ইত্যাদি । বিবিধ । ক্যাটাগরী বিহীন তথ্য

ই পাসপোর্ট ফি কত ২০২৫ । ১০ বছর মেয়াদি ই পাসপোর্ট করতে ভেরিফিকেশন লাগবে না?

বাংলাদেশে পাসপোর্ট ফি এখন ব্যাংক এবং অনলাইনে জমা দেয়া যায় – মোবাইল ব্যাংকিং বা এ চালানের মাধ্যমে ফি জমা দেওয়া এখন পানির মত সোজা – ই পাসপোর্ট ফি কত ২০২৫

ই-পাসপোর্ট পেমেন্ট – ই-পাসপোর্ট ফি নিম্নোক্ত উপায়ে প্রদান করা যাবে- ১। অনলাইন। (ekpay-এর মাধ্যমে) (Payment option: VISA, Master Card, American Express, bKash, Nagad, Rocket, Upay, Dmoney, OK Wallet, Bank Asia, Brack Bank, EBL, City Bank, UCB, AB Bank, DBBL, Midland Bank,MBL Rainbow)। অনলাইন ই-চালান পেমেন্ট স্লিপ চেক এবং ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন অথবা এখানে ক্লিক করুন। পাসপোর্ট পাওয়ার জন্য পুলিশ ভেরিফিকেশনের বিধান বাতিল করেছে সরকার। ফলে এখন থেকে পাসপোর্টে পেতে হলে পুলিশের ক্লিয়ারেন্স লাগবে না বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

বাংলাদেশ সচিবালয়ের পাসপোর্ট অফিসের জন্য আবেদন- এই আবেদন ফর্মটি কেবলমাত্র বাংলাদেশ সচিবালয়ের পাসপোর্ট অফিসে ই-পাসপোর্টের আবেদনকারীদের জন্য প্রযোজ্য। অন্যান্য পাসপোর্ট অফিসগুলিতে আবেদনের জন্য এটি ব্যবহার করা যাবে না। তালিকাভুক্তির আগে আবেদনকারীদের যোগ্যতা যাচাই করা হবে। আপনি যদি বাংলাদেশ সচিবালয়ে আবেদনের যোগ্য হন, তবে আবেদন ফর্মটি ডাউনলোড করুন, প্রয়োজনীয় সমস্ত তথ্য পূরন করুন এবং তালিকাভুক্তির জন্য উপস্থাপন করুন। বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ- ১। প্রথমে পিডিএফ ফর্মটি কম্পিউটারে ডাউনলোড করে নিন। ২। সমস্ত প্রয়োজনীয় ফাংশন সমর্থন করার জন্য “Adobe Acrobat Reader” সফটওয়্যার টি ব্যবহার করে আবেদনটি পূরন করুণ। অফিসিয়াল আন্তর্জাতিক মেশিন রিডেবল ই-পাসপোর্ট তৈরি সংক্রান্ত।

অফলাইন (এ-চালানের মাধ্যমে দেশের সকল সরকারি অথবা বেসরকারি ব্যাংক থেকে পরিশোধ করা যবে। অফলাইন এ-চালান পেমেন্ট স্লিপ চেক এবং ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন। নিয়মিত বিতরণ: বায়োমেট্রিক এনরোলমেন্টের তারিখ হতে ১৫ কর্মদিবস /২১ দিনের মধ্যে। জরুরী বিতরণ: বায়োমেট্রিক এনরোলমেন্টের তারিখ হতে ৭ কর্মদিবস / ১০ দিনের মধ্যে। অতীব জরুরী বিতরণ: বায়োমেট্রিক এনরোলমেন্টের তারিখ হতে ২ কর্মদিবসের মধ্যে। সরকারি চাকরিজীবি যাদের এনওসি(NOC) /অবসর সনদ (PRL) রয়েছে তারা নিয়মিত ফি জমা দেওয়া সাপেক্ষে জরুরী সুবিধা/ জরুরী ফি জমা দেওয়া সাপেক্ষে অতীব জরুরী সুবিধা পাবেন। অনলাইনে পাসপোর্টের আবেদন ও ফি জমা দিন ঘরে বসেই।

