বর্তমানে মূল্যস্ফিতির চরম পর্যায়ে চলে যাচ্ছে বিশ্ব। শুধু বাংলাদেশ নয়, উন্নত এবং অনুন্নত সকল দেশেই মূল্যস্ফিতি চলছে, রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি পাচ্ছে ফলে টাকা ভেল্যু কমছে। এখন কথা হচ্ছে টাকার মান যে কমে যাচ্ছে এবং রিটার্ন দাখিল ছাড়া নতুন সঞ্চয়পত্রও কিনতে পারবেন না। যদি আপনার বিনিয়োগ ৫ লক্ষ টাকার বেশি বিনিয়োগ থাকে। তাহলে এই টাকা কোথায় বিনিয়োগ করবো? আজ আমরা সঞ্চয়পত্র বিনিয়োগ এবং পাশাপাশি অন্যান্য উৎসে বিনিয়োগে নিয়েই কথা বলবো।
নতুন বছরে সঞ্চয়পত্র বিনিয়োগে কি কি পরিবর্তন আনা হয়েছে?
নতুন আয়কর আইন খসড়া অনুসারে সঞ্চয়পত্রে পাঁচ লাখ টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগ করলে কোনো কর দিতে হবে না। বর্তমানে ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ৫% আয়কর প্রযোজ্য থাকলেও তা উঠিয়ে দেয়া হল। মূলত ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের উৎসাহিত করতেই এমন উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। আপনি যখন সঞ্চয়পত্রের মুনাফা তুলতে যাবেন, তখন আপনার মুনাফা থেকে উৎসে কর কেটে রাখা হবে না। আইনটি সংসদে পাস হলে পাঁচ লাখ টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগের ছোট সঞ্চয়কারীরা মুনাফার পুরো টাকাই হাতে পাবেন। এছাড়াও বর্তমান নিয়ম অনুযায়ী, কর শনাক্তকরণ নম্বর (টিআইএন) থাকা বা না থাকা সাপেক্ষে সঞ্চয়পত্রে ভেদে ৫ থেকে ১৫ শতাংশ হারে উৎসে আয়কর কাটার বিধান আছে। বছর দুই আগে প্রজ্ঞাপন জারি করে পেনশনার সঞ্চয়পত্রে পাঁচ লাখ টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগে উৎসে কর অব্যাহতি দেওয়া হয়। নতুন আইনে এই সুবিধা অব্যাহত রাখা হয়েছে।
সঞ্চয়পত্র ছাড়া অন্য কোন উৎসে এখন বিনিয়োগ করা ভালো?
বাংলাদেশে ব্যাংক গুলোতে যে সুদের হার রয়েছে তাতে বিনিয়োগ করলে আপনি ২-৫% মুনাফা হাতে পাবেন। মূল্যস্ফিতির ফলে টাকার মান কমে যাচ্ছে তাই আপনাকে এমনভাবে বিনিয়োগ করতে হবে যাতে আপনার রিটার্ণ বার্ষিক ১০-১৫% এর মধ্যে থাকে। যদি আপনার অর্থ মানি ম্যানেজমেন্ট পদ্ধতি অনুসরণ না করে বিনিয়োগ করেন তবে আপনার অর্থের বৃদ্ধি হবে না। যদি মনে হবে যে, দিন দিন মুনাফা বা সুদ পাচ্ছেন তাহলে তো অর্থ বাড়ছে ব্যাপারটি এমন নয়। মূল্যস্ফিতির কারণে আপনার টাকা কমে যাচ্ছে এটি বুঝতে হলে আপনাকে একটি বিষয় চিন্তা করতে হবে তা হলো দেশের বার্ষিক মূল্য স্ফিতির সাথে মুনাফা রেট তুলনা করতে হবে। তাই বর্তমানে নিম্নোক্ত ক্ষেত্রে বিনিয়োগ করলে আপনার টাকা বৃদ্ধির হার ধরে রাখতে পারবেন।
লাভজনক বিনিয়োগ সোর্স ২০২৪
১। জমির উপর বিনিয়োগ।
২। গোল্ডের উপর বিনিয়োগ।
৩। শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ।
৪। কমোডিটি বা গ্রোসারি আইটেমের উপর বিনিয়োগ।
৫। সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ।
উপরের বিনিয়োগ স্কিম গুলোর প্রতি খেয়াল করতে দেখতে পারেন যে ব্যাংকে ডিপোজিট আমি কোন ক্রমের মধ্যেই রাখিনি। সঞ্চয়পত্র বিনিয়োগ ৫ম ধাপে রাখা হয়েছে।
সঞ্চয়পত্র মুনাফার হার ২০২৪
সেভিংস আপনার অর্থের বৃদ্ধি বর্তমানে কোন ভাবেই হবে না। কারণ মূল্যস্ফিতি বা ইনফ্লেশন বিট করার মত মুনাফা বা সুদের হার ভাল থাকতে হবে। প্রথমত নিজের উপর ইনভেস্ট করুন শুরুর দিকে যেমন এসময় আপনি নিজের স্কিল ডেভেলপমেন্ট করার জন্য প্রথমে বিনিয়োগ করুন। এছাড়া আপনার অতিরিক্ত অর্থ থাকলে উপরের ৪টি উৎসে যদি বিনিয়োগ করতে না চান তবে আপনি সঞ্চয়পত্র বিনিয়োগ করতে পারেন তবে বর্তমানে ১৫ লক্ষ টাকার নিচে বিনিয়োগ থাকলে আপনি ১১.৫০% বা তার বেশি মুনাফা পাবেন। যদি আপনার বিনিয়োগ আরও বেশি হয় তবে মুনাফার হার কমতে থাকবে। নিচের সঞ্চয়পত্রে মুনাফার হার দেয়া হল।
সঞ্চয়পত্র মুনাফার হার: ৭.৭১ থেকে ১১.৭৬% পর্যন্ত মুনাফা মোট বিনিয়োগের উপর নির্ভর করে।
সঞ্চয়পত্রের নতুন নিয়ম ২০২৪
সঞ্চয়পত্রে নতুন নিয়মে বিনিয়োগ বলতে মুনাফার হার কমে গেছে। টিআইন সার্টিফিকেট ২ লক্ষ টাকা বিনিয়োগের উর্ধ্বের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য করা হয়েছে। কোন আদেশ জারি না হলেও ব্যাংকগুলো ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত টিন ছাড়াই বিনিয়োগ সুযোগ দিচ্ছ। আপনি যদি বড় বিনিয়োগকারী হউন পুরো অর্থ সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ না করাই ভাল। বর্তমানে সঞ্চয়পত্র আপনি ব্যাংক হতেই কিনতে পারেন দেশের যে কোন ব্যাংক হতে আপনি সঞ্চয়পত্র কিনতে পারবেন। শুধুমাত্র ইসলামিক ব্যাংকিং ব্যাংক হতে সঞ্চয়পত্র কিনতে পারবেন না। তাছাড়া ডাকঘর হতে সঞ্চয়পত্র কিনলেও ১ লক্ষ টাকার মূল্যের বেশি দিয়ে যদি আপনি সঞ্চয়পত্র কিনতে চান তবে অবশিষ্ট অর্থ ব্যাংকে জমা দিয়ে চেকে সঞ্চয়পত্র মূল্য পরিশোধ করতে হবে। মুনাফার হার যেহেতু নিম্নগামী তাই ৩০ লক্ষ টাকার বেশি বিনিয়োগ কোনভাবেই করা ঠিক নয়। বিনিয়োগ আপনি বিভিন্ন এসেটে করতে পারবেন। তিন বছর মেয়াদি সঞ্চয়পত্রে বর্তমানে মেয়াদ শেষে মুনাফার হার ১১ দশমিক শূন্য চার শতাংশ। সেটি এখন ১৫ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে কমিয়ে করা হয়েছে ১০ শতাংশ। আর এই সঞ্চয়পত্রে যাদের বিনিয়োগ ৩০ লাখ টাকার বেশি তারা মেয়াদ শেষে মুনাফা পাবেন ৯ শতাংশ হারে।
নতুন নিয়ম বলতে আপনার বিনিয়োগকৃত অর্থের উপর স্ল্যাবভিত্তিক মুনাফা বসবে। মুনাফার হার কমানো হয়েছে তবে সর্বনিম্ন ১৫ লক্ষ টাকা বিনিয়োগের ক্ষেত্রে মুনাফা একই রাখা হয়েছে। টিন সার্টিফিকেট পূর্বে ২ লক্ষ টাকার উপরে ক্রয় করলেই দিতে হত এখন ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত টিআইএন সার্টিফিকেট লাগে না। ডাকঘর হতে ক্রয়কালে ১ লক্ষ টাকার উপরে সঞ্চয়পত্র ক্রয়ে নগদ অর্থে কেনা যাবে না। ১ লক্ষ টাকার উপরে কিনলেই অবশিষ্ট অর্থ ব্যাংকে জমা করে চেকের মাধ্যমে ক্রয় করতে হবে। ৫ লক্ষ টাকার অধিক মূল্যের সঞ্চয়পত্র ক্রয়ের ক্ষেত্রে রিটার্ন দাখিলের প্রমানক প্রয়োজন পড়বে। আর কোন বিনিয়োগ থাকুক আর নাই থাকুক মাত্র ৫ লক্ষ টাকার বিনিয়োগ যদি আপনার থাকে তবে আরও ১ লক্ষ টাকার সঞ্চয়পত্র কিনতে পারবেন না। যদি না রিটার্ণ বা আয়কর বিবরনী দাখিল না করে থাকেন। তাই রিটার্ণ দাখিল করে রশিদ সংগ্রহে রাখুন। তবে অনলাইনে রিটার্ণ দাখিলে অগ্রীম কর্তিত কর অটো ভেরিভাই করা যায়।
সঞ্চয়পত্র প্রজ্ঞাপন
এই আদেশ জারির পূর্বে ক্রয়কৃত সঞ্চয় স্কিম ক্রয়কালীন হারে মুনাফা প্রাপ্য হইবে এবং যেই মেয়াদের জন্য তাহা ইস্যু করা হয়েছিল সেই মেয়াদ শেষ হওয়া পর্যন্ত উক্ত হারে মুনাফা প্রাপ্য হইবে। তবে, পুন: বিনিয়োগের ক্ষেত্রে পুন:বিনিয়োগের তারিখের মুনাফার হার প্রযোজ্য হইবে। সঞ্চয়পত্র প্রজ্ঞাপন: ডাউনলোড
পরিবার সঞ্চয়পত্র
পাঁচ বছর মেয়াদি এই সঞ্চয়পত্রে মেয়াদ শেষে মুনাফার হার ১১ দশমিক ৫২ শতাংশ। এখন এই সঞ্চয়পত্রে ১৫ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগে মুনাফার হার কমিয়ে করা হয়েছে সাড়ে ১০ শতাংশ। আর ৩০ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে এই হার সাড়ে ৯ শতাংশ। ছোট বিনিয়োগকারীদের অর্থাৎ ১৫ লক্ষ টাকা বিনিয়োগের ক্ষেত্রে মুনাফার হার নিয়ে চিন্তার কোন কারণ নেই।
পরিবার সঞ্চয়পত্র ফরম ২০২৪
জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তর – সঞ্চয়পত্র ক্রয়ের জন্য ফরম – ডাকঘর ছাড়াও সঞ্চয়পত্র সকল তফশিলী ব্যাংক ক্রয় করা যায়। তবে সকল ব্যাংকের সকল বাঞ্চে এটি চালু নেই। সঞ্চয়পত্র ক্রয় এখন কোন ব্যাপারই না- ফরম পূরণ করে ছবি, এনআইডি এবং টিআইএন সার্টিফিকেট নিয়ে ব্যাংকে চলে যান মুহুর্তেই সঞ্চয়পত্র কেনা হয়ে যাবে। Printable Copy of Family Sanchaypatro Download Link
সঞ্চয়পত্র খবর
দেশের স্বল্প আয়ের জনগণের মধ্যে সঞ্চয়ের প্রবণতা বৃদ্ধি, দেশের বিশেষ জনগােষ্ঠী যেমন- মহিলা, বয়ােজ্যেষ্ঠ নাগরিক, অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী, শারীরিক প্রতিবন্ধী ও সমাজের অনগ্রসর জনগােষ্ঠীকে সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনির আওতায় আনয়ন, বৈদেশিক নির্ভরতা হ্রাস এবং মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সঞ্চয়পত্র একটি গুরুত্বপূর্ণ হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। সঞ্চয়পত্রে বিনিয়ােগ ঝুঁকিমুক্ত বিনিয়ােগ হিসাবে বিবেচনা করা হয়ে থাকে। সঞ্চয়পত্র খবর ২০২৩
অগ্রণী ব্যাংক সঞ্চয়পত্র
অগ্রণী ব্যাংক সঞ্চয়পত্র – সঞ্চয়পত্র কি যে কোন সময় ভাঙ্গানো যায়? বিশেষ প্রয়োজনে মেয়াদ উত্তীর্ণ হবার পূর্বেই বিনিয়োগকৃত টাকা উত্তোলন করতে পারবেন কিন্তু তাতে মেয়াদোত্তীর্ণ বা যে হারে মুনাফা পাচ্ছিলেন সেই হারে মুনাফা পাবেন না। অগ্রণী ব্যাংক সঞ্চয়পত্র ২০২৩
আপনার মোট অলস অর্থ যেভাবে বিনিয়োগ করবেন
যদি আপনি একটি পাইচার্ট হিসেবে বিনিয়োগ হিসাব করে বিনিয়োগ করতে চান হবে নিচের শতাংশ হারে বিনিয়োগ করতে হবে। ১ লক্ষ টাকা অলস অর্থ পড়ে থাকলে আপনি নিচের মত পারসেন্টেন্স হারে বিনিয়োগ করতে পারেন। ধরে নিলাম আপনি নিজের উপর ইনভেস্ট করে ফেলেছেন, আপনি আপনার সকল প্রকার লোন ক্লিয়ার করে ফেলেছেন। ১২ মাসের সেফটি নেট বিনিয়োগ করেছেন।
বিনিয়োগ পোর্টফোলিও এলোকেশন ২০২৪
১। ৫% খুব রিস্কি এসেটে।
২। ২০% মোটামুটি রিস্কি এসেটে।
৩। ৪০% চলে যাবে স্টেবল এসেটে।
৪। ২০% এক্সট্রিমলি সেফ এসেটে।
৫। শেষ ৫-১০% সঞ্চয়পত্র বা রিয়েলস্টেট টাইপের বিনিয়োগ।
এক লক্ষ টাকা বিনিয়োগে ব্যাংক কত টাকা ঢুকবে? যদি আপনি পরিবার সঞ্চয়পত্র কিনেন তবে প্রতিমাসে এক লক্ষ টাকায় ৮৬৪ টাকা পাবেন। তবে বিনিয়োগ অবশ্যই ১৫ লক্ষ টাকার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকতে হবে।
সঞ্চয়পত্র নিয়ে আদি-অন্ত ২০২৩ । এক লক্ষ টাকার সঞ্চয়পত্রে প্রতিমাসে কত পাওয়া যাবে?
দজ্জ্বাল নাকি একটা দেয়াল চাটতেছে তা ভেঙে বের হবার জন্য। বর্তমান সরকারের আচরন দজ্জ্বালের মত। সারা জীবন চাকরি করে যে টাকা জমা করে বৃদ্ধ বয়সে সঞ্জয় পত্রে বিনিয়োগ করে বয়স্ক মানুষ বেঁচে থাকত এখন বর্তমান সরকার বয়স্ক মানুষের রিজিকে হাত দিয়েছে।
একটু বেশিই কড়াকড়ি আরোপ হয়েছে।
আপনাদের মোবাইল নাম্বারটা চাচ্ছি প্লিজ
অনুগ্রহ করে ইমেইল করুন admin@bdservicerules.info অথবা ব্লগে কমেন্ট করুন। উত্তর দেওয়া হবে।
সদাশয় সরকারের প্রতি বিনীত অনুরোধ, পেনশনার,নিম্ন আয়ের লোকজন সঞ্চয় পত্রের মুনাফার উপর অবলম্বন করে পারিবারিক সচ্চলতা আনয়নের চেষ্টা করে। এই সচ্ছলতা প্রচেষ্টায় সরকারের সহযোগিতা বৃদ্ধি করা প্রয়োজন। কারণ একজন পেনশনার ও নিম্ন আয়ের মানুষটি তার জীবনের শেষ সম্বলটুকু সরকারের সঞ্চয় পত্র স্কীমে জমা রেখে সরকারকে সহযোগিতা করে যাচ্ছে, একটু সচ্ছলতা পাওয়ার আশায়। বিনিময়ে তাদের জীবনে সচ্ছলতা আনয়নের লক্ষ্যে সদাশয় সরকারের সর্ব্বোচ্চ সহযোগিতা প্রদান আবশ্যক।
এ অবস্থায় নিম্নোক্ত রূপে সকল প্রকার সঞ্চয় পত্রের বিনিয়োগের উপর মুনাফা নির্ধারণ ও আয়কর নির্ধারণ করা যেতে পারেঃ
১) ৫০০০০০ টাকা পর্যন্ত মুনাফা ১০% আয়কর ০০
২) ৫০০০০১-২০০০০০০ মুনাফা ১৫% আয়কর ৫%
৩) ২০০০০০১-৩৫০০০০০ মুনাফা ২০% আয়কর ১০%
৪) ৩৫০০০০১ তদুর্ধ মুনাফা ২৫% আয়কর ১৫%
উপরের বিবরণী অনুযায়ী সর্বনিম্ন ধাপ রেখে সরকারি নিয়ম মোতাবেক সর্ব্বোচ্চ ধাপ তথা সর্বশেষ বৎসর পর্যন্ত ধাপ নির্ধারণ করা যেতে পারে।
আমার পেনশনার সঞ্চয় পত্র আছে ৪০০০০০০/টাকার, পরিবার সঞ্চয় পত্র আছে ২০০০০০০/টাকার এবং ৩-মাস অন্তর মুনাফা ভিত্তিক সঞ্চয় পত্র আছে ১০০০০০০/টাকার। মুনাফার হিসাব জানতে চাই।
পেনশনার সঞ্চয়পত্রের ১৫ লক্ষ টাকার উপর ১১.৭৬%, পরবর্তী ১৫ লক্ষ টাকার উপর ১০.৭৫% এবং পরবর্তী ১০ লক্ষ টাকার উপর ৯.৭৫% হিসাব করা হয়। এবং পরবর্তী ২০ লক্ষ টাকার উপর ৯.৫% এবং তিন অন্তর ভিত্তিক এর উপর ৯% মুনাফা হিসাব করতে হবে। অনুগ্রহ করে হিসাব রেট ধরে হিসাব করে নিন।
পরিবার সঞ্চয়পত্র কেনার জন্য অনলাইন অ্যাকাউন্ট বা ইন্টারনেট ব্যাংকিং থাকা কি জরূরী?
অনলাইন একাউন্ট থাকতে হবে।
৫ লক্ষ টাকার একটি ত্রৈমাসিক সঞ্চয়পত্র আছে আমার সোনালী ব্যাংকে। এখন যদি আরো একটি ৫ লক্ষ টাকার সঞ্চয়পত্র করি তাহলে কি জিরো রিটার্ন দিয়ে করা যাবে?
৫ লক্ষ টাকার একটি ত্রৈমাসিক সঞ্চয়পত্র আছে আমার সোনালী ব্যাংকে। এখন যদি আরো একটি ৫ লক্ষ টাকার সঞ্চয়পত্র করি তাহলে কি জিরো রিটার্ন দিয়ে করা যাবে?
হ্যাঁ। জিরো রিটার্ণ দাখিল করতে পারবেন। সম্পদ যদি ৪০ লক্ষ টাকা ক্রস না করে আপনি অনলাইন বা অফলাইনে ১ পাতার রিটার্ণ ফরম দাখিল করুন।
হ্যাঁ। জিরো রিটার্ণ দাখিল করতে পারবেন। সম্পদ যদি ৪০ লক্ষ টাকা ক্রস না করে আপনি অনলাইন বা অফলাইনে ১ পাতার রিটার্ণ ফরম দাখিল করুন। অনলাইন এক পাতার ফরম পাওয়া যাচ্ছে।
আমার কাছে একটি 5 বছরের বাংলাদেশ সঞ্চয়পত্র আছে যা 19 ফেব্রুয়ারী, 2025 তারিখে পরিপক্ক হবে। যদি আমি 19 ফেব্রুয়ারী, 2024 তারিখে চার বছর পূর্ণ করার পরে তা নগদ করি, তাহলে আমি কতটা পাব?
5*11.28% = 2,82,000- (282000*10%) = 253800 taka profit +500000 = 753800 taka paben.