মিলিটারি ইঞ্জিনিয়ার সার্ভিসেস (এমইএস) এর সিভিলিয়ান কর্মচারী নিয়োগের পর পদোন্নতি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদ ২৯(৩) এর উদ্দেশ্য পূরণকল্পে, সংরক্ষণ সংক্রান্ত নির্দেশাবলি এবং তফসিলে বর্ণিত বিধান সাপেক্ষে কোনাে পদে নিম্নবর্ণিত পদ্ধতিতে নিয়ােগদান করা যাইবে, যথা: (ক) সরাসরি নিয়ােগের মাধ্যমে; (খ) পদোন্নতির মাধ্যমে; এবং (গ) পদায়ন/প্রেষণের মাধ্যমে (২) কোনাে ব্যক্তিকে কোনাে পদে নিয়ােগ করা হইবে না, যদি না তজ্জন্য তাহার প্রয়ােজনীয় যােগ্যতা থাকে, এবং সরাসরি নিয়ােগের ক্ষেত্রে, তাহার বয়স উক্ত পদের জন্য তফসিলে বর্ণিত বয়সসীমার মধ্যে না হয়।

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার

প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় মিলিটারি ইঞ্জিনিয়ার সার্ভিসেস (এমইএস)

প্রজ্ঞাপন

তারিখ: ৩০ মাঘ, ১৪২৮ বঙ্গাব্দ/১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২২ খ্রিষ্টাব্দ 

এস, আর, ও নং ৩৫-আইন/২০২২I-গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের ১৩৩ অনুচ্ছেদের শর্তাংশে প্রদত্ত ক্ষমতাবলে রাষ্ট্রপতি নিম্নরূপ বিধিমালা প্রণয়ন করিলেন, যথা:

১। শিরােনাম।—এই বিধিমালা মিলিটারি ইঞ্জিনিয়ার সার্ভিসেস (এমইএস) এর সিভিলিয়ান কর্মচারী নিয়ােগ বিধিমালা, ২০২২ নামে অভিহিত হইবে।

২। সংজ্ঞা।—বিষয় বা প্রসঙ্গের পরিপন্থি কোনাে কিছু না থাকিলে, এই বিধিমালায়, 

(ক) কমিশন’ অর্থ বাংলাদেশ সরকারী কর্ম কমিশন; 

(খ) “তফসিল” অর্থ এই বিধিমালার কোনাে তফসিল; 

(গ) নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ অর্থ সরকার বা সরকার কর্তৃক ক্ষমতাপ্রাপ্ত কোনাে কর্মচারী; 

(ঘ) পদ’ অর্থ তফসিলে উল্লিখিত কোনাে পদ; 

(ঙ) প্রয়ােজনীয় যােগ্যতা অর্থ সংশ্লিষ্ট পদের জন্য তফসিলে উল্লিখিত যােগ্যতা; 

(চ) শিক্ষানবিশ” অর্থ কোনাে পদে শিক্ষানবিশ হিসাবে নিযুক্ত কোনাে ব্যক্তি; (ছ) সিজিপিএ অর্থ Cumulative Grade Point Average (CGPA); এবং

(জ) “স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয়’ বা ‘স্বীকৃত বাের্ড’ বা ‘স্বীকৃত ইনস্টিটিউট’ বা ‘স্বীকৃত প্রতিষ্ঠান

অর্থ আপাতত বলবৎ কোনাে আইনের দ্বারা বা আইনের অধীন প্রতিষ্ঠিত কোনাে বিশ্ববিদ্যালয় বা বাের্ড বা ইনস্টিটিউট বা প্রতিষ্ঠান এবং এই বিধির উদ্দেশ্য পূরণকল্পে, সরকার কর্তৃক, স্বীকৃত বলিয়া ঘােষিত অন্য কোনাে বিশ্ববিদ্যালয় বা বাের্ড বা ইনস্টিটিউট বা প্রতিষ্ঠান।

