সরকারী কর্মচারীদের শ্রেণি বিন্যাস 2025 । বর্তমানে কি গ্রেড ভিত্তিক পরিচিতি নির্ধারণ হয়েছে?
২০১৫ সালে পে স্কেল জারির সাথে সাথে শ্রেণী উঠে গিয়ে গ্রেড পরিচিতি চালু হলেও ২০১৬ সালে ভ্রমণ বিধিমালা জারি হলে সেখানে শ্রেণী রয়ে গেছে। ক-ঘ পর্যন্ত শ্রেণী এবং উল্লেখ রয়েছে-সরকারী কর্মচারীদের শ্রেণি বিন্যাস 2025
বাংলাদেশ সরকার বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক পরিচালিত হয়, যিনি অন্যান্য সকল মন্ত্রীগণকে বাছাই করেন। প্রধানমন্ত্রী এবং অন্যান্য প্রধান উচ্চপদস্থ মন্ত্রীগণ সর্বোচ্চ সিদ্ধান্ত গ্রহণ কমিটির সদস্যপদ লাভ করেন, যা মন্ত্রিসভা নামে পরিচিত। বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভানেত্রী, যিনি ২৯শে ডিসেম্বর ২০০৮ এর সাধারণ নির্বাচনে বিজয়ের ফলাফলস্বরূপ ২০০৯-এর ৬ জানুয়ারি বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি কর্তৃক নিযুক্ত হন। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ তার দ্বারা পরিচালিত হয় এবং এর ১৪ দলীয় মহাজোট দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠ সংসদ সদস্য পদলাভের মাধ্যমে বিজয় লাভ করে এবং সাংখ্যিকভাবে ২৯৯ টি আসনের মাঝে ২৩০ টি আসন এই দলের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। বর্তমানে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দ্বারা দেশে কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে।
বিশ্লেষণ: অর্থ বিভাগের, প্রবিধি অনুবিভাগের প্রবিধি-৩ অধিশাখার প্রজ্ঞাপন নং ০৭.০০.০০০০.১৭৩.৩৪.০০৭.১৫-৭১, তারিখ: ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দ্বারা সর্বশেষ এই শ্রেণি বিন্যাস করা হয়। নােট: (৩) ভূতাপেক্ষিকভাবে পদোন্নতি, পদাবনমিত বা বেতন বৃদ্ধি কার্যকর করা হইলে, পদোন্নতির, পদাবনমিতকরণের বা বেতন বৃদ্ধির তারিখ এবং উক্ত আদেশ জারির তারিখের মধ্যবর্তী সময়ের জন্য ভূতাপেক্ষিকভাবে ভ্রমণ ভাতার রিভিশন গ্রহণযােগ্য নয়, যদি না প্রকৃত পক্ষে দায়িত্বের পরিবর্তন ঘটিয়া থাকে। আদেশ জারির পূর্বে বিল দাখিল করা হইলে নিরীক্ষা কর্মকর্তা ঐ সময়ে অফিসিয়াল যে তথ্য অবগত হইবেন, উহার ভিত্তিতেই কাজ করিবেন। কিন্তু আদেশ জারির পরে বিল দাখিল করা হইলে, আদেশের ভূতাপেক্ষিক | স্বীকৃতি দেওয়ার বিষয়ে কোন আপত্তি নাই।
২০১৬ সালে ভ্রমণ ভাতার নতুন আদেশ জারি হয়। নতুন ভ্রমণ ভাতার আদেশ ২০২২ এ গ্রেড অনুসারে ক্যাটাগরি নির্ধারণ করা হয়েছে। ভ্রমণ ভাতা বিধি ২০২২ । দৈনিক ভাতা, ভ্রমন ভাতা ও বদলিজনিত ভ্রমন ভাতা পুনঃনির্ধারণ।
বর্তমানে কি গ্রেড ভিত্তিক পরিচিতি নির্ধারণ হয়েছে?
হ্যাঁ, বর্তমানে গ্রেড ভিত্তিক পরিচিতি নির্ধারণ হয়েছে। সরকারি চাকরির জন্য বেতন কাঠামো (জাতীয় বেতনস্কেল, ২০১৫) অনুসারে গ্রেডভিত্তিক পরিচিতি নির্ধারণ করা হয়েছে। এই পদ্ধতিতে, প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয় এবং চতুর্থ শ্রেণীর পরিবর্তে গ্রেড (যেমন: ১ম গ্রেড থেকে ২০তম গ্রেড) দ্বারা পদমর্যাদা চিহ্নিত করা হয়.
শ্রেণী এবং গ্রেডের সম্পর্ক:
- ১ম শ্রেণী: ৯ম গ্রেড থেকে ১ম গ্রেড পর্যন্ত।
- ২য় শ্রেণী: ১০ম গ্রেড থেকে ১৩তম গ্রেড পর্যন্ত।
- ৩য় শ্রেণী: ১৩তম গ্রেড থেকে ১৬তম গ্রেড পর্যন্ত।
- ৪র্থ শ্রেণী: ১৭তম গ্রেড থেকে ২০তম গ্রেড পর্যন্ত।
২০১৫ সালে পে স্কেল জারির সাথে সাথে শ্রেণী উঠে গিয়ে গ্রেড পরিচিতি চালু হলেও ২০১৬ সালে ভ্রমণ বিধিমালা জারি হলে সেখানে শ্রেণী রয়ে গেছে। ক-ঘ পর্যন্ত শ্রেণী এবং উল্লেখ রয়েছে।
বাংলাদেশ সরকার বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক পরিচালিত হয়, যিনি অন্যান্য সকল মন্ত্রীগণকে বাছাই করেন। প্রধানমন্ত্রী এবং অন্যান্য প্রধান উচ্চপদস্থ মন্ত্রীগণ সর্বোচ্চ সিদ্ধান্ত গ্রহণ কমিটির সদস্যপদ লাভ করেন, যা মন্ত্রিসভা নামে পরিচিত।
আপনি ১৫-০৮ তারিখে পোস্ট করে কিভাবে বলতে পারেন দেশের প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা ?
এটি পূর্বের পোস্ট। আমি সাবেক যুক্ত করে দিয়েছি।