ই পাসপোর্ট করার ক্ষেত্রে মেয়াদ ও সেবার ধরণ ভেদে পাসপোর্ট ফি ভিন্ন ভিন্ন হয়ে থাকে / ১০ বছর মেয়াদি পাসপোর্ট ফি বাংলাদেশ । এ চালানের মাধ্যমেও পাসপোর্ট ফি জমা দিতে পারেন যখন তখন।

সরকারি চাকরিজীবি যাদের এনওসি(NOC) /অবসর সনদ (PRL) রয়েছে তারা নিয়মিত ফি জমা দেওয়া সাপেক্ষে জরুরী সুবিধা/ জরুরী ফি জমা দেওয়া সাপেক্ষে অতীব জরুরী সুবিধা পাবেন। অফিসিয়াল পাসপোর্ট করতে চাইলে NOC Form সংগ্রহে রাখুন

Caption: Download E Passport Form PDF

ই-পাসপোর্ট ফর্ম পূরণের নিয়মাবলী ২০২৫ । ই-পাসপোর্ট ফরম পূরণের নির্দেশাবলি

  1. ই-পাসপোর্টের আবেদনপত্র অনলাইনে পূরণ করা যাবে।
  2. ই-পাসপোর্ট আবেদনের ক্ষেত্রে কোন কাগজপত্র সত্যায়ন করার প্রয়োজন হবে না।
  3. ই-পাসপোর্ট ফরমে কোন ছবি সংযোজন এবং তা সত্যায়নের প্রয়োজন হবে না।
  4. জাতীয় ‍পরিচয়পত্র (NID) অথবা অনলাইন জন্মনিবন্ধন সনদ (BRC English Version) অনুযায়ী আবেদন পত্র পূরণ করতে হবে।
  5. অপ্রাপ্ত বয়স্ক (১৮ বছরের কম) আবেদনকারী যার জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) নাই, তার পিতা অথবা মাতার জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) নম্বর অবশ্যই উল্লেখ করতে হবে।
  6. জাতীয় ‍পরিচয়পত্র (NID) অথবা অনলাইন জন্মনিবন্ধন সনদ (BRC English Version) নিম্নোক্ত বয়স অনুসারে দাখিল করতে হবে-
    (ক) ১৮ বছরের নিম্নে হলে অনলাইন জন্মনিবন্ধন সনদ (BRC English Version).
    (খ) ১৮-২০ বছর হলে জাতীয় ‍পরিচয়পত্র (NID) অথবা অনলাইন জন্মনিবন্ধন সনদ (BRC English Version)
    (গ) ২০ বছরের উর্ধে হলে জাতীয় ‍পরিচয়পত্র (NID) আবশ্যক । তবে বিদেশস্থ বাংলাদেশ মিশন হতে আবেদনের ক্ষেত্রে অনলাইন জন্মনিবন্ধন সনদ (BRC English Version) গ্রহণযোগ্য হবে।
  7. তারকা চিহ্নিত ক্রমিক নম্বরগুলো অবশ্যই পূরণীয়।
  8. দত্তক/অভিভাবকত্ব গ্রহণের ক্ষেত্রে পাসপোর্টের আবেদনের সাথে সুরক্ষা সেবা বিভাগ, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় হতে জারিকৃত আদেশ দাখিল করতে হবে।
  9. আবেদন বর্তমান ঠিকানা সংশ্লিষ্ঠ বিভাগীয় পাসপোর্ট ও ভিসা অফিস/আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস/বিদেশস্থ বাংলাদেশ মিশনে দাখিল করতে হবে।
  10. ১৮ বছরের নিম্নের এবং ৬৫ বছরের ‍উর্ধ্বে সকল আবেদনে ই-পাসপোর্টের মেয়াদ হবে ০৫ বছর এবং ৪৮ পৃষ্ঠার।
  11. প্রাসঙ্গিক টেকনিক্যাল সনদসমূহ (যেমন: ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, ড্রাইভার ইত্যাদি) আপলোড/সংযোজন করতে হবে।
  12. প্রযোজ্য ক্ষেত্রে প্রাসঙ্গিক জিও (GO)/এনওসি (NOC)/ প্রত্যয়নপত্র/ অবসরোত্তর ছুটির আদেশ (PRL Order)/ পেনশন বই আপলোড/সংযোজন করতে হবে যা ইস্যুকারী কর্তৃপক্ষের নিজ নিজ Website এ আপলোড থাকতে হবে।
  13. প্রযোজ্য ক্ষেত্রে বিবাহ সনদ/নিকাহনামা এবং বিবাহ বিচ্ছেদের ক্ষেত্রে তালাকনামা দাখিল করতে হবে।
  14. দেশের অভ্যন্তরে আবেদনের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য ফি এর উপর নির্ধারিত হারে ভ্যাট (VAT) সহ অন্যান্য চার্জ (যদি থাকে) অতিরিক্ত হিসাবে প্রদেয় হবে। বিদেশে আবেদনের ক্ষেত্রেও সরকার কর্তৃক নির্ধারিত ফি প্রদেয় হবে।
  15. কূটনৈতিক পাসপোর্টের জন্য পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কনস্যুলার ও ওয়েলফেয়ার উইং (Consular and Welfare Wing) অথবা ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয় বরাবর আবেদনপত্র দাখিল করতে হবে।
  16. বৈদেশিক মিশন হতে নতুন পাসপোর্টের জন্য আবেদন করা হলে স্থায়ী ঠিকানার কলামে বাংলাদেশের যোগাযোগের ঠিকানা উল্লেখ করতে হবে।
  17. অতি জরুরী পাসপোর্টের আবেদনের ক্ষেত্রে (নতুন ইস্যু) নিজ উদ্যোগে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সনদ সংগ্রহ পূর্বক আবশ্যিকভাবে আবেদনের সাথে দাখিল করতে হবে।
  18. (ক) দেশের অভ্যন্তরে অতি জরুরী পাসপোর্ট প্রাপ্তির লক্ষ্যে আবেদনের সাথে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স দাখিল করা হলে অন্যান্য সকল তথ্য সঠিক থাকা সাপেক্ষে ২ কর্মদিবসের মধ্যে পাসপোর্ট প্রদান করা হবে।
    (খ) দেশের অভ্যন্তরে জরুরী পাসপোর্ট প্রাপ্তির লক্ষ্যে আবেদনের সাথে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স দাখিল করা হলে অন্যান্য সকল তথ্য সঠিক থাকা সাপেক্ষে ৭ কর্মদিবসের মধ্যে পাসপোর্ট প্রদান করা হবে।
    (গ) দেশের অভ্যন্তরে রেগুলার পাসপোর্ট প্রাপ্তির লক্ষ্যে আবেদনের সাথে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স দাখিল করা হলে অন্যান্য সকল তথ্য সঠিক থাকা সাপেক্ষে ১৫ কর্মদিবসের মধ্যে পাসপোর্ট প্রদান করা হবে।
  19. আবেদনের সময় মূল জাতীয় ‍পরিচয়পত্র (NID), অনলাইন জন্মনিবন্ধন সনদ (BRC English Version) এবং প্রযোজ্য ক্ষেত্রে টেকনিক্যাল সনদ, সরকারি আদেশ (GO)/অনাপত্তি (NOC) প্রদর্শন/দাখিল করতে হবে।
  20. পাসপোর্ট রি-ইস্যুর ক্ষেত্রে মূল পাসপোর্ট প্রদর্শন করতে হবে।
  21. হারানো পাসপোর্টের ক্ষেত্রে মূল জিডির কপি প্রদর্শন/দাখিল করতে হবে।
  22. ০৬ বছর বয়সের নিম্নের আবেদনের ক্ষেত্রে ৩ আর (3R Size) সাইজের ( ল্যাব প্রিন্ট গ্রে ব্যাকগ্রউন্ড ) ছবি দাখিল করতে হবে।
  23. পাসপোর্ট হারিয়ে গেলে অথবা চুরি হলে দ্রুত নিকটস্থ থানায় জিডি করতে হবে। পুনরায় পাসপোর্টের জন্য আবেদনের সময় পুরাতন পাসপোর্টের ফটোকপি এবং জিডি কপিসহ আবেদনপত্র দাখিল করতে হবে ।

১০ বছর মেয়াদ পাসপোর্টে ১৫% ভ্যাট সহ কত জমা দিতে হবে?

বাংলাদেশের অভ্যন্তরে আবেদনের ক্ষেত্রে (১৫% ভ্যাট সহ)- ৪৮ পৃষ্ঠা এবং ৫ বছর মেয়াদ সহ পাসপোর্ট- নিয়মিত বিতরণ: ৪,০২৫ টাকা+ ৬০৩.৭৫(ভ্যাট)  = ৪৬২৮.৭৫ টাকা মাত্র। জরুরী বিতরণ ৬,৩২৫ টাকা এবং অতীব জরুরী বিতরণ: ৮,৬২৫ টাকা+১৫% ভ্যাট প্রযোজ্য হইবে। ৪৮ পৃষ্ঠা এবং ১০ বছর মেয়াদ সহ পাসপোর্ট- নিয়মিত বিতরণের ক্ষেত্রে  ৫,৭৫০ টাকা+ ৮৬২.৫০ (ভ্যাট) = ৬,৬১২.৫০ টাকা মাত্র। জরুরী বিতরণ- ৮,০৫০ টাকা এবং অতীব জরুরী বিতরণ ১০,৩৫০ টাকা +১৫% ভ্যাট প্রযোজ্য হইবে। পাসপোর্ট সংশোধনের নতুন বিধান ২০২২ । জাতীয় পরিচয়পত্রের সাথে মিলিয়ে পাসপোর্ট সংশোধন করা যাবে

তথ্য সূত্র: বাংলাদেশ ই-পাসপোর্ট

মালয়েশিয়ায় ই-পাসপোর্টের আবেদন প্রক্রিয়া কি? মালয়েশিয়ায় বসবাসকারী বাংলাদেশী নাগরিকদের জন্য ই-পাসপোর্টের আবেদন করতে হলে প্রথমে Expat Services (Kuala Lumpur) Sdn. Bhd. (ESKL)-এর মাধ্যমে অ্যাপয়েন্টমেন্ট নেওয়া বাধ্যতামূলক। অনলাইন: www.expatserviceskl.com অথবা https://www.expatservicesmy.com/#/book-appointment এই ওয়েবসাইটে গিয়ে অ্যাপয়েন্টমেন্ট বুক করা যাবে। কল সেন্টার: 03-92120267 নম্বরে কল করেও অ্যাপয়েন্টমেন্ট নেওয়া যায়। আবেদনের ঠিকানা: Expat Services (Kuala Lumpur) Sdn. Bhd. Southgate Commercial Centre, Level 2, Block E, No 2,
Jalan Dua Off Jalan Chan Sow Lin-55200, Wilayah Persekutuan, Kuala Lumpur.


ই-পাসপোর্টের সরকারি ফি এবং সার্ভিস চার্জ

ই-পাসপোর্টের মেয়াদ, পৃষ্ঠাসংখ্যা এবং আবেদনকারীর ক্যাটাগরি (সাধারণ শ্রমিক/ছাত্র-ছাত্রী বনাম অন্যান্য) অনুযায়ী ফি ভিন্ন হয়। এই ফি মালয়েশিয়ান রিঙ্গিত (RM)-এ পরিশোধ করতে হবে।

ভিসা ক্যাটাগরিই-পাসপোর্টের মেয়াদ ও পৃষ্ঠাসরকারি ফি (RM)ESKL সার্ভিস চার্জ (RM)
সাধারণ শ্রমিক ও ছাত্র-ছাত্রী৪৮ পাতা, ৫ বছর১৬৪.০০
৪৮ পাতা, ১০ বছর২৭৩.০০
৬৪ পাতা, ৫ বছর৮১৭.০০
৬৪ পাতা, ১০ বছর৯৫৩.০০
অন্যান্য৪৮ পাতা, ৫ বছর৫৪৫.০০
৪৮ পাতা, ১০ বছর৬৮১.০০
৬৪ পাতা, ৫ বছর৮১৭.০০
৬৪ পাতা, ১০ বছর৯৫৩.০০

বিঃ দ্রঃ উপরে উল্লেখিত সরকারি ফি’র সাথে ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ তহবিল বাবদ একটি কনস্যুলার ফি এবং এর উপর ১০% সারচার্জ যুক্ত হতে পারে।

ESKL-এর সার্ভিস চার্জ (নির্দিষ্ট কাজের জন্য):

  • আবেদন ফরম পূরণ ও ডকুমেন্ট প্রস্তুতকরণ: ৩২.০০ RM
  • ইন্টারভিউ, বায়ো এনরোলমেন্ট ও স্ক্যানিং: ৬০.০০ RM
  • পাসপোর্ট ডেলিভারি গ্রহণের অনলাইন অ্যাপয়েন্টমেন্ট: ৬০.০০ RM

প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

ই-পাসপোর্টের আবেদনের জন্য নিম্নলিখিত কাগজপত্র প্রস্তুত রাখতে হবে:

  • জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) অথবা অনলাইন জন্মনিবন্ধন সনদ (BRC English Version)। আবেদনের সময় এর অনলাইন ভেরিফাইড কপি দাখিল করতে হবে।
  • ১৮ বছরের কম বয়সীদের ক্ষেত্রে পিতা-মাতার NID এর কপি ও অনলাইন ভেরিফাইড কপি আবশ্যক।
  • ১৮ বছরের নিচে এবং ৬৫ বছরের উপরের আবেদনকারীদের জন্য শুধুমাত্র ৫ বছর মেয়াদি ৪৮ পৃষ্ঠার পাসপোর্ট ইস্যু করা হবে।
  • পূর্বের হাতে লেখা বা MRP পাসপোর্ট থাকলে, পাসপোর্ট রি-ইস্যুর ক্ষেত্রে সেটির মূল কপি ও ভিসার কপি দেখাতে হবে।
  • পাসপোর্ট হারিয়ে গেলে বা চুরি হলে পুলিশ রিপোর্ট এবং তার কপি জমা দিতে হবে।
  • বিয়ে বা তালাকের ক্ষেত্রে বিবাহ সনদ/নিকাহনামা অথবা তালাকনামা দাখিল করতে হবে।
  • অন্যান্য প্রাসঙ্গিক সনদপত্র যেমন: শিক্ষাগত সনদ, পেশাগত সনদ, সরকারি চাকরিজীবীদের ক্ষেত্রে GO/NOC ইত্যাদি প্রযোজ্য হলে অবশ্যই জমা দিতে হবে।

গুরুত্বপূর্ণ বিষয়:

  • কোনো কাগজপত্র সত্যায়নের প্রয়োজন নেই।
  • আবেদনপত্রে কোনো ছবি সংযুক্ত করার প্রয়োজন নেই।
  • যাদের জাতীয় পরিচয়পত্র নেই, তারা অনলাইন জন্মনিবন্ধন সনদ (BRC English Version) ব্যবহার করতে পারবেন, বিশেষ করে যদি বয়স ২০ বছরের বেশি হয়।

পাসপোর্টের তথ্য সংশোধনের জন্য অতিরিক্ত কাগজপত্র

পাসপোর্টে নাম, বয়স, ঠিকানা বা অন্য কোনো তথ্য সংশোধন করতে হলে আবেদনের সাথে অতিরিক্ত কিছু ডকুমেন্ট জমা দিতে হবে:

  • আপনার নিজের NID এবং এর ভেরিফাইড কপি।
  • মা-বাবার নাম সংশোধনের ক্ষেত্রে তাদের NID এবং ভেরিফাইড কপি।
  • স্বামী/স্ত্রীর নাম সংযোজন বা সংশোধনের ক্ষেত্রে তাদের NID এবং এর ভেরিফাইড কপি।
  • বিবাহ/তালাক সংক্রান্ত সনদপত্র (ইংলিশ ভার্সন) যা আইন মন্ত্রণালয়, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং হাইকমিশন কর্তৃক সত্যায়িত।
  • ঠিকানা পরিবর্তনের ক্ষেত্রে মেয়র/কাউন্সেলর/চেয়ারম্যান কর্তৃক প্রদত্ত নাগরিক সনদ।
  • ৩০০ টাকার নন-জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পে হলফনামা (এভিডেভিট)।
  • পুরাতন পাসপোর্ট ও ভিসার কপি।

অফিসিয়াল পাসপোর্ট ইস্যু’র বিধি বিধান (প্রশ্নোত্তর সহ)।

Alamin Mia

আমি একজন সরকারী চাকরিজীবি। দীর্ঘ ১০ বছর যাবৎ চাকুরির সুবাদে সরকারি চাকরি বিধি বিধান নিয়ে পড়াশুনা করছি। বিএসআর ব্লগে সরকারি আদেশ, গেজেট, প্রজ্ঞাপন ও পরিপত্র পোস্ট করা হয়। এ ব্লগের কোন পোস্ট নিয়ে প্রশ্ন থাকলে বা ব্যাখ্যা জানতে পোস্টের নিচে কমেন্ট করুন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *