সরকারী কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা ১৯৮৫ । শাস্তিমূলক ব্যবস্থা হিসাবে বাধ্যতামূলক অবসর
সরকারী কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা, ১৯৮৫ এর শৃঙ্খলামূলক কারণে বিভাগীয় কার্যক্রম গ্রহণপূর্বক দন্ড হিসাবে যে বাধ্যতামূলক অবসর দেওয়া হয়, উহাকেই শাস্তিমূলক ব্যবস্থা হিসাবে বাধ্যতামূলক অবসর বলে। এরূপ শাস্তিমূলক অবসর সংক্রান্ত বিধানসমূহ নিম্নরূপ-
(১) বাধ্যতামূলক অবসর গুরুদন্ড হিসাবে গণ্য। অক্ষমতা, অসদচারণ, ডিজারসন, দূনীর্তিপরায়ণ ও নাশকতামূলক অপরাধের ক্ষেত্রে এই শাস্তিমূলক ব্যবস্থা হিসাবে কোন কর্মচারীকে বাধ্যতামূলক অবসর দিতে পারেন না।
- শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও কর্মচারীদের ফেসবুক ব্যবহারে মাউশির কঠোর সতর্কতা
- জানুয়ারিতেই জমা হতে পারে ৯ম পে-স্কেলের সুপারিশ: তিন ধাপে বাস্তবায়নের পরিকল্পনা
- ১ জুলাই থেকে সরকারি কর্মচারীদের বেতন কাঠামো : ইনক্রিমেন্ট ও বিশেষ প্রণোদনায় নীট বেতন কত?
- ১২ ফেব্রুয়ারি ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন: মনোনয়ন ফরমের জটিলতা কাটাতে ইসির স্পষ্টীকরণ
- ব্যক্তি করদাতাদের জন্য সুখবর: আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় বাড়ল ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত
(২) নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষের অধস্তন কোন কর্তৃপক্ষ শাস্তিমূলক ব্যবস্থা হিসাবে কোন কর্মচারীকে বাধ্যতামূলক অবসর দিতে পারেন না।
(৩) ১ম ও ২য় শ্রেণীর কর্মকর্তাদের বাধ্যতামূলক অবসর দন্ড আরোপের ক্ষেত্রে কর্মকমিশনের পরামর্শগ্রহণ বাধ্যতামূলক। তবে পরামর্শকরণ অনুচ্ছেদ- ৭ অনুসারে প্রতিরক্ষার সহিত সংশ্লিষ্ট পদে নিযুক্ত বেসামরিক কর্মকর্তা এবং এনএস আই এর কর্মকর্তাদের বাধ্যতামূলক অবসর দন্ড আরোপের ক্ষেত্রে কর্মকমিশনের পরামর্শ গ্রহণের প্রয়োজন হইবে না।



