বাংলাদেশ কর্ম কমিশন (পিএসসি) এর মাধ্য ৩য় ও ৪র্থ শ্রেণীল কর্মচারী নিয়োগের প্রস্তাব ইতোপূর্বেই দেয়া হয়েছে। আজ বেতন গ্রেড ১৩-২০ পর্যন্ত পদে সরকারি কর্মচারী নিয়োগের কর্তৃপক্ষ ও পদ্ধতি নির্ধারণ সংক্রান্ত প্রস্তাবটি পরীক্ষা-নিরীক্ষাপূর্বক সুপারিশ প্রণয়নের লক্ষ্যে নিম্নরূপ কমিটি গঠন করা হয়েছে:
কমিটিতে যারা আছেন:
১। অতিরিক্ত সচিব, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়-আহবায়ক
২। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের যুগ্নসচিব পর্যায়ের একজন কর্মকর্তা-সদস্য
৩। অর্থ বিভাগের যুগ্নসচিব পর্যায়েল একজন কর্মকর্তা-সদস্য
৪। লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগের যুগ্নসচিব পর্যায়ের একজন কর্মকর্তা-সদস্য
৫। বাংলাদেশ সরকারী কর্ম কমিশন সচিবালয়ের যুগ্নসচিব পর্যায়ের একজন কর্মকর্তা-সদস্য
৬। সওব্য অনুবিভাগ, জনপ্রশপাসন মন্ত্রণালয়ের যুগ্নসচিব পর্যায়ের একজন কর্মকর্তা-সদস্য
৭। যুগ্নসচিব (বিধি-১), জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়-সদস্য
৮। উপসচিব (বিধি-১), জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়-সদস্য সচিব।
কমিটি প্রতিবেদন পেশ করার সময় বৃদ্ধি ২০২৩
বেতন গ্রেড ১৩-২০ পর্যন্ত পদে সরকারি কর্মচারী নিয়োগের কর্তৃপক্ষ ও পদ্ধতি নির্ধারণসংক্রান্ত প্রস্তাবটি পরীক্ষা-নিরীক্ষাপূর্বক সুপারিশ প্রণয়নের লক্ষ্যে ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১০ তারিখে জারীকৃত ৩৪ নং প্রজ্ঞাপনের অনুচ্ছেদ (খ), ক্রমিক নং-৩ নিম্নরূপভাবে সংশোধন করা হয়েছে। কমিটি ৩১ মে-২০২৩ তারিখের মধ্যে সরকারের নিকট প্রতিবেদন পেশ করবে।
কমিটি যে সকল কাজ করবেন:
১। বেতন গ্রেড ১৩-২০ পর্যন্ত পদে সরকারি কর্মচারী নিয়োগের কর্তৃপক্ষ ও পদ্ধতি নির্ধারণ।
২। বেষ্টনী নিয়োগবিধি প্রণয়ন-এর আইনগত ও প্রয়োগিক বিষয়সমূহ পরীক্ষা-নিরীক্ষা।
৩। বাৎসরিক ভিত্তিতে একটি সমন্বিত পরীক্ষা গ্রহণ করে ৩য় ও ৪র্থ শ্রেণীর কর্মচারী নিয়োগের লক্ষ্যে পদ ভিত্তিক একটি পুল গঠনের বিষয়টির প্রয়োগিক সম্ভাব্যতা যাচাই-বাছাই।
৪। বিভাগীয় ও জেলা পর্যায়ের অফিস সমূহের ১৩-২০ গ্রেডের কর্মচারী নিয়োগ কার্যক্রম কমিশনের আওতাভূক্ত করা হলে কোন সমস্যা সৃষ্টি হবে কিনা, তার সম্ভাব্যতা যাচাই।
কমিটির প্রয়োজনে যে কোন সদস্য কো-অপ্ট করতে পারবে। কমিটি আগামী ৩ মাসের মধ্যে সরকারের নিকট প্রতিবেদন দাখিল করবে।
বেতন গ্রেড ১৩-২০ পর্যন্ত পদে সরকারি কর্মচারী নিয়োগের কর্তৃপক্ষ ও পদ্ধতি নির্ধারণসংক্রান্ত প্রস্তাবটি পরীক্ষা-নিরীক্ষাপূর্বক সুপারিশ প্রণয়নের লক্ষ্যে নিম্নরূপ কমিটি গঠন করা হয়েছে এ সংক্রান্ত পত্রটি দেখে নিতে পারেন: ডাউনলোড