গত সোমবার থেকে রাত ৮টার মধ্যেই বন্ধ থাকছে সকল ধরনের বিপণি বিতান ও দোকানপাট। ২০০৬ সালের শ্রম আইন এবং প্রধানমন্ত্রীর অনুশাসন অনুযায়ী বিশ্বব্যাপী জ্বালানি সংকট মোকাবিলায় সরকার এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে বৈঠকসূত্রে জানা যায়।তবে হাসপাতাল, রেল স্টেশন, বাস স্টেশন, বিমানবন্দর, হোটেল, নাপিত, ওষুধের দোকান, সিনেমা, থিয়েটার, ক্লাব, মিষ্টি ও ফুলের দোকান, ওয়াসা, বিদ্যুৎ ও গ্যাস অফিসসহ অন্যান্য জরুরি সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান এ নিয়মের বাইরে থাকবে।
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়
পুরাতন সংসদ ভবন, ঢাকা।
পত্র সংখ্যা …….০৩.০০.২৬৯০.০৮২.০৪৬.০৭৬.২০২২.০৬ তারিখ : ১৬ জুন ২০২২
বিষয়ঃ বিদ্যুৎ ও জ্বালানী সাশ্রয়।
বিশ্বব্যাপী জ্বালানীর অব্যাহত মূলাবৃদ্ধিজনিত বিদ্যমান পরিস্থিতিতে বিদ্যুৎ ও জ্বালানী সাশ্রয়ের নিমিত্ত প্রয়ােজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সানুগ্রহ নির্দেশনা প্রদান করেছেন। এ লক্ষ্যে বাংলাদেশ শ্রম আইন, ২০০৬ এর ১১৪ ধারার বিধান কঠোরভাবে প্রতিপালনপূর্বক সারাদেশে রাত আটটার পর দোকান, শপিংমল, মার্কেট, বিপনী বিতান, কাঁচাবাজার ইত্যাদি খােলা না রাখার বিষয়টি যথাযথভাবে নিশ্চিত করার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নির্দেশক্রমে অনুরােধ করা হলো।
(মােঃ আহসান কিবরিয়া সিদ্দিকি)
মহাপরিচালক (প্রশাসন)
ফোন: ৫৫০২৯৫০০
ই-মেইল: dg@pmo.gov.bd
বিদ্যুৎ ও জ্বালানী সাশ্রয় কঠোর নির্দেশনা ২০২২: ডাউনলোড