সরকারি চাকরিতে নিয়োগ প্রক্রিয়ার বিলম্বের কারণে অতিক্রান্ত বয়সমীমা প্রমার্জন স্মারক নং Ed/JV-34/74-20, তারিখ: ২১ ডিসেম্বর, ১৯৭৪ অনুযায়ী আবেদনের সময় চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমার মধ্যে বয়স থাকার ক্ষেত্রে যদি নিয়োগ প্রক্রিয়ায় বিলম্বের কারণে নিয়োগ বিধিতে উল্লেখিত চাকরিতে প্রবেশের নির্ধারিত বয়সসীমা অতিক্রম করে, তাহা হইতে উক্ত অতিরিক্ত বয়স প্রমার্জিত হিসাবে গন্য হইবে-নিয়োগকালীন বয়স প্রমার্জন ২০২৪
- সার্কুলারের সময় বয়স ঠিক থাকতে হবে।
- কোন কারণে নিয়োগ দেরিতে হলেও তাতে সমস্যা নাই।
- নিয়োগ কালে বয়স ৪০ হলেও তা প্রমার্জন যোগ্য।
বয়স প্রমার্জন কি? বয়স প্রমার্জন হলো একটি প্রক্রিয়া যেখানে কোনো ব্যক্তির আসল জন্মতারিখ বা বয়সের তথ্য আনুষ্ঠানিকভাবে পরিবর্তন করা হয়। সাধারণত, এটি কোনো নির্দিষ্ট উদ্দেশ্যে করা হয়, যেমন: অনেক চাকরির ক্ষেত্রে বয়স সীমা নির্ধারিত থাকে। এই সীমা অতিক্রম করে যদি কেউ চাকরিতে আবেদন করতে চায়, তখন বয়স প্রমার্জনের মাধ্যমে তিনি নিজের বয়স কম দেখাতে পারেন। কোনো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তির জন্য বয়স সীমা থাকলে, এই সীমা অতিক্রম করে যদি কেউ ভর্তি হতে চায়, তখন তিনি বয়স প্রমার্জন করতে পারেন। কোনো আইনি জটিলতা এড়াতে বা কোনো সুবিধা পাওয়ার জন্য কেউ বয়স প্রমার্জন করতে পারেন।
নিয়োগকালে আপনার বয়স ৩০ এর অধিক হলেও তা প্রমার্জিত আদেশ দেখুন: ডাউনলোড
বয়স প্রমার্জনের ক্ষেত্রে বিবেচ্য বিষয় কি?
অনেক দেশে বয়স প্রমার্জন আইনসম্মত নয়। এটি একটি গুরুতর অপরাধ হিসেবে বিবেচিত হতে পারে। বয়স প্রমার্জনের জন্য জন্ম নিবন্ধন, শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ ইত্যাদি নথিপত্র জালিয়াতি করতে হয়। এটিও একটি গুরুতর অপরাধ। বয়স প্রমার্জনের কারণে ভবিষ্যতে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে, যেমন পেনশন, স্বাস্থ্যসেবা ইত্যাদি সুবিধা পাওয়ার ক্ষেত্রে এমনটি করা হয়। এখানে মূল চাকরির পেনশন এবং সরকারি সুবিধা প্রদানের ক্ষেত্রে বিধি মোতাবেক এটি করা হয়।