সরকারি নিয়ম অনুসরণ করেই পত্র হিসাব মহানিয়ন্ত্রক এর কার্যালয়ে প্রেরণ করতে হবে – সরাসরি হিসাব মহানিয়ন্ত্রকের কার্যালয়ে পত্র প্রেরণ নির্দেশনা ২০২৩
কোন পত্র বা অগ্রায়ন পত্র কি এখন হিসাবরক্ষণ অফিসের মাধ্যমে প্রেরণ করা যাবে না? – যাবে। তবে অবশ্য। ডিভিশনাল কন্ট্রোলার অব একাউন্টস অফিসের মাধ্যমে উপজেলা অফিস হিসাব মহানিয়ন্ত্রক এর কার্যালয় বরাবর প্রেরণ করতে হবে।
সম্প্রতি লক্ষ্য করা যাচ্ছে, বিভিন্ন জেলা একাউন্টস এন্ড ফিন্যান্স অফিসার এর কার্যালয় এবং উপজেলা হিসাবরক্ষণ এর কার্যালয় থেকে সরাসরি হিসাব মহানিয়ন্ত্রক কার্যালয়ের সঙ্গে পত্র যোগাযোগ করা হচ্ছে। প্রশাসনিক পুনর্বিন্যাসের কারণে সকল ডিএএফও এবং ইউএও সমূহ ডিভিশনাল কন্ট্রোলার অব একাউন্টস এর কার্যালয়ের প্রশাসনিক নিয়ন্ত্রনে থাকায় জেলা একাউন্টস এন্ড ফিন্যান্স অফিসার এবং উপজেলা হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তাগণ কর্তৃক সরাসরি হিসাব মহানিয়ন্ত্রক কার্যালয়ে পত্র প্রেরণ না করে সংশ্লিষ্ট ডিসিএ কার্যালয়ের মাধ্যমে চিঠিপত্র প্রেরণ করতে হবে।
আরোও উল্লেখ্য যে, সিজিএ কার্যালয়ে প্রেরিত সকল পত্র সংশ্লিষ্ট অফিস প্রধানগণের (সিএএফও এবং ডিসিএ) স্বাক্ষরে প্রেরণ করতে হবে। উক্ত নির্দেশনা যথাযথভাবে অনুসরণ করার জন্য হিসাব মহানিয়ন্ত্রক মহোদয় সংশ্লিষ্ট সকল কর্মকর্তাগণকে নির্দেশনা প্রদান করেছেন।
সময় অতিবাহিত হলেও বিভাগীয় হিসাবরক্ষণ অফিসের মাধ্যমেই জেলা ও উপজেলার পত্র প্রেরণ করতে হবে
শুধুমাত্র ঢাকা বিভাগের উপজেলা ও জেলা হিসাবরক্ষণ অফিসগুলো সরাসরি হিসাব মহানিয়ন্ত্রক এর কার্যালয় বরাবর পত্র প্রেরণ করতে পারবেন।
হিসাবরক্ষণ অফিসের সেবাসমূহ । যে সকল সেবা হিসাবরক্ষণ অফিসের মাধ্যমে প্রদান করা হয়
ক্রঃ নং | সেবার নাম | দায়িত্ব প্রাপ্ত কর্মকর্তা/ কর্মচারী | সেবা প্রদানের পদ্ধতি | সেবা প্রদানের প্রয়োজনীয় সময় | সেবা প্রদানে ব্যর্থ হলে প্রতিকারের বিধান |
১ | ২ | ৩ | ৪ | ৫ | ৬ |
১ | বেতন বিল নিষ্পত্তি | উপজেলা একাউন্টস অফিসার, অডিটর, জুনিয়র অডিটর, এমএলএসএস | টোকেন কাউন্টারে জুনিয়র অডিটর বিলে টোকেন নং দিয়ে বিল অডিটরকে বুঝিয়ে দিবে। অডিটর বিলে পে-অর্ডার লিপিবদ্ধ করে সংশ্লিষ্ট রেজিষ্টারে এন্ট্রি করতঃ উপজেলা একাউন্টস অফিসারের নিকট প্রেরণ করবেন। বিল পাশ হওয়ার পর জুনিয়র অডিটর এডভাইস লিখবেন এবং স্বাক্ষরের জন্য উপজেলা একাউন্টস অফিসারের নিকট উপস্থাপন করবেন। পাশকৃত বিল অনুযায়ী এডভাইস স্বাক্ষর হওয়ার পর বিল ও এডভাইসে এম এল এস এস/ জুনিয়র অডিটর এমবুশ প্রদান করবেন। অতঃপর এডভাইস রেজিষ্টারে এডভাইস এন্ট্রি দিয়ে এম এল এস এস সোনালী ব্যাংক ট্রেজারী শাখায় পৌছাবেন। | ২৫ তারিখের মধ্যে দাখিল সাপেক্ষে পরবর্তী মাসের ১ম কর্মদিবসের মধ্যে | ডিভিশনাল কট্রোলার অব একাউন্টস |
২ | বেতন নির্ধারণ | ইউএও, অডিটর | বেতন নির্ধারণ সংক্রান্ত আদেশ নির্দেশসহ বেতন নির্ধারণ বিবরনী, চাকুরী বহি/ গেজেটেড অডিট রেজিষ্টারে প্রয়োজনীয় তথ্য লিপিবদ্ধক্রমে অডিটর উপস্থাপন করবেন। ইউএও কর্তৃক স্বাক্ষরিত হওয়ার পর অডিটর উহাতে ইস্যু নম্বর দিবেন। | প্রাপ্তির পর ১০ কর্মদিবসের মধ্যে | ঐ |
৩ | ছুটির হিসাব সংরক্ষণ | ইউএও, অডিটর | গেজেটেড অফিসারগণের চাকুরী সংক্রান্ত তথ্যের ভিত্তিতে অডিটর অর্জিত ছুটি,ভোগকৃত ছুটি ইত্যাদি গননা করে ছুটির হিসাব সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তার ব্যক্তিগত নথি,গেজেটেড অডিট রেজিষ্টার ইত্যাদিসহ উপস্থাপন করবেন। ইউএও কর্তৃক স্বাক্ষরিত হওয়ার পর অডিটর উহা সংরক্ষণ করবেন। |
| |
৪ | এলপিসি ইস্যু/প্রতিস্বাক্ষর করণ | ইউএও,অডিটর, জুঃঅডিটর,টাইপিষ্ট, এমএলএসএস | বদলীর আদেশ/দায়িত্ব হস্তান্তরপত্র ইত্যাদির ভিত্তিতে অডিটরম/জুনিয়র অডিটর এলপিসি তৈরী করত স্বাক্ষরের জন্য সংশ্লিষ্ট রেজিষ্টারসহ ইউএও এর নিকট উপসহাপন করবেন। ইউএও কর্তৃক স্বাক্ষর হওয়ার পর মেমো নং যুক্ত করে রেজিস্টার্ড ডাকযোগে প্রেরণ | প্রাপ্তির পর ৭ কর্মদিবসের মধ্যে | ঐ |
৫ | সরবরাহ ও সেবা মেরামত ও সংরক্ষণ এবং অন্যান্য খাতের বিল পাশ | ইউএও, অডিটর, জুনিয়র অডিটর, এমএলএসএস | টোকেন কাউন্টারে বিল দাখিলের পর জুনিয়র অডিটর বিলে টোকেন নং প্রদান করতঃ বিল সমূহ অডিটর/ সংশ্লিষ্ট জুনিয়র অডিটরকে প্রদান করবেন। অতঃপর সংশ্লিষ্ট অডিটর/ জুনিয়র অডিটর বিলে পে-অর্ডার লিপিবদ্ধ করতে সংশ্লিষ্ট রেজিষ্টার, বরাদ্দ পত্র,মঞ্জুরী পত্র, ক্ষমতা পত্র ইত্যাদি সহ ইউএও এর নিকট উপস্থাপন করবেন। ইউএও কর্তৃক বিল পাশ হওয়ার পর জুনিয়র অডিটর এডভাইস লিখবেন। পুনরায় এডভাইসহ পাশকৃত বিল সমূহ ইউএও এর নিকট উপস্থাপন করবেন। এডভাইস স্বাক্ষরিত হওয়ার পর এম এল এস এস বিল ও এডভাইসে এমবুশ সীল দিবেন এবং এম এল এস এস এডভাইস সোনালী ব্যাংকে পৌঁছাবেন। | প্রাপ্তির পর ৪ কর্ম দিবসের মধ্যে | ডিভিশনাল কট্রোলার অব একাউন্টস |
৬ | জিপিএফ অগ্রিম/ চুড়ান্ত পরিশোধ | ইউএও, অডিটর, জুনিয়র অডিটর, এমএলএসএস | টোকেন কাউন্টার – টোকেন নং – অডিটর – ইউএও- জুনিয়র অডিটর- ইউএও-এমএলএসএস-সোনালী ব্যাংক | প্রাপ্তির পর ৩ কর্ম দিবসের মধ্যে | ঐ |
৭ | বিভিন্ন ঋণ ও অগ্রিম পরিশোধ | ঐ | ঐ | ঐ | ঐ |
৮ | সিএও অফিসের অথরিটির ভিত্তিতে অনুদান ও প্রকল্পের ছাড়কৃত অর্থের বিল পাশ | ইউএও, অডিটর, জুনিয়র অডিটর, এমএলএসএস | টোকেন কাউন্টার – টোকেন নং – অডিটর- ইউএও-জুনিয়র অডিটর-ইউএও-এমএলএসএস -সোনালী ব্যাংক | প্রাপ্তির পর ৭ কর্ম দিবসের মধ্যে | ঐ |
৯ | পেনশন ও আনুতোষিক পরিশোধ | ঐ | ইউএও পেনশন কেইস বিশেষ ডায়েরীভুক্ত করে অডিটরকে দিবেন। অডিটর সংশ্লিষ্ট আদেশ/নির্দেশ সহ প্রয়োজনীয় কার্যক্রম গ্রহণ করে অনুমোদনের জন্য ইউএও এর নিকট পেশ করবেন। অনুমোদনের পর অডিটর পিপিও, ডি-হাফ ইত্যাদি তৈরী করে ইউএও এর নিকট পেশ করবেন। ইউএও কর্তৃক স্বাক্ষরিত হওয়ার পর পেনশনার পিপিও গ্রহণ করবেন। উক্ত পিপিও এর ভিত্তিতে পেনশনার বিল তৈরী করে টোকেন কাউন্টারে | প্রাপ্তির পর ১০ কর্ম দিবসের মধ্যে | |
১০ | উন্নয়ন ও অনুন্নয়ন বাজেটের ভিত্তিতে মাসের মাসিক হিসাব প্রণয়ন | ইউএও, অডিটর, জুনিয়র অডিটর | সোনালী ব্যাংক হতে ব্যাংক স্ক্রলসহ চালান ও পরিশোধিত ভাউচার পাওয়ার তারিখ অনুযায়ী ইউএও ১ (প্রাপ্তি) ইউএও – ১ (প্রদান), ইউএও -২, ইউএও-৩, ইউএও -৪,ইউএও-৫, ইউএও -৬, ইউএও-৭, ইউএও -৮, ইউএও-৯, ইউএও-১০, ইউএও -১১, ইউএও-১৩,যথানিয়মে প্রণয়ন করতঃ সিডিউল তৈরী করা, বিভিন্ন বিবরণী তৈরী করার পর তা সিএও তে রক্ষিত কম্পিউটারে এন্ট্রি দিতে হয়। | প্রতি মাসের ৫ তারিখের মধ্যে | ঐ |
১১ | ডিডিও গণের হিসাবের সাথে ইউএও অফিসের মাসিক হিসাবের সংগতি সাধন | ইউএও, অডিটর, জুনিয়র অডিটর | ডিডিওগণ প্রাতিষ্ঠানিক কোড ভিত্তিক ইউএও-৪ এ তার উত্তোলিত বিল সমূহের পোষ্টিং দিয়ে মাসিক সমষ্টি নির্ণয় করতঃ উহা ইউএও অফিসে দাখিল করবেন। ইউএও অফিসের অডিটর/ জুনিয়র অডিটর উভয় ইউএও-৪ মিলাইয়া দেখবেন। | ঐ | |
১২ | ব্যাংকের সাথে ইউএও অফিসের প্রাপ্তিও প্রদানের রিকনসিলিয়েশন | ইউএও, অডিটর, জুনিয়র অডিটর | ইউএও – ১,২ এর সাথে সরকারী হিসাব নং প্রাতিষ্ঠানিক কোড নং ভিত্তিক প্রাপ্তি ও প্রদানের সাথে ব্যাংক বিবরনী রিকনসিলিয়েশন করবেন | প্রতি মাসের ৫ তারিখের মধ্যে | ঐ |
১৩ | সরকারী কোষাগারে জমাকৃত অর্থের চালান ভেরিফিকেশন | অডিটর, জুনিয়র অডিটর | বাজেট বই ও শ্রেণী বিন্যাস চার্ট বই অনুযায়ী চালানে বর্ণিত কোড নং সঠিক অছে কিনা তা যাচাই করা | প্রাপ্তির সাথে সাথে | ঐ |
১৪ | বিলে টোকেন নং প্রদান | জুনিয়র অডিটর | টোকেন কাউন্টারে বিল উপস্থাপনের সাথে জুনিয়র অডিটর টোকেন রেজিষ্টারে ও বিলে টোকেন নং প্রদান করতঃ টোকেন বিল উপস্থাপন কারীকে প্রদান করবেন | ঐ | ঐ |
১৫ | পাশ করা বিলের এডভাইস লিখন ও ব্যাংকে প্রেরণ | জুনিয়র অডিটর, এম এল এস এস | ইউএও কর্তৃক বিল পাশ হওয়ার পর সংশ্লিষ্ট জুনিয়র অডিটর এডভাইস লিখে বিল ও এডভাইস স্বাক্ষরের জন্য ইউএও এর নিকট উপস্থাপন করবেন। স্বাক্ষরিত হওয়ার পর এমএলএসএস উহাতে এমবুশ সীল দিয়ে ব্যাংকে পৌঁছাবেন। | বিল পাশ হওয়ার সাথে সাথে | ঐ |
১৬ | জিপিএফ হিসাব নং খোলা, ব্রডশীট ও লেজার সংরক্ষণ | ইউএও, অডিটর, জুনিয়র অডিটর | আবেদন পত্র পাওয়ার পর জুনিয়র অডিটর সংশ্লিষ্ট রেজিষ্টার ও জিপিএফ হিসাব নম্বর লিপিবদ্ধ করতঃ স্বাক্ষরের জন্য ইউএও এর নিকট উপস্থাপন করবেন | প্রতি মাসের ৫ তারিখের মধ্যে | ঐ |
১৭ | জিপিএফ সুদ গণনা ও সমাপ্ত জের নিরূপন | ইউএও, অডিটর, জুনিয়র অডিটর | ৩০ শে জুনের পর ব্রডশীট রেজিষ্টারের সাথে লেজারের মিল করার পর নির্ধারিত হারে সুদ প্রদান করতঃ প্রতিটি হিসাবের সমাপ্তি জের নির্ণয় করে শুদ্ধতা যাচাই ও স্বাক্ষরের জন্য ইউএও এর নিকট উপস্থাপন করতে হয়। | প্রতি বৎসর ৩০ শে জুলাই এর মধ্যে | ঐ |
১৮ | একাউন্টস স্লীপ ইস্যু | ঐ | জিপিএফ লেজারে সমাপ্তি জের নির্ধারনের পর প্রতিটি চাদা দাতার জন্য একাউন্টস স্লীপ তৈরী করতঃ প্রাতিষ্ঠানিক কোড ভিত্তিক রেজিষ্টারে নির্ধারিত ছকে লিপিবদ্ধ ক্রমে স্বাক্ষরের জন্য লেজারসহ ইউএও এর নিকট উপস্থাপন করতে হয়। | জুন চুড়ান্ত সময়কালে | ঐ |
১৯ | প্রজাতন্ত্রের হিসাব চূড়ান্ত করণ | ইউএও, অডিটর, জুনিয়র অডিটর | ৩০ শে জুনের পর প্রজাতন্ত্রের সরকারী হিসাবের সকল আইটেম ১৩ অংকের কোড ভিত্তিতে নির্ধারিত ছকে চুড়ান্ত করতে হয়। | প্রতি বৎসর ৩০ শে জুলাই এর মধ্যে | ঐ |
২০ | ঋণ ও অগ্রিমের সুদ গণনা | ঐ | ৩০ শে জুনের পর সংশ্লিষ্ট ব্রডশীট রেজিষ্টারে প্রযোজ্য ক্ষেত্রে সুদ গণনা করে আদায়যোগ্য সুদের পরিমান নির্ধারণ করতঃ সংশ্লিষ্ট ঋণ গ্রহীতা /ডিডিও কে জানাতে হয়। | আসল টাকা অদায় হওয়ার পরপরই | ঐ |
২১ | সিভিল অডিটর কর্তৃক উত্থাপিত অডিট আপত্তি নিষ্পত্তির ব্যবস্থা গ্রহণ | ঐ | সিভিল অডিট অধিদপ্তর হতে অডিট রিপোর্ট পাওয়ার পর অনুচ্ছেদ ভিত্তিক জবাব যথাযথ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে সিভিল অডিট অধিদপ্তরে প্রেরণ করতে হয়। জবাব তৈরীর জন্য আদায়যোগ্য অর্থ আদায়ের কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হয়। | রিপোর্ট পাওয়ার পর ৩০ দিনের মধ্যে জবাব সিভিল অডিট অধিদপ্তরে প্রেরণ নিশ্চত করতে হবে। |
হিসাবরক্ষন অফিস কি কি কাজ করে থাকে?
নিরীক্ষাধীন অফিস সমূহের কর্মকর্তা/কর্মচারীদের ভাতার বিল পাশ। বেতন নির্ধারন ও ছুটির হিসাব সংরক্ষণ। চেক ড্রয়িং ক্ষমতা সম্পন্ন দপ্তর, সমূহের (যদি থাকে) কর্মকর্তা/কর্মচারীদের বেতন ভাতা পরিশোধ। নিরীক্ষাধীন অফিস সমূহের সরবরাহ ও সেবা, মেরামত ও সংরক্ষণ এবং অন্যান্য খাতে বিল পাশ। কর্মকর্তা/কর্মচারীদের জি.পি.এফ অগ্রীম/চুরানৱ পরিশোধ, বিভিন্ন ঋণ ও অগ্রীম পেনশন আনুতোষিক পরিশোধ। সংশ্লিষ্ট সিএও অফিসের অথরিটির ভিত্তিতে অনুদান ও প্রকল্পের ছাড়কৃত অর্থের দাবী পরিশোধ। মন্ত্রনালয় ভিত্তিক প্রাপ্তি এবং অনুন্নয়ন ও উন্নয়ন বাজেটের বিপরীতে ব্যয়ের হিসাব সংরক্ষণ এবং তার ভিত্তিতে মাসিকহিসাব প্রণনয়ন। উপজেলা পর্যায়ের বিভিন্ন অফিসের হিসাবের সাথে ইউএও/অফিসের হিসাবের সংগতি সাধন। সোনালী ব্যাংকের সাথে প্রাপ্তি ও পরিশোধের ব্যাংক রিকনসিলিয়েশণ। সরকারী কোষাগারে জমাকৃত অর্থের চালান ভেরিফিকেশন। সিভিল অডিট কর্তৃক উত্থাপিত অডিট আপত্তি নিষ্পত্তির ব্যবস্থা গ্রহণ করে থাকে।