সার্ভিস রুলস । নীতি । পদ্ধতি । বিধি

সরকারি চাকরির পাশাপাশি ব্যবসা ২০২৪ । কোন কোন ক্ষেত্রে সরকারের অনুমতি নিতে হয়?

সরকারি কর্মচারী (আচরণ) বিধিমালা, ১৯৭৯ মোতাবেক একজন সরকারি কর্মচারী তাঁর চাকুরির পাশাপাশি সাইড বিজনেস বা পার্ট টাইম চাকুরি করতে সরকারের অনুমতি নিতে হবে। অন্যথায় তা আচরণ বিধিমালা লঙ্গন হবে।

যে সকল ক্ষেত্রে সরকার বা নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ কর্তৃক অনুমতি নিতে হবে- ব্যক্তিগত কোন ব্যবসা করতে হলে। সুদে কোথাও হতে ধার বা ঋণ নিতে হলে। পার্টটাইম চাকরি করতে হলে। অন্যের নিকট সরকারি কাগজপত্র হস্তান্তর বা তথ্য সরবরাহ করতে। অন্যথায় এসব কাজ করলে সরকারি আচরণ বিধি লঙ্গন হবে।

সরকারি কর্মচারী (আচরণ ) বিধিমালা, ১৯৭৯- সরকারি কর্মচারী (আচরণ ) বিধিমালা, ১৯৭৯ সংবিধানের ১৩৩ অনুচ্ছেদ অনুসারে জাতীয় সংসদ আইন প্রণয়নের মাধ্যমে প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীদের নিয়োগ ও চাকুরির শর্তাবলি নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। একই অনুচ্ছেদে কর্মচারীদের নিয়োগ ও চাকুরির শর্তাবলি নিয়ন্ত্রণে কোনো আইন বা বিধি প্রণীত না হওয়া পর্যন্ত কর্মচারীদের নিয়োগ ও চাকুরির শর্ত নিয়ন্ত্রণের জন্য বিধি প্রণয়নে রাষ্ট্রপতিকে ক্ষমতা দেয়া হয়েছে। এরূপে প্রণীত বিধিমালা এ ধরনের কোনো আইনের বিধানের সঙ্গে সঙ্গতি সাপেক্ষে কার্যকর হবে। এই প্রদত্ত ক্ষমতার আওতায় সরকারি কর্মচারী (আচরণ) বিধিমালা, ১৯৭৯ প্রণীত হয় এবং ১৯৭৯ সালের ১৮ মে এই বিধি বাংলাদেশ গেজেটে (অতিরিক্ত) প্রকাশিত হয়। এ বিধিমালা কার্যকর হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পাকিস্তান আমলে ১৯৬৪ ও ১৯৬৬ সালে প্রণীত আচরণ বিধিমালা বাতিল ঘোষিত হয়।

এ বিধিমালা বাংলাদেশ সরকারের বেসামরিক বিভাগে দেশের অভ্যন্তরে বা বাইরে কর্তব্যরত বা ছুটিরত সকল সরকারি কর্মচারীর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। সরকারের অন্য যেকোন সংস্থা, প্রতিষ্ঠান বা কর্তৃপক্ষের অধীনে প্রেষণে কর্মরত সরকারি কর্মচারীদের ক্ষেত্রেও এই বিধিমালা প্রযোজ্য। তবে সুনির্দিষ্ট বিভাগের কোনো কোনো শ্রেণীর সরকারি কর্মচারীর ক্ষেত্রে এ বিধি প্রযোজ্য হবে না, যাদের চাকুরির শর্তাবলি নিয়ন্ত্রণের জন্য পৃথক বিধিমালা রয়েছে।

