সরকারি কর্মচারীদের সন্তানের শিক্ষা বৃত্তির জন্য যারা আবেদন করেছেন তাদের আবেদন যাচাই বাছাই করে আগামী জুন মাসে শিক্ষা বৃত্তি প্রদান করা হবে – সরকারি শিক্ষা বৃত্তি ২০২৩
আপত্তি কিভাবে নিষ্পত্তি হবে? – কোন তথ্য ভুল প্রদানের কারণে যদি শিক্ষাবৃত্তি/ শিক্ষাসহায়তা প্রাপ্তির জন্য যোগ্য বলে বিবেচনার সুযোগ থাকে, তবে ভুল তথ্যের কারণে ঐ আবেদন বাতিল হবে। যদি আপনি আপনার মোবাইলে এস.এম.এস পেয়ে থাকেন তবে সেখানে কি কারণে আপনার আবেদনপত্রটিতে আপত্তি দেয়া হয়েছে তা উল্লেখ করা থাকে। আপনি যেখান থেকে আবেদন করেছেন বা আপনি নিজেই ইউজার আইডি এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে Login করে আপত্তিটি নিষ্পত্তি করতে পারেন।
কাগজপত্র যাচাই বাছাই হবে- নম্বরপত্র অস্পষ্ট দাখিল করলে সেক্ষেত্রে আপত্তি প্রদান করা যাবে। নম্বরপত্র অবশ্যই সত্যায়িত থাকতে হবে, সত্যায়িত না থাকলে আপত্তি প্রদান করা যাবে। ছাত্র-ছাত্রীর পূর্বের শ্রেণির ফলাফল এবং প্রদত্ত নম্বরপত্রের সাথে মিল থাকতে হবে। মিল না থাকলে ঐ ছাত্র-ছাত্রী শিক্ষাবৃত্তি পাওয়ার অযোগ্য বলে বিবেচিত হবে। ছাত্র-ছাত্রীর পূর্বের শ্রেণির ফলাফল না পাওয়া সাপেক্ষে অধ্যয়নরত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধান অথবা দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার প্রত্যয়ন প্রদান করলে আবেদন গ্রহণযোগ্য হবে।
শিক্ষাবৃত্তির হার কত? ৯ম ও ১০ম শ্রেণি বা সমমানের জন্য প্রতি মাসে ২০০/- টাকা। সে হিসেবে বার্ষিক ২৪০০ টাকা। একাদশ ও দ্বাদশ বা সমমানের শ্রেণির জন্য প্রতি মাসে ৩০০/- টাকা। সে হিসেবে বার্ষিক ৩৬০০ টাকা। স্মাতক বা সমমানের জন্য প্রতি মাসে ৪০০/- টাকা। সে হিসেবে বার্ষিক ৪৮০০ টাকা। স্মাতকোত্তর বা সমমানের জন্য প্রতি মাসে ৫০০/- টাকা। সে হিসেবে বার্ষিক ৬০০০ টাকা।
আজই আবেদন প্রক্রিয়া শেষ হল / নির্ধারিত সিডিউল মোতাবেক যাচাই বাছাই প্রক্রিয়া চলমান থাকবে
আপনার মোবাইলে আসা ম্যাসেজটি ভাল করে পড়ে দেখুন কি আপত্তি দেয়া হয়েছে। কারও মার্কশীট ভুল প্রদান করে থাকলে, মার্ক শীট বা প্রত্যয়নপত্রে দপ্তর প্রধান বা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধানের স্বাক্ষর বা সিল দেওয়া না থাকলে অথবা কোন কোন ক্ষেত্রে আপনার নিজেই ভুলে স্বাক্ষর করে না থাকলে আপত্তি আসে।
Caption: Source of information
সরকারি কর্মচারীদের সন্তানদের শিক্ষা বৃত্তি । ২০২২-২৩ অর্থবছরে শিক্ষাবৃত্তির জন্য অনলাইনে প্রাপ্ত আবেদনসমূহ নিন্মোক্তভাবে যাচাই-বাছাই করার নির্দেশনা
- আবেদনসমূহ যাচাই-বাছাই করার জন্য প্রত্যেক ইউজারগন তার ড্যাসবোর্ডের “কর্মরত (১৩-২০ গ্রেড)” এ গিয়ে ডায়েরি নম্বর দিয়ে বাছাই করতে পারবেন;
- ২০২২ সালে এস,এস,সি ও এইচ,এস,সি পরীক্ষায় উত্তীর্ন ছাত্র-ছাত্রীদের ক্ষেত্রে অনলাইন মার্কশিট গ্রহণযোগ্য হবে। তবে যে সকল ছাত্র-ছাত্রী কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েছে তাদের ক্ষেত্রে আবেদন ফরমে অবশ্যই কলেজ/বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভাগীয় প্রধান অথবা দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার প্রত্যয়ন থাকতে হবে এবং যে সকল ছাত্র-ছাত্রী এখনো ভর্তি হতে পারেনি তাদের ক্ষেত্রে পূর্বের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান অর্থাৎ যে স্কুল/কলেজ থেকে এস,এস,সি ও এইচ,এস,সি পরীক্ষায় উত্তীর্ন হয়েছে সে প্রতিষ্ঠানের প্রধান অথবা দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার প্রত্যয়ন থাকতে হবে;
- নম্বরপত্র অস্পষ্ট দাখিল করলে সেক্ষেত্রে আপত্তি প্রদান করা যাবে;
- নম্বরপত্র অবশ্যই সত্যায়িত থাকতে হবে, সত্যায়িত না থাকলে আপত্তি প্রদান করা যাবে;
- ছাত্র-ছাত্রীর পূর্বের শ্রেণির ফলাফল এবং প্রদত্ত নম্বরপত্রের সাথে মিল থাকতে হবে। মিল না থাকলে ঐ ছাত্র-ছাত্রী শিক্ষাবৃত্তি পাওয়ার অযোগ্য বলে বিবেচিত হবে;
- ছাত্র-ছাত্রীর পূর্বের শ্রেণির ফলাফল না পাওয়া সাপেক্ষে অধ্যয়নরত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধান অথবা দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার প্রত্যয়ন প্রদান করলে আবেদন গ্রহণযোগ্য হবে;
- অনলাইনে প্রাপ্ত আবেদনসমূহ প্রধান কার্যালয়সহ বিভাগীয় কার্যালয়ের ইউজারগন সংযুক্ত ক্যালেন্ডারের সময়সূচি অনুযায়ী যাচাই-বাছাই করে ত্রুটিপূর্ণ আবেদনে আপত্তি প্রদান করবেন;
- অক্ষম/অবসরপ্রাপ্ত/মৃত কর্মকর্তা/কর্মচারীর আবেদন ফর্মে অফিস প্রধানের/ দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার স্বাক্ষর প্রয়োজন নাই।
আবেদন গ্রহণযোগ্য হওয়ার ভিত্তি কি?
১৩ হতে ২০ গ্রেডের সকল ও ২০টি স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের সঠিক আবেদন বিবেচনাযোগ্য। তথ্যের গরমিলের কারণে যদি শিক্ষা বৃত্তি প্রাপ্তি সংগত হয় তবে ভুল তথ্য প্রদানের জন্য ঐ আবেদন বাতিল না হয়ে বিবেচনা যোগ্য হবে। তাছাড়া অন্যান্য সকল ক্রাইটেরিয়া পূরণ হলেই কেবল বৃত্তি প্রদান করা হবে।
ইউনিক ফরম নং ২২০১৯৭৪৬, শিক্ষা বৃত্তির টাকা না আসার কারন কি ?
অপেক্ষা করুন। পুন:ট্রান্সমিট করা হবে। তখন পেতে পারেন।