সর্বশেষ প্রকাশিত পোস্টসমূহ

Autonomous Bodies 2025 । স্বশাসিত প্রতিষ্ঠান এবং স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের পার্থক্য কী?

সরকারি প্রতিষ্ঠানের বাইরে স্বশাসিত ও স্বায়ত্তশাসিত এবং রাষ্ট্রয়াত্ত প্রতিষ্ঠান রয়েছে-এছাড়াও আধা-সরকারি ও বিভিন্ন সংস্থা রয়েছে-আজ আমরা দুটি বিষয় নিয়ে জানতে চেষ্টা করবো–Autonomous Bodies 2025

স্বশাসিত প্রতিষ্ঠান কি? স্বশাসিত প্রতিষ্ঠান হলো এমন একটি সংস্থা বা প্রতিষ্ঠান যা তার নিজস্ব পরিচালনা পর্ষদ দ্বারা পরিচালিত হয় এবং সরকারের সরাসরি নিয়ন্ত্রণ থেকে মুক্ত থাকে। এই প্রতিষ্ঠানগুলো সাধারণত আইন দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয় এবং তাদের নিজস্ব বাজেট, কর্মী এবং নীতি নির্ধারণের ক্ষমতা থাকে। এই প্রতিষ্ঠানগুলো সাধারণত কোনো নির্দিষ্ট আইন দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়, যা তাদের ক্ষমতা, দায়িত্ব এবং পরিচালনার কাঠামো নির্ধারণ করে। স্বশাসিত প্রতিষ্ঠানগুলোর একটি নিজস্ব পরিচালনা পর্ষদ থাকে, যা প্রতিষ্ঠানের নীতি নির্ধারণ এবং পরিচালনার জন্য দায়ী। এই প্রতিষ্ঠানগুলোর নিজস্ব বাজেট থাকে এবং তারা তাদের নিজস্ব আয় এবং ব্যয় পরিচালনা করতে পারে। স্বশাসিত প্রতিষ্ঠানগুলোর নিজস্ব কর্মী নিয়োগ এবং পরিচালনার ক্ষমতা থাকে। এই প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের নিজস্ব নীতি নির্ধারণ করতে পারে, যা তাদের কার্যক্রম পরিচালনার জন্য প্রয়োজনীয়।

বাংলাদেশে কিছু স্বশাসিত প্রতিষ্ঠানের উদাহরণ কি? বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন, বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন, স্বশাসিত প্রতিষ্ঠানগুলো সরকারের সরাসরি নিয়ন্ত্রণ থেকে মুক্ত থাকার কারণে তাদের কার্যক্রম পরিচালনায় অধিক স্বাধীনতা ভোগ করে। এর ফলে তারা আরও কার্যকর এবং দক্ষভাবে তাদের লক্ষ্য অর্জন করতে পারে।

স্বশাসিত প্রতিষ্ঠান এবং স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের মধ্যে মূল পার্থক্য কোথায়? স্বশাসিত প্রতিষ্ঠান এবং স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের মধ্যে কিছু গুরুত্বপূর্ণ পার্থক্য রয়েছে: নিয়ন্ত্রণ এবং পরিচালনা- স্বশাসিত প্রতিষ্ঠান: এই ধরনের প্রতিষ্ঠান সাধারণত সরকারের কিছুটা নিয়ন্ত্রণাধীনে থাকে। তাদের নীতি এবং কার্যক্রমে সরকারের প্রভাব থাকতে পারে। স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান: এই ধরনের প্রতিষ্ঠান তাদের নিজস্ব পরিচালনা পর্ষদ দ্বারা পরিচালিত হয় এবং সরকারের সরাসরি নিয়ন্ত্রণ থেকে তুলনামূলকভাবে মুক্ত থাকে।

স্বশাসিত প্রতিষ্ঠানের নীতি নির্ধারণে সরকারের প্রভাব থাকতে পারে। স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান তাদের নিজস্ব নীতি নির্ধারণ করতে পারে, যা তাদের কার্যক্রম পরিচালনার জন্য প্রয়োজনীয়। সংক্ষেপে, স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানগুলো স্বশাসিত প্রতিষ্ঠানগুলোর তুলনায় অধিক স্বাধীনতা ভোগ করে।

আইনগত কাঠামো কেমন? উভয় ধরনের প্রতিষ্ঠান সাধারণত আইন দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়, তবে স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের আইনগত কাঠামো তাদের অধিক স্বাধীনতা প্রদান করে। স্বশাসিত প্রতিষ্ঠানের আর্থিক বিষয়ে সরকারের হস্তক্ষেপের সম্ভাবনা থাকে। স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান তাদের নিজস্ব বাজেট তৈরি এবং পরিচালনা করতে পারে, যা তাদের আর্থিক স্বাধীনতাকে বাড়িয়ে তোলে।

