বাংলাদেশে উচ্চ শিক্ষার ক্ষেত্রে বেসরকারী ডিগ্রি অনার্স ও মাস্টার্স ডিগ্রি কলেজগুলো একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। সরকারি কলেজগুলোর পাশাপাশি এই কলেজগুলো শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন বিষয়ে উচ্চ শিক্ষা লাভের সুযোগ করে দেয়-NON Govt. College Leave Chart 2024
বেসরকারী কলেজের সুবিধা কি? সরকারি কলেজের তুলনায় বেসরকারী কলেজগুলোতে সাধারণত বিষয়ের বৈচিত্র্য বেশি। শিক্ষার্থীরা তাদের পছন্দের বিষয় নির্বাচন করে পড়াশোনা করতে পারে। অনেক বেসরকারী কলেজেই ফ্লেক্সিবল শিক্ষাক্রম থাকে, যা শিক্ষার্থীদের নিজস্ব গতিতে শিখতে সাহায্য করে। অনেক বেসরকারী কলেজে আধুনিক ল্যাবরেটরি, লাইব্রেরি, কম্পিউটার ল্যাব এবং অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা থাকে।
ছোট শ্রেণিকক্ষের কারণে শিক্ষকরা শিক্ষার্থীদের উপর ব্যক্তিগতভাবে নজর রাখতে পারেন এবং তাদেরকে ভালোভাবে শিখতে সাহায্য করতে পারেন। অনেক বেসরকারী কলেজেই ব্যবহারিক শিক্ষার উপর জোর দেওয়া হয়। শিক্ষার্থীরা তত্ত্বীয় জ্ঞানের পাশাপাশি ব্যবহারিক জ্ঞানও অর্জন করতে পারে।
বেসরকারি স্কুল কলেজের ছুটির তালিকা ২০২৪ । ৭১ দিনের ছুটি ভোগ করবে স্কুল কলেজ
ছুটির তালিকা ২০২৪ । নিম্নলিখিত ছুটি গুলো শুক্রবার ব্যতীয় দিন সংখ্যা উল্লেখ করা হলো।
১। শব-ই-বরাত- ০১ দিন।
২। পবিত্র রমযান, শ্রী পঞ্চমী, মাঘী পূর্নিমা, শিব রাত্রি, শব-ই কদর, জুমাতুলবিদা, শহীদ দিবস, ঈদ উল ফিতর-৩২ দিন।
৩। স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস-১ দিন।
৪। হলি স্যাটারডে ও স্টার সানডে-২ দিন।
৫। চৈত্র সংক্রান্তি ও বাংলা নববর্ষ-২ দিন।
৬। গ্রীষ্মবকাশ, ঈদ উল আযহা, মে দিবস ও বৌদ্ধ পূর্নিমা-১৮ দিন।
৭। হিজরী নববর্ষ-১ দিন।
৮। আশুরা-১ দিন।
৯। আখেরী চাহারা সোম্বা-১ দিন।
১০। ঈদ-ই মিলাদুন্নবী-১ দিন।
১১। ফাহেতা-ই-ইয়াজদাহাম-১ দিন।
১২।জন্মাষ্টমী-১ দিন।
১৩। দূর্গাপূজা-১ দিন।
১৪। জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস-৬ দিন।
১৫। শব ই মেরাজ-১ দিন।
১৬। যীশুখ্রিষ্টের জন্মদিন, শীতকালীন ছুটি-৯ দিন।
১৭। বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন-১ দিন।
১৮। জাতীয় শোখ দিবস ১ দিন।
সর্বমোট ৭১ দিন ছুটি থাকে ছাত্র-ছাত্রী ও কলেজের শিক্ষকদের জন্য।
কলেজ নির্বাচনে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় কি?
কলেজের বিষয়ের মান যাচাই করা খুবই জরুরি। শিক্ষকদের যোগ্যতা, পাঠ্যক্রম, ল্যাবরেটরির সুবিধা ইত্যাদি বিষয়গুলো বিবেচনা করতে হবে। কলেজের অবস্থান শিক্ষার্থীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। যাতায়াত সুবিধা, নিরাপত্তা ইত্যাদি বিষয়গুলো বিবেচনা করতে হবে। বিভিন্ন কলেজে ফি স্ট্রাকচার ভিন্ন হতে পারে। নিজের বাজেটের মধ্যে কোন কলেজে ভর্তি হওয়া যায় তা দেখতে হবে। কলেজের প্লেসমেন্ট রেকর্ড পরীক্ষা করে দেখা উচিত। কলেজটি কতটা ভালোভাবে শিক্ষার্থীদের চাকরি দিতে পারে তা জানা জরুরি।