নবম পে স্কেল ২০২৫ । সর্বনিম্ন বেতন ৩০ হাজার টাকা চায় সরকারি কর্মচারীরা?
বাংলাদেশের দ্রব্য মূল্যের উর্ধ্বগতির কারণে নিম্নআয়ের কর্মচারীদের জীবন দুর্বিসহ আকার ধারণ করেছে। গত অর্থ বাজেটেও কর্মচারীদের পক্ষে কোন ধরনের আর্থিক সহায়তার ব্যবস্থা না রাখায় কর্মচারীদের মনে চরম হতাশা ও ক্ষোভের জন্ম দিয়েছে সেই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী সমন্বয় পরিষদ বিভিন্নভাবে ৫ দফা দাবি পূরণের চেষ্টা করে চলেছে-নবম পে স্কেল চাই ২০২৫
বড় বৈষম্যটা কোথায়? ১১-২০ গ্রেড কর্মচারী ও ১-১০ গ্রেড কর্মকর্তা হিসাবে সকল ক্ষেত্রেই বিভাজন ও বৈষম্য পরিস্কার ভাবে তুলে ধরা হয়েছে। ১৭-২০ গ্রেডে প্রতি গ্রেডের গড়ে ২-৩% হারে ব্যবধান এবং ১-১০ গ্রেডে গড়ে ২০ শতাংশ ব্যবধান রাখা হয়েছে ফলে ব্যাপক ভাবে আর্থিক বৈষম্যের শিকার হয়েছে ১১-২০ গ্রেডের কর্মচারীগণ। যে কোন আদেশ জারির মাধ্যমে এই বৈষম্য ব্যাপক আকার ধারণ করে যখন মূল বেতন অনুসারে কোন সুযোগ বা সুবিধা প্রদান করা হয়। গ্রেড অনুসারে কোন আর্থিক সুবিধা দেওয়া হলে ১১-২০ গ্রেডের কর্মচারীদের সতীনের ছেলের মত অবস্থায় রাখা হয়।
বেতনে কি মাস চলে? সরকারি কর্মচারীদের মধ্যে সবচেয়ে কম বেতনে চাকরি করেন ১৭-২০ গ্রেডের কর্মচারীগণ। বর্তমান বাজারে মাসিক বেতনের টাকা দিয়ে তাদের টিকে থাকা কষ্টকর হয়ে পড়েছে। মাস শেষে ১১-২০ গ্রেডের কর্মচারীগণ যে বেতন পান তা দিয়ে বাসা ভাড়া, পরিবারের ৬ জন সদস্যের মাসের বাজার সদাই, ছেলে মেয়েদের পড়াশুনায় ব্যয় করে আর কিছু অবশিষ্ট থাকে না। মাস শেষ হওয়া আগেই তাকে ঋণ করে সংসার চালাতে হয়। নবম পে স্কেলের সর্বশেষ খবর । কবে দিবে পে স্কেল?
চাকরি জীবনের কয়টি পদোন্নতি পাওয়া যায়? কিছু পদে কোন পদোন্নতি নাই শুধুমাত্র উচ্চতর গ্রেড পেয়ে কিছু আর্থিক সুবিধা পাও য়া যায়। বর্তমানে উচ্চতর গ্রেড পেলে বেতন বাড়ে বরং বেতন কমে যায়। এমতাবস্থায় রিট চলমান অবস্থায় রয়েছে তাই অনেকে উচ্চতর গ্রেড প্রাপ্তির সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। একজন সরকারি কর্মচারী বা কর্মকর্তা তার চাকরি জীবনে প্রায় ৪-৫টি পদোন্নতি সুবিধা পেয়ে থাকে। কর্মকর্তার চেয়ে কর্মচারীর আর্থিক সুবিধা যে খুবই ক্ষীন তাই আজ আলোচনা করবো।
অনতিবিলম্বে বৈষম্যবিহীন নবম পে-স্কেল চাই । ৬.৬৬ টাকার হাস্যকর টিফিন ভাতা সংশোধন করতে হবে
