বি.সি.এস ক্যাডারের কর্মকর্তা ড. গোপাল চন্দ্র, অধ্যাপক কে ভূতাপেক্ষ ভাবে পদোন্নতি প্রদান করা হয়েছে। সাধারণ সময় অতিবাহিত হওয়ার পরে যে পদোন্নতি পূর্বের তারিখ হতে কার্যকর হয় সেটাই ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি। এটা জনস্বার্থেও জারি করা হয়। কোন কারণে সময় অতিক্রান্ত হলে।
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
শিক্ষা মন্ত্রণালয়
মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ
শাখা:সরকারি কলেজ-১
স্মারক নং : ৩৭.০০.০০০০.০৬৭.১২.০০৫.২০১২ (অংশ)-৭৪৬ তারিখ: – ২২ আগস্ট ২০১৭
প্রজ্ঞাপন
বি.সি.এস. (সাধারণ শিক্ষা) ক্যাডারের কর্মকর্তা ড. গােপাল চন্দ্র দেবনাথ (৪৪), অধ্যাপক (প্রাণিবিদ্যা)-কে সহকারী অধ্যাপক হিসেবে ভূতাপেক্ষভাবে ৩১-০৮-১৯৮৭ (৬ষ্ঠ গ্রেড, জাতীয় বেতন স্কেল ১৯৮৫ অনুযায়ী বেতন স্কেল ২৮০০৪৪২৫/-) পদোন্নতি প্রদান করা হলাে।
০২। এ আদেশ যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমােদনক্রমে জারি করা হলাে।
রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে,
(আবু কায়সার খান)
সিনিয়র সহকারী সচিব
ফোন-৯৫৪০৪৬৭
নির্দিষ্ট সময়ের পরে ভূতাপেক্ষভাবে পদোন্নতি প্রদানের আদেশ: ডাউনলোড
আপনাদের উপরোক্ত পোষ্ট এর জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ। আপনাদের উপরোক্ত পোষ্ট আমাদের জন্য অনেক উপকারী হবে যদি নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর পাওয়া যায়।
ভূতাপেক্ষ পদোন্নতির আদেশের কোন সূত্র আপনারা দিতে পারবেন? কোন কোন ক্ষেত্রে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দেওয়া যায়? আমাদের প্রমোশন উর্দ্ধতন কর্মকর্তাগন ইনটেনশনালী ২ বছর আটকিয়ে রেখেছেন, তাদের ক্ষুদ্র উদ্দেশ্য হাসিলের জন্য। এই ক্ষেত্রে কি ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দেওয়া যায়?
অবশ্যই ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি পাবেন এক্ষেত্রে। আমার কাছে এ সংক্রান্ত আর কোন সূত্র বা বিধি নাই।
কেউ যদি আগে থেকে ওই পদে কাজ করে।ভূতাপেক্ষভাবে পদায়ন দেওয়া যায় কি?
এ সংক্রান্ত কোনো বিধি-বিধান আছে?
জানালে উপকৃত হতাম।
ধন্যবাদ
দেওয়া যায়।
আমাকে ভূতাপেক্ষ নিয়োগ দেওয়ার ব্যাপারে আমি অবহিত না হওয়ার কারনে আমি আমার বেতন ভাতা তুলতে পারিনি, এখন কি আমি আমার বেতন এবং চাকরি continue করতে পারবো।
অবশ্যই পারবেন।