সরকারি কর্মচারী বা কর্মকর্তাগণ সাধারণত প্রতি মাসের বেতন হতে কর্মচারী কল্যাণ বোর্ডে জমা দানের জন্য বাধ্যতামূলক ভাবে ১৫০ টাকা কর্তন করে থাকে। এ কর্তনের ফলে বাংলাদেশ কর্মচারী কল্যাণ বোর্ড হতে তার নিজের বা পরিবারের কেউ অসুস্থ্য হলে চিকিৎসা সহায়তা নিতে পারে।
এজন্য তাকে যা করতে হবে-নিচের ফরমটি যথাযথ ভাবে পূরণ করতে হবে। সকল ফি বা ঔষধ কেনার রশিদ যুক্ত করে একটি তালিকা তৈরি করে আবেদনের সাথে গেঁথে দিতে হবে। আবেদন যথাযথ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে করতে হবে। সাধারণত পরিবারের সন্তান, পিতা মাতা, নির্ভরশীল ভাই বোন এর যে কোন অসুস্থ্যতা জনিত চিকিৎসার ব্যয়ের জন্য সহায়তা আবেদন করা যায়। সিজারিয়ান বা প্রসবজনিত চিকিৎসা ব্যয়ের জন্যও আবেদন করা যায়। এ আবেদন চিকিৎসা গ্রহণের ০১ বছরের মধ্যে একবারই করা যায়। আবেদন ফরমটি ডাউনলোড করে পূরণ করে মহাপরিচালক, বাংলাদেশ কর্মচারী কল্যাণ বোর্ড, ঢাকা বরাবর আবেদন করতে হবে। এখন অনলাইনে আবেদন ফরম পূরন করে প্রিন্ট কপি ও কাগজপত্র হার্ডকপি ডাকযোগে প্রেরণ করতে হয়।
কর্মচারী কল্যাণ বোর্ড হতে কত টাকা অনুদান পাওয়া যায়? অনলাইন আবেদনের জন্য বোর্ডের ওয়েব সাইট www.bkkb.gov.bd এর অভ্যন্তরীণ ই-সেবাসমূহ থেকে “সাধারণ চিকিৎসা অনুদানের অনলাইন সেবা” লিংকটিতে ক্লিক করে অথবা ব্রাউজারের এড্রেস বারে www.eservice.bkkb.gov.bd/general/ লিংক ব্যবহার করে অনলাইনে আবেদন করে ফরমটি ডাউনলোডপূর্বক প্রিন্ট করে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রাদি প্রতিস্বাক্ষরপূর্বক সংযুক্ত করে মহাপরিচালক, বাংলাদেশ কর্মচারী কল্যাণ বোর্ড, প্রধান কার্যালয়, ১ম ১২তলা সরকারি অফিস ভবন, সেগুনবাগিচা, ঢাকা বরাবরে একটি ফরওয়ার্ডিং চিঠির মাধ্যমে প্রেরণ করতে হয়। সরকারি ও তালিকাভুক্ত স্বায়ত্বশাসিত সংস্থার কর্মচারীর নিজ ও পরিবারের সদস্যদের জন্য প্রতি বছরে একবার চিকিৎসা অনুদান হিসেবে সবোর্চ্চ ৪০,০০০/- টাকা প্রদান করা হয়। কর্মকর্তা কর্মচারী নিজে আমৃত্যু এবং পরিবারের সদস্যগণ কর্মকর্তা কর্মচারীর বয়স ৭৫ বছর পর্যন্ত এ অনুদান প্রাপ্য হবেন। ফরমের নির্ধারিত স্থানে কর্মকর্তা কর্মচারীর অফিস কর্তৃপক্ষের স্বাক্ষরসহ নামযুক্ত সিল প্রদান। চিকিৎসার ২(দুই) বছরের মধ্যে অনুদানের জন্য আবেদন করতে হয়।
সাধারণ চিকিৎসা অনুদানের আবেদন ফরম: ডাউনলোড
একাধিক স্থানে আবেদন করা যাবে, নমুনা সংযুক্ত করে দেওয়া হলো: নমুনা: ০১ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় তেজগাঁও, ঢাকা।
বিষয়: নিম্ন বেতনভুক্ত সরকারী কর্মচারী হিসাবে আমার স্ত্রী রাহেলা বেগমNon Specific abdominal pain CDMC HTNC Diabetic Foot (ক্যান্সার) রোগের চিকিৎসা জনিত কারণে আর্থিক সাহায্যের জন্য আবেদন।
মহোদয়,
যথাবিহীত সম্মান প্রদর্শন পূর্বক বিনীত নিবেদন এই যে, আমি নিম্নস্বাক্ষরকারী আপনার অধীনস্থ তথ্য মন্ত্রণালয়ের অধীন বাংলাদেশ বেতার, কবিরপুর, সাভার, ঢাকায় নিরাপত্তা প্রহরী” কর্মচারী হিসাবে কর্মরত আছি। আমার স্ত্রী রাহেলা বেগম দীর্ঘদিন যাবৎNon Specific abdominal pain CDMC HTNC Diabetic Foot (ক্যান্সার) রোগে অসুস্থ থাকায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ডেলটা মেডিক্যাল কলেজ হসপিটালে ভর্তি করে চিকিৎসা করেছি। দীর্ঘ ৪মাস যাবৎ ডেলটা মেডিক্যাল কলেজ হসপিটালে চিকিৎসা করেও স্ত্রীকে সুস্থ করতে পারি নাই। চিকিৎসার বিভিন্ন প্যাথলজি পরীক্ষা ওঔষধ ক্রয় বাবদ আমার মোট খরচ হয় টাকা= ১,৫১,৮১৫.২৫ (এক লক্ষ একান্ন হাজার আটশত পনের টাকা পঁচিশ পয়সা) টাকা মাত্র (বিল ভাউচার সংযুক্ত)।
আমি একজন নিম্ন বেতনভুক্ত সরকারি কর্মচারী হওয়ায় উক্ত টাকা ঋণ কর্জ করে স্ত্রীর চিকিৎসা ব্যয় বহন করিতে হয়েছে। বর্তমানে আমি উক্ত ঋণের কারণে চরম আর্থিক সংকটের মধ্য দিয়ে পরিবার পরিজন নিয়ে দিনাতিপাত করছি। আমার স্ত্রী এখনও সম্পূর্ণ সুস্থ হয়নি। তার চিকিৎসার জন্য আরও আনুমানিক ১,৫০,০০০/- (এক লক্ষ পঞ্চাশ হাজার) টাকা মাত্র প্রয়োজন হবে। এই খরচ বহন করা আমার পক্ষে অসম্ভব হয়ে পড়েছে। আমি বর্তমানে জাতীয় বেতনস্কেল, ২০১৫ এর টাকা ৯০০০-২১৮০০(গ্রেড-১৭) ভূক্ত নিরাপত্তা প্রহরী হিসেবে চাকুরীতে নিয়োজিত আছি।
এমতাবস্থায় উপরোল্লেখিত চিকিৎসার ব্যয়ভার বহনের নিমিত্তে আর্থিক সাহায্যের জন্য আপনার সমীপে আবেদন করছি। ইতিপূর্বে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ তহবিল থেকে আমি কোন আর্থিক সাহায্য/অনুদান গ্রহণ করিনি।
অতএব, মহোদয়ের নিকট বিনীত প্রার্থনা এই, উপরোক্ত বর্ণনামতে সংযুক্ত চিকিৎসা সংক্রান্ত কাগজাদির আলোকে একান্ত মানবিক দিক থেকে বিবেচনা করে আমার স্ত্রীর চিকিৎসার সাহায্য প্রদানে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কৃপাদৃষ্টি কামনা করছি এবং তৎজ্জন্য আমি চিরকৃতজ্ঞ থাকব।
আপনার একান্ত অনুগত,
তারিখ: ১২/১২/২০১৬ খ্রি:
(Your Name)
নিরাপত্তা প্রহরী
বাংলাদেশ বেতার
কবিরপুর, সাভার, ঢাকা।
সংযুক্ত:
১। ডেলটা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসা সংক্রান্ত ছাড়পত্র ডাক্তার কর্তৃক মূলকপি-০৫ টি
২। চিকিৎসা খরচের তালিকা-০১ কপি।
৩। চিকিৎসা সংক্রান্ত ভাউচার সমূহের মূলকপি ০১-১৯২ পর্যন্ত মোট ০৫ পৃষ্ঠা।
৪। আবেদনকারীর জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি-০১ কপি।
৫। আবেদনকারীর ছবি (সত্যায়িত) -০১ কপি।
৬। আবেদনকারীর স্ত্রীর ছবি (সত্যায়িত) -০১ কপি।
৭। আবেদনকারীর স্ত্রীর জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি-০১ কপি।
নমুনা-২ :
বরাবর,
সচিব
তথ্যমন্ত্রণালয়
বাংলাদেশ সচিবালয়
ঢাকা।
বিষয়: নিম্ন বেতনভুক্ত সরকারী কর্মচারী হিসাবে আমার স্ত্রী রাহেলা বেগমNon Specific abdominal pain CDMC HTNC Diabetic Foot (ক্যান্সার) রোগের চিকিৎসা জনিত কারণে আর্থিক সাহায্যের জন্য আবেদন।
মহোদয়,
যথাবিহীত সম্মান প্রদর্শন পূর্বক বিনীত নিবেদন এই যে, আমি নিম্নস্বাক্ষরকারী আপনার অধীনস্থ তথ্য মন্ত্রণালয়ের অধীন বাংলাদেশ বেতার, কবিরপুর, সাভার, ঢাকায় নিরাপত্তা প্রহরী” কর্মচারী হিসাবে কর্মরত আছি। আমার স্ত্রী রাহেলা বেগম দীর্ঘদিন যাবৎNon Specific abdominal pain CDMC HTNC Diabetic Foot (ক্যান্সার) রোগে অসুস্থ থাকায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ডেলটা মেডিক্যাল কলেজ হসপিটালে ভর্তি করে চিকিৎসা করেছি। দীর্ঘ ৪মাস যাবৎ ডেলটা মেডিক্যাল কলেজ হসপিটালে চিকিৎসা করেও স্ত্রীকে সুস্থ করতে পারি নাই। চিকিৎসার বিভিন্ন প্যাথলজি পরীক্ষা ওঔষধ ক্রয় বাবদ আমার মোট খরচ হয় টাকা= ১,৫১,৮১৫.২৫ (এক লক্ষ একান্ন হাজার আটশত পনের টাকা পঁচিশ পয়সা) টাকা মাত্র (বিল ভাউচার সংযুক্ত)।
আমি একজন নিম্ন বেতনভুক্ত সরকারি কর্মচারী হওয়ায় উক্ত টাকা ঋণ কর্জ করে স্ত্রীর চিকিৎসা ব্যয় বহন করিতে হয়েছে। বর্তমানে আমি উক্ত ঋণের কারণে চরম আর্থিক সংকটের মধ্য দিয়ে পরিবার পরিজন নিয়ে দিনাতিপাত করছি। আমার স্ত্রী এখনও সম্পূর্ণ সুস্থ হয়নি। তার চিকিৎসার জন্য আরও আনুমানিক ১,৫০,০০০/- (এক লক্ষ পঞ্চাশ হাজার) টাকা মাত্র প্রয়োজন হবে। এই খরচ বহন করা আমার পক্ষে অসম্ভব হয়ে পড়েছে। আমি বর্তমানে জাতীয় বেতনস্কেল, ২০১৫ এর টাকা ৯০০০-২১৮০০(গ্রেড-১৭) ভূক্ত নিরাপত্তা প্রহরী হিসেবে চাকুরীতে নিয়োজিত আছি।