কর্মকর্তার পদোন্নতিতে আর্থিক সুবিধা কত টাকা পর্যন্ত হতে পারে? কর্মকর্তা বলতে ১-১০ তম গ্রেড ধারী কর্মচারীদের বুঝানো হয়। একজন কর্মকর্তা পদোন্নতিকালে বেশই ভাল মানের আর্থিক সুবিধা ভোগ করে থাকে। একটি উদাহরণের সাহায্যে বিষয়টি পরিস্কার করা যাক, ধরি, জনাব সিদ্দিকুর রহমান, সহকারী বেতার প্রকৌশলী ৯ম গ্রেডে যোগদান করে ৫ বছর পূর্ণ হওয়ায় ৬ষ্ঠ বছর পদোন্নতি পেয়ে উপ আঞ্চলিক প্রকৌশলী পদে ৬ ষ্ঠ গ্রেডে উন্নীত করা হলো। তাহলে তার বেতন ভাতাদি নিম্নরুপ হারে পরিবর্তিত হবে। ৯ গ্রেডে মূল বেতন ২২,০০০ টাকায় যোগদান করে ষষ্ঠ বছরে তার মূল বেতন দাড়ায় ২৯,৫১০ টাকা। উপ আঞ্চলিক প্রকৌশলী পদে পদোন্নতি প্রাপ্ত হওয়ার পর ৩৫৫০০ টাকায় মূল বেতন দাড়াল। এখানে দেখা যাচ্ছে যে, পদোন্নতি পাওয়ায় তার বেতন বৃদ্ধি পেল ৫,৯৯০ টাকা। অর্থাৎ তার মূল বেতনের ২০ শতাংশের উপরে মূল বেতন বৃদ্ধি পেল।
বাংলাদেশে ন্যুূনতম মজুরি ১২,৫০০ টাকা। যেখানে বার্ষিক মাথা পিছু আয় ২,৮১৪ মার্কিন ডলার, সে হিসেবে মাসিক গড় আয় ২৩৪.৫ ডলার। যা টাকায় রূপান্তর করলে ২৩৪.৫*১২০ = ২৮,১৪০ টাকা। সেখানে ন্যূনতম বেতন ৩০ হাজার টাকা দাবী কোন আকাশ কুসুম চাওয়া নয়।
নবম পে স্কেল ২০২৫ । সরকারি ১৭-২০ গ্রেডের কর্মচারীগণ কি চায়?
- বৈষম্যহীন ৯ম জাতীয় বেতন কমিশন গঠন কর ও সর্বনিম্ন বেতন ৩০ হাজার টাকা নির্ধারণ করতে হবে ।
- আউটসোর্সিং প্রথা সম্পূর্ণ বাতিল পূর্বক সকল আউটসোর্সিং কর্মচারীদের রাজস্ব খাতে স্থানান্তর করতে হবে ।
- সচিবালয়ের মত সকল দপ্তর, অধিদপ্তর, পরিদপ্তরের ১৭-২০ গ্রেডের কর্মচারীদের সিলেকশন গ্রেড প্রদান করতে হবে।
- পূর্বের মতো শতভাগ পেনশন উত্তোলনের সুযোগ করতে হবে ।
- বাড়ি ভাড়া (বিদ্যুৎ বিল, গ্যাস বিল, পানি বিল সহ) ৮০% দাও, চিকিৎসা ভাতা ৩০০০ টাকা শিক্ষা ভাতা ২০০০, ধোলাই ভাতা ১০০০ টাকা করতে হবে।
পে স্কেলের সমস্যা ও সমাধান কি?
নবম পে-স্কেল ঘোষনার মাধ্যমে বিদ্যমান বেতন নিরসন করে গ্রেড অনুযায়ী বেতন স্কেলের পার্থক্য সমহারে নির্ধারণ ও গ্রেড সংখ্যা কমাতে হবে। (যৌক্তিক হারে বেতন নির্ধারণ করতে হবে)। এক ও অভিন্ন নিয়োগ বিধি বাস্তবায়ন করতে হবে। সকল পদে পদোন্নতি বা ০৫(পাঁচ) বছর পর পর উচ্চতর গ্রেড প্রদান করতে হবে(ব্লক পোষ্ট নিয়মিতকরণ করতে হবে)। টাইমস্কেল সিলেকশন গ্রেড পুণঃবহাল সহ জেষ্ঠতা বজায় রাখতে হবে। সচিবালয়ে ন্যায় পদবী ও গ্রেড পরিবর্তন করতে হবে। সকল ভাতা বাজার চাহিদা অনুযায়ী সমন্বয় করতে হবে। নিম্ন বেতন ভোগীদের জন্য রেশন ও ১০০% পেনশন চালু সহ পেনশন গ্রাচুইটি হার ১টাকা = ৫০০ টাকা করতে হবে। কাজের ধরণ অনুযায়ী পদ, নাম ও গ্রেড একিভূত করতে হবে।
ঢাকা শহরে সংসার চালাতে কত টাকা লাগে?
ঢাকা শহরে সংসার চালানোর খরচ নির্ভর করে জীবনযাত্রার মান, পরিবারের সদস্য সংখ্যা এবং স্থান ও পছন্দের উপর। সাধারণভাবে, একটি মধ্যবিত্ত পরিবারের জন্য মাসিক খরচ ২৬,০০০ থেকে ৩০,০০০ টাকা বা তার বেশি হতে পারে, যদি তারা সবকিছু স্বাভাবিকভাবে পরিচালনা করে। ঢাকা শহরে আবাসনের খরচ অনেক বেশি। ফ্ল্যাট বা বাড়ির ভাড়াও সময়ের সাথে সাথে বাড়ে। খাদ্যদ্রব্যের দামও একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। বাজারের তালিকা করে খরচ কমানো যেতে পারে।প্রতিদিনের যাতায়াত খরচও একটি বড় অংশ। গণপরিবহন ব্যবহার করে বা রুট পরিবর্তন করে খরচ কমানো যায়। বিদ্যুৎ বিল, গ্যাস বিল, সন্তানের পড়াশোনার খরচ, চিকিৎসা খরচ, ইত্যাদি খরচও যুক্ত হয়। শখ, কেনাকাটা, রেস্টুরেন্টে খাওয়া, ইত্যাদি খরচ জীবনযাত্রার মানের উপর নির্ভর করে। বাজার করার সময় তালিকা করা, ছাড়কৃত পণ্যের দিকে খেয়াল রাখা, অপচয় রোধ করা, খরচের হিসাব রাখা, ইত্যাদি উপায়ে খরচ কমানো সম্ভব।
বিদ্যুৎ ও বাজার খরচ বেশি না? হ্যাঁ। মাসিক আয়ের একটি তালিকা তৈরি করে, সেই অনুযায়ী খরচ নির্ধারণ করা উচিত। খরচ কমানোর মাধ্যমে কিছু টাকা সঞ্চয় করা উচিত। অপ্রয়োজনীয় জিনিস কেনা বা খরচ করা থেকে বিরত থাকা উচিত। বিদ্যুৎ ও পানির বিল কমাতে হলে, অপ্রয়োজনীয় ব্যবহার বন্ধ করতে হবে। হুট করে কিছু কিনে ফেলার অভ্যাস ত্যাগ করতে হবে। মোটকথা, ঢাকা শহরে সংসার চালানোর খরচ নির্ভর করে জীবনযাত্রার মান, পরিবারের সদস্য সংখ্যা এবং আপনি কতটুকু মিতব্যয়ী তার উপর।
সরকারি চাকরিতে পদোন্নতি বৈষম্য ২০২৫ । কর্মচারীদের পদোন্নতিতে খুবই সামান্য আর্থিক সুবিধা?
আমি চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারি। গত ০৭/০৬/২০২৩ এ যোগদান করি। আমি বেসরকারি বিদ্যালয়ে চাকরি করি। যার বেতন স্কেল ৮২৫০/- টাকা। নেট বিল তুলি ৯৯২৫/- টাকা। আমার বাসা থেকে স্কুল ২৫ কি.মি. দৈনিক ৫০ কি.মি. যাতায়াত করি। মাসিক ভাড়া যায় ৪০০০/ টাকা। বাকি থাকে ৫৯২৫/- টাকা। যা দিয়ে পরিবারের সংসার চালানো খুব কঠিন। স্কুল সময় সকাল ৯.৩০ থেকে বিকাল ৫.০০ পর্যন্ত। বাড়তি কোন কাজ করার সুযোগ পায় না। আর বর্তমান বিদ্যুৎ বিলের ইউনিটের মূল্য বাড়ায় বিল আসে মাসে ১০০০/- এর বেশি। বাকি টাকা দিয়ে চলায় অসম্ভব। মনে হয় এই শ্রেনির চাকরি করা সবচেয়ে জীবনের বড় ভুল।। এখন না সামনে যেতে পারি না পিছনে। একটা চতুর্থ শ্রেনির কর্মচারি যানে কি কষ্ট করে দিন কাটায়। এর থেকে ভালো হয় যদি অন্যের দোকানে কাজ করে জীবন চালানো যায়। বাকি টা কি বলব…. জীবন টায় ব্যর্থ চাকরি করে।।
তারপরও কেন সরকারি চাকুরিই করতে হবে সবাইকে? ১১-২০ তম গ্রেডের একটা পদের বিপরীতে কমপক্ষে ২০০+ ছেলে মেয়ে লেগে থাকে। একটা সরকারি চাকুরির পিছনে পরে থেকে এরা না কোন ভালো উদ্যোক্তা হতে পারছে না কোন ভালো হাতের কাজ শিখতে পারছে। তারপর তারা কোনরকম জীবন পার করে। সততার সহিত সরকারি চাকুরি করে ভালো করে দিন যাপন করাটা কঠিন বলাও ভুল হবে। তারচেয়ে বড় কিছু। সরকারি চাকুরির পিছনে যে সময় এবং শ্রম ব্যয় করা হয় তা যদি একজন উদ্যোক্তা বা কারিগরি কোন প্রশিক্ষণে ব্যয় করতো তাহলে ভালো কিছু করা সম্ভব হতো।**
সহমত। সরকারি চাকরিতে দুর্নীতি বন্ধ হলেই এতবেশি আগ্রহ কমবে।
দূর্নীতি বন্ধ হলে, প্রতিযোগিতা থাকবে না
দূর্নীতি বন্ধ হলে, প্রতিযোগিতা থাকবে না ।ঘুষ বানিজ্য থাকবে না
🇧🇩➡️—-হায়রে — কপাল‼️কর্মচারীরা কি কোনো মানুষ ⁉️(১০-২০)পর্যন্ত —- কারন তাদের তো উপরের বসদের –ফাইল নিয়ে দৌড়ানো ছাড়া আর কোনো ক্ষমতাই নাই —- কাজেই তাদের সুখ-দুঃখ দেখার কে আছে —-আর দরকারই বা কি— কিছু দিন আগে যখন বর্তমান সরকার — মহার্ঘ ভাতা নিয়ে একটা উদ্যোগ নিতে চাইলেন– তখন—অনেকের ই গাত্র দেখা হয়েছিল—- এমন কি একটা বৃহৎ দলের একজন প্রিয় নেতাও বলেছিল — কর্মচারীদের কে নির্বাচিত সরকার ছাড়া — এই সরকার বিশেষ সুবিধা / পে- স্কেল দেওয়ার কে❓সকলের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়ে বলছি — একজন সৎ কর্মচারী যেন৫/৬ জনের সংসার নিয়ে ডাল-ভাত খেয়ে ঢাকা শহরে থেকে চাকুরী করতে পারে– সেই — বিবেচনা টুকু যেন করা হয়।
সবার ভালো চাই। গ্রেডের সংখ্যা ১০টি চাই। অধ্যক্ষ সহ সকল নিয়োগ পরীক্ষা চাই NTRCAএর মাধ্যমে।
সরকারী প্রতিষ্ঠান গুলা লাভের মুখ না দেখলেও তাদের বেতন বাড়ে। দুরনিতি কমে না তাদের তাও বেতন বাড়ে। চাকুরিতে ঢুকেই সবার আগে নিজের সততা বেচে দেয় তাও তাদের বেতন বারে। আমরা বেসরকারি চাকুরিজীবি ১৪ ঘন্টা কাজ করি আর ৯-৫ অফিস করে বাসায় এসে ঘুসের টাকা গুনে হুস নাই তাও তাদের বেতন বাড়ে, কেউ কেউ অফিস করে কিনা সে নিয়েও সন্দেহ আছে আমার। আজ দেশের এই অবস্থার জন্য় সরকারের থেকে বেশি গাফিলতি সরকারি চাকুরিজীবিদের। তার পরেও তাদের বেতন বাড়ে।
সরকার পরিবর্তন হয়, পরিবর্তন হয় না আমাদের, না বাড়ে বেতন, না কমে পরিশ্রম। বাড়ে শুধু জিনিসের দাম। না আছে সিকিউরিটি, না আছে পেনশন।
১৫ লক্ষ কর্মচারীদের মধ্যে কত শতাংশ ঘুষখোর সেটি দেখতে হবে। ১৫% লোক একাউন্টস, পাসপোর্ট, বিআরটিএ ইত্যাদিতে চাকরি করে তাই দুর্নীতি ও ঘুসের সাথে জড়িত। বেশিরভাগ সরকারি চাকরিজীবী পাবলিক ফাংশনে নাই এবং এরা বেতন দিয়েই জীবন অতিবাহিত করে। ভাই মাথা ঠান্ডা করে ভাবুন। একতরফা চিন্তা করবেন না।
খুব কষ্টে আছি
রিজার্ভের টাকা সব কর্মচারীরাইতো নিয়া যাবে! দেশের মানুষের জন্য কাচ কলা তাই না।
এতই যখন বেতন কম সরকারি চাকরি করার কি দরকার? তারপরও তো দেখি দুর্নীতি, লবিং, ডিভাইস পার্টি ২০তম গ্রেডের একটা চাকরির জন্যও ২০ লাখ ২৫ লাখ টাকা ঘুষ নিয়ে এক একজন দাঁড়িয়ে থাকে, আট হাজার টাকা বেতন পাওয়ার জন্য। আর আপনারা যে ১- ১০ এর সাথে ১১-২০ গ্রেডের তুলনা করছেন একবারও কি ভেবে দেখেছেন একটা প্রথম শ্রেণির চাকরির জন্য একটা মানুষ জীবনে কি পরিমান সেক্রিফাইস, কঠোর পরিশ্রম, পড়াশোনা করে তার ১০ ভাগের ১ ভাগ পড়াশোনাও একজন চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারীদের করতে হয় না।
পরিশ্রম বেশি করে বলেই তারা কোটি কোটি টাকার দুর্নীতি ও ঘুষ বানিজ্য করে থাকে। ৪র্থ শ্রেণী চাকরির জন্য ২০-২৫ লক্ষ টাকা ১ম শ্রেণীর এসব কর্মকর্তারাই নেয় ভাই। আপনার নিশ্চয় চাকরি হয়নি তাই এসব জানেন না।
তা বলতেই পারেন। আমরা আসলে সেই দল সামনে থেকে ১০০ কোটি টাকা গেলে খপ করে ধরি ফেলি কিন্তু পিছন থেকে লক্ষ কোটি গেলেও ধরতে পারি না বা কারণ বুঝতে পারি না।
ভাই সবার আগে ৩ টা টাইম স্কেল ও ১ টা সিলেকশন গ্রেড যে নিয়ম আগে ছিলো, এইটার জন্য সোচ্চার হোন। যেই নিয়ম হাসিনার পাও চাটা কুত্তারা বিলুপ্ত করেছে, এর পর অন্য সব চাওয়া
জি। সহমত।
সরকার ১-৯ম একই গ্রেড বা একই হারে টাকা বৃদ্ধির যে বিষয়টা সেখানে আমার মতানৈক্য রয়েছে।কারণ, এমপিও কলেজে আমি নতুন জয়েন করি নবম গ্রেডে। সেখানে আমার সাথে ১ম গ্রেডে যারা আছে তাদের সাথে কি আমার বেতনের হিসেব মিলানো যায়???
উত্তর হচ্ছে – কখনোই মিলানো যাবেনা। সেক্ষেত্রে বিষয়টি নিয়ে একটু ভেবে সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য অনুরোধ করছি।
না। পুরাতনগণ ইনক্রিমেন্ট যোগ করে উচ্চতর ধাপে বেতন পাবেন।