সরকারি কর্মচারীদের পেনশন সহজীকরণ আদেশ, ২০২০ এর অনুচ্ছেদ ৪.০৮ অনুত্তোলিত পেনশন এবং বকেয়া পেনশন প্রদানের পদ্ধতি সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ করা হয়েছে। পেনশনার কোনো কারণে এক বৎসর বা তদুর্ধ্ব সময় পেনশনের টাকা উত্তোলন করিতে না পারিলে এবং পরবর্তীতে তাহা উত্তোলন করিতে চাহিলে পেনশন অনুত্তোলিত/বকেয়া থাকিবার কারণ সংবলিত আবেদন প্রধান হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা/ সংশ্লিষ্ট হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তার অফিসে দাখিল করিতে হইবে।
সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা তাহার অফিসে প্রাপ্ত পিপিও এবং ডি-হাফ এর ভিত্তিতে অনুত্তোলিত বকেয়া পেনশন পরিশোধ করিতে পারিবেন। এই ক্ষেত্রে পেনশন মঞ্জুরকারী কর্তৃপক্ষের নূতনভাবে অনুমোদন /মঞ্জুরি গ্রহণের প্রয়োজন হইবে না।
ক) পেনশনার কোনো কারণে এক বৎসর বা তদুর্ধ্ব সময় পেনশনের টাকা উত্তোলন করিতে না পারিলে এবং পরবর্তীতে তাহা উত্তোলন করিতে চাহিলে পেনশন অনুত্তোলিত/বকেয়া থাকিবার কারণ সংবলিত আবেদন প্রধান হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা/ সংশ্লিষ্ট হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তার অফিসে দাখিল করিতে হইবে। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা তাহার অফিসে প্রাপ্ত পিপিও এবং ডি-হাফ এর ভিত্তিতে অনুত্তোলিত বকেয়া পেনশন পরিশোধ করিতে পারিবেন। এই ক্ষেত্রে পেনশন মঞ্জুরকারী কর্তৃপক্ষের নূতনভাবে অনুমোদন /মঞ্জুরি গ্রহণের প্রয়োজন হইবে না।
খ) যে সকল পেনশনার ব্যাংক হইতে পেনশন উত্তোলন করেন তাহাদের ক্ষেত্রে প্রধান হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা/সংশ্লিষ্ট হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা আবেদন প্রাপ্তির ৭ (সাত) দিনের মধ্যে তাহার সিদ্ধান্ত সংশ্লিষ্ট ব্যাংককে অবহিত করিবেন। উক্ত সময়ের মধ্যে সিদ্ধান্ত গ্রহণ না করিলে আবেদনকারীর আবেদন মোতাবেক যুক্তিসংগত দাবী পরিশোধ করিতে হইবে। বর্ণিত ৭ (সা) দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত না দেওয়ার কারণে সরকারের কোন আর্থিক ক্ষতি হইলে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা/ কর্মচারী দাবী হইবেন।
(গ) প্রধান হিসারক্ষণ কর্মকর্তা, পেনশন এন্ড ফান্ড ম্যানেজমেন্ট, হিসাব মহানিয়ন্ত্রকের কার্যালয়, ঢাকা এর আওতায় EFT এর মাধ্যমে পেনশন প্রদান করা হইলে “ক” ও “খ” অনুচ্ছেদের বিধানাবলী প্রযোজ্য হইবে না।
ঘ) পেনশনার /পারিবারিক পেনশনার মৃত্যুবরণ করিলে/নিয়মিত পেনশন উত্তোলন না করিলে সংশ্লিষ্ট ব্যাংক বিষয়টি প্রধান হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা, পেনশন এন্ড ফান্ড ম্যানেজমেন্ট, হিসাব মহানিয়ন্ত্রকের কার্যালয়, ঢাকাকে অবহিত করিবে।
সরকারি কর্মচারীগণের পেনশন সহজীকরণ আদেশ, ২০২০: ডাউনলোড