এমতাবস্থায় উপরোল্লেখিত চিকিৎসার ব্যয়ভার বহনের নিমিত্তে আর্থিক সাহায্যের জন্য আপনার সমীপে আবেদন করছি। ইতিপূর্বে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ তহবিল থেকে আমি কোন আর্থিক সাহায্য/অনুদান গ্রহণ করিনি।
অতএব, মহোদয়ের নিকট বিনীত প্রার্থনা এই, উপরোক্ত বর্ণনামতে সংযুক্ত চিকিৎসা সংক্রান্ত কাগজাদির আলোকে একান্ত মানবিক দিক থেকে বিবেচনা করে আমার স্ত্রীর চিকিৎসার সাহায্য প্রদানের আত্নব্যাখ্যা আবেদনটি মাননীয় প্রধান মন্ত্রী গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কার্য্যালয় তেজগাঁও ঢাকা পাঠানোর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করে বাধিত করতে জনাবের আজ্ঞা হয়।
আপনার একান্ত অনুগত,
তারিখ: ১২/১২/২০১৬ খ্রি:
(Your Name)
নিরাপত্তা প্রহরী
বাংলাদেশ বেতার
কবিরপুর, সাভার, ঢাকা।
সংযুক্ত:
১। ডেলটা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসা সংক্রান্ত ছাড়পত্র ডাক্তার কর্তৃক মূলকপি-০৫ টি
২। চিকিৎসা খরচের তালিকা-০১ কপি।
৩। চিকিৎসা সংক্রান্ত ভাউচার সমূহের মূলকপি ০১-১৯২ পর্যন্ত মোট ০৫ পৃষ্ঠা।
৪। আবেদনকারীর জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি-০১ কপি।
৫। আবেদনকারীর ছবি (সত্যায়িত) -০১ কপি।
৬। আবেদনকারীর স্ত্রীর ছবি (সত্যায়িত) -০১ কপি।
৭। আবেদনকারীর স্ত্রীর জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি-০১ কপি।
নমুনা-৩:
বরাবর,
মহাপরিচালক
বাংলাদেশ বেতার
১২১, কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ
শাহবাগ, ঢাকা-১০০০।
বিষয়: নিম্ন বেতনভুক্ত সরকারী কর্মচারী হিসাবে আমার স্ত্রী রাহেলা বেগমNon Specific abdominal pain CDMC HTNC Diabetic Foot (ক্যান্সার) রোগের চিকিৎসা জনিত কারণে আর্থিক সাহায্যের জন্য আবেদন।
মহোদয়,
যথাবিহীত সম্মান প্রদর্শন পূর্বক বিনীত নিবেদন এই যে, আমি নিম্নস্বাক্ষরকারী আপনার অধীনস্থ তথ্য মন্ত্রণালয়ের অধীন বাংলাদেশ বেতার, কবিরপুর, সাভার, ঢাকায় নিরাপত্তা প্রহরী” কর্মচারী হিসাবে কর্মরত আছি। আমার স্ত্রী রাহেলা বেগম দীর্ঘদিন যাবৎNon Specific abdominal pain CDMC HTNC Diabetic Foot (ক্যান্সার) রোগে অসুস্থ থাকায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ডেলটা মেডিক্যাল কলেজ হসপিটালে ভর্তি করে চিকিৎসা করেছি। দীর্ঘ ৪মাস যাবৎ ডেলটা মেডিক্যাল কলেজ হসপিটালে চিকিৎসা করেও স্ত্রীকে সুস্থ করতে পারি নাই। চিকিৎসার বিভিন্ন প্যাথলজি পরীক্ষা ওঔষধ ক্রয় বাবদ আমার মোট খরচ হয় টাকা= ১,৫১,৮১৫.২৫ (এক লক্ষ একান্ন হাজার আটশত পনের টাকা পঁচিশ পয়সা) টাকা মাত্র (বিল ভাউচার সংযুক্ত)।
আমি একজন নিম্ন বেতনভুক্ত সরকারি কর্মচারী হওয়ায় উক্ত টাকা ঋণ কর্জ করে স্ত্রীর চিকিৎসা ব্যয় বহন করিতে হয়েছে। বর্তমানে আমি উক্ত ঋণের কারণে চরম আর্থিক সংকটের মধ্য দিয়ে পরিবার পরিজন নিয়ে দিনাতিপাত করছি। আমার স্ত্রী এখনও সম্পূর্ণ সুস্থ হয়নি। তার চিকিৎসার জন্য আরও আনুমানিক ১,৫০,০০০/- (এক লক্ষ পঞ্চাশ হাজার) টাকা মাত্র প্রয়োজন হবে। এই খরচ বহন করা আমার পক্ষে অসম্ভব হয়ে পড়েছে। আমি বর্তমানে জাতীয় বেতনস্কেল, ২০১৫ এর টাকা ৯০০০-২১৮০০(গ্রেড-১৭) ভূক্ত নিরাপত্তা প্রহরী হিসেবে চাকুরীতে নিয়োজিত আছি।
এমতাবস্থায় উপরোল্লেখিত চিকিৎসার ব্যয়ভার বহনের নিমিত্তে আর্থিক সাহায্যের জন্য আপনার সমীপে আবেদন করছি। ইতিপূর্বে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ তহবিল থেকে আমি কোন আর্থিক সাহায্য/অনুদান গ্রহণ করিনি।
অতএব, মহোদয়ের নিকট বিনীত প্রার্থনা এই, উপরোক্ত বর্ণনামতে সংযুক্ত চিকিৎসা সংক্রান্ত কাগজাদির আলোকে একান্ত মানবিক দিক থেকে বিবেচনা করে আমার স্ত্রীর চিকিৎসার সাহায্য প্রদানের আত্নব্যাখ্যা আবেদনটি সচিব, তথ্য মন্ত্রণালয়,বাংলাদেশ সচিবালয় ঢাকায় পাঠানোর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করে বাধিত করতে জনাবের আজ্ঞা হয়।
আপনার একান্ত অনুগত,
তারিখ: ১২/১২/২০১৬ খ্রি:
(Your name)
নিরাপত্তা প্রহরী
বাংলাদেশ বেতার
কবিরপুর, সাভার, ঢাকা।
সংযুক্ত:
১। ডেলটা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসা সংক্রান্ত ছাড়পত্র ডাক্তার কর্তৃক মূলকপি-০৫ টি
২। চিকিৎসা খরচের তালিকা-০১ কপি।
৩। চিকিৎসা সংক্রান্ত ভাউচার সমূহের মূলকপি ০১-১৯২ পর্যন্ত মোট ০৫ পৃষ্ঠা।
৪। আবেদনকারীর জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি-০১ কপি।
৫। আবেদনকারীর ছবি (সত্যায়িত) -০১ কপি।
৬। আবেদনকারীর স্ত্রীর ছবি (সত্যায়িত) -০১ কপি।
৭। আবেদনকারীর স্ত্রীর জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি-০১ কপি।
নমুনা-৪:
মাননীয়
মহামান্য রাষ্ট্রপতি
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
রাষ্ট্রপতির কার্যালয়
বঙ্গভবন, ঢাকা-১০০০।
বিষয়: নিম্ন বেতনভুক্ত সরকারী কর্মচারী হিসাবে আমার স্ত্রী রাহেলা বেগমNon Specific abdominal pain CDMC HTNC Diabetic Foot (ক্যান্সার) ও কিডনি রোগের চিকিৎসা জনিত কারণে আর্থিক সাহায্যের জন্য আবেদন।
মহোদয়,
যথাবিহীত সম্মান প্রদর্শন পূর্বক বিনীত নিবেদন এই যে, আমি নিম্নস্বাক্ষরকারী আপনার অধীনস্থ তথ্য মন্ত্রণালয়ের অধীন বাংলাদেশ বেতার, কবিরপুর, সাভার, ঢাকায় নিরাপত্তা প্রহরী কর্মচারী হিসাবে কর্মরত আছি। আমার স্ত্রী রাহেলা বেগম দীর্ঘদিন যাবৎNon Specific abdominal pain CDMC HTNC Diabetic Foot (ক্যান্সার) ও কিডনি রোগে অসুস্থ থাকায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ডেলটা মেডিক্যাল কলেজ হসপিটাল, আল-মারকাজুল ইসলামী হাসপাতাল, বারডেম জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করে চিকিৎসা করেছি। দীর্ঘ ১ বছর ৮ মাস যাবৎ ডেলটা মেডিক্যাল কলেজ হসপিটালে চিকিৎসা করেও স্ত্রীকে সুস্থ করতে পারি নাই। চিকিৎসার বিভিন্ন প্যাথলজি পরীক্ষা ওঔষধ ক্রয় বাবদ আমার মোট খরচ হয় টাকা = ২,৫০,০০০/- (দুই লক্ষ পঞ্চাশ হাজার টাকা) টাকা মাত্র (বিল ভাউচার সংযুক্ত)।
আমি একজন নিম্ন বেতনভুক্ত সরকারি কর্মচারী হওয়ায় উক্ত টাকা ঋণ কর্জ করে স্ত্রীর চিকিৎসা ব্যয় বহন করিতে হয়েছে। বর্তমানে আমি উক্ত ঋণের কারণে চরম আর্থিক সংকটের মধ্য দিয়ে পরিবার পরিজন নিয়ে দিনাতিপাত করছি। আমার স্ত্রী এখনও সুস্থ হয়নি। তার চিকিৎসার জন্য আরও আনুমানিক ২,৫০,০০০/- (দুই লক্ষ পঞ্চাশ হাজার) টাকা মাত্র প্রয়োজন হবে। এই খরচ বহন করা আমার পক্ষে অসম্ভব হয়ে পড়েছে। আমি বর্তমানে জাতীয় বেতনস্কেল, ২০১৫ এর টাকা ৯০০০-২১৮০০(গ্রেড-১৭) ভূক্ত নিরাপত্তা প্রহরী হিসেবে চাকুরীতে নিয়োজিত আছি।
এমতাবস্থায় উপরোল্লেখিত চিকিৎসার ব্যয়ভার বহনের নিমিত্তে আর্থিক সাহায্যের জন্য আপনার সমীপে আবেদন করছি। ইতিপূর্বে মাননীয় মহামন্য রাষ্ট্রপতির বিশেষ তহবিল থেকে আমি কোন আর্থিক সাহায্য/অনুদান গ্রহণ করিনি।
অতএব, মহোদয়ের নিকট বিনীত প্রার্থনা এই, উপরোক্ত বর্ণনামতে সংযুক্ত চিকিৎসা সংক্রান্ত কাগজাদির আলোকে একান্ত মানবিক দিক থেকে বিবেচনা করে আমার স্ত্রীর চিকিৎসার সাহায্য প্রদানে মাননীয় মহামান্য রাষ্ট্রপতির কৃপাদৃষ্টি কামনা করছি এবং তৎজ্জন্য আমি চিরকৃতজ্ঞ থাকব।
আপনার একান্ত অনুগত,
তারিখ: ২১/১১/২০১৭ খ্রি:
(your name)
নিরাপত্তা প্রহরী
বাংলাদেশ বেতার
কবিরপুর, সাভার, ঢাকা।
সংযুক্ত:
১। হাসপাতালের চিকিৎসা সংক্রান্ত ছাড়পত্র ডাক্তার কর্তৃক মূলকপি।
২। চিকিৎসা খরচের তালিকা।
৩। চিকিৎসা সংক্রান্ত ভাউচার সমূহের মূলকপি।
৪। আবেদনকারীর জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি।
৫। আবেদনকারীর ছবি (সত্যায়িত) ।
৬। আবেদনকারীর স্ত্রীর ছবি (সত্যায়িত)।
৭। আবেদনকারীর স্ত্রীর জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি কপি।
শেষ কথা: উপরোক্ত নমুনার মাধ্যমে আপনার আবেদনপত্রটি প্রস্তুত করে দপ্তরে জমা দিলে তারা একটি ফরওয়ার্ডিং দিয়ে মহাপরিচালক, বাংলাদেশ কর্মচারী কল্যাণ বোর্ডে প্রেরণ করবেন। পরবর্তীতে আপনার নামে অনুদানের চেক আসবে ডাক অফিসের মাধ্যমে।
সেবা প্রদানকারী অফিসের নাম | দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মচারী | সেবা প্রাপ্তির স্থান | প্রয়োজনীয় সময় |
বাংলাদেশ কর্মচারী কল্যাণ বোর্ড, ঢাকা | ২টি কমিটি কর্তৃক পরীক্ষা নিরীক্ষা করে চূড়ান্ত অনুমোদন প্রদান করা হয়। কমিটি ২টি নিম্নরূপ: ১. বাছাই কমিটির সভার সুপারিশ ২. উপ-কমিটির সভায় অনুমোদন | বাংলাদেশ কর্মচারী কল্যাণ বোর্ড, প্রধান কার্যালয়, ঢাকাসহ ৮টি বিভাগীয় কার্যালয়। | ২২ কার্যদিবস |
সেবা প্রদানের সংক্ষিপ্ত বিবরণ
| ১. অনলাইনে প্রাপ্ত আবেদনসমূহের হার্ড কপি পাওয়ার পর ডায়েরিভুক্ত করা, SMS এর মাধ্যমে আবেদনের ডিজিটাল ডায়েরী নম্বর, তারিখ ও আবেদনে কোন ত্রুটি থাকলে তা জানিয়ে দেয়া এবং সফটওয়্যার হতে তালিকা মুদ্রন করা হয়; ২. প্রত্যেক মাসে প্রাপ্ত আবেদনসমূহ পরবর্তী মাসের ৭ তারিখের মধ্যে বাছাই কমিটির সভায় পরীক্ষা নিরীক্ষান্তে অর্থ মঞ্জুরির সুপারিশ প্রদান এবং ১৫ তারিখের মধ্যে উপকমিটির সভায় চূড়ান্ত অর্থ মঞ্জুরি প্রদান করা হয়; ৩. আবেদনকারীর নামে মঞ্জুরিকৃত অর্থ আবেদনকারীর ব্যাংক হিসাবে EFT এর মাধ্যমে সরাসরি প্রেরণ করে আবেদনকারীর মোবাইল ফোনে ক্ষুদেবার্তার মাধ্যমে মঞ্জুরিকৃত অর্থের পরিমাণ জানিয়ে দেয়া হয়; ৪. এ সংক্রান্ত সকল তথ্য বোর্ডের ওয়েবসাইট (www.bkkb.gov.bd) থেকে জানা যায়। | ||
সেবা প্রাপ্তির শর্তাবলি
| ১. অনলাইন আবেদনের জন্য বোর্ডের ওয়েব সাইট www.bkkb.gov.bd এর অভ্যন্তরীণ ই-সেবাসমূহ থেকে “সাধারণ চিকিৎসা অনুদানের অনলাইন সেবা” লিংকটিতে ক্লিক করে অথবা ব্রাউজারের এড্রেস বারে www.eservice.bkkb.gov.bd/general/ লিংক ব্যবহার করে অনলাইনে আবেদন করে ফরমটি ডাউনলোডপূর্বক প্রিন্ট করে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রাদি প্রতিস্বাক্ষরপূর্বক সংযুক্ত করে মহাপরিচালক, বাংলাদেশ কর্মচারী কল্যাণ বোর্ড, প্রধান কার্যালয়, ১ম ১২তলা সরকারি অফিস ভবন, সেগুনবাগিচা, ঢাকা বরাবরে একটি ফরওয়ার্ডিং চিঠির মাধ্যমে প্রেরণ করতে হয়; ২. সরকারি ও তালিকাভুক্ত স্বায়ত্বশাসিত সংস্থার কর্মচারীর নিজ ও পরিবারের সদস্যদের জন্য প্রতি বছরে একবার চিকিৎসা অনুদান হিসেবে সবোর্চ্চ ৪০,০০০/- টাকা প্রদান করা হয়; ৩. কর্মকর্তা কর্মচারী নিজে আমৃত্যু এবং পরিবারের সদস্যগণ কর্মকর্তা কর্মচারীর বয়স ৭৫ বছর পর্যন্ত এ অনুদান প্রাপ্য হবেন; ৪. ফরমের নির্ধারিত স্থানে কর্মকর্তা কর্মচারীর অফিস কর্তৃপক্ষের স্বাক্ষরসহ নামযুক্ত সিল প্রদান; ৫. চিকিৎসার ২(দুই) বছরের মধ্যে অনুদানের জন্য আবেদন করতে হয়। | ||
প্রয়োজনীয় কাগজপত্র | (ক) ডাক্তারী ব্যবস্থাপত্রের সত্যায়িত কপি (অফিস প্রধান/ সংশ্লিষ্ট অফিসেরদায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কর্তৃক); (খ) ব্যবস্থাপত্র অনুযায়ী ঔষধ ক্রয়ের মূল ভাউচার; (গ) ক্লিনিক বা হাসপাতালে ভর্তি হয়ে থাকলে ক্লিনিক বা হাসপাতালের মূল ছাড়পত্র; (ঘ) ভাই/বোন বা পিতা/মাতার ক্ষেত্রে নির্ভরশীলতার প্রত্যয়নপত্র; (ঙ) খরচের হিসাববিবরণী(কর্মচারীর স্বাক্ষর সহ); (চ) জাতীয় বেতনস্কেল, ২০১৫-এ বেতননির্ধারণ ফরমের ভেরিফিকেশন নম্বরের জন্য বেতননির্ধারণ ফরমের ফটোকপি। বিশেষ দ্রষ্টব্য: পিআরএল ভোগরত/ অবসরপ্রাপ্ত/ মৃত কর্মকর্তা/ কর্মচারীর আবেদনের ক্ষেত্রে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ কর্তৃক প্রতিস্বাক্ষরের প্রয়োজন নেই | ||
প্রয়োজনীয় ফি | এজন্য কোন ফি প্রয়োজন হয় না। | ||
সংশ্লিষ্ট আইন | বাংলাদেশ কর্মচারী কল্যাণ বোর্ড আইন, ২০০৪ এবং বাংলাদেশ কর্মচারী কল্যাণ বোর্ড (তহবিলসমূহ পরিচালনা ও রক্ষণাবেক্ষণ) বিধিমালা ২০০৬ অনুযায়ী। | ||
নির্দিষ্ট সেবা পেতে ব্যর্থ হলে পরবর্তী প্রতিকারকারী ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা | প্রধান কার্যালয়ে – পরিচালক(প্রশাসন)/মহাপরিচালক বিভাগীয় কার্যালয়ে – উপপরিচালক/পরিচালক |
Excellent post, thanks.