সরকারী কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা, ১৯৮৫ এর শৃঙ্খলামূলক কারণে বিভাগীয় কার্যক্রম গ্রহণপূর্বক দন্ড হিসাবে যে বাধ্যতামূলক অবসর দেওয়া হয়, উহাকেই শাস্তিমূলক ব্যবস্থা হিসাবে বাধ্যতামূলক অবসর বলে। এরূপ শাস্তিমূলক অবসর সংক্রান্ত বিধানসমূহ নিম্নরূপ-
(১) বাধ্যতামূলক অবসর গুরুদন্ড হিসাবে গণ্য। অক্ষমতা, অসদচারণ, ডিজারসন, দূনীর্তিপরায়ণ ও নাশকতামূলক অপরাধের ক্ষেত্রে এই শাস্তিমূলক ব্যবস্থা হিসাবে কোন কর্মচারীকে বাধ্যতামূলক অবসর দিতে পারেন না।
- সরকারি বহিঃবাংলাদেশ ছুটির আবেদন নমুনা ২০২৫ । বিদেশে চিকিৎসার জন্য ছুটির আবেদন নমুনা সংগ্রহ করুন [Word File]
- ঈদ মোবারক ২০২৫ । নবী কিভাবে ঈদের শুভেচ্ছা জানাতেন?
- মহামান্য ও মহোদয় এর ব্যবহার ২০২৫ । সচিব বা মহাপরিচালক-কে মাননীয় বলতে হবে?
- কর্মকর্তাদের “স্যার” সম্বোধন ২০২৫ । সরকারি বাবুদের ভাই বা আপা ডাকা যাবে কি?
- সরকারি সম্বোধন শব্দ ব্যবহার ২০২৫ । স্যার-ম্যাডাম নাকি জনাব ব্যবহার করবেন?
(২) নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষের অধস্তন কোন কর্তৃপক্ষ শাস্তিমূলক ব্যবস্থা হিসাবে কোন কর্মচারীকে বাধ্যতামূলক অবসর দিতে পারেন না।
(৩) ১ম ও ২য় শ্রেণীর কর্মকর্তাদের বাধ্যতামূলক অবসর দন্ড আরোপের ক্ষেত্রে কর্মকমিশনের পরামর্শগ্রহণ বাধ্যতামূলক। তবে পরামর্শকরণ অনুচ্ছেদ- ৭ অনুসারে প্রতিরক্ষার সহিত সংশ্লিষ্ট পদে নিযুক্ত বেসামরিক কর্মকর্তা এবং এনএস আই এর কর্মকর্তাদের বাধ্যতামূলক অবসর দন্ড আরোপের ক্ষেত্রে কর্মকমিশনের পরামর্শ গ্রহণের প্রয়োজন হইবে না।