অবসরগ্রহণকারী সরকারি কর্মচারী ও সরকারি কর্মচারীর মৃত্যুর ক্ষেত্রে তাহাদের পরিবারবর্গের অবসরজণিত সুবিধাদি সঠিক সময়ে প্রাপ্তি নিশ্চিত করিবার লক্ষ্যে অর্থ বিভাগ কর্তৃক ২৭-০১-২০০৯ খ্রি: তারিখের অম/অবি/প্রবি-১/৩পি-২/২০০৫(অংশ-১)৫ নং স্মারকে জারীকৃত “বেসামরিক সরকারি কর্মচারীদের পেনশন মঞ্জুরি ও পরিশোধ সংক্রান্ত বিধি/পদ্ধতি অধিকতর সহজীকরণ আদেশ, ২০০৯” নিম্নরূপ আদেশ দ্বারা প্রতিস্থাপন করিবার জন্য সরকার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করিয়াছে যাহা ” সরকারি কর্মচারীগণের পেনশন সহজীকরণ আদেশ, ২০২০” নামে অভিহিত হইবে।
পেনশন নিষ্পত্তির সময়সীমা
ছুটি নগদায়ন (লাম্পগ্র্যান্ট) মঞ্জুরীর আদেশ প্রাপ্তির পর সংশ্লিষ্ট কর্মচারী বিল দাখিল করিবেন। ছুটি নগদায়ন (সর্বোচ্চ ১৮ ) মাসের মূল বেতনের সমপরিমাণ অর্থাৎ লাম্পগ্র্যান্টের অর্থের চেক/ ইএফটি হিসাবরক্ষণ অফিস বিল প্রাপ্তি সাপেক্ষে পিআরএ-এ গমণের পরবর্তী ০৩ কর্মদিবসের মধ্যে সংশ্লিষ্ট কর্মচারীর নিকট/ব্যাংক একাউন্টে প্রেরণ নিশ্চিত করিবে।
পেনশন কার্যক্রম সম্পন্নের ধাপ সমূহ
১। পেনশন মঞ্জুরির কাগজপত্র প্রাপ্তির ১০ কর্মদিবসের মধ্যে পিপিও জারি করিবেন।
২। আনুতোষিকের টাকার চেক/ ইএফটি পিআরএল শেষ হওয়ার পর দিন/ চূড়ান্ত অবসরগ্রহণের দিন সংশ্লিষ্ট কর্মচারীর নিকট/ ব্যাংক একাউন্টে প্রেরণ নিশ্চিত করিতে হইবে।
৩। পেনশন সংক্রান্ত সকল ক্ষেত্রে জাতীয় পরিচয় পত্র ব্যবহার বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।
৪। কর্মকর্তাদের বদলিতে এলপিসি Electronically পূরণ করিতে হইবে এবং অনলাইনে প্রেরণ নিশ্চিত করতে হইবে।
৫। অনুত্তোলিত পেনশন এবং বকেয়া পেনশনের ক্ষেত্রে ৭ কর্মদিবসের মধ্যে নিষ্পত্তিকরত: ইএফটি জেনারেট করিতে হইবে।
৬। অডিট আপত্তি থাকিলে ০৩ মাসের মধ্যে নিষ্পত্তি করিতে হইবে।
৭। চূড়ান্ত অবসর গ্রহণের এক বৎসরের মধ্যে বিভাগীয় মামলা থাকলে নিষ্পত্তি করিতে হইবে।
৮। কিছু ফরমে পরিবর্তন আনা হয়েছে, ব্যাংক / EFT সংক্রান্ত তথ্য চাওয়া হয়েছে।
৯। প্রতি মাসের পেনশন পরবর্তী মাসের ০১ (এক) তারিখে পেনশনারের EFT এর মাধ্যমে তাহার ব্যাংক একাউন্টে প্রেরণ করতে হবে।
আরও বিস্তারিত জানতে পেনশন সহজীকরণ আদেশ ২০২০ ভাল করে দেখে নিন।
পেনশন সহজীকরণ আদেশ
অবসরজনিত পেনশন, কল্যাণ কর্মকর্তা মনোনয়ন ও দায়িত্ব, নন-গেজেটেড কর্মচারীগণের সার্ভিস বুক ও চাকরি বৃত্তান্ত সংরক্ষণ, গেজেটেড কর্মকর্তাগণের চাকরি বৃত্তান্ত সংরক্ষণ, অবসরগ্রহণকারীগণের অগ্রিম তালিকা প্রণয়ন ও প্রেরণ, অবসরগ্রহণের পূর্বে প্রত্যাশিত শেষ বেতনপত্র, ইএলপিসি, অবসর উত্তর ছুটি, ছুটি নগদায়ন (লাম্পগ্র্যান্ট), ভবিষ্য তহবিলের স্থিতি, আনুতোষিক ও পেনশনের আবেদন দাখিল এবং মঞ্জুরির সময়সীমা, ছুটি নগদায়ন (লাম্পগ্রান্ট), আনুতোষিক ও পেনশন প্রদান, প্রেষন/ লিয়েনে থাকাকালীন লীভ স্যালারি ও পেনশন কন্ট্রিবিউশন, বিতর্কিত চাকরিকাল, পেনশন কেইস নিষ্পত্তি অগ্রগতি পরির্দশন ও মনিটরিং, সাময়িক পেনশন প্রদান, পেনশন সমর্পণ ও বার্ষিক ইনক্রিমেন্ট, পেনশন পুন:স্থাপন, চিকিৎসা ভাতা, উৎসব ভাতা ও বাংলা নববর্ষ ভাতা, পারিবারিক পেনশন।
পারিবারিক পেনশন আইন , পেনশন সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন
পেনশন সহজীকরণ নীতিমালা ২০২০ pdf, পেনশন নীতিমালা pdf, পেনশন সহজীকরণ নীতিমালা ২০০৯
উত্তরাধিকারী মনোনয়ন, বিধবা স্ত্রী/ বিপত্নীক স্বামী, প্রতিবন্ধী সন্তান, মেডিকেল বোর্ডের কার্যপরিধি, পুত্র ও বিবাহিতা কন্যা সন্তানের বয়সসীমা, অবিবাহিত /বিধবা / তালাকপ্রাপ্ত কন্যার বয়সসীমা, অবসরগ্রহণের পরে মৃত্যুর ক্ষেত্রে পারিবারিক পেনশনের হার, আত্মহত্যার ক্ষেত্রে পেনশন, পেনশন সংক্রান্ত অন্যান্য বিষয়াবলি, পেনশন/ পারিবারিক পেনশন পুন:মঞ্জুরি সংক্রান্ত, জরুরিভিত্তিক পেনশন প্রদান, বার্ষিক গোপনীয় প্রতিবেদন, প্রশাসনিক কর্তৃপক্ষ কর্তৃক সত্যায়িত তথ্যাদি গ্রহণ, বিভিন্ন প্রকার দেনা-পাওনা নিষ্পত্তি, পিপিও, পেনশন ফরম, অনুত্তোলিত পেনশন এবং বকেয়া পেনশন উত্তোলনের পদ্ধতি, পেনশন মঞ্জুরী প্রয়োজনীয় ফরম, সনদ ও কাগজপত্রাদি, পেনশন মঞ্জুরির পূর্বেই সরকারি কর্মচারীর মৃত্যু হইলে, অবসর ভাতা ভোগরত অবস্থায় পেনশনভোগীর মৃত্যু হইলে, অফিসে থাকা ডকুমেন্ট দ্বিতীয় বার চাওয়া, অডিট আপত্তি নিষ্পত্তি, পেনশন মঞ্জুরির ক্ষমতা, বিভাগীয়/বিচারিক কার্যক্রম চালু থাকিলে অবসর কালীন সুবিধাদি,, নিখোঁজ সরকারি কর্মচারীর উত্তরাধিকারীকে পেনশন / আনুতোষিক ইত্যাদি প্রদান, পেনশন প্রক্রিয়ার ধারাবাকি কার্যক্রমের নমুনা, কর্তব্যে অবহেলার কারণে বিভাগীয় ব্যবস্থা, ইত্যাদি।
কোন পেনশনার দপ্তরের উপস্থিত হলে বা পেনশন সন্নিকটে আসলে তার কাজকে বিশেষ গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে শেষ করার নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে। যদি অফিস বা কর্তৃপক্ষ গরিমশি করে তবে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা যাবে এবং কৈফিয়ত তলব করা যাবে।
সরকারি কর্মচারীগণের পেনশন সহজীকরণ আদেশ, ২০২০ PDF সংগ্রহ করতে পারেন: ডাউনলোড
পেনশন সহজীকরণ আদেশ ২০০৯
আমার পিতা ৩৮ বছর চাকরি করে চাকরি রত অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেছেন। তিনি সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় চাকরি রত ছিলেন। কিন্তু চাকরির প্রথম পাঁচ বছর তিনি প্রকল্পে ছিল তারপর স্থায়ীকরণ করা হয়। পরবর্তীতে 2009 সালে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় কর্তৃক যোগদানের তারিখ হতে স্থায়ীকরণের প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। কিন্তু আমরা যখন হিসাব রক্ষণ অফিস থেকে গ্রাচুয়িটি চাচ্ছি তখন হিসাবরক্ষণ অফিসের কর্মকর্তা বলেছেন প্রথমে প্রকল্প থাকায় তার গ্রাচুইটির ২০% পার্সেন্ট কেটে নেয়া হবে। এই বিষয়টি বর্তমানে কোন নীতিমালায় আছে অথবা সর্বশেষ এই নীতিমালা কোন পরিবর্তন হয়েছে কি দয়া করে জানালে উপকৃত হব।
আমার জানামতে এমণ কোন নীতিমালা নাই। আপনি বিধিটি চাইতে পারেন, এটি আপনার অধিকার।
বাবা প্রাইমারী স্কুলের শিক্ষক ছিলেন। বাবা মা দুজনই মারা গেলে পুত্র সন্তান কি ২৫ বছর পর্যন্ত পাবে নাকি অবসর নেওয়ার তারিখ থেকে মোট ১৫ বছর পাবে ?
আমার বাবা বাংলাদেশ রেলওয়ে তে ৪৩ বছর চাকুরি করে গত ১৩-২-২০২১ তারিখে কর্মস্থলে কর্তব্যরত অবস্থায় মৃত্যু হয় সেই ক্ষেত্রে আমার পরিবার কি কি সুবিধা পাবে এবং বাবার এককালীন কোন কোন খাত থেকে কি কি সুবিধা পাবো জানালে ওনেক উপকার হবে আমার পরিবারের জন্যে
বাংলাদেশ রেলওয়ের নিয়োগ বিধি সরকারি দপ্তর হতে ভিন্ন। তবে সরকারী নীতিমালায় পরিচালিত হয়। পেনশন বিধি একই। মৃত্যুজনিত প্রাপ্যতা একই নয়।
https://bdservicerules.info/%E0%A6%AA%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A6%B6%E0%A6%A8-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A7%E0%A6%BF%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BE-%E0%A7%A8%E0%A7%A6%E0%A7%A8%E0%A7%A6/
if an autonomous organization plans to introduce pension system, what documents it need to prepared? or what step it needs to follow?
অর্থ মন্ত্রণালয়ে এ সংক্রান্ত প্রস্তাব প্রেরণ করতে হয়। অর্থ মন্ত্রণালয় সম্মত থাকিলে যাবতীয় ডকুমেন্ট সাবমিট করতে হয়।
https://bdservicerules.info/%e0%a6%a8%e0%a6%bf%e0%a6%9c%e0%a6%b8%e0%a7%8d%e0%a6%ac-%e0%a6%85%e0%a6%b0%e0%a7%8d%e0%a6%a5%e0%a6%be%e0%a7%9f%e0%a6%a8%e0%a7%87-%e0%a6%b8%e0%a7%8d%e0%a6%ac%e0%a6%be%e0%a7%9f%e0%a6%a4%e0%a7%8d%e0%a6%a4/
আমার আব্বা একজন অবসবরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তা ছিলেন। তিনি এক বছর আগে মারা যান। মারা যাওয়ার আগে তার পেনশন আমি পাই সেই ব্যাবস্থা করে যায়।আমি এখন বিধবা। বাবার বিধবা মেয়ে থাকলে তার অবর্তমানে সে বিধবা মেয়ে পেনশন পাবে এমন একটি নীতি সরকার করে। আমার আব্বা সেটা করে। এই নীতির ক্ষেত্রে কোনো বয়সসীমা আছে কি?
বয়স সীমা নাই। মূল পেনশনারের পেনশনে যাওয়া তারিখ থেকে ১৫ বছর পর্যন্ত পেনশন পাবেন। তবে প্রতিবন্ধীদের জন্য আজীবন। বিধবার জন্য আজীবন চালু হয়নি।
১। আমার বাবা বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনিস্টিটিউট এর একজন কর্মকর্তা ছিলেন। তিনি কয়েক মাস আগে কিডনী জনিত রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান। তিনি প্রাপ্তব্য পেনশনের বৈধ উত্তরাধিকারী ঘোষনাপত্রে আমার মাকে ১০০% মনোনীত করে গেছেন। কিন্তু আমার বাবার ১ম পক্ষের আরও একজন স্ত্রী আছে এবং একজন ৩৯ বছর বয়সী বিবাহীতা একজন মেয়ে আছে। তাদের সাথে দীর্ঘ দিন কোনো যোগাযোগ ছিলনা। এখন আমার বাবার মাসিক পেনশন আমার মা তুলতে পারছেনা। কারণ ক্ষমতা অর্পণ সনদে ওয়ারিশদের স্বাক্ষর দিতে হয়। কিন্তু তারা দুইজন কখনই স্বাক্ষর করবেনা। এক্ষেত্রে আমার মা কিভাবে মাসিক পেনশনের টাকা তুলবে?
১। আমার বাবা বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনিস্টিটিউট এর একজন কর্মকর্তা ছিলেন। তিনি কয়েক মাস আগে কিডনী জনিত রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান। তিনি প্রাপ্তব্য পেনশনের বৈধ উত্তরাধিকারী ঘোষনাপত্রে আমার মাকে ১০০% মনোনীত করে গেছেন। কিন্তু আমার বাবার ১ম পক্ষের আরও একজন স্ত্রী আছে এবং একজন ৩৯ বছর বয়সী বিবাহীতা একজন মেয়ে আছে। তাদের সাথে দীর্ঘ দিন কোনো যোগাযোগ ছিলনা। এখন আমার বাবার মাসিক পেনশন আমার মা তুলতে পারছেনা। কারণ ক্ষমতা অর্পণ সনদে ওয়ারিশদের স্বাক্ষর দিতে হয়। কিন্তু তারা দুইজন কখনই স্বাক্ষর করবেনা। এক্ষেত্রে আমার মা কিভাবে মাসিক পেনশনের টাকা তুলবে?
২। ক্ষমতা অর্পণ সনদপত্র ছারা কি মাসিক পেনশন তুলা যাবে?
৩। ক্ষমতা অর্পণ সনদপত্র কি বাধ্যতামূলক?
কাগজপত্রের তালিকায় এটি বাধ্যতামূলক নয়। https://drive.google.com/file/d/1-q9AHqITROrWwJHNhi70w1z5uFRCimEm/view
পারিবারিক পেনশনের ক্ষেত্রে কাগজপত্র তালিকা দেখুন। https://bdservicerules.info/wp-admin/post.php?post=8608&action=edit
মৃত সরকারি চাকরি জীবি স্ত্রী ও এক মেয়ে রেখে মারা যান, পেনশনের যাবতী সুবিধা কি মৃত ব্যক্তির মা,ভাই, বোন পাবে কি।
স্ত্রী ও কন্যা পাবেন। তবে যদি পরিবার নির্ভরশীল হয় তবে আনুতোষিকের অংশ পাবেন। যদি জিপিএফ নমিনি না দেয়া থাকে তবে সেটির অংশও পাবেন। https://bdservicerules.info/%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A6%A6%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%86%E0%A6%A8%E0%A7%81%E0%A6%A4%E0%A7%8B%E0%A6%B7/
আমার কাকু সৈয়দ ইসফাকুল কবীর এ.ডি.সি রাজস্ব তে চাকুরী করার পর ১৯৯৭ সনে অবসর গ্রহণ করেন। নিয়মিত পেনশন পেয়েছে তিনি গত ১৬-০২-২০১৭ সনে মারা যান তাঁর স্ত্রী ১৯৯৩ সনে মারা যান তিনি ২য় বিবাহ করেন নাই। তাঁর মেয়ে জঠিল রোগে আক্রান্ত হয়ে শারিরিক প্রতিবন্ধি হন ২০২০ সনে সমাজ সেবা অধিদপ্তর তাকে প্রতিবন্ধি সনদ প্রদান করে তার পর ২০২০ সনে পেনশন সহজীকরণ আদেশ এর সিভিল সার্জন কর্তৃক অক্ষমতা সদন গ্রহণ করে পারিবারিক প্রতিবন্ধি পেনশন মন্জুরীর জন্য আবেদন করি। কিন্তু সচিবালয় থেকে সচিব মহোদয় অবগত করেন যে তাঁর বাবা পেনশনভোগরত অবন্থায় প্রতিবন্ধি সন্তান আছে এই মর্মে কোন প্রমান দেন নাই। এবং প্রায় ৫ বছর পর কেন পেনশন পাওয়ার জন্য আবেদন করেছেন যাহা ২০২০ সনের পেনশন সহজীকরণ আর্দেশ সামঞ্জস্যপূর্ণ নয় বলে বাতিল করা হয়েছে। আমার প্রশ্ন পিতা কি সন্তানের জন্য ভবিষৎ বানি করতে পানের যে আমার সন্তান যদি কোন দিন প্রতিবন্ধি হয় তাহলে পেনশন প্রদান করার জন্য। ২০২০ সনে আর্দেশ কি ভাবে ২০১৭ সনের কার্যকর হয় ?
সাধারণ নিয়মে পেনশনারের মৃত্যুর পর প্রতিবন্ধী ঘোষিত হওয়ায় পেনশন পাবে না। তবে প্রতিবন্ধী ভাতা প্রাপ্য। তবে আপনার কেসটি দেখে আমার ধারণা আপনি রীট করলে পক্ষে রায় পেতে পারেন। কারণ বিষয়টি মানবিক।
পেনশানভোগী 07/02/2023 মারা যাওয়ার সাথে সাথে প্রতীবন্ধী সব কাগজপত্রাদী কক্সবাজার শিক্ষা অফিসারের কাছে জমা করা হয়েছে উনি স্বাক্ষর করতে দেরী করিতেছে এখন আমরা কি করতে পারি এদিকে আদেশে বলা হয়েছে একবার পেনশন বন্ধ হলে আর চালু করা যাবে না।
ব্যাপারটি এমন নয়। পেনশনভোগীর পেনশন প্রতিবন্ধীর নামে হবে এটিই স্বাভাবিক একটু দেরি হলে সমস্যা নেই। উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ দ্বারা নক করান।