জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের বিধি-১, শাখার ০৫.১০.২০১৮ তারিখের ০৫.০০.০০০০.১৭০.১১.০৭.১৮.২৭৬ নং স্মারক অনুযায়ী “৯ম গ্রেড (পূর্বতন-১ম শ্রেণী) এবং ১০ম-১৩তম গ্রেডের (পূর্বতন ২য় শ্রেণী) পদে সরাসরি নিয়োগের ক্ষেত্রে মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ প্রদান করা হইবে এবং উক্ত পদসমূহে সরাসরি নিয়োগের ক্ষেত্রে বিদ্যমান কোটা পদ্ধতি বাতিল করা হইল” মর্মে পরিপত্র জারি করায় কোটা পদ্ধতি বিদ্যমান নেই;
আজ অদ্য ২৬-০১-২০২০ খ্রি: তারিখের ০৫.০৫.০০০০.১৭০.১১.০০৭.১৮.১৭ নম্বর পরিপত্রের মাধ্যমে ৯ম বা তদুর্ধ্ব গ্রেডের সরাসরি নিয়োগের ক্ষেত্রে কোটা বন্টন পদ্ধতি স্পষ্টীকরণ জারি করা হইল।
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
জনাপ্রশাসন মন্ত্রণালয়
বিধি-১, শাখা
www.mopa.gov.bd
নং ০৫.০৫.০০০০.১৭০.১১.০০৭.১৮.১৭ তারিখ: ২৬-০১-২০২০ খ্রি:
বিষয়: ৯ম ও তদুর্ধ্ব গ্রেডের পদে সরাসরি নিয়োগের ক্ষেত্রে কোটা বন্টন পদ্ধতি স্পষ্টীকরণ।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ০৪ অক্টোবর ২০১৮ তারিখের ০৫.০০.০০০০.১৭০.১১.০৭.১৮.২৭৬ নং পরিপত্রে “৯ম গ্রেড” এর স্থলে “৯ম ও তদূর্ধ্ব গ্রেড” শব্দগুচ্ছ প্রতিস্থাপিত হইবে।
২। ইহা অবিলম্বে কার্যকর হইবে।
৯ম ও তদুর্ধ্ব গ্রেডের পদে সরাসরি নিয়োগের ক্ষেত্রে কোটা বন্টন পদ্ধতি স্পষ্টীকরণ পরিপত্রটি সংগ্রহ করুন: ডাউনলোড
৩য় ও ৪র্থ শ্রেণীর পদে সরকারি চাকুরিতে কোটা পদ্ধতি বিদ্যামান রয়েছে সংক্রান্ত স্পষ্টীকরণ।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ৩০-০৭-২০১৯ খ্রি: তারিখে ০৫.০০.০০০০.১৭০.২২.০৬২.১৩.১৫২ নম্বর পত্রের মাধ্যমে সরকারি দপ্তর, স্বায়ত্তশাসিত/আধা স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান এবং বিভিন্ন কর্পোরেশনের চাকুরিতে সরাসরি নিয়োগের ক্ষেত্রে মু্ক্তিযোদ্ধা কোটা বয়স সম্পর্কিত তথ্য স্পষ্টীকরণ।
ক) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের বিধি-১, শাখার ০৫.১০.২০১৮ তারিখের ০৫.০০.০০০০.১৭০.১১.০৭.১৮.২৭৬ নং স্মারক অনুযায়ী “৯ম গ্রেড (পূর্বতন-১ম শ্রেণী) এবং ১০ম-১৩তম গ্রেডের (পূর্বতন ২য় শ্রেণী) পদে সরাসরি নিয়োগের ক্ষেত্রে মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ প্রদান করা হইবে এবং উক্ত পদসমূহে সরাসরি নিয়োগের ক্ষেত্রে বিদ্যমান কোটা পদ্ধতি বাতিল করা হইল” মর্মে পরিপত্র জারি করায় কোটা পদ্ধতি বিদ্যমান নেই; এবং
খ) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ৫এপ্রিল ২০১৮ তারিখের জারীকৃত ০৫.০০.০০০০.১৭০.১১.৩৫.১৭/৯৬ নম্বর স্মারকের (খ) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী ৩য় ও ৪র্থ শ্রেণীর পদে সরাসরি নিয়োগের ক্ষেত্রে কোন বিশেষ কোটার (মুক্তিযোদ্ধা, মহিলা, ক্ষুদ্র নৃ গোষ্ঠী, এতিম ও শারিরিক প্রতিবন্ধী এবং আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা সদস্য) কোনো পদ যোগ্য প্রাথীর্র অভাবে পূরণ করা সম্ভব না হইলে অপূর্ণ পদসমূহ জেলার প্রাপ্যতা অনুযায়ী স্ব স্ব জেলার সাধারণ প্রার্থীদের মধ্য থেকে মেধা তালিকায় শীর্ষে অবস্থানকারী প্রার্থীদের দ্বারা পূরণ করিতে হইবে।
আদেশটিতে স্বাক্ষর করেছেন উপ সচিব দীপংকর বিশ্বাস।