সরকারি চাকরি যেমন সহজ ও তেমনি জটিলও বটে। সরকারি চাকরিকালে বেশ কিছু অপরাধ খুবই কোঠার ভাবে দেখা হয়। এসব অপরাধ করলে চাকরির বয়স ২৫ বছর পূর্ণ হলে কর্তৃপক্ষ চাইলে বাধ্যতামূলক অবসরের শাস্তিতে দন্ডিত করতে পারেন-সরকারি দন্ড হিসাবে বাধ্যতামূলক অবসর ২০২৪
সরকারী কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা, ২০১৮ মোতাবেক শৃঙ্খলামূলক কারণে বিভাগীয় কার্যক্রম গ্রহণপূর্বক দন্ড হিসাবে যে বাধ্যতামূলক অবসর দেওয়া হয়, উহাকেই শাস্তিমূলক ব্যবস্থা হিসাবে বাধ্যতামূলক অবসর বলে। এরূপ শাস্তিমূলক অবসর সংক্রান্ত বিধানসমূহ নিম্নরূপ-
(১) বাধ্যতামূলক অবসর গুরুদন্ড হিসাবে গণ্য। অদক্ষতা, অসদাচারণ, পালায়ন, দূনীর্তিপরায়ণ ও নাশকতামূলক কার্যকলাপের জন্য বাধ্যতামূলক অবসর দন্ড আরোপযোগ্য।
(২) নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষের অধস্তন কোন কর্তৃপক্ষ শাস্তিমূলক ব্যবস্থা হিসাবে কোন কর্মচারীকে বাধ্যতামূলক অবসর দিতে পারেন না।
(৩) কর্ম কমিশনের আওতাধীন কর্মচারীদের (পূর্বতন ১ম ও ২য় শ্রেণীর কর্মচারী) বাধ্যতামূলক অবসর দন্ড আরোপের ক্ষেত্রে কর্মকমিশনের পরামর্শগ্রহণ বাধ্যতামূলক। তবে পরামর্শকরণ অনুচ্ছেদ- ৭ অনুসারে প্রতিরক্ষার সহিত সংশ্লিষ্ট পদে নিযুক্ত বেসামরিক কর্মচারী এবং এনএস আই এর কর্মকর্তাদের বাধ্যতামূলক অবসর দন্ড আরোপের ক্ষেত্রে কর্মকমিশনের পরামর্শ গ্রহণের প্রয়োজন হইবে না।
সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপীল) বিধিমালা ২০১৮: ডাউনলোড
মহোদয়, ভ্রমণ শেষে মাসিক ভ্রমণ ভাতা বিল অনুমোদনের জন্য নিয়ন্ত্রনকারী কর্তৃপক্ষের নিকট বিল কত দিনের মধ্যে দাখিল করতে হবে। এ সংক্রান্ত ভ্রমণভাতা বিধি ১৯৮৮ নামে কোন বিধিমালা আছে কি? যদি থাকে অনুগ্রহ করে তা পাওয়া যাবে কি।
ভ্রমণ শেষেই প্রতিবেদন দাখিল করবেন। এ সংক্রান্ত নির্দেশনা অফিস আদেশেই উল্লেখ থাকে। ১৮ মাস পর্যন্ত বকেয়া বিল আপনি গ্রহণ করতে পারবেন। এর মধ্যে যে কোন সময় ভ্রমণ বিল দাখিল করতে পারেন।