সরকারি কর্মচারী যদি মৃত্যু হয় তবে তাঁদের পরিবার সদস্যরা কিছু আর্থিক সুবিধা পাবেন। বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন নিয়মাবলী অনুযায়ী এই সুবিধাগুলোর সুযোগ থাকে। একটি প্রধান সুবিধা হলো অন্যকে ছেড়ে টেনে নেওয়া হারের মাধ্যমে প্রতিটি সরকারি কর্মচারী একটি প্রাথমিক বেতনের সমতুল্য টাকা প্রাপ্ত করবেন। এছাড়াও সরকারি কর্মচারী যদি একটি নির্দিষ্ট সময় সেবা দিয়ে থাকেন, তাহলে তাঁর পরিবারে একটি প্রাথমিক বেতনের সমতুল্য টাকা প্রদান করা হয়। এছাড়াও কয়েকটি অবসর ভাতা বা পেনশন প্রদান করা হয়ে থাকে।
এছাড়াও কিছু দেশে সরকারি কর্মচারীদের জন্য অন্যান্য সুবিধাও রয়েছে যেমন মেডিকেল সুবিধা, শিক্ষাসুযোগ, বা ভাতা প্রদান এর মাধ্যমে তাদের কর্তব্যপরিচালনা এবং কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি করা হয়েছে।
বাংলাদেশে পেনশনের হিসাব
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
অর্থ মন্ত্রণালয়
প্রবিধি শাখা-২
নং-অম/অবি/প্রবি-২/ছুটি-১৬/-৮৪/১৯৩ তারিখ: ২১-০৯-১৯৮৫ ইং
প্রেরক: এ.কে.এম. রশিদ উদ্দিন
উপ-সচিব, অর্থ মন্ত্রণালয়
প্রাপক: মহা হিসাব রক্ষক (বেসরকারী)
বাংলাদেশ, ঢাকা।
বিষয়: চাকুরীরত অবস্থায় মৃত্যুবরণকারী সরকারী কর্মচারীগণের পরিবারকে অর্থ বিভাগের ২১-০১-১৯৮৫ইং তারিখে স্মারকের আওতায় ছুটির পরিবর্তে নগদ অর্থ প্রদান প্রসঙ্গে।
মহোদয়,
অর্থ বিভাগের ২২-০৪-১৯৮৫ ইং তারিখের অম/অবি/প্র-২/ছুটি-১৬/৮৪/৭৬ নম্বর পত্রের প্রতি আপনার দৃষ্টি আকর্ষণ করত: আদিষ্ট হইয়া জানাইতেছি যে, ১-৬-৮৪ইং তারিখ বা উহার পরে চাকুরীরত অবস্থায় কোন সরকারী কর্মকর্তা/কর্মচারী মৃত্যুবরণ করিলে অর্থ বিভাগের ২১-১-৮৫ইং তারিখের অম/অবি/প্রবি-২/ছুটি১৬/৮৪/৯ নম্বর স্মারকের আওতায় মৃত্যুবরণের তারিখে অবসর গ্রহণ করিয়া পাওনা সাপেক্ষে ছুটির বদলে তাঁহার প্রাপ্য নগদ অর্থ তাঁহার পরিবারকে প্রদান করা যাইতে পারে। এই ক্ষেত্রে “পরিবার” বুঝাইতে পারিবারিক পেনশন প্রদান নিমিত্তে পেনশন বিধিতে প্রদত্ত সংগানুযায়ী পরিবার বুঝাইবে।
আপনার অনুগত
(এ,কে, এম রশিদ উদ্দিন)
উপ-সচিব
ফোন: ৪১৪৫২১
আরও বিস্তারিত জানতে পেনশন বিধিমালা দেখে নিতে পারেন: ডাউনলোড