সরকারী কর্মচারীগণ জিপিএফ (সাধারণ ভবিষ্য তহবিল) থেকে নিজ প্রয়োজনে অর্থ অগ্রিম গ্রহণ করে থাকে। এটি একটি বাধ্যতামূলক চাঁদা কর্তন তহবিল হওয়ায় ব্যক্তির ব্যয় ৫২ বছর পূর্ণ হওয়ার পূর্ব পর্যন্ত কোন অর্থ অগ্রিম গ্রহণ করলে তা কিস্তির মাধ্যমে ফেরত প্রদান করতে হয়।
গৃহীত অগ্রিমের মাধ্যমে চাহিদা কাজের সমাপ্তি হইলে অনেক কর্মচারীই চায় সেই অগ্রিম গৃহীত ৫০ হাজার বা ১ লক্ষ টাকা এক সাথে জিপিএফ ফান্ডে ফেরত দিতে। অগ্রিম গ্রহণের সময় হয়তো একটি নির্দিষ্ট হারে অগ্রিম পরিশোধের মঞ্জুরী নিয়ে থাকে পরবর্তীতে তারা ফেরত দিতে গিয়ে দ্বিগুন বা তিন গুন হারে কেউ বা পুরো টাকাটা একসাথে বা একবারে ফেরত দিতে ইচ্ছা প্রকাশ করেন। এই টাকা সর্বোচ্চ কত টাকা হারে কাটাতে পারবে বা দ্বিগুন তিনগুন হারে কর্তন করা যাবে কিনা সে প্রশ্নেরই উত্তর আজ দেব।
- জিপিএফ সুদ বিহীন করার আবেদন নমুনা ২০২৪ । আপনি কি জিপিএফ জমাকৃত অর্থের উপর সুদ নিতে চান না?
- বার্ষিক গোপনীয় প্রতিবেদনে বিরূপ মন্তব্যে পদোন্নতি স্থগিত ২০২৪ । বিরূপ মন্তব্য থাকলে কত বছর পর্যন্ত প্রভাবে থাকে?
- Indian Premier League 2024 । কলকাতা নাইট রাইডার্স এর টেবিল পয়েন্ট কত হল?
- অর্জিত ছুটি নির্ণয়ের নিয়ম ২০২৪ । মাতৃত্বকালীন ছুটি কি অর্জিত ছুটি গণনায় আসে না?
- গর্ভবতী মায়ের সরকারি ভাতা ২০২৪ । কত মাসের গর্ভবতী থাকলে আবেদন করতে হয়?
জিপিএফ এর অর্থ একবারে বা এক কিস্তিতে পরিশোধ করার সুযোগ নেই। কারণ টিআর জারির মাধ্যমে জিপিএফ অগ্রিমের টাকা পরিশোধ রহিত করা হয়েছে। তবে বেতন থেকে প্রতি মাসে চাঁদা অগ্রিমসহ মুলবেতনের সমপরিমান পর্যন্ত কর্তন করা যাবে (সেক্ষেত্রে অবশ্যই মঞ্জুরকারী কর্তৃপক্ষের লিখিত অনুমতি নিয়ে চাঁদার হার পরিবর্তন করে নিতে হবে)। তবে একটি বিষয়ও আরও লক্ষ্যনীয় যে, মাসিক জমা কর্তন ও কিস্তির কর্তনসহ মূল বেতনের অধিক হবে না।
এ বিষয়ে আরও বিস্তারিত জানতে সাধারণ ভবিষ্য তহবিল বিধিমালা দেখে নিন: ডাউনলোড