সঠিক বানান সরকার কর্তৃক জারিকৃত বাংলা একাডেমী কর্তৃক অনুমোদিত বাংলা বানান PDF পাবলিশ করেছে – ভূল নয় ভুল হবে যদি আপনি PDF টি না পড়েন – বাংলা একাডেমি নতুন শুদ্ধ বানান ২০২২
বাংলা একাডেমির প্রমিত বাংলা বানানের নিয়ম – জনপ্রশাসন মন্ত্রণলিয়ের বাংলা ভাষা বাস্তবায়ন কোষ বাংলা একাডেমির প্রমিত বানানরীতির অনুসরণে ‘সরকারি কাজে ব্যবহারিক বাংলা প্রণয়নের উদ্যোগ নেয়। প্রশাসনিক অনুমােদনের পর পাণ্ডুলিপিটি বাংলা একাডেমি কর্তৃক পরীক্ষা করা হয়েছে। এটি বই আকারে প্রকাশিত হলে বিভিন্ন সরকারি অফিসে বাংলা বানান নিয়ে যে অসামঞ্জস্য পরিলক্ষিত হয় তা দূর হবে।
তৎসম শব্দ – এই নিয়মে বর্ণিত ব্যতিক্রম ছাড়া তৎসম বা সংস্কৃত শব্দের নির্দিষ্ট বানান অপরিবর্তিত থাকবে। যেসব তৎসম শব্দে ই ঈ বা উ উ উভয় শুদ্ধ, কেবল সেসব শব্দে ই বা উ এবং তার কারচিহ্ন হবে। যেমন : কিংবদন্তি, খঞ্জনি, চিৎকার, চুল্লি, তরণি, ধমনি, ধরণি, নাড়ি, পঞ্জি, পদবি, পল্লি, ভঙ্গি, মঞ্জরি, মসি, যুবতি, রচনাবলি, লহরি, শ্রেণি, সরণি, সূচিপত্র; উর্ণা, উষা।
রেফের পর ব্যঞ্জনবর্ণের দ্বিত্ব হবে না। যেমন : অর্জন, ঊর্ধ, কৰ্ম্ম, কার্তিক, কাৰ্য, বার্ধক্য, মূৰ্ছা, সূৰ্য্য হবে না। এগুলাের পরিবর্তে অর্জন, উর্ধ্ব, কর্ম, কার্তিক, কার্য, বার্ধক্য, মূৰ্ছা, সূর্য হবে। সন্ধির ক্ষেত্রে ক খ গ ঘ পরে থাকলে পূর্ব পদের অন্তস্থিত ম্ স্থানে অনুস্বার (ং) হবে। যেমন : অহম্ + কার = অহংকার; একইভাবে ভয়ংকর, সংগীত, শুভংকর, হৃদয়ংগম, সংঘটন।
সন্ধিবদ্ধ না হলে ঙ স্থানে (ং) হবে না। যেমন : অঙ্ক, অঙ্গ, আকাঙ্ক্ষা, আতঙ্ক, কঙ্কাল, গঙ্গা, বঙ্কিম, বঙ্গ, লঙ্ন, শঙ্কা, শৃঙ্খলা, সঙ্গে, সঙ্গী। সংস্কৃত ই-প্রত্যয়ান্ত শব্দের দীর্ঘ ঈ-কারান্ত রুপ সমাসবদ্ধ হলে সংস্কৃত ব্যাকরণের নিয়মঅনুযায়ী সেগুলিতে হ্রস্ব ই-কার হয়। যেমন : গুণী ও গুণিজন; প্রাণী ও প্রাণিবিদ্যা; মন্ত্রী ও মন্ত্রিপরিষদ। তবে এগুলির সমাসবদ্ধ রূপে ঈ-কারের ব্যবহারও চলতে পারে। যেমন : গুণী-গুণীজন; প্রাণী – প্রাণীবিদ্যা; মন্ত্রী মন্ত্রীপরিষদ। ইন-প্রত্যয়ান্ত শব্দের সঙ্গে -ত্ব ও তা প্রত্যয় যুক্ত হলে ই-কার হবে। যেমন : কৃতি কৃতিত্ব; দায়ী দায়িত্ব; প্রতিযােগী প্রতিযােগিতা; মন্ত্রী – মন্ত্রিত্ব; সহযােগী + সহযােগিতা। বিসর্গ (ঃ) : শব্দের শেষে বিসর্গ থাকবে না। যেমন : ইতস্তত, কার্যত, ক্রমশ, পুনঃপুন, প্রথমত, প্রধানত, প্রয়াত, প্রায়শ, ফলত, বস্তুত, মূলত। এছাড়া নিম্নলিখিত ক্ষেত্রে শব্দমধ্যস্থ বিসর্গ-বর্জিত রূপ গৃহীত হবে। যেমন : দুস্থ, নিস্তব্ধ, নিস্পৃহ, নিশ্বাস।
অতৎসম শব্দ – ই, ঈ, উ, ঊ : সকল অতৎসম অর্থাৎ তদ্ভব, দেশি, বিদেশি, মিশ্র শব্দে কেবল ই এবং উ এবং এদের কারচিহ্ন ব্যবহৃত হব। যেমন : আরবি, আসামি, ইংরেজি, ইমান, ইরানি, উনিশ, ওকালতি, কাহিনি, কুমির, কেরামতি, খুশি, খেয়ালি, গাড়ি, গােয়ালিনি, চাচি, জমিদারি, জাপানি, জার্মানি, টুপি, তরকারি, দাড়ি, দাদি, দাবি, দিঘি, দিদি, নানি, নিচু, পশমি, পাখি, পাগলামি, পাগলি, পিসি, ফরাসি, ফরিয়াদি, ফারসি, ফিরিঙ্গি, বর্ণালি, বাঁশি, বাঙালি, বাড়ি, বিবি, বুড়ি, বেআইনি, বেশি, বােমাবাজি, ভারি (অত্যন্ত অর্থে), মামি, মালি, মাসি, মাস্টারি, রানি, রুপালি, রেশমি, শাড়ি, সরকারি, সিন্ধি, সােনালি, হাতি, হিজরি, হিন্দি, হেঁয়ালি; চুন, পুজো, পুব, মুলা, মুলাে। পদাশ্রিত নির্দেশক টি-তে ই-কার হবে। যেমন : ছেলেটি, বইটি, লােকটি। সর্বনাম, বিশেষণ, ক্রিয়া-বিশেষণ ও যােজক পদরূপে ‘কী’ শব্দটি ঈ-কার দিয়ে লেখা হবে। যেমন : এটা কী বই? কী আনন্দ! কী আর বলব? কী করছ? কী করে যাব? কী খেলে? কী জানি! কী দুরাশা! তােমার কী! কী বুদ্ধি নিয়ে এসেছিলে! কী পড়াে? কী যে করি! কী বাংলা কী ইংরেজি, উভয় ভাষায় তিনি পারদর্শী।
কীভাবে, কীরকম, কীরূপে প্রভৃতি শব্দেও ঈ-কার হবে- যেসব প্রশ্নবাচক বাক্যের উত্তর হ্যাঁ’ বা ‘না’ হবে, সেইসব বাক্যে হ্রস্ব ই-কার ‘কি’ দিয়ে লেখা হবে। যেমন : তুমি কি যাবে? সে কি এসেছিল? এ, অ্যা : বাংলায় ‘এ’ বর্ণ বা এ-কার দিয়ে ‘এ’ এবং ‘অ্যা’ উভয় ধ্বনিই নির্দেশিত হয়। যেমন : কেন, কেনাে (ক্রয় করাে); খেলা, খেলি; গেল, গেলে, গেছে; দেখা, দেখি; জেনাে, যেন।।
তবে কিছু তদ্ভব এবং বিশেষভাবে দেশি শব্দ রয়েছে যেগুলির অ্যা-কারযুক্ত রূপ বহুল পরিচিত। যেমন : ব্যাঙ, ল্যাঠা। এসব শব্দে ‘অ্যা’ অপরিবর্তিত থাকবে।
বিদেশি শব্দে ক্ষেত্ৰ-অনুযায়ী অ্যা বা অ্যা-কার ব্যবহৃত হবে- যেমন : অ্যাকাউন্ট, অ্যান্ড, অ্যাসিড, ক্যাসেট, ব্যাংক, ভ্যাট, ম্যানেজার, হ্যাট। বাংলা অ-ধ্বনির উচ্চারণ বহু ক্ষেত্রে ও-র মতাে হয়। শব্দশেষের এসব অ-ধ্বনি ও-কার দিয়ে লেখা যেতে পারে। যেমন : কালাে, খাটো, ছােটো, ভালাে; এগারাে, বারাে, তেরাে, পনেরাে, ষােলাে, সতেরাে, আঠারাে; করানাে, খাওয়ানাে, চড়ানাে, চরানাে, চালানাে, দেখানাে, নামানাে, পাঠানাে, বসানাে, শেখানাে, শােনানাে, হাসানাে; কুড়ানাে, নিকানাে, বাঁকানাে, বাঁধানাে, ঘােরালাে, জোরালাে, ধারালাে, প্যাঁচানাে; করাে, চড়াে, জেনাে, ধরাে, পড়াে, বলাে, বসাে, শেখাে; করাতাে, কেনাে, দেবাে, হতাে, হবাে, হলাে; কোনাে, মতাে।
ভবিষ্যৎ অনুজ্ঞায় শব্দের আদিতেও ও-কার লেখা যায়। যেমন : কোরাে, বােলাে, বােসাে। শব্দের শেষে প্রাসঙ্গিক ক্ষেত্রে সাধারণভাবে অনুস্বার (ং) ব্যবহৃত হবে। যেমন : গাং, ঢং, পালং, রং, রাং, সং। তবে অনুস্বারের সঙ্গে স্বর যুক্ত হলে ‘ঙ’ হবে। যেমন : বাঙালি, ভাঙা, রঙিন, রঙের। বাংলা ও বাংলাদেশ শব্দে অনুস্বার থাকবে। ২.৫ ক্ষ, খ : অতৎসম শব্দ খিদে, খুদ, খুদে, খুর (গবাদি পশুর পায়ের শেষ প্রান্ত), খেত, খ্যাপা ইত্যাদি লেখা হবে। ২.৬ জ, য : বাংলায় প্রচলিত বিদেশি শব্দ সাধারণভাবে বাংলা ভাষার ধ্বনিপদ্ধতি অনুযায়ী লিখতে হবে। যেমন : কাগজ, জাদু, জাহাজ, জুলুম, জেব্রা, বাজার, হাজার।
কোন শব্দে ই কার বা ঈ কার হবে সে বিষয়ে নির্দেশনা রয়েছে / দন্ত ন না মূর্ধন্য ণ কোনটি বসবে সে বিষয়ে স্পষ্ট ধারণা দেয়া হয়েছে।
সরকারি কাজে প্রমিত বাংলা ব্যবহারের নিয়ম এটি ব্যবহারে যে সকল শব্দ আমরা শুদ্ধ বলে ব্যবহার করি সেই ভুল গুলো সংশোধন হবে। ভুল বানান বা শব্দগুলো সঠিক শব্দ দিয়ে প্রতিস্থাপন করতে হলে শব্দকোষটি স্ট্রাডি করতে হবে। শব্দকোষটি বাংলা একাডেমী কর্তৃক অনুমোদিত এবং প্রকাশিত।
সরকারি কাজে প্রমিত বাংলা ব্যবহারের নিয়ম ও সরকারি কাজে ব্যাবহারিক কাজে বাংলা’ ২য় সংস্করণ : ডাউনলোড
বাংলা একাডেমি নতুন শুদ্ধ বানান ২০২২ । বাংলা বানানের নিয়ম বই
- ধর্ম-সংক্রান্ত কয়েকটি শব্দে বিকল্প হিসাবে ‘য’ লেখা যেতে পারে। যেমন : আযান, ওযু, কাযা, নামায, মুয়াযযিন, যােহর, রমযান, হযরত।
- মূর্ধন্য ণ, দন্ত্য ন : অতৎসম শব্দের বানানে ‘ণ’ ব্যবহার করা যাবে না। যেমন : অঘ্রান, ইরান, কান, কোরান, গভর্নর, গুনতি, গােনা, ঝরনা, ধরন, পরান, রানি, সােনা, হর্ন।
তৎসম শব্দে ট ঠ ড ঢ-য়ের পূর্বে যুক্ত নাসিক্যবর্ণ ‘গ’ হয়; যেমন : কণ্টক, প্রচণ্ড, লুণ্ঠন।
কিন্তু অতৎসম শব্দের ক্ষেত্রে ট ঠ ড ঢ-য়ের আগে কেবল ‘ন’ হবে। যেমন : গুন্ডা, ঝান্ডা, ঠান্ডা, ডান্ডা, লন্ডন। - শ, ষ, স : বিদেশি শব্দের ক্ষেত্রে ‘ষ’ ব্যবহারের প্রয়ােজন নেই। যেমন : কিশমিশ, নাশতা, পােশাক, বেহেশত, শখ, শয়তান, শরবত, শরম, শহর, শামিয়ানা, শার্ট, শৌখিন; আপস, জিনিস, মসলা, সন, সাদা, সাল (বৎসর), স্মার্ট, হিসাব; স্টল, স্টাইল, স্টিমার, স্ট্রিট, স্টুডিয়াে, স্টেশন, স্টোর; ইসলাম, তসলিম, মুসলমান, মুসলিম, সালাত, সালাম; এশা, শাওয়াল, শাবান।
- ইংরেজি ও ইংরেজির মাধ্যমে আগত বিদেশি s ধ্বনির জন্য স এবং -sh, -sion, -ssion, – tion প্রভৃতি বর্ণগুচ্ছ বা ধ্বনির জন্য ‘শ’ ব্যবহৃত হবে। যেমন : পাসপাের্ট, বাস; ক্যাশ, টেলিভিশন, মিশন, সেশন, রেশন, স্টেশন। যেখানে বাংলায় বিদেশি শব্দের বানান পরিবর্তিত হয়ে ‘স’ ‘ছ’-এর রূপ লাভ করেছে, সেখানে ছ-এর ব্যবহার থাকবে। যেমন : তছনছ, পছন্দ, মিছরি, মিছিল।
- বিদেশি শব্দ ও যুক্তবর্ণ : বাংলায় বিদেশি শব্দের আদিতে বর্ণবিশ্লেষ সম্ভব নয়। এগুলাে যুক্তবর্ণ দিয়ে লিখতে হবে। যেমন: স্টেশন, স্ট্রিট, স্প্রিং। তবে অন্য ক্ষেত্রে বিশ্লেষ করা যায়। যেমন : মার্কস, শেকসপিয়র, ইসরাফিল।
- হস-চিহ্ন : হস-চিহ্ন যথাসম্ভব বর্জন করতে হবে। যেমন : কলকল, করলেন, কাত, চট, চেক, জজ, ঝরঝর, টক, টন, টাক, ডিশ, তছনছ, ফটফট, বললেন, শখ, হক। তবে যদি অর্থবিভ্রান্তি বা ভুল উচ্চারণের আশঙ্কা থাকে তাহলে হস-চিহ্ন ব্যবহার করা যেতে পারে। যেমন : উহ্ বাহ্, যাহ্।
- উর্ধ্ব-কমা : উর্ধ্ব-কমা যথাসম্ভব বর্জন করা হবে। যেমন : বলে (বলিয়া), হয়ে, দুজন, চাল (চাউল), আল (আইল)।
- সমাসবদ্ধ শব্দগুলি যথাসম্ভব একসঙ্গে লিখতে হবে। যেমন : অদৃষ্টপূর্ব, অনাস্বাদিতপূর্ব, নেশাগ্রস্ত, পিতাপুত্র, পূর্বপরিচিত, বিষাদমণ্ডিত, মঙ্গলবার, রবিবার, লক্ষ্যভ্রষ্ট, সংবাদপত্র, সংযতবাক, সমস্যাপূর্ণ, স্বভাবগতভাবে।
- বিশেষ প্রয়োজনে সমাসবদ্ধ শব্দটিতে এক বা একাধিক হাইফেন (-) দিয়ে যুক্ত করা যায়।
যেমন : কিছু-না-কিছু, জল-স্থল-আকাশ, বাপ-বেটা, বেটা-বেটি, মা-ছেলে, মা-মেয়ে। - বিশেষণ পদ সাধারণভাবে পরবর্তী পদের সঙ্গে যুক্ত হবে না। যেমন : ভালো দিন, লাল গোলাপ, সুগন্ধি ফুল, সুনীল আকাশ, সুন্দরী মেয়ে, স্তব্ধ মধ্যাহ্ন।
- না-বাচক ‘না’ এবং ‘নি’-এর প্রথমটি (না) স্বতন্ত্র পদ হিসেবে এবং দ্বিতীয়টি (নি) সমাসবদ্ধ হিসেবে ব্যবহৃত হবে। যেমন : করি না, কিন্তু করিনি। এছাড়া শব্দের পূর্বে না-বাচক উপসর্গ ‘না’ উত্তরপদের সঙ্গে যুক্ত থাকবে। যেমন : নাবালক, নারাজ, নাহক। অর্থ পরিস্ফুট করার জন্য কোনো কোনো ক্ষেত্রে প্রয়োজন অনুভূত হলে না-এর পর হাইফেন ব্যবহার করা যায়। যেমন : না-গোনা পাখি; না-বলা বাণী; না-শোনা কথা।
- অধিকন্তু অর্থে ব্যবহৃত ‘ও’ প্রত্যয় শব্দের সঙ্গে কার-চিহ্ন রূপে যুক্ত না হয়ে পূর্ণ রূপে শব্দের পরে যুক্ত হবে। যেমন : আজও, আমারও, কালও, তোমারও।
- নিশ্চয়ার্থক ‘ই’ শব্দের সঙ্গে কার-চিহ্ন রূপে যুক্ত না হয়ে পূর্ণ রূপে শব্দের পরে যুক্ত হবে।
যেমন : আজই, এখনই। - ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান বা সংস্থার নাম- ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান বা সংস্থার নাম এই নিয়মের আওতাভুক্ত নয়।
কোন বানানটি সঠিক অনাদায়ী নাকি অনাদায়ি?
জি হ্যাঁ – এমন সকল কনফিউশন দূর করবে এই PDF বইটি। সকল ভুল বানানের শুদ্ধ বানান এখানে সন্নিবেশিত রয়েছে। আপনি পূর্বে যেটি সঠিক বনান হিসেবে ব্যবহার করে আসছেন আর সেটি ভুল বানান হিসেবে পরিচিত। অনেক বানানের ক্ষেত্রে বাংলা একাডেমী সংশোধনী এনেছে। এখানে অনাদায়ী নয় অনাদায়ি বানানটি সঠিক। ৯ নং পৃষ্ঠায় বনানটি দেওয়া রয়েছে।
বি:দ্র: অনেকেই ভাবতে পারেন গুগল করলেই তো সঠিক বানান পাওয়া যাবে। না ব্যাপারটি এমন নয়। গুগলের নিজস্ব বাংলা ডিকশনারী নাই। পূর্বে আপলোডকৃত বেশি জনপ্রিয় তথ্যই আপনাকে সঠিক বলে দেখাবে। তাই সঠিক বানান পেতে গুগল নয়, এই বইটি বা PDF টি আপনাকে সাহায্য করবে।
সরকারি কাজে প্রমিত বাংলা ব্যবহারের নিয়ম: ডাউনলোড
Pingback: পনের নাকি পনেরো । ১১-১৮ পর্যন্ত শুদ্ধ প্রমিত শব্দগুলো কথায় কিভাবে লিখে জেনে নিন - Reportbd