সরকারি কর্মচারীগণ বাসা বরাদ্দ প্রাপ্তির জন্য নিম্নোক্ত যোগ্যতা পূরণ সাপেক্ষে বাসা বরাদ্দ পেয়ে থাকেন। প্রথমত মূল বেতনের নিরীখে বাসা বরাদ্দ প্রদান করা হয় এবং এখানে জ্যেষ্ঠতা উপেক্ষা করা হয় না। জ্যৈষ্ঠতা উপেক্ষা করা হলে লেখলেখি করুন বাসা আপনি পেয়ে যাবেন-Govt. Quarter Allocation by Grade 2025
গ্রেড অনুসারে বাসা ভাড়া কত? স্কেল ৮২৫০-২০০১০ টাকা পর্যন্ত মূল বেতন ধারীরা A টাইপ বাসা পাবেন। স্কেল ৯০০০-২১৮০০ টাকা পর্যন্ত মূল বেতন ধারীরা B টাইপ বাসা পাবেন। স্কেল ৯৩০০-২১৪৯০ টাকা পর্যন্ত মূল বেতন ধারীরা C টাইপ বাসা পাবেন। স্কেল ১২৫০০-৩০২৩০ টাকা পর্যন্ত মূল বেতন ধারীরা D টাইপ বাসা পাবেন। স্কেল ২২,২৫০-৩১২৫০ টাকা পর্যন্ত মূল বেতন ধারীরা E টাইপ বাসা পাবেন।
গৃহ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের ০৭ এপ্রিল ২০১৯ খ্রি: তারিখের প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে মূল বেতন ও গ্রেড ভিত্তিক বাসা বরাদ্দ নীতিমালা সংশোধন করা হয়।
- “A” Type Grade 18, 19 and 20 Tk. 8250 in the grade mentioned.
- “B” Type Grade 16, 17 and 18 Tk. 11250 in the grade mentioned.
- “C-2” Type Grade 14, 15 and 16 Tk. 11890 in the grade mentioned.
- “C-1” Type Grade 12, 13 and14 Tk. 13050 in the grade mentioned.
- ৯ম পে-স্কেল ও মহার্ঘ ভাতা সহ ৭ দফা দাবি ২০২৫ । সরকারি কর্মচারীদের ডিসি অফিসের সামনে অবস্থান ও স্মারকলিপি কর্মসূচী?
- MPO ভুক্ত শিক্ষক বদলী নীতিমালা ২০২৫ । সমগ্র বদলি প্রক্রিয়া সফটওয়্যারের মাধ্যমে সম্পন্ন হবে?
- বিজিবি বাবুর্চি বেতন ভাতাদি ২০২৫ । সরকারি বাবুর্চি পদে কি পেনশন পাওয়া যায়?
- সরকারি কর্মচারীদের ছুটির হিসাব ২০২৫ । সার্ভিস বুকে ছুটির হিসাব লেখার নিয়ম জেনে নিন
- বয়স্ক ভাতা কার্ড করার নিয়ম ২০২৫ । সরকারি বয়স্ক ভাতা কত টাকা পাওয়া যায়?
- “D-2” Type Grade 10, 11 and 12 Tk. 14450 in the grade mentioned.
- “D-1” Type Grade 7,8 and 9 Tk. 22000 in the grade mentioned.
- “E” Type Grade 6 and Above Tk. 35500 in the grade mentioned.
- “F” Type Grade 5 and Above Tk. 46970 in the grade mentioned.
- “Superior” Type Grade 3 and above Tk. 61120 in the grade mentioned.
বি:দ্র: একজন ৯ম গ্রেডের কর্মকর্তাকে যদি ই-টাইপ বাসা বরাদ্দ দেয়া হলে ৬ষ্ঠ গ্রেডের স্কেলে বাসা ভাড়া কর্তন করা যেতে পারেন। অন্যদিকে যদি ৩য় শ্রেণীর কোন কর্মচারীকে ডি টাইপ বাসা বরাদ্দ দেয়া হয় তবে ২২০০০ টাকা স্কেলে ৯ম গ্রেডে বাসা ভাড়া কর্তন করা যেতে পারেন।
বাসা বরাদ্ধ বিধিমালা ১৯৮২ আইন সংশোধন সংক্রান্ত গেজেটে PDF সংগ্রহে রাখতে পারেন: ডাউনলোড
সরকারি বাসা বরাদ্দের নিয়ম কি?
সরকারি বাসা বরাদ্দ একটি জটিল প্রক্রিয়া, যেখানে বিভিন্ন নিয়ম-কানুন ও শর্তাবলী প্রযোজ্য। সাধারণত, সরকারি কর্মচারীদের জন্য নির্দিষ্ট শ্রেণি ও বেতন স্কেল অনুযায়ী বাসা বরাদ্দ করা হয়। সাধারণত, কর্মচারীর বেতন স্কেলের উপর ভিত্তি করে বাসার শ্রেণি নির্ধারিত হয়। উচ্চতর বেতন স্কেলের কর্মচারীরা উচ্চতর শ্রেণির বাসা পাবার অধিকারী হন।
জ্যেষ্ঠতা কি অনুসরণ করা হয়? হ্যাঁ। একই শ্রেণির বাসার জন্য একাধিক আবেদনকারী থাকলে, সাধারণত জ্যেষ্ঠতার ভিত্তিতে বরাদ্দ দেওয়া হয়। পদোন্নতির ফলে যদি কর্মচারীর বেতন স্কেল বৃদ্ধি পায়, তাহলে তিনি উচ্চতর শ্রেণির বাসার জন্য আবেদন করতে পারেন। কিছু ক্ষেত্রে, পরিবারের আকারের উপর ভিত্তি করেও বাসা বরাদ্দ দেওয়া হতে পারে। বিভিন্ন সরকারি সংস্থার নিজস্ব কিছু অতিরিক্ত শর্তাবলী থাকতে পারে।
বাসা বরাদ্দের নিয়ম কি? বাসা বরাদ্দের নিয়ম সাধারণত সরকারি এবং বেসরকারি উভয় ক্ষেত্রে ভিন্ন হতে পারে। সরকারি ক্ষেত্রে, বাসা বরাদ্দের জন্য নির্দিষ্ট নিয়মাবলী রয়েছে যা সরকারি কর্মচারী ও কর্মকর্তাদের জন্য প্রযোজ্য। বেসরকারি ক্ষেত্রে, বাসা ভাড়া বা কেনার নিয়মাবলী মালিক ও ভাড়াটের মধ্যে চুক্তির উপর নির্ভর করে। সরকারি কর্মচারী হিসেবে নির্দিষ্ট সময়কাল পর্যন্ত চাকরি করা, বেতন স্কেল এবং অন্য কোনো যোগ্যতা থাকতে পারে। নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে আবেদনপত্র পূরণ করে জমা দিতে হয়। একটি কমিটি বা কর্তৃপক্ষ কর্তৃক আবেদন যাচাই বাছাই করে বাসা বরাদ্দ করা হয়। মাসিক বেতনের একটি নির্দিষ্ট অংশ বাসা ভাড়ার জন্য কর্তন করা হয়।
নিয়ম কানুন ভঙ্গ করলে কি বরাদ্দ বাতিল হয়?
সরকারি বাসা ব্যবহারের জন্য কিছু নিয়মাবলী থাকে যা মেনে চলতে হয়। বাসা ভাড়া বা কেনার আগে মালিক ও ভাড়াটের মধ্যে একটি চুক্তিপত্র তৈরি করা হয়, যেখানে ভাড়ার পরিমাণ, মেয়াদ এবং অন্যান্য শর্তাবলী উল্লেখ থাকে। ভাড়া সাধারণত মাসিক বা বার্ষিক ভিত্তিতে পরিশোধ করতে হয়। চুক্তিপত্রে কিছু শর্ত থাকে যা উভয় পক্ষকে মেনে চলতে হয়। অনেক সময় কিছু অতিরিক্ত খরচ যেমন – ইলেক্ট্রিসিটি, গ্যাস বা পানির বিলও ভাড়াটের উপর নির্ভর করে। বাসা বরাদ্দের জন্য সরকারি বা বেসরকারি উভয় ক্ষেত্রেই কর্তৃপক্ষের নিয়মাবলী ভালোভাবে জেনে নেওয়া উচিত। চুক্তিপত্র তৈরি করার সময় সব শর্তাবলী ভালোভাবে জেনে নেওয়া জরুরি, যাতে কোনো ধরনের সমস্যা না হয়। বাসা ব্যবহারের জন্য কোনো নিয়মাবলী থাকলে তা মেনে চলতে হয়। বাসা সংক্রান্ত কোনো সমস্যা হলে স্থানীয় কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করা যেতে পারে।
বাসা বরাদ্দ বিধিমালা ১৯৮২
it is very good media for service holder.we can see new service circular.rules here.it will helpour many problem solution. i liked it need it.
This site is very much informative and useful. I want to know the rules about charge allowance.