সরকারি কর্মকর্তাদের পোশাক ২০২৫ । অফিসারদের পরিধেয় দাপ্তরিক ড্রেসকোড কি হবে?
সরকারী, আধা-সরকারী ও স্বাত্ত্বশাসিত সংস্থার কর্মকর্তাদের অফিসে পরিধেয় পোশাকের বিষয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের ১৭ মে, ১৯৮২ তারিখের ১৬/১/৮২-বিধি নং সার্কুলার অনুসারে কর্মকর্তাদের স্যুট-টাই পরিধান করতে হবে সবসময়ে। সরকার ২০০৯ সালের আদেশের মাধ্যমে সংশোধন করেছে-সরকারি কর্মকর্তাদের পোশাক ২০২৫
সরকারি অফিসের দাপ্তরিক পোশাক কি? সরকারি অফিসের দাপ্তরিক পোশাক সাধারণত নির্ধারিত ইউনিফর্ম বা ব্যবসায়িক পোশাক যেমন কলার শার্ট ও প্যান্ট হয়ে থাকে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে, নির্দিষ্ট পদের জন্য আলাদা পোশাকবিধি থাকতে পারে। সাধারণত, স্বচ্ছ টপস, মিনি স্কার্ট, লেগিংস, স্যান্ডেল এবং চাকচিক্যময় গহনা পরা সরকারি অফিসে নিরুৎসাহিত করা হয়। সরকারি অফিসের জন্য দাপ্তরিক পোশাকের নিয়মাবলী সাধারণত সরকারের সংশ্লিষ্ট দপ্তর থেকে জারি করা হয়। এই নিয়মাবলীতে পোশাকের ধরন, রং এবং অন্যান্য বিষয় উল্লেখ করা থাকে। উদাহরণস্বরূপ, কিছু সরকারি অফিসের জন্য পুরুষ কর্মচারীদের জন্য সাদা শার্ট এবং কালো প্যান্ট এবং মহিলা কর্মচারীদের জন্য শাড়ি বা সালোয়ার কামিজ পরা বাধ্যতামূলক করা হতে পারে।
হাফ হাতা শার্ট পরে কি সরকারি অফিসে আসা যাবে? জি। যাবে। সরকারি অফিসের দাপ্তরিক পোশাক সাধারণত নির্ধারিত ইউনিফর্ম বা ব্যবসায়িক পোশাক যেমন কলার শার্ট ও প্যান্ট হয়ে থাকে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে, নির্দিষ্ট পদের জন্য আলাদা পোশাকবিধি থাকতে পারে। সাধারণত, স্বচ্ছ টপস, মিনি স্কার্ট, লেগিংস, স্যান্ডেল এবং চাকচিক্যময় গহনা পরা সরকারি অফিসে নিরুৎসাহিত করা হয়। সরকারি অফিসের জন্য দাপ্তরিক পোশাকের নিয়মাবলী সাধারণত সরকারের সংশ্লিষ্ট দপ্তর থেকে জারি করা হয়। এই নিয়মাবলীতে পোশাকের ধরন, রং এবং অন্যান্য বিষয় উল্লেখ করা থাকে। উদাহরণস্বরূপ, কিছু সরকারি অফিসের জন্য পুরুষ কর্মচারীদের জন্য সাদা শার্ট এবং কালো প্যান্ট এবং মহিলা কর্মচারীদের জন্য শাড়ি বা সালোয়ার কামিজ পরা বাধ্যতামূলক করা হতে পারে।
লুঙ্গি পরে কি সরকারি অফিসে আসা যাবে? না, সাধারণত লুঙ্গি পরে সরকারি অফিসে যাওয়া উপযুক্ত পোশাকবিধি হিসেবে বিবেচিত হয় না। যদিও লুঙ্গি বাংলাদেশের একটি ঐতিহ্যবাহী পোশাক, অফিসিয়াল পরিবেশে মার্জিত পোশাক পরার নিয়ম রয়েছে। সরকারি কর্মচারী এবং কর্মকর্তাদের জন্য একটি নির্দিষ্ট ড্রেস কোড অনুসরণ করা উচিত, যা সাধারণত শার্ট-প্যান্ট বা স্যুটের মতো আনুষ্ঠানিক পোশাক অন্তর্ভুক্ত করে। তাই, লুঙ্গি পরে অফিসে যাওয়া এড়িয়ে চলাই ভালো।
- ডিসেম্বর থেকে এপ্রিল পর্যন্ত স্যুট-টাই পড়তে হবে।
- মার্চ থেকে নভেম্বর পর্যন্ত প্যান্ট শার্ট (অর্ধ/পুরাহাটা) পরিধান করতে পারবেন।
- অফিসিয়ার ড্রেস কোড সম্বলিত ২০১২ ও ২০১৩ সালের আদেশ দেখুন
আদেশ দেখুন:
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ
নং মপবি-১৬/১/৯১-বিধি/১৩৮ তারিখঃ
পরিপত্র
বিষয়ঃ কর্মকর্তাদের অফিসে পরিধেয় পোষাক।
সরকারি, আধা-সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত সংস্থা কর্মকর্তাদের অফিসে পরিধেয় পোশাকের বিষয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের ১৭ মে ১৯৮২ তারিখের ১৬/১/৮২-বিধি নং সার্কুলার সংশোধনক্রমে সরকার এই মর্মে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করিয়াছে যে, সকল পুরুষ কর্মকর্তা মার্চ থেকে নভেম্বর সময়ে আনুষ্ঠানিক বাধ্যবাধকতা ব্যতিরেকে স্যুট-টাই পরিধান না করিয়া অফিসে প্যান্ট, শার্ট (অর্ধ/পুরাহাতা) পরিধান করিবেন।
২। এই সিদ্ধান্ত অবিলম্বে কার্যকর হইবে।
এম আবদুল আজিজ এনডিসি
মন্ত্রিপরিষদ সচিব।
কর্মকর্তারা স্যুট-টাই নয় মার্চ থেকে নভেম্বরে প্যান্ট, শার্ট পরিধান করিতে পারিবেন এ সংক্রান্ত আদেশ দেখুন: ডাউনলোড
সরকারি কর্মচারিদের পোষাক ২০২৫ । হাফ হাতা শার্ট পরে কি অফিসে আসা যাবে?
কিছু সরকারি অফিসের জন্য কর্মীদের জন্য নির্দিষ্ট ইউনিফর্ম থাকতে পারে, যা তাদের পরিচয় বহন করে এবং অফিসের ভাবমূর্তি বজায় রাখতে সাহায্য করে। এছাড়া, কিছু অফিসের জন্য কর্মীদের জন্য একটি সাধারণ ড্রেস কোড থাকতে পারে, যা তাদের শালীন এবং পেশাদার পোশাকে অফিসে আসতে উৎসাহিত করে।