৩। নিয়ােগ পদ্ধতি।—(১) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদ ২৯(৩) এর উদ্দেশ্য পূরণকল্পে, সংরক্ষণ সংক্রান্ত নির্দেশাবলি এবং তফসিলে বর্ণিত বিধান সাপেক্ষে কোনাে পদে নিম্নবর্ণিত পদ্ধতিতে নিয়ােগদান করা যাইবে, যথা:

(ক) সরাসরি নিয়ােগের মাধ্যমে; (খ) পদোন্নতির মাধ্যমে; এবং (গ) পদায়ন/প্রেষণের মাধ্যমে

(২) কোনাে ব্যক্তিকে কোনাে পদে নিয়ােগ করা হইবে না, যদি না তজ্জন্য তাহার প্রয়ােজনীয় যােগ্যতা থাকে, এবং সরাসরি নিয়ােগের ক্ষেত্রে, তাহার বয়স উক্ত পদের জন্য তফসিলে বর্ণিত বয়সসীমার মধ্যে না হয়।

৪। সরাসরি নিয়োেগ।—(১) কমিশনের সুপারিশ ব্যতিরেকে কমিশনের আওতাভুক্ত কোনাে পদে কোনাে ব্যক্তিকে সরাসরি নিয়ােগ করা যাইবে না।

(২) নিয়ােগকারী কর্তৃপক্ষ কর্তৃক গঠিত বাছাই কমিটির সুপারিশ ব্যতিরেকে কমিশনের আওতা বহির্ভূত কোনাে পদে সরাসরি নিয়ােগ করা যাইবে না।

(৩) কোনাে পদে সরাসরি নিয়ােগের জন্য কোনাে ব্যক্তি যােগ্য বলিয়া বিবেচিত হইবেন না, যদি তিনি— (ক) বাংলাদেশের নাগরিক না হন, অথবা বাংলাদেশের স্থায়ী বাসিন্দা না হন, অথবা বাংলাদেশের ডমিসাইল না হন; এবং  (খ) এমন কোনাে ব্যক্তিকে বিবাহ করেন অথবা বিবাহ করিবার জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হন। যিনি বাংলাদেশের নাগরিক নহেন।

(৪) কোনাে পদে সরাসরি নিয়ােগ করা হইবে না, যদি (ক) নিয়ােগের জন্য বাছাইকৃত ব্যক্তির স্বাস্থ্য পরীক্ষার উদ্দেশ্যে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক কর্তৃক গঠিত মেডিকেল বাের্ড অথবা, ক্ষেত্র বিশেষে, তৎকর্তৃক মনােনীত কোনাে মেডিকেল অফিসার এই মর্মে প্রত্যয়ন না করেন যে, উক্ত ব্যক্তি স্বাস্থ্যগতভাবে অনুরুপ পদে নিয়ােগযােগ্য এবং তিনি এইরুপ কোনাে দৈহিক বৈকল্যে ভুগিতেছেন না, যাহা সংশ্লিষ্ট পদের দায়িত্ব পালনে কোনাে ব্যাঘাত সৃষ্টি করিতে পারে; এবং

(খ) নিয়ােগের জন্য বাছাইকৃত ব্যক্তির পূর্ব কার্যকলাপ যথাযােগ্য এজেন্সির মাধ্যমে তদন্ত না হয় বা তদন্তের ফলে দেখা যায় যে, প্রজাতন্ত্রের চাকরিতে নিযুক্তির জন্য তিনি উপযুক্ত নহেন।

(৫) কোনাে ব্যক্তিকে কোনাে পদে নিয়ােগের জন্য সুপারিশ করা হইবে না, যদি তিনি 

(ক) উক্ত পদের জন্য কমিশন কর্তৃক বা নিয়ােগকারী কর্তৃপক্ষ কর্তৃক দরখাস্ত আহ্বানের বিজ্ঞপ্তিতে উল্লিখিত ফিসহ যথাযথ ফরম ও নির্দিষ্ট তারিখের মধ্যে দরখাস্ত দাখিল না করেন; এবং

(খ) সরকারি চাকরি বা কোনাে স্থানীয় কর্তৃপক্ষের চাকরিতে নিয়ােজিত থাকাকালীন স্বীয় উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে দরখাস্ত দাখিল না করেন।

(৬) যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমােদনক্রমে আবেদন করিয়া কোনাে ব্যক্তি নিয়ােগপ্রাপ্ত হইলে উক্ত নিয়ােগ নব নিয়ােগ হিসাবে গণ্য হইবে এবং তাহার পূর্ব চাকরিকাল শুধু পেনশন ও বেতন সংরক্ষণের জন্য গণনাযােগ্য হইবে এবং জ্যেষ্ঠতা বা অন্য কোনাে আর্থিক সুবিধাদির জন্য উক্ত কর্মকাল গণনাযােগ্য হইবে না।

৫। পদোন্নতির মাধ্যমে নিয়ােগ।—(১) এতদুদ্দেশ্যে সরকার কর্তৃক গঠিত সংশ্লিষ্ট বাছাই বা নির্বাচন কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে কোনাে পদে পদোন্নতির মাধ্যমে নিয়ােগ করা যাইবে:

তবে শর্ত থাকে যে, কমিশনের আওতাভুক্ত কোনাে পদে কমিশনের সুপারিশ ব্যতিরেকে কোনাে ব্যক্তিকে পদোন্নতি প্রদান করা যাইবে না।

(২) যদি কোনাে ব্যক্তির চাকরির বৃত্তান্ত সন্তোষজনক না হয়, তাহা হইলে তিনি কোনাে পদে। পদোন্নতির মাধ্যমে নিয়ােগের জন্য যােগ্য বলিয়া বিবেচিত হইবেন না।

(৩) অস্থায়ী কোনাে পদে অস্থায়ীভাবে পদোন্নতি প্রদান করা যাইবে, তবে সংশ্লিষ্ট পদ যে তারিখে স্থায়ী হইবে সেই তারিখ হইতে উক্ত ব্যক্তির পদোন্নতি স্থায়ী হইবে।।

৬। শিক্ষানবিশি।—(১) কোনাে স্থায়ী শূন্য পদের বিপরীতে কোনাে পদে নিয়ােগের জন্য বাছাইকৃত ব্যক্তিকে শিক্ষানবিশি হিসাবে সরাসরি নিয়ােগের ক্ষেত্রে, স্থায়ী নিয়ােগের তারিখ হইতে ২ (দুই) বৎসরের জন্য এবং পদোন্নতির ক্ষেত্রে, এইরূপ নিয়ােগের তারিখ হইতে ১ (এক) বৎসরের জন্য নিয়ােগ করা হইবে:

তবে শর্ত থাকে যে, নিয়ােগকারী কর্তৃপক্ষ কারণ লিপিবদ্ধ করিয়া শিক্ষানবিশির মেয়াদ এক বা একাধিকবার এইরুপে বৃদ্ধি করিতে পারিবে যাহাতে বর্ধিত মেয়াদ সর্বসাকুল্যে ২ (দুই) বৎসরের অধিক না হয়।

(২) যেইক্ষেত্রে কোনাে শিক্ষানবিশের শিক্ষানবিশির মেয়াদ চলাকালীন নিয়ােগকারী কর্তৃপক্ষ মনে করে যে, তাহার কর্ম ও আচরণ সন্তোষজনক নহে অথবা তাহার কর্মদক্ষ হইবার সম্ভাবনা নাই, সেইক্ষেত্রে নিয়ােগকারী কর্তৃপক্ষ

(ক) সরাসরি নিয়ােগের ক্ষেত্রে, শিক্ষানবিশের চাকরির অবসান ঘটাইতে পারিবে; এবং (খ) পদোন্নতির ক্ষেত্রে, তাহাকে যে পদ হইতে পদোন্নতি প্রদান করা হইয়াছিল সেই পদে প্রত্যাবর্তন করাইতে পারিবে।

(৩) শিক্ষানবিশির মেয়াদ, বর্ধিত মেয়াদ থাকিলে তাহাসহ, সম্পূর্ণ হইবার পর নিয়ােগকারী কর্তৃপক্ষ (ক) যদি এই মর্মে সন্তুষ্ট হয় যে, শিক্ষানবিশির মেয়াদকালীন কোনাে শিক্ষানবিশের কর্ম ও আচরণ সন্তোষজনক, তাহা হইলে উপ-বিধি (৪) এর বিধান সাপেক্ষে, তাহাকে চাকরিতে স্থায়ী করিবে; এবং যদি মনে করে যে, উক্ত মেয়াদকালীন শিক্ষানবিশের কর্ম ও আচরণ সন্তোষজনক ছিল না, তাহা হইলে উক্ত কর্তৃপক্ষ (অ) সরাসরি নিয়ােগের ক্ষেত্রে, তাহার চাকরির অবসান ঘটাইতে পারিবে; এবং (আ) পদোন্নতির ক্ষেত্রে, তাহাকে যে পদ হইতে পদোন্নতি প্রদান করা হইয়াছিল সেই পদে প্রত্যাবর্তন করাইতে পারিবে।

(৪) কোনাে শিক্ষানবিশকে কোনাে নির্দিষ্ট পদে স্থায়ী করা হইবে না যতক্ষণ না সরকারি আদেশক্রমে, সময় সময়, যে পরীক্ষা ও প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হইবে, সেই পরীক্ষায় তিনি উত্তীর্ণ হন।  প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন: তবে শর্ত থাকে যে, ৫০ (পঞ্চাশ) বৎসর উত্তীর্ণ কর্মচারীকে তফসিলে বর্ণিত পদের। শিক্ষানবিশকাল শেষ হইবার ১ (এক) বৎসরের মধ্যে স্থায়ী হইবার ক্ষেত্রে বর্ণিত পরীক্ষা বা প্রশিক্ষণ গ্রহণ করিতে হইবে না।

(৫) অস্থায়ীভাবে সৃজিত পদে অস্থায়ীভাবে নিয়ােগপ্রাপ্ত ব্যক্তি শিক্ষানবিশ হিসাবে গণ্য হইবেন, তবে অস্থায়ী পদ যেই তারিখে স্থায়ী হইবে সেই তারিখ হইতে উক্ত ব্যক্তির চাকরি স্থায়ী হইবে।।

৭। বিশেষ বিধানা—তফসিল-১ এ উল্লিখিত কোনাে পদ পূরণের ক্ষেত্রে সরাসরি ও পদোন্নতির কোটা বিভাজনে কোনাে ভগ্নাংশ আসিলে উভয় প্রকার কোটার ভগ্নাংশ পূর্ণ সংখ্যা হিসাবে পদোন্নতির কোটার সহিত যুক্ত করিতে হইবে। 

৮। রহিতকরণ ও হেফাজতা— (১) এই বিধিমালা কার্যকর হইবার সঙ্গে সঙ্গে (7) Provisional Recruitment Rules for the Non-Gazetted (Civilian) Class II and Class III Posts in the lower formation of the Army (Special Army Order No. 6 of 1965, তারিখ ১৯ মার্চ, ১৯৬৫) এর Appendix ‘A’ এর Column 1 এর ‘Military Engineer Service’ সংশ্লিষ্ট Serial No. 225 হইতে 245 ও উহাদের বিপরীতে Column 2, 3, 4, 5, 6, 7 ও 8 এ উল্লিখিত এন্ট্রিসমূহ রহিত হইবে; এবং (51) Recruitment Rules, 1981 for Civilian Non-Gazetted Class II, III and IV Posts in the lower formation of the Army (Special Bangladesh Army Order No. 05 of 1981, তারিখ ২১ জুলাই, ১৯৮১) এর Appendix ‘A’ এর Column 1 এর Serial No. 1, 2, 3, 6, 16, 26, 27, 28, 29, 30, 41, 76, 87, 121, 125, 126, 128, 135 ও 136 এবং উহাদের বিপরীতে Column 2, 3, 4, 5, 6, 7, 8 ও 9 এ উল্লিখিত এন্ট্রিসমূহ রহিত হইবে।

(২) সিভিল আপিল নং ৪৮/২০১১ এ সুপ্রীম কোর্টের আপিল বিভাগ কর্তৃক প্রদত্ত রায়ে সামরিক আইনকে অসাংবিধানিক ঘােষণাপূর্বক উহার বৈধতা প্রদানকারী সংবিধান (সপ্তম সংশােধন) আইন, ১৯৮৬ (১৯৮৬ সনের ১ নং আইন) বাতিল ঘােষিত হওয়ায় ১০ জুন, ১৯৮২ সনে Notification No, 2 Sha-1/82/D-12/446 icon G o Special Bangladesh Army Order (SBAO, 1982) দ্বারা অনুমােদিত (approved) Recruitment Rules for Civilian Gazetted Posts (Class I and Class II) in the lower formation of the Army বিলুপ্ত হইয়াছে।

(৩) উক্তরূপ রহিতকরণ ও বিলুপ্তি সত্ত্বেও, উপ-বিধি (১) এ উল্লিখিত Serial No. ও Column-সমূহ এবং উপ-বিধি (২) এ উল্লিখিত Recruitment Rules এ বর্ণিত বিধানের অধীন— 

(ক) কোনাে পদে প্রাপ্ত নিয়ােগ এবং উহার ধারাবাহিকতায় প্রাপ্ত প্রশিক্ষণ, শিক্ষানবিশিসহ চাকরিতে স্থায়ীকরণ, পদোন্নতি ও অর্জিত অধিকারসমূহ এইরূপভাবে চলমান থাকিবে যেন উহা এই বিধিমালার অধীন প্রাপ্ত ও অর্জিত হইয়াছে;

(খ) জারীকৃত আদেশ, প্রদত্ত নির্দেশ ও কৃত কার্য এই বিধিমালার অধীন জারীকৃত, প্রদত্ত ও কৃত হইয়াছে বলিয়া গণ্য হইবে; এবং

(গ) গৃহীত কোনাে কার্যধারা অনিষ্পন্ন থাকিলে উহা এই বিধিমালার অধীন নিষ্পত্তি করিতে হইবে।

মিলিটারি ইঞ্জিনিয়ার সার্ভিসেস (এমইএস) এর সিভিলিয়ান কর্মচারী নিয়োগ বিধিমালা ২০২২

 

মিলিটারি ইঞ্জিনিয়ার সার্ভিসেস (এমইএস) এর সিভিলিয়ান কর্মচারী নিয়োগ বিধিমালা ২০২২ : ডাউনলোড

 

 

 

admin

আমি একজন সরকারী চাকরিজীবি। দীর্ঘ ৮ বছর যাবৎ চাকুরির সুবাদে সরকারি চাকরি বিধি বিধান নিয়ে পড়াশুনা করছি। বিএসআর ব্লগে সরকারি আদেশ, গেজেট, প্রজ্ঞাপন ও পরিপত্র পোস্ট করা হয়। এ ব্লগের কোন পোস্ট নিয়ে বিস্তারিত জানতে admin@bdservicerules.info ঠিকানায় মেইল করতে পারেন।

admin has 2982 posts and counting. See all posts by admin

One thought on “মিলিটারি ইঞ্জিনিয়ার সার্ভিসেস (এমইএস) এর সিভিলিয়ান কর্মচারী নিয়োগ বিধিমালা ২০২২

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *