সন্তানের পারিবারিক পেনশন প্রাপ্যতা ২০২৫ । স্বামী/স্ত্রী/প্রতিবন্ধী সন্তান না থাকলে কি আনুতোষিক ও পেনশন পাওয়া যায় না?
সন্তানেরা পারিবারিক পেনশন পাওয়ার যোগ্য যদি স্বামী বা স্ত্রী না থাকেন এবং প্রতিবন্ধী সন্তান থাকলে, সেক্ষেত্রে তারা আজীবন এই পেনশন পেতে পারে-– সন্তানের পারিবারিক পেনশন প্রাপ্যতা ২০২৫
যদি কোনো সরকারি কর্মচারী মারা যায়? তবে তার পরিবার, অর্থাৎ বিধবা স্ত্রী বা ক্ষেত্রবিশেষে স্বামী, এবং সন্তানেরা (যদি থাকে) পারিবারিক পেনশন পাওয়ার অধিকারী হন। যদি মৃত কর্মচারীর কোনো স্বামী বা স্ত্রী না থাকেন এবং কোনো সন্তান থাকে, তবে সেই সন্তান যদি প্রতিবন্ধী হয়, তবে সে আজীবন এই পেনশন পাবে। এছাড়া, যদি স্বামী বা স্ত্রী না থাকেন এবং কোনো সন্তান না থাকে, সেক্ষেত্রেও আনুতোষিক ও পেনশন পাওয়ার কিছু নিয়ম রয়েছে, যা সাধারণত মৃত কর্মচারীর মনোনীত ব্যক্তি বা তার উত্তরাধিকারীরা পেয়ে থাকেন।
নাতি নাতনীও কি পেনশন পেতে পারেন? হ্যাঁ। মৃত ব্যক্তির বিধবা পুত্রবধূ এবং তার সন্তানরাও পেনশন পাওয়ার যোগ্য যদি তারা উপযুক্ত প্রমাণাদি দাখিল করতে পারে। পেনশন পাওয়ার জন্য কিছু শর্তাবলী প্রযোজ্য হতে পারে, যেমন: পেনশন পাওয়ার যোগ্য ব্যক্তির বয়স এবং বৈবাহিক অবস্থা। যদি পুত্র বা কন্যা অবিবাহিত হন, তবে তারা ২৫ বছর বয়স পর্যন্ত পেনশন পেতে পারেন। যদি পুত্র বা কন্যা প্রতিবন্ধী হন, তবে তারা আজীবন পেনশন পাওয়ার অধিকারী হবেন।
এককালীন টাকাও সন্তান পেতে পারে? হ্যাঁ। পেনশন এবং আনুতোষিক পাওয়ার ক্ষেত্রে কিছু শর্তাবলী প্রযোজ্য হতে পারে, যেমন: কর্মচারীর মৃত্যুর পর তার পরিবারকে অবশ্যই পেনশন পাওয়ার জন্য আবেদন করতে হবে। প্রতিবন্ধী সন্তানের ক্ষেত্রে, প্রতিবন্ধকতার প্রমাণস্বরূপ মেডিকেল বোর্ডের সনদপত্র দাখিল করতে হবে। যদি মৃত কর্মচারী কর্তৃক কোনো নমিনি মনোনীত করা না হয়ে থাকে, তবে তার স্বামী বা স্ত্রী অথবা উত্তরাধিকারীরা এই পেনশন পাওয়ার অধিকারী হবেন। বিস্তারিত তথ্যের জন্য, সংশ্লিষ্ট সরকারি চাকরির নিয়মাবলী এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপন দেখা যেতে পারে।
মৃত কর্মচারীর সন্তান আনুতোষিক পাবেন / ২৫ বছর উর্ধ্ব বয়সী ছেলে সন্তান মাসিক পেনশন পাবেন না । এ বিষয়ে সম্প্রতি আদেশ জারি করা হয়েছে।
পেনশন প্রত্যাশীদের বিভ্রান্ত করার জন্যই হিসাবরক্ষণ অফিসের অডিটরগণ এসব আদেশ দেখিয়ে তাদের সাথে প্রতারণা করে এবং মোট অংকের উৎসকোচ গ্রহণ করে থাকে।

Caption: Pension Manual Bangladesh
সরকারি কর্মচারী মারা গেলে তার ছেলে সন্তানও পারিবারিক পেনশন পাওয়ার অধিকারী হতে পারেন যদি তার বয়স ২৫ বছরের নিচে হয় এবং তার স্ত্রী, স্বামী বা প্রতিবন্ধী সন্তান না থাকে। তবে, যদি ২৫ বছরের বেশি বয়সী পুত্র সন্তান থাকে, তাহলে তিনি পারিবারিক পেনশন নাও পেতে পারেন। যদি সরকারি কর্মচারী ১৫ বছরের মধ্যে মারা যান এবং ২৫ বছরের বেশি বয়সী পুত্র সন্তান থাকে, তাহলে স্ত্রী, স্বামী বা প্রতিবন্ধী সন্তান না থাকলে তিনি পেনশন পেতেন। কিন্তু, বর্তমানে এই নিয়ম পরিবর্তন করা হয়েছে এবং ২৫ বছরের বেশি বয়সী পুত্র সন্তানেরা পারিবারিক পেনশন পাবেন না।
- (ক) কর্মচারীর মৃত্যুতে পারিবারিক অবসরভাতা প্রাপ্তির যোগ্য সদস্যবৃন্দঃ পারিবারিক অবসরভাতা প্রাপ্তির যোগ্য ব্যক্তি এবং পারিবারিক অবসরভাতা প্রাপ্তির শর্তাদি সম্পর্কে তদানিন্তন Finance and Revenue Department এর স্মারক নং 2566 (40) F, তারিখঃ ১৬ এপ্রিল, ১৯৫৯খ্রিঃ এ বিস্তারিত বর্ণনা করা হয়েছে। সরকারি কর্মচারীগণের পেনশন সহজীকরণ আদেশ, ২০২০ এর সংযোজনী-২১ তেও উহা সন্নিবেশিত করা হয়েছে। উক্ত স্মারক মোতাবেক- (১) আনুতোষিকের (Death-cum-retirement gratuity) উদ্দেশ্যে পরিবার বলতে সরকারি কর্মচারীর নিন্মোক্ত আত্মীয়দেরকে বুঝাবে-
(এ) পুরুষ কর্মচারীর ক্ষেত্রে স্ত্রী অথবা স্ত্রীগণ।
(বি) মহিলা কর্মচারীর ক্ষেত্রে স্বামী।
(সি) সরকারি কর্মচারীর সন্তান।
(ডি) সরকারি কর্মচারীর মৃতপুত্রের বিধবা স্ত্রী বা স্ত্রীগণ এবং সন্তানগণ। - সরকারি কর্মচারীর উপরোক্ত পরিবারের সদস্যদের অবর্তমানে নিম্নের জীবিত এক বা একাধিক আত্নীয়কে সরকারি কর্মচারীর আনুতোষিকের অর্থ সমভাবে বন্টন করে দিতে হবে-
(এ) ১৮ বৎসরের কম বয়স্ক ভাই।
(বি) অবিবাহিতা এবং বিধবা বোন।
(সি) পিতা।
(ডি) মাতা - উপরে বর্ণিত আত্নীয়ের অবর্তমানে নিম্নের আত্নীয়গণকে সরকারি কর্মচারীর আনুতোষিকের অর্থ সমভাবে বন্টন করে দিতে হবে। (এ) ভাই। (বি) বোন
(২) (এ) পারিবারিক অবসরভাতা পরিবারের সকল সদস্যের ভরণপোষণের জন্য পরিবারের নিম্নোক্ত সদস্যদের বরাবরে মঞ্জুর করা যাবে- (i) পুরুষ কর্মচারীর ক্ষেত্রে বিধবা স্ত্রী/স্ত্রীগণ এবং মহিলা কর্মচারীর ক্ষেত্রে স্বামী। তবে সরকারি কর্মচারীর একাধিক স্ত্রী থাকার ক্ষেত্রে ২৫ বছরের অধিক বয়স্ক পুত্র ও বিবাহিতা কন্যাগণ বাদে অন্যান্য সন্তান এবং স্ত্রী মিলে মোট সদস্য সংখ্যা যদি ৪ (চার) এর অধিক না হয়, তাহলে ২৫ বৎসরের অধিক বয়স্ক পুত্র ও বিবাহিতা কন্যাগণ বাদে অন্য সদস্যগণের মধ্যে অবসরভাতা সমহারে বন্টিত হবে। কিন্তু তাঁদের মিলিত সংখ্যা ৪ (চার) এর অধিক হলে স্ত্রীগণ প্রত্যেকে ১/৪ অংশ হিসাবে - পাবার পর যা অবশিষ্ট থাকবে, তা সন্তানদের মধ্যে (২৫ বৎসরের অধিকবয়স্ক পুত্র এবং বিবাহিতা কন্যাগণ বাদে) সমহারে বন্টন করতে হবে।
(ii) স্বামী/স্ত্রী না থাকার ক্ষেত্রে (i) জীবিত জ্যেষ্ঠ পুত্র;
(iii) স্বামী/স্ত্রী এবং জীবিত জ্যেষ্ঠ পুত্র না থাকার ক্ষেত্রে [(i) এবং (ii)] অবিবাহিতা বয়োজ্যেষ্ঠা কন্যা। উল্লেখ্য বয়োজ্যেষ্ঠা অবিবাহিতা কন্যার মৃত্যু বা বিবাহ হবার ক্ষেত্রে পরবর্তী বয়োজ্যেষ্ঠা অবিবাহিতা কন্যা;
(iv) স্বামী/স্ত্রী, জীবিত পুত্র এবং অবিবাহিতা কন্যা না থাকার ক্ষেত্রে [(i) থেকে (iii)] জীবিত বয়োজ্যেষ্ঠা বিধবা কন্যা;
(v) স্বামী/স্ত্রী, জীবিত পুত্র, অবিবাহিত কন্যা এবং বিধবা কন্যা না থাকার ক্ষেত্রে [(i) থেকে (iv)] মৃত পুত্রের জ্যেষ্ঠ বিধবা স্ত্রী;
(vi) স্বামী/স্ত্রী, জীবিত পুত্র, অবিবাহিতা কন্যা, বিধবা কন্যা এবং মৃতপুত্রের বিধবা স্ত্রী না থাকার ক্ষেত্রে [(i) থেকে (v)] মৃত পুত্রের জীবিত জ্যেষ্ঠ পুত্র;
(vii) স্বামী/স্ত্রী, জীবিত পুত্র, অবিবাহিত কন্যা, বিধবা কন্যা, পুত্রের বিধবা স্ত্রী এবং মৃত পুত্রের পুত্র না থাকার ক্ষেত্রে [(i) থেকে (vi)] মৃত পুত্রের অবিবাহিত বয়োজ্যেষ্ঠা কন্যা;
(viii) স্বামী/স্ত্রী, জীবিত পুত্র, অবিবাহিত কন্যা, বিধবা কন্যা, মৃতপুরের বিধবা স্ত্রী, মৃতপুত্রের পুত্র এবং মৃতপুত্রের অবিবাহিতা কন্যা না থাকার ক্ষেত্রে [ (i) থেকে (vii)] মৃতপুত্রের বয়োজ্যেষ্ঠা বিধবা কন্যা।
(বি) উপরে উল্লেখিত পরিবারের সদস্যগণ না থাকার ক্ষেত্রে নিম্নোক্ত নির্ভরশীল সদস্যগণের অনুকূলে অগ্রাধিকারের ক্রমানুসারে পারিবারিক অবসরভাতা মঞ্জুর করা যাবে-
(i) পিতা
(ii) পিতার অবর্তমানে মাতা ;
(iii) পিতা ও মাতার অবর্তমানে ১৮ বৎসরের কম বয়স্ক বয়োজ্যেষ্ঠ ভাই;
(iv) পিতা, মাতা এবং ১৮ বৎসরের কমবয়স্ক ভাই এর অবর্তমানে অবিবাহিতা বয়োজ্যেষ্ঠা বোন।
বয়োজ্যেষ্ঠা বোনের মৃত্যু বা বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হওয়ার ক্ষেত্রে তৎপরবর্তী অবিবাহিতা বয়োজ্যেষ্ঠ বোন;
(v) পিতা, মাতা, ১৮ বৎসরের কম বয়স্ক ভাই এবং অবিবাহিতা বোন এর অবর্তমানে বিধবা জ্যেষ্ঠ বোন ।
(৩) নিন্মোক্ত ক্ষেত্রে কোন অবসরভাতা প্রদেয় হবে না-
(i) পিতা, মাতা, ১৮ বৎসরের কম বয়স্ক ভাই, অবিবাহিতা বা বিধবা বোন মৃত কর্মচারীর উপর ভরণ-
পোষণের জন্য নির্ভরশীল ছিলেন যদি এই মর্মে যথাযথ প্রমাণপত্র দাখিল করতে না পারেন;
(ii) সরকারী কর্মচারীর পরিবারের কোন মহিলা সদস্যের বিবাহ হওয়ার ক্ষেত্রে;
(iii) সরকারী কর্মচারীর পরিবারের কোন বিধবা সদস্যের বিবাহ হওয়ার ক্ষেত্রে;
(iv) ভাইয়ের বয়স ১৮ বৎসর পূর্ণ হওয়ার ক্ষেত্রে; (v) সরকারী কর্মচারীর পরিবারভুক্ত নয় এমন ব্যক্তিকে। - (৪) একাধিক স্ত্রী থাকার ক্ষেত্র ব্যতীত একই সংগে কর্মচারীর পরিবারের একাধিক সদস্যকে অবসরভাতা প্রদেয় হবে না।
- (৫) অবসরভাতাপ্রাপ্ত পরিবারের কোন সদস্যের মৃত্যু হলে বা বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হলে পরবর্তী সদস্য অবসরভাতা প্রাপ্য হবেন।
- (৬) সরকারি কর্মচারীর পরিবারের সদস্যদেরকে বিদ্যমান বিধানের আলোকে প্রদত্ত কোন অসাধারণ অবসরভাতা অথবা গ্র্যাচুইটি এর সাথে এ বিধির আলোকে পরিশোধযোগ্য অবসরভাতাও প্রদান করা যেতে পারে (বি. এস. আর. পার্ট-১ এর বিধি ৪১০)।
- (৭) পারিবারিক অবসরভাতা গ্রহণকারীর ভবিষ্যত সদাচরণ অবসরভাতা মঞ্জুরির অন্তর্নিহিত পূর্বশর্ত। উপরের বর্ণনার আলোকে পারিবারিক অবসরভাতা /আনুতোষিক প্রাপ্তির অগ্রাধিকার নিম্নে সংক্ষেপে উপস্থাপন করা হলোঃ প্রথম অগ্রাধিকারক্রমঃ পেনশন প্রদান করা হয় পরিবারের সকল সদস্যদের ভরণপোষণের জন্য। যার কারণে মনোনয়ন না থাকার ক্ষেত্রে প্রথম অগ্রাধিকারক্রমের সদস্যগণ সকলে একত্রে মিলিতভাবে মাসিক পেনশন পাবেন। প্রথম অগ্রাধিকারক্রমের সদস্য থাকার ক্ষেত্রে দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ অগ্রাধিকারক্রমের কোন সদস্য বা আত্নীয় পারিবারিক মাসিক পেনশনের কোন অংশ পাবেন না। প্রথম অগ্রাধিকারক্রমের নিম্নোক্ত সদস্যগণ একত্রে মাসিক পেনশনের সম্পূর্ণ অংশ পাবেনঃ
(i) স্বামী/স্ত্রী; (ii) ২৫ বছরের কম বয়স্ক পুত্র; (iii) অবিবাহিতা/বিধবা/তালাকপ্রাপ্ত কন্যা; এবং (iv) মৃতপুত্রের বিধবা স্ত্রী, ১৮ বছর বয়স্ক পুত্র এবং অবিবাহিতা/বিধবা/তালাকপ্রাপ্ত কন্যা।
দ্বিতীয় অগ্রাধিকারক্রমঃ প্রথম অগ্রাধিকারক্রমের কোন সদস্য না থাকার ক্ষেত্রেই কেবলমাত্র দ্বিতীয় অগ্রাধিকারক্রমের সদস্যগণ সমহারে মাসিক পারিবারিক পেনশন প্রাপ্য হবেন। দ্বিতীয় অগ্রাধিকারক্রমের কোন সদস্য থাকার ক্ষেত্রে তৃতীয় ও চতুর্থ অগ্রাধিকারক্রমের কোন আত্নীয় মাসিক পেনশন প্রাপ্য হবেন না। দ্বিতীয় অগ্রাধিকারক্রমের নিম্নোক্ত সদস্যগণ একত্রে সমহারে মাসিক পেনশন প্রাপ্য হবেনঃ
(i) কর্মচারীর ২৫ বছরের ঊর্ধ্ববয়স্ক পুত্র; (ii) বিবাহিত কন্যা; এবং (iii) মৃত পুত্রের ১৮ বছরের ঊর্ধ্ব বয়স্ক পুত্ৰ ও বিবাহিত কন্যা (উল্লেখ্য মৃতপুত্রের পরিবারের উল্লিখিত সদস্যগণ সকলে মিলে এক অংশ পাবেন)।
তৃতীয় অগ্রাধিকারক্রমঃ প্রথম ও দ্বিতীয় অগ্রাধিকারক্রমের কোন সদস্য না থাকার ক্ষেত্রেই কেবল তৃতীয় অগ্রাধিকারক্রমের নিম্নোক্ত আত্নীয়বর্গ কর্মচারীর উপর নির্ভরশীল ছিলেন, এ শর্তে একত্রে মাসিক পেনশন প্রাপ্য হবেনঃ (i) ১৮ বছরের কমবয়স্ক আপন ভাই; (ii) অবিবাহিতা/বিধবা/তালাকপ্রাপ্ত আপন বোন; (iii) পিতা; এবং (iv) মাতা। চতুর্থ অগ্রাধিকারক্রমঃ মৃত কর্মচারীর প্রথম ও দ্বিতীয় অগ্রাধিকারক্রমের পরিবারের কোন সদস্য এবং তৃতীয় অগ্রাধিকারক্রমের কোন আত্নীয় না থাকার ক্ষেত্রেই নিম্নোক্ত চতুর্থ অগ্রাধিকারক্রমের আত্নীয়বর্গ কর্মচারীর উপর নির্ভরশীল ছিলেন, এ শর্তে সমহারে মাসিক পেনশন প্রাপ্যঃ (i) কর্মচারীর ১৮ বছরের ঊর্ধ্ববয়স্ক ভাই; এবং (ii) বিবাহিত বোন
সরকারি কর্মচারীর মৃত সন্তানের স্ত্রী সন্তান পেনশন পায়?
হ্যাঁ, সরকারি কর্মচারীর মৃত সন্তানের স্ত্রী এবং সন্তানরা পেনশন পাওয়ার অধিকারী। সরকারি কর্মচারী মারা গেলে তার পরিবার, যার মধ্যে বিধবা স্ত্রী এবং সন্তানরা অন্তর্ভুক্ত, তারা সাধারণত পারিবারিক পেনশন পাওয়ার যোগ্য হন।
পারিবারিক পেনশন সাধারণত মৃত কর্মচারীর স্ত্রী বা স্বামীর জন্য প্রযোজ্য। যদি স্ত্রী বা স্বামী না থাকেন, তাহলে নাবালক সন্তানরা (২৫ বছরের কম বয়সী) এই পেনশন পেতে পারে। এছাড়া, মৃত ব্যক্তির বিধবা পুত্রবধূ এবং তার সন্তানরাও পেনশন পাওয়ার যোগ্য যদি তারা উপযুক্ত প্রমাণাদি দাখিল করতে পারে। পেনশন পাওয়ার জন্য কিছু শর্তাবলী প্রযোজ্য হতে পারে, যেমন: পেনশন পাওয়ার যোগ্য ব্যক্তির বয়স এবং বৈবাহিক অবস্থা। যদি পুত্র বা কন্যা অবিবাহিত হন, তবে তারা ২৫ বছর বয়স পর্যন্ত পেনশন পেতে পারেন। যদি পুত্র বা কন্যা প্রতিবন্ধী হন, তবে তারা আজীবন পেনশন পাওয়ার অধিকারী হবেন।



