যদি কোন কর্মকর্তা/ কর্মচারি আংশিক মাসে অর্থাৎ কোন মাসের ০১ তারিখ ব্যতীত অন্য যে কোন তারিখে চূড়ান্ত অবসরে গমন করে তবে তিনি উক্ত মাসের বেতন বিল হতে জিপিএফ এর চাঁদা ও অগ্রিম এর কিস্তি কর্তন করতে পারবেন না।
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
হিসাব মহনিয়ন্ত্রক এর কার্যালয়
হিসাব ভবন
সেগুনবাগিচা, ঢাকা-১০০০
নং-০৭.০৩.০০০০.০০৩.০৪.৪৪৩; তারিখ: ২৮/১০/২০২০
বিষয়: পিআরএল ভোগরত সরকারি কর্মকর্তা/কর্মচারীর বেতন বিল হতে সাধারণ ভবিষ্য তহবিলের চাঁদা কর্তন প্রসঙ্গে।
উপর্যুক্ত বিষয়ের প্রতি সদয় দৃষ্টি আকর্ষন করা যাচ্ছে।
২। পিআরএলকালীন জিপিএফ চাঁদা কত মাস পর্যন্ত কর্তন করা যাবে এ বিষয়ে সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা না থাকায় হিসাবরক্ষণ অফিসসমূহে এতদবিষয়ে ভিন্নতা পরিলক্ষিত হয়। সে প্রেক্ষিতে পিআরএল কালীন জিপিএফ চাঁদা কর্তনের বিষয়ে এ কার্যালয় কর্তৃক প্রেরিতব্য প্রস্তাবের বিষয়ে অর্থ বিভাগের সদয় সিদ্ধান্তর পূর্বে অন্তবর্তীকালীন ব্যবস্থা হিসেবে নিম্নোক্ত ব্যবস্থা চালু থাকবে;
ক) একজন সরকারি কর্মকর্তা/ কর্মচারি পিআরএল কালীন পূর্ণসময় অর্থাৎ ১২ মাস পর্যন্ত বেতন বিল হতে জিপিএফ এর চাঁদা ও অগ্রিম এর কিস্তি কর্তন করতে পারবেন।
খ) কিন্তু যদি কোন কর্মকর্তা/ কর্মচারি আংশিক মাসে অর্থাৎ কোন মাসের ০১ তারিখ ব্যতীত অন্য যে কোন তারিখে চূড়ান্ত অবসরে গমন করে তবে তিনি উক্ত মাসের বেতন বিল হতে জিপিএফ এর চাঁদা ও অগ্রিম এর কিস্তি কর্তন করতে পারবেন না।
গ) পিআরএল কালীন সময়ে জমাকৃত জিপিএফ এর চাঁদা ও অগ্রিম এর কিস্তি কর্তনের উপর কোনো সুদ প্রাপ্য হবেন না।
ঘ) উল্লেখ্য, এ কার্যালয়ের স্মারক নং-০৭.০৩.০০০০.০০৩.৩৫.৪০৩.১৬(খন্ড-১).৭৬৫ তারিখ: ০৪/০৮/২০২০ খ্রি: এর মাধ্যমে ইস্যুকৃত কার্যবিবরণীর অনুচ্ছেদ -৪এ পিআরএলকালীন জিপিএফ এর চাঁদা কর্তৃনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত বাতিল বলে গণ্য হবে।
৩। এমতাবস্থায় উপর্যুক্ত বিষয়ে আইবাস++ সিস্টেমে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা যুক্ত করার জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।
(মো: মামুন উল মান্নান)
অতিরিক্ত হিসাব মহানিয়ন্ত্রক (হিসাব ও পদ্ধতি)
ফোন: ৯৩৬০৮৫৯
পিআরএলকালীন সময়ে জমাকৃত জিপিএফ এর চাঁদা ও অগ্রিম এর কিস্তি কর্তনের উপর কোনো সুদ প্রাপ্য হবেন না: ডাউনলোড