সাধারণত সিভিল অডিট টিম ৮-১০ বছর পর পর দপ্তরের হিসাব ও রেজিস্টার ও নথিপত্র নিরীক্ষা করে থাকে। আমরা অনেকেই জানি না নিরীক্ষাযোগ্য রেকর্ডপত্র কি কি? এবং কিভাবে কি গুছিয়ে রাখতে হয়।
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের ১২৮ (১) অনুচ্ছেদ এবং কন্ট্রোলার এন্ড অডিটর জেনারেলের অতিরিক্ত কর্ম আইন ১৯৭৪ এর ৮ (এ, বি) এবং ১০ ধারা, সিএন্ডএজি এডিশনাল ফাংশনস এমেন্টমেন্ট, এ্যাক্ট-১৯৭৫, আর্ন্তজাতিক মানদন্ড (ISSAI) এবং সরকারি বিধান অনুযায়ী কার্যালয়ের ২০১৮-১৯ খ্রি: আর্থিক সনের নিরীক্ষাকার্য যথাযথভাবে পরিচালনার লক্ষ্যে নিম্নবর্ণিত নিরীক্ষাযোগ্য রেকর্ডপত্র নিরীক্ষাকাজে নিয়োজিত নিরীক্ষা দলের নিকট পেশ করার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।
হিসাব সংক্রান্ত-বিগত বছরের সিভিল অডিট অধিদপ্তরের রিপোর্ট এবং আভ্যন্তরীণ নিরীক্ষা প্রতিবেদনসহ বাজেট, ক্রয় পরিকল্পনা, ক্যাশ বই, বিল ভাউচার, মানি রিসিপ্ট, স্থায়ী ও পরিসম্পদ ইত্যাদি (তালিকা দেখুন)।
যন্ত্রপাতি/যানবাহন/তৈলসংক্রান্ত-যান বাহনের লগ বই, জ্বালানী ব্যবহার, চাহিতা, ভাড়া আদায় ইত্যাদি।
স্টোর সংক্রান্ত-স্টোর লেজার, অকোজো মালমালের নথি, সার্ভে রিপোর্ট, স্টক মালামাল ইত্যাদি।
সংস্থাপন-বেতন বিল, ভ্রমণ ভাতা, নিয়োগ বদলি, সরকারি সার্কুলার ইত্যাদি।
বিবিধ-টিওএন্ডই, জমি সংক্রান্ত নথি, স্টেশনারী, চুরি, আত্মসাৎ, ব্যাংক স্টেটমেন্ট ইত্যাদি
উপরোক্ত শিরোনাম অনুযায়ী বিস্তারিত তালিকা জানতে সংযুক্তিটি ডাউনলোড করে সংগ্রহে রাখতে পারেন: ডাউনলোড
বি:দ্র: একটি বিষয় খেয়াল রাখতে হবে সকল বিল ভাউচার আর্থিক কোড কে বেইজ ধরে কোড অনুসারে অর্থ বছর অনুযায়ী সাজিয়ে রাখতে হবে। যাতে খুব সহজেই বাজেট পত্র দেখে তারা মিলিয়ে নিতে পারে।