কোন বিধি মতে ব্যবসা করা যাবে না? সরকারি কর্মচারীদের আচরণবিধির একটি কাঠামো তৈরির উদ্দেশ্যে এই বিধিমালা প্রণীত হয়। উদ্দেশ্য ছিল দুর্নীতি, সিদ্ধান্ত গ্রহণে বাইরের প্রভাব, স্বজনপ্রীতি, পক্ষপাতিত্ব, প্রতিশোধমূলক নিপীড়ন ইত্যাদির বিরুদ্ধে প্রতিরোধ নিশ্চিত করা। সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপীল) বিধিমালা, ১৯৭৫-এর আওতায় এর যেকোন বিধি লঙ্ঘন অসদাচরণের শামিল। একজন সরকারি কর্মচারী এ ধরনের বিধিমালা লঙ্ঘনের অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত হলে তার বিরুদ্ধে এ বিধির আওতায় শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা যাবে।

সরকারি চাকরি হতে অবসর গ্রহণ করলে ব্যবসা করা যাবে । কোন অনুমতি লাগবে না

চাকরি হইতে অবসরে গমনের পর, ধারা ৪৯ এর অধীন চুক্তিভিত্তিক কর্মরত থাকা ব্যতীত, কোনো ব্যক্তির, বৈদেশিক বা বেসরকারি চাকরি বা কোনো প্রকল্পে চাকরি গ্রহণ, অন্য কোনো পেশা গ্রহণ, ব্যবসা পরিচালনা এবং বিদেশ যাত্রার জন্য সরকার বা কর্তৃপক্ষের অনুমতি গ্রহণের প্রয়োজন হইবে না: তবে শর্ত থাকে যে, সরকার বা উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ, কোনো বিশেষ ক্ষেত্রে, অনুরূপ ভিন্ন চাকরি বা পেশা গ্রহণ, ব্যবসা পরিচালনা বা বিদেশ যাত্রা বারিত করিয়া বা উহার ক্ষেত্রে অনুমতি গ্রহণের বাধ্যবাধকতা আরোপ করিয়া আদেশ প্রদান করিতে পারিবে।

অবসর গ্রহণ করলে ব্যবসা করা যাবে । কোন অনুমতি লাগবে না

বিস্তারিত জানতে এখানে দেখুন

৩২টি বিধি সম্বলিত এ বিশদ বিধিমালায় সরকারি কর্মচারীদের বিশেষ বিশেষ কার্যক্রমের ওপর সীমাবদ্ধতা ও নিষেধাজ্ঞা আরোপিত হয়েছে। এই বিধিসমূহ মোটামুটি তিনটি শ্রেণীতে ভাগ করা যায়। প্রথমত, কতিপয় বিধি সম্পূর্ণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ সংক্রান্ত। নিষেধাজ্ঞা আরোপের ক্ষেত্রগুলো হলো ফটকা বিনিয়োগ, সংসদ-সদস্য বা সরকারি কর্মচারী নন এমন ব্যক্তির নিকট সরকারি কর্মচারীর পক্ষে কোনো কাজে হস্তক্ষেপের জন্য তদবির করা, রাজনীতি ও নির্বাচনে অংশ নেয়া, সাম্প্রদায়িক মতাদর্শ প্রচার করা, সংকীর্ণতা, পক্ষপাতিত্ব ও প্রতিশোধমূলক নিপীড়নকে প্রশ্রয় দেয়া এবং ক্ষমতার ইচ্ছাকৃত অপব্যবহার। রাজনৈতিক ও অন্যান্য প্রভাব কাজে লাগানোর ক্ষেত্রেও সরকারি কর্মচারীর জন্য অনুরূপ নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। একজন সরকারি কর্মচারী বিদেশী মিশন বা দাতাসংস্থার নিকট থেকে বিদেশ সফরের আমন্ত্রণ বা বিদেশে প্রশিক্ষণ নেয়ার সুযোগ লাভের জন্য তদবির করতে পারবেন না।

দ্বিতীয় পর্যায়ের নিষেধাজ্ঞা হলো এমন কিছু কার্যক্রম সম্পর্কিত যা সরকারের পূর্বানুমতি ব্যতীত একজন সরকারি কর্মচারী করতে পারেন না। এগুলো হচ্ছে একটি নির্দিষ্ট মাত্রার বাইরে কোনো উপহার গ্রহণ, কোনো সরকারি কর্মচারীর সম্মানে জনসভা অনুষ্ঠান, সরকারি কর্মচারী কর্তৃক তহবিল সংগ্রহ, সুদে ধার দেওয়া ও ঋণ গ্রহণ, মূল্যবান সম্পত্তি ক্রয় ও বিক্রয়, ইমারত নির্মাণ। অন্যান্য বিষয়ের মধ্যে রয়েছে কোনো কোম্পানি গঠন ও পরিচালনা, ব্যক্তিগত ব্যবসা ও চাকুরি গ্রহণ, ঋণ পরিশোধে অসামর্থ্য ও ঋণ গ্রহণের অভ্যাস, অন্যের নিকট সরকারি কাগজপত্র হস্তান্তর বা তথ্য সরবরাহ করা ইত্যাদি। এসকল কাজের জন্য সরকারের পূর্বানুমতি আবশ্যক।

তৃতীয় পর্যায়ের বিধিতে বলা হয়েছে যে, সরকারি চাকুরিতে প্রবেশকালে একজন সরকারি কর্মচারী যথাযথ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে তার ১০ হাজার টাকার অতিরিক্ত সম্পত্তির একটি ঘোষণা প্রদান করবেন। এতে আরও বলা হয়েছে যে, চাকুরিতে প্রবেশকালে তিনি সম্পত্তির যে হিসাব প্রদান করেছেন, তার বৃদ্ধি বা হ্রাস উল্লেখ করে প্রতি বছর ডিসেম্বর মাসে সরকারের নিকট একটি বার্ষিক বিবরণ দাখিল করবেন। সরকার চাইলে একজন সরকারি কর্মচারীকে তার চলতি সম্পত্তির হিসাব পেশ করতে হবে।

[এ.এম.এম শওকত আলী]

সরকারি কর্মচারী (আচরণ ) বিধিমালা, ১৯৭৯ এর JPG কপি সংগ্রহ করতে পারেন: ডাউনলোড

প্রশ্নোত্তর:

  • প্রশ্ন: চাকরির পাশাপাশি পার্ট টাইম জব করা যাবে কি?
  • উত্তর: না, তবে কর্তৃপক্ষ অনুমতি দিলে যাবে।
  • প্রশ্ন: যদি টুকটাক ব্যবসা করতে চাই যাবে কি?
  • উত্তর: না, তবে কর্তৃপক্ষ অনুমতি দিলে যাবে।

Alamin Mia

আমি একজন সরকারী চাকরিজীবি। দীর্ঘ ৮ বছর যাবৎ চাকুরির সুবাদে সরকারি চাকরি বিধি বিধান নিয়ে পড়াশুনা করছি। বিএসআর ব্লগে সরকারি আদেশ, গেজেট, প্রজ্ঞাপন ও পরিপত্র পোস্ট করা হয়। এ ব্লগের কোন পোস্ট নিয়ে বিস্তারিত জানতে admin@bdservicerules.info ঠিকানায় মেইল করতে পারেন।

42 thoughts on “সরকারি চাকরির পাশাপাশি ব্যবসা ২০২৪ । কোন কোন ক্ষেত্রে সরকারের অনুমতি নিতে হয়?

  • এই আইনের অর্থ হচ্ছে কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিয়ে সব কাজই করা যাবে, যেমন – ব্যবসা করা, কোম্পানি গঠন করা, পার্ট টাইম চাকুরি করা, ফ্রিল্যান্সিং করা, ঋণ দেয়া নেয়া ইত্যাদি।
    আমি যেটা জানতে চাই, কর্তৃপক্ষ বলতে এখানে নির্দিষ্ট করে কাকে বুঝানো হচ্ছে? এই অনুমতি কীভাবে নিতে হয়?
    উত্তর জানালে কৃতজ্ঞ হব। ধন্যবাদ।

  • আমার বতমান এ আইটি,জনবল সরবরাহকারী, প্রথম শ্রেণীর ঠিকাদার, সরবরাহকারী ব্যাবসা প্রতিষ্ঠান আছে, এখন সরকারি চাকরি হলে কি করণিয়?

  • সরকারি চাকরি করবেন। সরকারের নিকট হতে অনুমতি নিতে হবে ব্যবসা করার। যদি অনুমতি না দেয় তবে আপনার পরিবারের কারও নামে ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠান হস্তান্তর করবেন।

  • কর্তৃপক্ষ হলেন , তিনি যিনি আপনাকে চাকুরী দিয়েছেন। যেমন, ইউএনও, জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, বিভাগীয় কমিশনার, অথবা সোজা কথায় যেই অফিসে আপনি কাজ করছেন, সেই অফিসের প্রধান ব্যক্তিই আপনার কর্তৃপক্ষ।

  • জি। ঠিক বলেছেন।

  • সরকারী চাকুরীকালে টিভি নাটক,ফিল্মে অভিনয় করতে চা্ইলে কী করতে হবে?

  • নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষের পারমিশন নিতে হবে।

  • আমি পূর্ব থেকেই কৃষি ও খামারের সাথে জড়িত। পরে আমার সরকারি চাকরি হয়। আমি এই ব্যবসাকে বাণিজ্যিকভাবে বড় করতে চাই। কী করলে সহজ হবে? কর্তৃপক্ষের কাছে এর জন্য কি অনুমতি নেয়া আবশ্যক হবে?

  • কর্মচারীদের ক্ষেত্রে অনুমতি না নিলেও হয়। তবে বড় করে করতে চাইলে অনুমতি নিতে হবে।

  • কোন ব্যাংক কর্মকর্তার বাবার যদি ব্যবসা থাকে পৈতৃক সূত্রে যদি সে ব্যবসায়ের মালিক হয়।ও বাবার অবর্তমানে তাকে যদি ট্রেড লাইসেন্স নিজের নামে কাটাতে হয় তাহলে সেটা কি পারবে?

  • পারবে। কিন্তু এভাবে নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষের নিকট হতে অনুমতি নিতে হবে। পরিবারকে কমিটিতে অন্তর্ভূক্ত করতে হবে।

  • আামি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্নধান শিক্ষক। আমার স্ত্রী কি ব্যবসা করতে পারবে?

  • পারবেন। তবে গেজেটেড কর্মকর্তার পরিবারের জন্য অনুমতির প্রয়োজন আছে। নন গেজেটেড কর্মচারীদের ক্ষেত্রে অনুমতি লাগবে না।

  • আসসালামু আলাইকুম,
    একজন সরকারী কর্মকর্তা নাটক, সিনেমা ও সাংস্কৃতিক কর্মকান্ডে অংশ গ্রহণ করতে হলে যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমোদন নেওয়ার প্রক্রিয়া কি?

  • প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট যুক্ত করে নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষের নিকট আবেদন করবেন। আশা করা যায়, অনুমতি পাবেন।

  • আমি একজন ৪র্থ শ্রেনীর সরকারী চাকুরী জীবি। আমি কি একটি প্রাইভেট মাদ্রাসার পরিচালক হতে পারবো কি?

  • আইনগতভাবে পারবেন না। তবে এমনটি অনেকেই হচ্ছে।

  • কোন সরকারী কর্মচারী নেটওয়ার্ক মার্কেটিং করার ক্ষেত্রে কোন বিধানটি প্রযোজ্য হবে?

  • অনুমতি নিতে হবে।

  • আসসালামু আলাইকুম। আমি পৌরসভার ১৬ তম গ্রেডের একজন কর্মচারী। আমি পূর্বে ঠিকাদারি ব্যবসা সাথে জড়িত ছিলাম। আমার এবং আমার স্ত্রীর নামে পৃথক পৃথক প্রথম শ্রেণী ঠিকাদারী লাইসেন্স রয়েছে। চাকুরী হওয়ার পর আমার লাইসেন্স দিয়ে কোন কিছুই করা হয়নি। আমি কি এখন আমার বা আমার স্ত্রীর ব্যবসাটা পরিচালনা করতে পারব?

  • পারবেন।

  • পিআরএল এ কেউ বেসরকারি চাকরি করতে চাইলে কি সরকারের অনুমতি লাগবে?

  • লাগবে না।

  • সরকারি চাকরিজীবির ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে কি কতৃপক্ষের অনুমতি লাগবে?

  • না। এমন কোন আইন পাইনি।

  • ১০ম গ্রেডের জুনিয়র ইন্সট্রাক্টর জব করি। এটি গেজেটেড পদ। এটি মূলত শিক্ষক পদ। আমি বই লেখালেখি করি (সরকারি চাকরির) এক্ষেত্রে আমার জন্য বিধান কী?

  • নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষের নিকট হতে অনুমতি নিতে হবে বই পাবলিশের জন্য।

  • আমি একজন তৃতীয় শ্রেণীর সরকারি কর্মচারী আমি বন্ধের সময় ও আমার চাকরির সব ঠিক রেখে একজন প্রাইভেট সার্ভেয়ার হিসেবে কাজ করতে চাই। এতে কি কর্তৃপক্ষের অনুমতির প্রয়োজন আছে?

  • জি। আছে। আপনার পরিবারের কেউ কোন ব্যবসা করলে আপনি শুধুমাত্র সাহায্যকারী হিসেবে কাজ করতে পারবেন।

  • আমি একজন এমপিওভূক্ত শিক্ষক। সরবরাহকারী ট্রেড লাইসেন্স নিয়ে কি ব্যবসা করতে পারব?

  • না। তবে পরিবারকে সাহায্য করতে পারবেন ব্যবসায়ের ক্ষেত্রে।

  • রাষ্ট্রায়ত প্রতিষ্ঠান এ কর্মকর্তা হিসেবে কোন ব্যবসায় অর্থ বিনিয়োগ করতে কি বাঁধা আছে?

  • আপনি কাজে মনোযোগ দিতে ব্যর্থ হউন বা সরকারি কাজে ক্ষতি হয় এমন কাজে বিনিয়োগ করতে পারবেন না।

  • আমি ১৩ তম গ্রেডে চাকুরি করি এখন যেখানে চাকুরি করি সেখানে অফিস টাইমের পর একটা ছোট খাটো একটা ফটোকপির দোকান দিতে চাচ্ছি সাথে বিকাশ নগদ থাকবে। আমার কি কর্তৃপক্ষ এর অনুমতি লাগবে। ইনভেস্ট খুবেই কম।

  • নিয়ম অনুযায়ী আপনার নামে কোন প্রতিষ্ঠান থাকতে পারবে না। আপনি পরিবারের কারও নামে চালান। তবুও অনুমতির বিধান রয়েছে। তবে এসব ব্যাপারে সাধারণত কোন ঝামেলা হয় না।

  • আমি একজন এমপিওভুক্ত মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক। আমি কি নিজের লাইসেন্স করে ঠিকাদারি করতে পারবো? পারলে প্রসিডিউরটা জানাবেন প্লিজ।

  • না। পরিবারের নামে করতে পারবেন। আপনি তাদের সাহায্য করতে পারবেন।

  • আমি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক। আমি জিয়া পরিষদ এর সদস্য হতে পারব কী না।

  • চাকুরির সময়ের পরে বা বন্ধের দিনগুলোতে কি ফ্রিল্যান্সিং করা যাবে?

  • অনুমতি লাগে। তবে সাধারণ কেউ অনুমতি নেয় না।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *