এনটিআরসি শিক্ষক নন এমপিও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পদায়ন – ২য় ও ৩য় গণ বিজ্ঞপ্তিতে এনটিআরসি শিক্ষকদের ননএমপিও পদে সুপারিশ করা হয়েছে – Alamin
নন-এমপিওদের এমপিও! –বেসরকারি এমপিওভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ২য় ও ৩য় গণবিজ্ঞপ্তিতে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ) কর্তৃক ননএমপিও পদে সুপারিশপ্রাপ্ত শিক্ষকদের এমপিও প্রদানেরকে (সাঃ এঃ) বিষয়ে নিম্নোক্ত সিদ্ধান্তসমূহ গ্রহণ করা হয়েছে।
কোনোভাবে ননএমপিও সুপারিশপ্রাপ্ত শিক্ষক শূন্যপদের বিপরীতে সমন্বয় করা যাবে না । এ সিদ্ধান্ত এনটিআরসিএ কর্তৃক জারিকৃত শুধুমাত্র ২য় এবং ৩য় নিয়োগ চক্রের ননএমপিও পদে সুপারিশকৃত শিক্ষকদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে। চাহিদা প্রদানকারী ননএমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠানটি এমপিও আদেশপ্রাপ্ত হলে বা ননএমপিও স্তর নতুন করে এমপিওভুক্ত হলে ঐ শিক্ষকগণ বিধি মোতাবেক এমপিওভুক্ত হতে পারবে।
এমপিওভূক্ত শিক্ষকদের সরকারি অংশ এবং বেসরকারি অংশ মিলিয়ে বেতন প্রদান করা হয়।
এমপিওভুক্ত (মান্থলি পেমেন্ট অর্ডার) বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক ও কর্মচারীরা এখন মূল বেতনের পুরোটা সরকার থেকে পান। এর সঙ্গে সামান্য কিছু ভাতা দেওয়া হয় তাঁদের।
শর্তগুলো যে সকল আইন অনুসরণ করে । বেসরকারী শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ আইন, ২০০৫
- বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ আইন-২০০৫ এর ১০ ধারা অনুযায়ী বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক নিয়োগের তালিকা প্রণয়ন নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন ব্যতীত এমপিওভুক্তির বিষয়টি মন্ত্রণালয়ের অধীন হওয়ায় ২য় নিয়োগচক্রে এনটিআরসিএ কর্তৃক প্রদানকৃত সুপারিশপত্রে “সুপারিশকৃত পদটি ননএমপিও বিধায় এতে সুপারিশকৃত প্রার্থীরা কখনও এমপিও সুবিধা দাবী করতে পারবেন না।
- এ সুপারিশ ননএমপিও পদ হতে এমপিও পদে সমন্বয় করার সুপারিশ নয় এবং এর মাধ্যমে প্রার্থীর এমপিও প্রাপ্তির কোনো অধিকার জন্মাবে না” মর্মে উল্লিখিত ০৪ নং শর্ত বাতিল করা হয়েছে।
- বেসরকারি এমপিওভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ২য় ও ৩য় গণবিজ্ঞপ্তিতে এনটিআরসিএ কর্তৃক প্যাটার্নভুক্ত পদের ননএমপিও সুপারিশপ্রাপ্ত শিক্ষকদের এমপিও প্রদানের বিষয়ে উল্লিখিত সিদ্ধান্তসমূহ বাস্তবায়নের জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হয়েছে।
এমপিওভুক্ত মানেই কি সরকারি?
না – মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ের বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে শিক্ষক কর্মচারীদের বেতন-ভাতা বাবদ যে অর্থ সরকার দিয়ে থাকে তাকে ইংরেজিতে বলা হয় মান্থলি পেমেন্ট অর্ডার বা এমপিও। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের জনবল অনুযায়ী এই সহায়তা দেয় সরকার। প্রধান শিক্ষকের বেতন দাড়ায় ২৯ হাজার টাকা। একজন সাধারণ শিক্ষকের বেতন ১৬ হাজারের মতো। এর বাইরে রয়েছে বাড়িভাড়া হিসেবে এক হাজার টাকা, ৫০০ টাকা চিকিৎসা ভাতা। ঈদ উৎসব ভাতা শিক্ষকদের জন্য বেতনের ২৫ শতাংশ আর কর্মচারীদের জন্য বেতনের ৫০ শতাংশ। পহেলা বৈশাখেও একই পরিমাণে উৎসব ভাতা দেয়া হয়ে থাকে। সূত্র বিবিসি
This is a very good tip particularly to those fresh to the blogosphere.
Simple but very accurate information… Thank you for sharing this one.
A must read article!