কোন কলেজের শিক্ষক বা কর্মচারীর চাকরি আত্তীকরণগ্রহণযোগ্য না হইলে এবং তাহাদের চাকরি এই বিধিমালার অধীন আত্তীকরণযোগ্য হইলে, এই বিধিমালার বিধান অনুযায়ী তাহাদের চাকরি আত্তীকরণ করা যাইবে।
এস.আরও নং-২৪৫-আইন/২০১৮।-গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের ১৩৩ অনুচ্ছেদের শর্তাংশে প্রদত্ত ক্ষমতাবলে রাষ্ট্রপতি, উক্ত সংবিধানের ১৪০(২) অনুচ্ছেদের বিধান মোতাবেক বাংলাদেশ সরকারী কর্ম কমিশনের সহিত পরামর্শক্রমে, নিম্নরুপ বিধিমালা প্রণয়ন করিলেন, যথা:-
১। শিরোনাম, প্রয়োগ ও প্রবর্তন।-(১) এই বিধিমালা সরকারিকৃত কলেজ শিক্ষক ও কর্মচারী আত্তীকরণ বিধিমালা ২০১৮ নামে অভিহিত হইবে।
২। সংজ্ঞা
৩। বিধিমালার প্রাধান্য
৪। পদ স্থানান্তর
৫। অস্থায়ীভাবে নিয়োগ
৬। অস্থায়ীভাবে নিয়োগের ক্ষেত্রে বাধা নিষেধ
৭। চাকরি স্থায়ীকরণ
৮। ক্যাডারভুক্তি
৯। বেতন ভাতাদি নির্ধারণ।
১০। জ্যেষ্ঠতা নির্ধারণ।
১১। পদায়ন ও বদলি
১২। পদোন্নতি
১৩। শুণ্যপদ পূরণ।
১৪। কার্যকর চাকরিকাল।
১৫। রহিদকরণ ও হেফাজত।-(১) এই বিধিমালা কার্যকর হইবার সংগে সংগে “জাতীয়করণেকৃত কলেজ শিক্ষক ও অ-শিক্ষক কর্মচারী আত্তীকরণ বিধিমালা, ২০০০ রহিত হইবে।
রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে
মো: সোহরাব হোসাইন
সচিব
সরকারিকৃত কলেজ শিক্ষক ও কর্মচারী আত্তীকরণ বিধিমালা ২০১৮ : ডাউনলোড