Caption: Autonomous bodies

বাংলাদেশে অনেকগুলি স্বশাসিত প্রতিষ্ঠান রয়েছে। তাদের মধ্যে কয়েকটি নিচে দেওয়া হলো:

  1. বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন
  2. বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশন
  3. ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
  4. রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
  5. বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন
  6. বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ
  7. বাংলাদেশ রপ্তানী প্রক্রিয়াকরণ এলাকা কর্তৃপক্ষ (বেপজা)
  8. বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ
  9. বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশন (বিএডিসি)
  10. বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড (বাপাউবো)
  11. বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন কর্পোরেশন (বিএফডিসি)
  12. বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন একাডেমী (বার্ড)
  13. পল্লী উন্নয়ন একাডেমী (আরডিএ)
  14. বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন বোর্ড (বিআরডিবি)
  15. বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিল (বিএআরসি)
  16. বাংলাদেশ কৃষি গবষেণা ইনস্টিটিউট (বারি)
  17. বাংলাদেশ পাট গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিজেআরআই)
  18. বাংলাদেশ সুগারক্রপ গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিএসআরআই)
  19. বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিনা)
  20. বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিএমডিএ)
  21. বাংলাদেশ ফলিত পুষ্টি গবেষণা ও প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট (বারটান)
  22. রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক)
  23. চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (সিডিএ)
  24. খুলনা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (কেডিএ)
  25. রাজশাহী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (আরডিএ)
  26. বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ)
  27. বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন কর্পোরেশন (বিআইডব্লিউটিসি)
  28. চট্টগ্রাম ওয়াসা
  29. ঢাকা ওয়াসা
  30. জাতীয় কারিকুলাম এবং টেক্সবুক বোর্ড।
  31. বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড।
  32. বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড।
  33. উচ্চমাধ্যিমক ও মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, ঢাকা।
  34. উচ্চমাধ্যিমক ও মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, কুমিল্লা।
  35. উচ্চ মাধ্যিমক ও মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, যশোর।
  36. উচ্চ মাধ্যিমক ও মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, রাজশাহী।
  37. উচ্চ মাধ্যিমক ও মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, সিলেট।
  38. উচ্চ মাধ্যিমক ও মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, চট্টগ্রাম।
  39. উচ্চ মাধ্যিমক ও মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, বরিশাল।
  40. উচ্চ মাধ্যিমক ও মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, দিনাজপুর।
  41. জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর।
  42. বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।
  43. বাংলাদেশ বিজ্ঞান ও শিল্প গবেষণা পরিষদ।
  44. বাংলাদেশ ধান গভেষণা ইনস্টিটিউট।
  45. বাংলাদেশ মান নিয়ন্ত্রণ পরীক্ষা ইনস্টিউট (বিএসটিআই)।
  46. বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ডেভলপমেন্ট স্টাডজ (বিআইডিএস)।
  47. জাতীয় স্থানীয় ইনস্টিটিউট।
  48. পাবর্ত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ড।
  49. রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো।
  50. বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষ।
  51. বাংলাদেশ টেক্সটাইলস মিলস কর্পোরেশন এবং সহযোগী প্রতিষ্ঠান।
  52. বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প কর্পোরেশন এবং সহযোগী প্রতিষ্ঠান।
  53. বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ কর্পোরেশন এবং সহযোগী প্রতিষ্ঠান।
  54. বাংলাদেশ ইস্পাত ও প্রকৌশল কর্পোরেশন এবং সহযোগী প্রতিষ্ঠান।
  55. বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম কর্পোরেশন।
  56. পেট্রোবাংলা।
  57. বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন।
  58. ট্রেডিং কর্পোরেশন।
  59. বাংলাদেশ জুট মিল কর্পোরেশন।
  60. বাংলাদেশ বন শিল্প উন্নয়ন কর্পোরেশন।
  61. বাংলাদেশ চা বোর্ড।
  62. বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশন।

 স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান কি?

স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান হলো এমন একটি সংস্থা বা প্রতিষ্ঠান যা তার নিজস্ব পরিচালনা পর্ষদ দ্বারা পরিচালিত হয় এবং সরকারের সরাসরি নিয়ন্ত্রণ থেকে মুক্ত থাকে। এই প্রতিষ্ঠানগুলো সাধারণত আইন দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয় এবং তাদের নিজস্ব বাজেট, কর্মী এবং নীতি নির্ধারণের ক্ষমতা থাকে। এই প্রতিষ্ঠানগুলো সাধারণত কোনো নির্দিষ্ট আইন দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়, যা তাদের ক্ষমতা, দায়িত্ব এবং পরিচালনার কাঠামো নির্ধারণ করে। স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানগুলোর একটি নিজস্ব পরিচালনা পর্ষদ থাকে, যা প্রতিষ্ঠানের নীতি নির্ধারণ এবং পরিচালনার জন্য দায়ী। এই প্রতিষ্ঠানগুলোর নিজস্ব বাজেট থাকে এবং তারা তাদের নিজস্ব আয় এবং ব্যয় পরিচালনা করতে পারে। স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানগুলোর নিজস্ব কর্মী নিয়োগ এবং পরিচালনার ক্ষমতা থাকে। এই প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের নিজস্ব নীতি নির্ধারণ করতে পারে, যা তাদের কার্যক্রম পরিচালনার জন্য প্রয়োজনীয়।

বাংলাদেশে কিছু স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের উদাহরণ হলো বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন, বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন, বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ, বাংলাদেশ রপ্তানী প্রক্রিয়াকরণ এলাকা কর্তৃপক্ষ (বেপজা), বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ, বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশন (বিএডিসি), বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড (বাপাউবো), বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন কর্পোরেশন (বিএফডিসি), বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন একাডেমী (বার্ড), পল্লী উন্নয়ন একাডেমী (আরডিএ), বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন বোর্ড (বিআরডিবি), বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিল (বিএআরসি), বাংলাদেশ কৃষি গবষেণা ইনস্টিটিউট (বারি), বাংলাদেশ পাট গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিজেআরআই), বাংলাদেশ সুগারক্রপ গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিএসআরআই), বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিনা) , বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিএমডিএ), বাংলাদেশ ফলিত পুষ্টি গবেষণা ও প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট (বারটান), রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক), চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (সিডিএ) খুলনা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (কেডিএ), রাজশাহী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (আরডিএ), বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ), বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন কর্পোরেশন (বিআইডব্লিউটিসি), চট্টগ্রাম ওয়াসা, ঢাকা ওয়াসা, জাতীয় কারিকুলাম এবং টেক্সবুক বোর্ড, বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড, বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড, উচ্চমাধ্যিমক ও মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, ঢাকা, উচ্চমাধ্যিমক ও মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, কুমিল্লা, উচ্চ মাধ্যিমক ও মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, যশোর, উচ্চ মাধ্যিমক ও মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, রাজশাহী, উচ্চ মাধ্যিমক ও মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, সিলেট, উচ্চ মাধ্যিমক ও মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, চট্টগ্রাম, উচ্চ মাধ্যিমক ও মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, বরিশাল, উচ্চ মাধ্যিমক ও মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, দিনাজপুর, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ বিজ্ঞান ও শিল্প গবেষণা পরিষদ, বাংলাদেশ ধান গভেষণা ইনস্টিটিউট, বাংলাদেশ মান নিয়ন্ত্রণ পরীক্ষা ইনস্টিউট (বিএসটিআই), বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ডেভলপমেন্ট স্টাডজ (বিআইডিএস), জাতীয় স্থানীয় ইনস্টিটিউট, পাবর্ত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ড, রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো, বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষ, বাংলাদেশ টেক্সটাইলস মিলস কর্পোরেশন এবং সহযোগী প্রতিষ্ঠান, বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প কর্পোরেশন এবং সহযোগী প্রতিষ্ঠান, বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ কর্পোরেশন এবং সহযোগী প্রতিষ্ঠান, বাংলাদেশ ইস্পাত ও প্রকৌশল কর্পোরেশন এবং সহযোগী প্রতিষ্ঠান, বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম কর্পোরেশন।

পেট্রোবাংলা।বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন।ট্রেডিং কর্পোরেশন।
বাংলাদেশ জুট মিল কর্পোরেশন।বাংলাদেশ বন শিল্প উন্নয়ন কর্পোরেশন।বাংলাদেশ চা বোর্ড।
বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশন।স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানগুলো সরকারের সরাসরি নিয়ন্ত্রণ থেকে মুক্ত থাকার কারণে তাদের কার্যক্রম পরিচালনায় অধিক স্বাধীনতা ভোগ করে।এর ফলে তারা আরও কার্যকর এবং দক্ষভাবে তাদের লক্ষ্য অর্জন করতে পারে।

Alamin Mia

আমি একজন সরকারী চাকরিজীবি। দীর্ঘ ৮ বছর যাবৎ চাকুরির সুবাদে সরকারি চাকরি বিধি বিধান নিয়ে পড়াশুনা করছি। বিএসআর ব্লগে সরকারি আদেশ, গেজেট, প্রজ্ঞাপন ও পরিপত্র পোস্ট করা হয়। এ ব্লগের কোন পোস্ট নিয়ে বিস্তারিত জানতে admin@bdservicerules.info ঠিকানায় মেইল করতে পারেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *