সরকারি স্বায়ত্তশাসিত আধা-স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান এবং কর্পোরেশনের চাকুরিতে সরাসরি নিয়োগের জন্য নিম্নবর্ণিত কোটা পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়-Quota for Govt. Job

৩য় ও ৪র্থ শ্রেণীর চাকুরিতে মেধা কোটা? না এক্ষেত্রে মেধা কোটা-প্রয়োজ্য নয়। এতিমখানা নিবাস ও শারিরিক প্রতিবন্ধী ১০%। জেলা কোটা জনসংখ্যার ভিত্তিতে। মুক্তিযোদ্ধা ৩০%। মহিলা ১৫%। উপজাতি ৫%। আনসার ১০% এবং জেলার সাধারণ প্রার্থী ৩০% প্রযোজ্য।

সাধারণত জেলা কোটা অন্য জেলার মাধ্যমে পূরণ করা হয় না। কম জনসংখ্যার জেলা হলে বেশি জনসংখ্যার জেলা হতে নিয়োগ প্রদানের রীতি রয়েছে। 

চাকুরিতে সরাসরি নিয়োগের নির্ধারিত কোটা পদ্ধতি বিস্তারিত জানতে আদেশ দেখুন: ডাউনলোড

সরকারি চাকরিতে কোটা এর অনুসরণীয় পদ্ধতি সমূহ নিয়ে আলোচনা করা যাক। প্রথমেই  (১) কোটা বিভাজন পদ্ধতি কি?  জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের স্মারক নং এমইআর/আর-১/এস-১৩/৮৪-১৪৯(২৫০), তারিখ : ২৮ জুলাই, ১৯৮৫ মোতাবেক বিভিন্ন কোটা অনুসরণপূর্বক নিয়োগের ক্ষেত্রে নিম্নোক্ত পদ্ধতি অনুসরণ করতে হবে- (১) কোন বিশেষ কোটার অধীন কোন জেলার বিতরণকৃত পদের সংখ্যা হইতে যোগ্য প্রার্থীর সংখ্যা কম হইলে সংশ্লিষ্ট প্রাক্তন বৃহত্তর জেলার অন্তর্ভুক্ত সেই জেলার যোগ্য প্রার্থীদের মধ্য হতে ঐ শূন্য পদ পূরণ করতে হবে যে জেলার চাকুরিজীবীর সংখ্যা সর্বাপেক্ষা কম। সংশ্লিষ্ট বিভাগের অন্তর্ভুক্ত সেই জেলার যোগ্য প্রার্থীদের মধ্য হতে ঐ শূন্যপদ পূরণ করতে হবে যে জেলার চাকরিজীবীর সংখ্যা সর্বাপেক্ষা কম । (২) জেলাওয়ারী কোটা সুষ্ঠভাবে প্রয়োগ এবং এই বিষয়ে সকল বিভ্রান্তি নিরসনের জন্য নিম্নলিখিত পদ্ধতি অনুসরনীয়—

(ক) ননগেজেটেড পদসমূহের জন্য- সর্বপ্রথম শূন্য পদ হতে এতিম ও শারীরিক প্রতিবন্ধীদের জন্য ১০% পদ সংরক্ষিত থাকে । উক্ত ১০% পদ সংরক্ষণের পরে অবশিষ্ট সকল পদ জনসংখ্যার ভিত্তিতে জেলাওয়ারী বণ্টন হয় । অতঃপর বিভিন্ন বিশেষ কোটা (মুক্তিযোদ্ধা ৩০%, মহিলা ১৫%, উপজাতীয় ৫% এবং আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা সদস্য ১০%) অনুযায়ী মেধার ভিত্তিতে যোগ্য (qualified) প্রার্থীদের মধ্যে বণ্টন হবে । তার পর যোগ্য প্রার্থীরা, কে কোন জেলার বাসিন্দা তা নির্ধারণপূর্বক উক্ত জেলার প্রাপ্য বাকী পদসমূহ উক্ত জেলার যোগ্য প্রার্থীদের মধ্যে বণ্টন হয় ।

(খ) ৮ম ও তদুর্ধ্ব গ্রেডের পদসমূহের জন্য- এই ক্ষেত্রে মেধাভিত্তিক কোটা ৪৫% এবং জেলা কোটা হবে ৫৫%। এই জেলাভিত্তিক কোটার মধ্য হইতে মুক্তিযোদ্ধাদের ৩০%, মহিলাদের ১০% এবং উপজাতীয়দের জন্য ৫% পদ সমন্বয় সাধন করা হয়। এই উদ্দেশ্যে সর্বপ্রথমে জেলাওয়ারী কোটার ৫৫% পদ জনসংখ্যার ভিত্তিতে বিভিন্ন জেলার মধ্যে বণ্টন হয় । অতঃপর বিভিন্ন বিশেষ কোটা (মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য ৩০%, মহিলাদের জন্য ১০%, উপজাতীদের জন্য ৫%) অনুযায়ী মেধার ভিত্তিতে যোগ্য (qualified) প্রার্থীদের মধ্যে বণ্টন হয়ে থাকে । এই বণ্টন মোট পদের শতকরা হিসাবে হবে, ৫৫% জেলাওয়ারী কোটার ভিত্তিতে নয়। মেধার জন্য সংশ্লিষ্ট ৪৫% পদ সাধারনত সম্পূর্ণরূপে জেলাওয়ারী কোটার বাহিরে থাকে। এই প্রকার বন্টনের পরে যোগ্য প্রার্থীরা কে কোন জেলার বাসিন্দা তাহা নির্ধারণপূর্বক উক্ত জেলার প্রাপ্য বাকী পদসমূহ উক্ত জেলার যোগ্য প্রার্থীদের মধ্যে বণ্টন হয়ে থাকে ।

(২) ৮ম ও তদুর্ধ্ব গ্রেডের পদের চাকরিতে জাতীয়ভিত্তিক মেধা তালিকা অনুসরণপূর্বক কোটা পদ্ধতি কিভাবে নির্ধারিত হয়?জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের পরিপত্র নং- ০৫.১৭০.০২২.০৭.০৪.০৬৮. ২০১০-১৫০, তারিখঃ ০৫ মে, ২০১০ দ্বারা এই সংক্রান্তে নিম্নরূপ নির্দেশনা জারি করা হয়— কর্পোরেশন ও দপ্তরে ৮ম ও তদুর্ধ্ব গ্রেডের পদে সরাসরি নিয়োগের ক্ষেত্রে বিভিন্ন জেলার ক্ষেত্রে-

“১। সরকারি/আধা-সরকারি/স্বায়ত্তশাসিত/আধা-স্বায়ত্তশাসিত এবং বিভিন্ন বিশেষ কোটার (মুক্তিযোদ্ধা ৩০%, মহিলা ১০% ও উপজাতীয় ৫%) শূন্য পদসমূহ প্রথমে জনসংখ্যাভিত্তিক জেলা কোটা অনুযায়ী উপযুক্ত প্রার্থীদের দ্বারা পূরণ করিতে হইবে। জেলা কোটার সকল পদ সংশ্লিষ্ট জেলার প্রার্থীদের দ্বারা পূরণ করা সম্ভব না হইলে শূন্য পদসমূহ সংশ্লিষ্ট কোটার জাতীয় মেধা তালিকা হইতে পূরণ করিতে হইবে।

২। বিভিন্ন জেলার বিশেষ কোটার অধীন বিতরণকৃত পদসংখ্যার স্বল্পতার কারণে নিয়োগের জন্য যোগ্য বিবেচিত হন নাই, নিয়োগ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ এরূপ বিশেষ কোটার প্রার্থীদের নিয়ে বিশেষ কোটা ভিত্তিক অর্থাৎ মুক্তিযোদ্ধা, মহিলা ও উপজাতীয়দের জন্য পৃথক পৃথকভাবে জাতীয় ভিত্তিক মেধা তালিকা প্রণয়ন করিতে হইবে । অতঃপর বিশেষ কোটার অধীন কোন জেলার বিতরণকৃত পদের সংখ্যা হইতে যোগ্য প্রার্থীর সংখ্যা কম হইলে উক্ত বিশেষ কোটার অপূর্ণ পদসমূহ জাতীয় ভিত্তিক স্ব স্ব বিশেষ কোটার অর্থাৎ মুক্তিযোদ্ধা, মহিলা ও উপজাতীয়দের জন্য প্রণীত উল্লিখিত জাতীয় মেধা তালিকা হইতে পূরণ করিতে হইবে।”

(৩) ৮ম ও তদুর্ধ্ব গ্রেডের পদে প্রতিবন্ধী কোটা- (ক) বি সি এস ক্যাডার এবং অন্যান্য ৮ম ও তদুর্ধ্ব গ্রেডের সরকারী চাকরির ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধীদের কোটা সংরক্ষণ করিতে হইবে। (খ) বিদ্যমান কোটাসমূহের মধ্যে যে কোটায় পর্যাপ্ত সংখ্যক যোগ্য প্রার্থী পাওয়া যাইবে না সেই কোটা হইতে এক শতাংশ যোগ্য প্রতিবন্ধী প্রার্থীদের দ্বারা পূরণ করা হইবে।

(৪) মুক্তিযোদ্ধা কোটায় প্রার্থী না পাওয়ার ক্ষেত্রে- জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের বিধি-১ শাখার স্মারক নং-০৫.০০. ০০০০.১৭০. ১১.০৩৫. ১৭-৬২; তারিখ: ০৬ মার্চ, ২০১৮ দ্বারা সকল সরাসরি নিয়োগের ক্ষেত্রে কোটার কোন পদ যোগ্য প্রার্থীর অভাবে পূরণ করা সম্ভব না হলে, সে সকল পদ মেধা তালিকার শীর্ষে অবস্থানকারী প্রার্থীদের মধ্য হইতে পূরণ করার নির্দেশনা জারি করা হয় । অর্থাৎ মুক্তিযোদ্ধা কোটার অপূর্ণ পদসমূহ সংরক্ষণ করার কোন সুযোগ বর্তমানে নেই ।

(৫) মুক্তিযোদ্ধা/শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের পুত্র ও কন্যা সন্তান সনাক্তকরণ পদ্ধতি- জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের স্মারক নং সম(বিধি-১)এস-৮/৯৫(অংশ-২)-৩১১(৫০০), তারিখ: ৩১ ডিসেম্বর, ১৯৯৭ দ্বারা মুক্তিযোদ্ধা/শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের পুত্র ও কন্যা সনাক্তকরণ পদ্ধতি সংক্রান্তে নিম্নরূপ পদ্ধতি জারি করা হয়-

(ক) মুক্তিযোদ্ধা/শহীদ মুক্তিযোদ্ধার পুত্র/কন্যা হিসাবে চাকুরী প্রার্থীকে চাকুরীর আবেদনপত্রের সহিত মুক্তিযোদ্ধা/শহীদ মুক্তিযোদ্ধা পিতা/মাতার মুক্তিযোদ্ধা সার্টিফিকেট, যাহা যথাযথভাবে উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ কর্তৃক স্বাক্ষরিত হইতে হইবে, এর সত্যায়িত কপি দাখিল করিতে হইবে ।

(খ) আবেদনপত্রের সহিত এস এস সি পাশের ক্ষেত্রে এস এস সি সার্টিফিকেট এবং এস এস সি পাশ না হলে সংশ্লিষ্ট শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধানের সার্টিফিকেটের সত্যায়িত কপি দাখিল করিতে হইবে।

(গ) আবেদনকারী মহিলা মুক্তিযোদ্ধার সন্তান হইলে আবেদনকারী যে মহিলা মুক্তিযোদ্ধার সন্তান এই মর্মে ইউনিয়ন চেয়ারম্যান/ওয়ার্ড কমিশনার কর্তৃক প্রদত্ত সার্টিফিকেটের সত্যায়িত কপি আবেদনপত্রের সহিত সংযুক্ত করিতে হইবে।

(ঘ) চূড়ান্ত নির্বাচনের পূর্বে নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ সংশ্লিষ্ট সকল সার্টিফিকেটের মূল কপি যাচাই করিয়া সত্যতা সম্পর্কে সুনিশ্চিত হইবেন ।

(ঙ) চাকুরীতে নিয়োগের পূর্বে পুলিশ ভেরিফিকেশন সম্পন্ন করিতে হইবে এবং উক্ত পুলিশ ভেরিফিকেশন ফরমে মুক্তিযোদ্ধা/শহীদ মুক্তিযোদ্ধার সন্তান সম্পর্কিত একটি ঘর/কলাম সংযোজন করিতে হইবে। পুলিশ ভেরিফিকেশন রিপোর্টের তথ্যে এবং সার্টিফিকেটের তথ্যে অমিল পরিলক্ষিত হইলে নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ এই বিষয়ে নিরপেক্ষভাবে তদন্ত করিয়া চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করিবেন ।

(চ) উপরে ‘ক’ হইতে ‘ঙ’ উপ-অনুচ্ছেদে বর্ণিত পদ্ধতি চাকুরীর জন্য আবশ্যকীয় অন্যান্য যোগ্যতা ও প্রক্রিয়ার অতিরিক্ত তাহা সুস্পষ্টভাবে সংশ্লিষ্ট বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করিতে হইবে।”

(৬) মুক্তিযোদ্ধা/শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের নাতী-নাতনি সনাক্তকরণ পদ্ধতি

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের পরিপত্র নং ০৫.১৭০.০২২.০৭.০১.০১৪.২০১১-১৮১; তারিখ: ৯ মে, ২০১১ দ্বারা মুক্তিযোদ্ধা/শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের পুত্র-কন্যার পুত্র-কন্যা সনাক্তকরণের জন্য নিম্নোক্ত পদ্ধতি অনুসরণের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়-

“(ক) মুক্তিযোদ্ধা/শহীদ মুক্তিযোদ্ধার পুত্র-কন্যার পুত্র-কন্যা হিসেবে চাকুরি প্রার্থীকে চাকুরির আবেদনপত্রের সহিত তাহাদের পিতার পিতা/পিতার মাতা/মাতার পিতা/মাতার মাতা (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) এর মুক্তিযোদ্ধা সার্টিফিকেট, যাহা যথাযথভাবে উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ কর্তৃক স্বাক্ষরিত ও প্রতিস্বাক্ষরিত হইতে হইবে, এর সত্যায়িত কপি দাখিল করিতে হইবে।

(খ) আবেদনপত্রের সহিত এস এস সি বা সমমানের পরীক্ষায় পাশের ক্ষেত্রে এস এস সি বা সমমানের সার্টিফিকেট এবং এস এস সি বা সমমানের পরীক্ষায় পাশ না হইলে সংশ্লিষ্ট শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধানের সার্টিফিকেটের সত্যায়িত কপি দাখিল করিতে হইবে।

(গ) আবেদনকারী মুক্তিযোদ্ধা/শহীদ মুক্তিযোদ্ধার পুত্র-কন্যার পুত্র-কন্যা হইলে আবেদনকারী যে মুক্তিযোদ্ধা/শহীদ মুক্তিযোদ্ধার পুত্র-কন্যার পুত্র-কন্যা এই মর্মে সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান/সিটি কর্পোরেশন এর ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও পৌরসভার মেয়র/কাউন্সিলর কর্তৃক প্রদত্ত সার্টিফিকেট আবেদনপত্রের সহিত সংযুক্ত করিতে হইবে।

(ঘ) চূড়ান্ত নির্বাচনের পূর্বে নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ সংশ্লিষ্ট সকল সার্টিফিকেটের মূল কপি যাচাই করিয়া সত্যতা সম্পর্কে সুনিশ্চিত হইবেন।

(ঙ) চাকুরিতে নিয়োগের পূর্বে পুলিশ ভেরিফিকেশন সম্পন্ন করিতে হইবে এবং উক্ত পুলিশ ভেরিফিকেশন ফরমে মুক্তিযোদ্ধা/শহীদ মুক্তিযোদ্ধার পুত্র-কন্যার পুত্র-কন্যা সম্পর্কিত একটি ঘর/কলাম সংযোজন করিতে হইবে। পুলিশ ভেরিফিকেশন রিপোর্টের তথ্যে এবং সার্টিফিকেটের তথ্যে অমিল পরিলক্ষিত হইলে নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ এই বিষয়ে নিরপেক্ষভাবে তদন্ত করিয়া চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করিবেন ।

(চ) উপরের ‘ক’ হইতে ‘ঙ’ উপ-অনুচ্ছেদে বর্ণিত পদ্ধতি যে চাকুরির জন্য আবশ্যকীয় অন্যান্য যোগ্যতা ও প্রক্রিয়ার অতিরিক্ত তাহা সুস্পষ্টভাবে সংশ্লিষ্ট চাকুরির নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করিতে হইবে ।

(৭) ঝাড়ুদার/ক্লিনার/সুইপার পদের চাকরিতে জাত হরিজনদের কোটা পদ্ধতি- ঝাড়ুদার, ক্লিনার ও সুইপার পদে নিয়োগের ক্ষেত্রে জাত হরিজনদের কোটা সংক্রান্ত স্মারক নং-০৫.০০ .০০০০. 17022.034. 12-316, ১০ অক্টোবর, ২০১২ দ্বারা নিম্নরূপ নির্দেশনা জারি করা হয়- “সরকার এ মর্মে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে যে, পৌরসভা/সিটি কর্পোরেশনসহ সরকারি এবং স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানে ঝাড়দার/ক্লিনার/সুইপার পদে সরাসরি নিয়োগের ক্ষেত্রে মোট পদের শতকরা ৮০ ভাগ জাত হরিজনদের জন্য বরাদ্দ থাকবে । তবে জাত হরিজন প্রার্থী পাওয়া না গেলে সে সকল পদ সাধারন প্রার্থীদের দ্বারা পূরণ করা যাবে।”

কোটা পদ্ধতি নিয়ে আরও বিস্তারিত জানতে এখানে দেখুন

admin

আমি একজন সরকারী চাকরিজীবি। দীর্ঘ ৮ বছর যাবৎ চাকুরির সুবাদে সরকারি চাকরি বিধি বিধান নিয়ে পড়াশুনা করছি। বিএসআর ব্লগে সরকারি আদেশ, গেজেট, প্রজ্ঞাপন ও পরিপত্র পোস্ট করা হয়। এ ব্লগের কোন পোস্ট নিয়ে বিস্তারিত জানতে admin@bdservicerules.info ঠিকানায় মেইল করতে পারেন।

admin has 2993 posts and counting. See all posts by admin

2 thoughts on “Quota for Govt. Job । চাকুরিতে সরাসরি নিয়োগের নির্ধারিত কোটা পদ্ধতি দেখুন

  • আমার পদোন্নতি হওয়ার পর ট্রেজারী অফিসে ফিক্সিশান এর জন্য প্রেরণ করা হলে সার্ভিস বুকে সমস্যা আছে বলে ফেরত পাঠিয়েছেন। যে সমস্যার কথা বলতেছে এ সমস্যা সমাধান করতে আমার সময় লাগবে প্রায় ৬ মাস বা তার ও বেশি। ৬মাস বা ১বছর বা তার বেশি সময় পরও কি ফিক্সিশান হবে নাকি পদোন্নতি বাতিল হয়ে যাবে? এটা জানা আমার খুব ধরকার।

  • পদোন্নতি কর্মস্থলে যোগদান করে থাকলে পদোন্নতি বাতিল হবে না। ফিক্সেশন পরে করে বেতন ভাতাদি দেরিতে পারেন এই আরকি।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *