এককালীন বেতনের সাথে ভাঙ্গা মাসের বেতন গ্রহণ করা যাইবে। ঘোষিত কর্মকর্তা নিজে উপস্থিত হইয়া বা লাইফ সার্টিফিকেট দাখিলপূর্বক যে কোন জারি হইতে ছুটিকালিন বেতন গ্রহণ করিতে পারিবেন। (টি,এস,আর-১০, ১৮৯ ও ১৮৬)
১। ঘোষিত কর্মকর্তাদের বর্ধিত বেতন বা পরিবর্তিত বেতনের ক্ষেত্রে নিরীক্ষা অফিসের আদেশ বা পে স্লিপ প্রয়োজন। (পি.এস.আর-১৯৮
২। অঘোষিত কর্মচারীদের বেতন বিলে, “অনুপস্থিত কর্মচারীদের অনুপস্থিতি বিবরণী” (এ্যাবসেন্টী স্টেটমেন্ট) টি, আর, ফরম নং ২৭ মোতাবেক দাখিল করতে হইবে। (টি.এস.আর-২১০)৩। পুরাতন কর্মস্থলের পাওনা নতুন কর্মস্থল হইতে গ্রহণ করা যাইবে। এই ক্ষেত্রে ভ্রমণ ভাতা হইলে পুরাতন কর্মস্থলের নিরীক্ষা অফিসের “ননড্রয়াল সার্টিফিকেট” প্রয়োজন হইবে। (টি,এস,আর-১৭৯)
৪। এককালীন বেতনের সাথে ভাঙ্গা মাসের বেতন গ্রহণ করা যাইবে। ঘোষিত কর্মকর্তা নিজে উপস্থিত হইয়া বা লাইফ সার্টিফিকেট দাখিলপূর্বক যে কোন জারি হইতে ছুটিকালিন বেতন গ্রহণ করিতে পারিবেন। (টি,এস,আর-১০, ১৮৯ ও ১৮৬)৫। লীজজনিত অগ্রিম ও ভ্রমণের ক্ষেত্রে যথাযথ কর্তৃপক্ষ বিলে প্রতিস্বাক্ষর বিলেই মঞ্জুরী প্রদান করিয়াছেন বলিয়া গণ্য হইবে এবং এইক্ষেত্রে বিলটি প্রদানের জন্য এ.জির পূর্বানুমোদন প্রয়োজন হইবে না। কিন্তু অন্যান্য অগ্রিম এ,জির পূর্বানুমোদন বা প্রি-অডিট ব্যতীত প্রদান করা যাইবে না। (টি,এস,আর-৯)
৬। সীমা অতিক্রমের ক্ষেত্রে যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমোদন প্রয়োজন হইবে। (টি.এস.আর-২১৪)।৭। মাসিক নিয়মিত বিলের সাথে একত্রে “বকেয়া দাবি” যুক্তিযুক্ত হয়। (টি.এস.আর-২২৬)।
পুরাতন পোস্ট
স্লিপ ফান্ড দ্বারা চলমান কোভিড-১৯ পরিস্থিতিতে জনস্বাস্থ্য ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে প্রাথমিক বিদ্যালয় পুনরায় চালুকরণ সংক্রান্ত নির্দেশনা অন্তর্ভুক্ত করে পরিপত্র জারি করেছে।
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়
বাংলাদেশ সচিবালয়, ঢাকা-১০০০
পরিকল্পনা শাখা-৩
www.mopme.gov.bd
স্মারক নং-৩৮.০০.০০০০.০১৪.১৪.২০৯.২০.৪৬; তারিখ: ২৩/০৯/২০২০
পরিপত্র
বিষয়: বিদ্যালয় পর্যায়ে উন্নয়ন পরিকল্পনা (স্লিপ) ফান্ড দ্বারা চলমান কোভিড-১৯ পরিস্থিতিতে জনস্বাস্থ্য ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে বিদ্যালয় পুনরায় চালুকরণ।
কোভিড-১৯ মহামারি নিয়ন্ত্রণের জন্য বিশ্বব্যাপী বিদ্যালয়সমূহের ন্যায় বাংলাদেশেও প্রাথমিক বিদ্যালয়সমূহ বন্ধ রয়েছে। এর ফলে শ্রেণী শিক্ষা কার্যক্রমে ব্যাঘাতসহ শিশুর শিখন যোগ্যতার উপর নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে। বিশেষ করে প্রান্তিক শিক্ষার্থীরা যত বেশি সময় বিদ্যালয়ের বাইরে থাকবে, তাদের বিদ্যালয়ে ফেরার সম্ভাবনা ততই কমে যাবে। তাই জনস্বাস্থ্য ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে যথাশীঘ্র বিদ্যারয় পুনরায় চালু করা অতীব জরুরী। বিদ্যালয় পুনরায় চালু করার পূর্বে পূর্ব প্রস্ততিমূলক কার্যক্রম গ্রহণ করা আবশ্যক। এ লক্ষ্যে গত ৩ সেপ্টেম্বর ২০২০ তারিখ কোভিড-১৯ পরিস্থিতিতে জনস্বাস্থ্য ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে বিদ্যালয় পুনরায় চালুর বিষয়ে একটি নির্দেশিকা প্রকাশ করা হয় এবং তদানুযায়ী কার্যক্রম গ্রহণ করার নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
২। চতুর্থ প্রাথমিক শিক্ষা উন্নয়ন কর্মসূচী (পিইডিপিও) এর আওতায় বিদ্যালয় পর্যায়ে উন্নয়ন পরিকল্পনা (স্লিপ) প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন গাইডলাইনের আলোকে স্ব স্ব বিদ্যঅলয় নিজস্ব পরিকল্পনা গ্রহণ ও বাস্তবায়ন অব্যাহত রয়েছে। বর্তমান কোভিড-১৯ পরিস্থিতিতে উক্ত গাইডলাইনের আলোকে বিদ্যালয় পুনরায় চালু করার পূর্বে প্রস্তুতিমূলক বিবিধ কার্যক্রম গ্রহণ করতে হবে। এ প্রেক্ষিতে পর্যায়ে স্লিপ বরাদ্দকৃত ফান্ড দ্বারা অগ্রাধিকারভিত্তিতে কার্যক্রম গ্রহণ করা যাবে।
বিস্তারিত জানতে পরিপত্র দেখুন: