মাসিক চাঁদা হিসাবে প্রত্যেক কর্মচারীকে তাঁহার বেতন হইতে সরকার কর্তৃক, সময় সময়, নির্ধারিত পরিমাণ অর্থ কর্তনপূর্বক কর্মচারী কল্যাণ তহবিলে জমা করিতে হইবে।
কোন কারণে কর্মচারীর বেতন হইতে চাঁদা কর্তন করা না হইয়া থাকিলে উক্ত কর্মচারীর প্রদেয় চাঁদা অথবা অসাবধানতা বা অবহেলাজনিত কারণে চাঁদার অপ্রদত্ত অংশ নির্ধারিত কর্মচারীর নিকট প্রেরণ করিতে হইবে অন্যথায় উহা নির্ধারিত পদ্ধতিতে আদায় করা হইবে।
কর্মচারীর অসাবধানতা, অবহেলা বা বেতন উত্তোলন না করার কারণে বা অন্য যে কোন কারণেই হোক না কেন, চাঁদা প্রদানে অপারগতায় তাঁহার বা তাঁহার পরিবারের ধারা ১৬ এর অধীন কল্যাণ অনুদান প্রাপ্তির অধিকার ব্যাহত করিবে না, তবে অপ্রদত্ত চাঁদা কল্যাণ অনুদানের অর্থ হইতে কাটিয়া রাখা যাইবে।
ব্যাখ্যা: ধারা ১৫ এর উপধারা (১) এর ক্ষমতাবলে সরকার ০৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ তারিখের প্রজ্ঞাপন নং ০৫.০০.০০০০.১২২.০০.০১৪.১৯০-১৯১ দ্বারা ০১ জুলাই, ২০১৯ তারিখ হইতে “কর্মচারীদের প্রদেয় চাঁদা মূল বেতনের ১% কিন্তু সর্বোচ্চ ১৫০ (একশত পঞ্চাশ) টাকা নির্ধারণ করে।