সেনাবাহিনীর অবসর সুবিধা ২০২৫ । ২০ বছর চাকরি করে পেনশনে যেতে হয়?
সেনাবাহিনীতে কত বছর চাকরি করা যায়, তা বিভিন্ন পদমর্যাদার উপর নির্ভর করে। সাধারণ সৈনিকদের চাকরির মেয়াদসীমা ২১ বছর, ল্যান্স কর্পোরলদের ২২ বছর, কর্পোরলদের ২৩ বছর, এবং সার্জেন্টদের ২৪ বছর। জেসিও বা জুনিয়র কমিশন্ড কর্মকর্তাদের ক্ষেত্রে, ওয়ারেন্ট অফিসারদের চাকরির মেয়াদ ২৭ বছর, সিনিয়র ওয়ারেন্ট অফিসারদের ২৯ বছর, এবং মাস্টার ওয়ারেন্ট অফিসারদের ৩৩ বছর– সেনাবাহিনীর অবসর সুবিধা ২০২৫
এছাড়াও, সক্রিয় দায়িত্বে (active duty) চাকরির মেয়াদ সাধারণত ২ থেকে ৬ বছর হতে পারে, তবে এটি বিভিন্ন কারণে পরিবর্তিত হতে পারে, যেমন চাকরির প্রকার বা পুনরায় তালিকাভুক্তির সিদ্ধান্ত: সেনাবাহিনীতে বিভিন্ন পদে চাকরির মেয়াদসীমা
- সাধারণ সৈনিক: ২১ বছর
- ল্যান্স কর্পোরল: ২২ বছর
- কর্পোরল: ২৩ বছর
- সার্জেন্ট: ২৪ বছর
- ওয়ারেন্ট অফিসার: ২৭ বছর
- সিনিয়র ওয়ারেন্ট অফিসার: ২৯ বছর
- মাস্টার ওয়ারেন্ট অফিসার: ৩৩ বছর
এছাড়াও, অফিসার হিসেবে চাকরির ক্ষেত্রে, তাদের চাকরির মেয়াদকাল সাধারণত ৬ থেকে ১০ বছর পর্যন্ত হতে পারে।
মেজর জেনারেলগন কত বছর চাকরি করতে পারে? সেনাসদস্যদের চাকরির বয়স পদমর্যাদা অনুসারে নির্ধারিত। বর্তমানে নির্ধারিত কয়েকটি কোর ছাড়া অন্য সব সার্ভিসের মেজর ও তার নিচের পদের কমিশন্ড কর্মকর্তাদের চাকরিসীমা ২৩ বছর ও বয়সসীমা ৪৮ বছর। লে. কর্নেল পদের জন্য চাকরিসীমা ২৫ বছর ও বয়সসীমা ৫০ বছর। কর্নেল পদের চাকরিসীমা ২৭ বছর ও বয়সসীমা ৫২ বছর। ব্রিগেডিয়ার জেনারেল পদের চাকরিসীমা ২৮ বছর ও বয়সসীমা ৫৩ বছর। মেজর জেনারেলদের চাকরিসীমা ৩০ বছর ও বয়সসীমা ৫৫ বছর। আর লে. জেনারেলদের জন্য চাকরিসীমা ৩২ বছর এবং বয়সসীমা ৫৭ বছর। সেনাবাহিনীতে সর্বোচ্চ পদমর্যাদার জেনারেল নির্ধারিত রয়েছে শুধু সেনাপ্রধানের জন্য চাকরির বয়সসীমা ভিন্ন হতে পারে।
সেনাবাহিনীতে চাকরির জন্য ন্যূনতম সাড়ে ১৬ বছর থেকে ২১ বছর হতে হবে। সশস্ত্র বাহিনীতে কর্মরত প্রার্থীদের বয়স ১৮ থেকে ২৩ বছর হতে পারবে।
সৈনিক হিসেবে ভর্তি হলে ২০ থেকে ২২ বছর চাকরি করতে পারবেন। যদি Rank পান তাহলে চাকরি বাড়বে। সৈনিকে ২৩ বছরে ভর্তি তারপর আপনার Rank অনুযায়ী চাকরির বয়স নির্ধারন করবে, আর মিশনের বিষয়টা শিওর কেউ বলতে পারবে না। কোর এবং মিশনের Vacancy এর বিষয় জড়িত থাকে।
মিলিটারি পেনশন ১৯৮১ পিডিএফ ডাউনলোড
সেনা সদস্যদের চাকরি সীমা ২০২৫ । নৌ ও বিমানবাহিনীতে একইভাবে চাকরির মেয়াদ নির্ধারিত হয় কি?
- সেনাসদস্যদের চাকরির বয়স পদমর্যাদা অনুসারে নির্ধারিত। তবে সাধারণত চাকরি সীমা ২১ বছর।
- বর্তমানে নির্ধারিত কয়েকটি কোর ছাড়া অন্য সব সার্ভিসের মেজর ও তার নিচের পদের কমিশন্ড কর্মকর্তাদের চাকরিসীমা ২৩ বছর ও বয়সসীমা ৪৮ বছর।
- লে. কর্নেল পদের জন্য চাকরিসীমা ২৫ বছর ও বয়সসীমা ৫০ বছর।
- কর্নেল পদের চাকরিসীমা ২৭ বছর ও বয়সসীমা ৫২ বছর।
- ব্রিগেডিয়ার জেনারেল পদের চাকরিসীমা ২৮ বছর ও বয়সসীমা ৫৩ বছর।
- মেজর জেনারেলদের চাকরিসীমা ৩০ বছর ও বয়সসীমা ৫৫ বছর।
- আর লে. জেনারেলদের জন্য চাকরিসীমা ৩২ বছর এবং বয়সসীমা ৫৭ বছর।
- সেনাবাহিনীতে সর্বোচ্চ পদমর্যাদার জেনারেল নির্ধারিত রয়েছে শুধু সেনাপ্রধানের জন্য।
- এর বাইরে চিকিৎসা, প্রকৌশল ও শিক্ষা কোরের কর্মকর্তাদের চাকরির বয়সসীমা আলাদা আলাদা।
সর্বোচ্চ পর্যায়ে চাকরি সীমা ৩২-৩৩ বছর?
হ্যাঁ। সব পর্যায়ের সরকারি কর্মচারীদের চাকরি থেকে অবসরের বয়সসীমা দুই বছর বাড়িয়ে ৫৭ থকে ৫৯ বছর করা হয় কিন্তু তখন সেনাবাহিনীর জন্য চাকরির বয়সসীমা বাড়ানো হয়নি। পরবর্তীতে সেনা সদস্যদের চাকরির বয়স পদমর্যাদা অনুসারে নির্ধারিত। বর্তমানে নির্ধারিত কয়েকটি কোর ছাড়া অন্য সব সার্ভিসের মেজর ও তার নিচের পদের কমিশন্ড কর্মকর্তাদের চাকরিসীমা ২৩ বছর ও বয়সসীমা ৪৮ বছর। লে. কর্নেল পদের জন্য চাকরিসীমা ২৫ বছর ও বয়সসীমা ৫০ বছর। কর্নেল পদের চাকরিসীমা ২৭ বছর ও বয়সসীমা ৫২ বছর। ব্রিগেডিয়ার জেনারেল পদের চাকরিসীমা ২৮ বছর ও বয়সসীমা ৫৩ বছর। মেজর জেনারেলদের চাকরিসীমা ৩০ বছর ও বয়সসীমা ৫৫ বছর। আর লে. জেনারেলদের জন্য চাকরিসীমা ৩২ বছর এবং বয়সসীমা ৫৭ বছর। সেনাবাহিনীতে সর্বোচ্চ পদমর্যাদার জেনারেল নির্ধারিত রয়েছে শুধু সেনাপ্রধানের জন্য। এর বাইরে চিকিৎসা, প্রকৌশল ও শিক্ষা কোরের কর্মকর্তাদের চাকরির বয়সসীমা আলাদা আলাদা। আর সেনাবাহিনীর সাধারণ সৈনিকদের চাকরির বর্তমান মেয়াদসীমা ২১ বছর, ল্যান্স করপোরালদের ২২, করপোরালদের ২৩ আর সার্জেন্টদের ২৪ বছর। জেসিও বা জুনিয়র কমিশন্ড কর্মকর্তাদের মধ্যে ওয়ারেন্ট অফিসারদের ২৭, সিনিয়র ওয়ারেন্ট অফিসারদের ২৯ এবং মাস্টার ওয়ারেন্ট অফিসারদের ৩৩ বছর।
সৈনিকে ঢুকতে ২০ বছর ৬ মাস বয়সে সেনাবাহিনীতে আবেদন করা যায় না। | সেনাবাহিনীর চাকরির বয়স অনেকেই বুঝতে পারে না ১৭ থেকে ২০ এটা আসলে এমন হবে। | এখন তোমরা হিসাব কর ফেব্রুয়ারি মাসের ১ তারিখ ২০২৬ এ তোমার বয়স কত হবে। |
যদি তোমার চাকরি হয় তুমি যেদিন ট্রেনিং সেন্টারে যোগদান করবে। | সেই দিন ১৭ থেকে ২০ বছর তাহলে আগামী ডিসেম্বরে যারা আবেদন তাদের মাঠ হবে ২০২৫ সালে | আর ট্রেনিং শুরু হবে ফেব্রুয়ারি কি মার্চ মাসে ২০২৬ সালে। |
১৯৮১ সালের মিলিটারি পেনশন (Compendium of Military Pension-1981) হল বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীতে কর্মরত সদস্যদের জন্য পেনশন সুবিধা এবং অন্যান্য সম্পর্কিত নিয়মাবলী সংবলিত একটি নির্দেশিকা। এটি ১৯৮১ সালে প্রণয়ন করা হয়েছিল এবং এটি বর্তমানেও কার্যকর রয়েছে।
সেনাতে ঢুকার বয়স কি বাড়ানো উচিত?
সেনাবাহিনীতে বয়স নিম্নে ১৮ থেকে ২৫ করা দরকার। ১৭ থেকে ২০ না করে। ১ টা ২ টা মাঠ পেয়ে অনেকের ইচ্ছে, স্বপ্ন সব শেষ হয়ে যায়। সময় টা বেশি দেওয়ার দরকার। কথাই আছে।১ বার না পারিলে দেখো শতবার।তাহলে ১ বার বা ২ বারে কি স্বপ্ন পূরণ করা অনেক কঠিন। বিনিত আবেদন থাকবে। ১৮ থেকে ২৫/৩০ করা দরকার। আর্মি মাঠে সর্বনিম্ন কত হাইট পর্যন্ত মাঠে টিকাবে এবং জব হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে। যেমন ধরেন আর্মির সার্কুলার এ দেওয়া আছে সর্বনিম্ন উচ্চতা ৫ ফিট ৫ ইঞ্চি ।
সৈনিক বেতন কেমন? প্রাথমিক বেতন সাধারণত ১১,০০০ থেকে ১৫,০০০ টাকা প্রতি মাসে হতে পারে, তবে এতে বিভিন্ন ভাতা (যেমন: খাদ্য ভাতা, বাসস্থান ভাতা, যাতায়াত ভাতা) যোগ হতে পারে। নাইক প্রায় ১৪,০০০ থেকে ১৮,০০০ টাকা, এছাড়া ভাতা যোগ হতে পারে।