সরকারী কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা ১৯৮৫ । শাস্তিমূলক ব্যবস্থা হিসাবে বাধ্যতামূলক অবসর
সরকারী কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা, ১৯৮৫ এর শৃঙ্খলামূলক কারণে বিভাগীয় কার্যক্রম গ্রহণপূর্বক দন্ড হিসাবে যে বাধ্যতামূলক অবসর দেওয়া হয়, উহাকেই শাস্তিমূলক ব্যবস্থা হিসাবে বাধ্যতামূলক অবসর বলে। এরূপ শাস্তিমূলক অবসর সংক্রান্ত বিধানসমূহ নিম্নরূপ-
(১) বাধ্যতামূলক অবসর গুরুদন্ড হিসাবে গণ্য। অক্ষমতা, অসদচারণ, ডিজারসন, দূনীর্তিপরায়ণ ও নাশকতামূলক অপরাধের ক্ষেত্রে এই শাস্তিমূলক ব্যবস্থা হিসাবে কোন কর্মচারীকে বাধ্যতামূলক অবসর দিতে পারেন না।
- 📺 বিটিভিকে স্বায়ত্তশাসন: ‘এখন থেকে বিটিভি হবে সবার, সব দলের এবং সব মানুষের’
- আধুনিক প্রযুক্তি বাইক নম্বরপ্লেট ২০২৫ । রেট্রো-রিফ্লেক্টিভ নম্বরপ্লেট ও আরএফআইডি ট্যাগে মোটরযানের নিরাপত্তা ও ব্যবস্থাপনা?
- DA Rules BSR 2025 । স্টাফ ট্রেনিং ইনস্টিটিউটের প্রশিক্ষণার্থীরা পেলেন সম্পূর্ণ ‘দৈনিক ভাতা’ (D.A.)?
- বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও-ডিসি ২০২৫ । হাইকোর্টের আদেশের প্রেক্ষিতে নতুন নির্দেশনা জারি?
- সরকারি কর্মচারীদের খোলা চিঠি ২০২৫ । ১০ বছরে সরকারি চাকরিতে ‘বেতন বৃদ্ধি শূন্য’, ডলারের মানদণ্ডে ক্ষতি ২০,০০০ টাকা!
(২) নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষের অধস্তন কোন কর্তৃপক্ষ শাস্তিমূলক ব্যবস্থা হিসাবে কোন কর্মচারীকে বাধ্যতামূলক অবসর দিতে পারেন না।
(৩) ১ম ও ২য় শ্রেণীর কর্মকর্তাদের বাধ্যতামূলক অবসর দন্ড আরোপের ক্ষেত্রে কর্মকমিশনের পরামর্শগ্রহণ বাধ্যতামূলক। তবে পরামর্শকরণ অনুচ্ছেদ- ৭ অনুসারে প্রতিরক্ষার সহিত সংশ্লিষ্ট পদে নিযুক্ত বেসামরিক কর্মকর্তা এবং এনএস আই এর কর্মকর্তাদের বাধ্যতামূলক অবসর দন্ড আরোপের ক্ষেত্রে কর্মকমিশনের পরামর্শ গ্রহণের প্রয়োজন হইবে না।



