ্রহ করে নিতে পারেন। ডাউনলোড ফাইল Google Drive or Box.com এ স্টোর করা আছে। কারও যদি ফাইলটি ডাউনলোড করতে সমস্যা হয় তবে আপনি আপনার নিজের gmail Account এ Login করে নিন। লগইন করার পর ঠিকই ফাইলটি ডাউনলোড হবে। তবুও যদি আপনি রেফারেন্স ফাইল ডাউনলোডে সমস্যায় পড়ে তবে আপনি এডমিনকে alaminmia.tangail@gmail.com এ ফাইলের নাম দিয়ে নক করুন। এডমিন আপনার ইমেইলের উত্তর দিবে।
কিছু কর্মকর্তা/ কর্মচারীদের কাছে সরকারি চাকরির বিধি বিধানের কিছু বইও হয়তো সংগ্রহে আছে কিন্তু তা মূলত সংগ্রহেই মাত্র বের করে পড়ার সময় বা সুযোগ নেই। কারও সময় বা সুযোগ থাকলেও বের করে পড়া পর্যন্ত হয় না। আবার দেখা যায় যে, অসংখ্য বইয়ের মধ্যে একটি সামারি বই চাকরির বিধানাবলীই শুধুমাত্র সংগ্রহ রয়েছে। সরকারি চাকরি সংক্রান্ত অসংখ্যা বই রয়েছে যেগুলো আবার প্রতি বছরই আপডেট হয়ে থাকে আপনি যদি শুধুমাত্র এই ওয়েবসাইটের সাথে যুক্ত থাকেন তবে আপনি সকল আপডেট তথ্যই পেয়ে যাবেন। ব্লগটি ভিজিট করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
একজন ব্যক্তির noc যুক্ত পাসপোর্ট এ ভিসা হলে ,পরবর্তীতে তার চাকরি থেকে অবসর নিলেন তিনি কি ঐ পাসপোর্ট এ go ছাড় বিদেশ ভ্রমন করতে পারবেন। জানালে উপকৃত হব। ধন্যবাদ।
অবসরে যাওয়ার পর জিও লাগে না। পিআরএল বা অবসরের যাওয়ার অর্ডার দেখালেই হয়।