আবারও স্বর্ণে দাম কমলো– আপনি স্বর্ণের আপডেট দাম জানতে এই ওয়েবসাইটে চোখ রাখুন অথবা বাংলাদেশ জুয়েলারী সমিতির ওয়েবসাইটে ঢুঁ মারুন প্রতিদিন। স্বর্ণের বর্তমান প্রাইজ বা সোনার চলতি দর জানতে www.bajus.org এই লিংকটি ভিজিট করুন। প্রতিগ্রাম স্বর্ণের মূল্য এখানে দেওয়া থাকে। প্রতিগ্রাম স্বর্ণমূল্যকে আপনি ১১.৬৬৪ দিয়ে গুন করলেই ভরি প্রতি দাম হিসাব পাবেন। ১ ভরি সোনার দাম কত ২০২৫ । ১ কেজি সোনার দাম কত তা এখনই জেনে নিন।

বাংলাদেশ জুয়েলারী সমিতি তাদের স্বর্ণের রেট ২২ ক্যারেট প্রতি গ্রাম ১১,৮৫৬ টাকা ধার্য্য করেছে। ফলে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম হয়ে গেলে ১১.৬৬৪*১০২৪৯ = ১,৩৮,২৮৮.৩৪ টাকা যা বৃদ্ধি পেয়ে এ পর্যায়ে এসে দাড়িয়েছে।। ইতোপূর্বে গত মাসেই আগেই প্রতি ভরিতে স্বর্ণের দাম ০৩ বার কমেছে। এখন আবার দাম বৃদ্ধি করা হল।

22 KARAT Gold price to Traditional gold price is being down

প্রতি সপ্তাহেই স্বর্ণের দাম হ্রাস বা বৃদ্ধি পাচ্ছে । তাই স্বর্ণে বিনিয়োগে সতর্ক থাকুন।

Caption: Bangladesh Jewellers Association /www.bajus.org/gold-price

আজকের স্বর্ণের দাম কত বাংলাদেশে । বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি আজকের স্বর্ণের দাম

স্বর্ণের প্রবাহ স্বর্ণের দাম বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণ করে– স্বর্ণের দামের এমন ওঠানামার বিষয়টি নির্ভর করে চাহিদা ও জোগানের ওপরে, যেটা কিনা যেকোনো পণ্যের দামের ওঠানামা বিষয়টি নির্ভর করে। তবে সোনার ক্ষেত্রে যোগ হয় ভোক্তার আচরণ। তাছাড়া একটি দেশের রিজার্ভ যখন কমতে থাকে তখন আমদানি ব্যয় মিটাতে স্বর্ণ বিনিময় মূল্য হিসেবে ব্যবহার হয়। সূত্র: বিবিসি । স্বর্ণের দাম এই কমানো হচ্ছে আবার একই প্রাইজ বাড়ানো হচ্ছে।

কোন কোন দেশ স্বর্ণ মজুদ করছে? বিশ্বের বেশ কয়েকটি দেশই স্বর্ণ মজুদ করছে। সবচেয়ে বেশি স্বর্ণ মজুদ রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের, তাদের মজুদ ৮,১৩৩.৪৬ টন।

তালিকার পরবর্তী দেশগুলো হল:

• জার্মানি: ৩,৩৫২.৬৫ টন
• ইতালি: ২,৪৫১.৮৪ টন
• ফ্রান্স: ২,৪৩৬.৮৮ টন
• রাশিয়া: ২,৩০০.৭৪ টন
• চীন: ২,১৭২.৩৬ টন
• জাপান: ৮৪৬.৯৭ টন
• নেদারল্যান্ডস: ৬১২.৫০ টন
• সুইজারল্যান্ড: ৮৪০.৩৩ টন
• ভারত: ৭৮৭.৪২ টন

সাম্প্রতিক সময়ে স্বর্ণ মজুদ বৃদ্ধির প্রবণতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে, বিশেষ করে ক্রমবর্ধমান অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তার কারণে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো নিরাপদ আশ্রয় হিসেবে স্বর্ণের উপর আস্থা ফিরিয়ে আনছে। কিছু দেশ তাদের স্বর্ণ মজুদ বৃদ্ধি করছে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ শক্তিশালী করার জন্য, অন্যরা তাদের অর্থনীতির ঝুঁকি কমাতে স্বর্ণ ব্যবহার করছে। স্বর্ণ মজুদের পরিমাণ একটি দেশের অর্থনৈতিক শক্তি ও স্থিতিশীলতার একটি গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশক হিসেবে বিবেচিত হয়।