বিভিন্ন দফতর থেকে প্রশ্ন করা হয়েছে যে, ১-৭-৭৩ তারিখের আগে গ্রেড বর্হিভূত যে সকল ৪র্থ শ্রেণীর কর্মচারীগণ ১-৭-৭৩ তারিখের পরে নবম গ্রেডভূক্ত হয়েছেন (যেমন রেকর্ড সাপ্লায়ার, দফতরী, জমাদার, প্রসেস সার্ভার ইত্যাদি), তারা নিজস্ব অফিসে প্রয়োজনীয় শিক্ষাগত যোগ্যতা সাপেক্ষে ৩য় শ্রেণীর ২০% পদে ৪র্থ শ্রেণীর কর্মচারীদের সাথে পদোন্নতি পাওয়ার যোগ্য কিনা।
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
সংস্থাপন মন্ত্রণালয়
শাখা (বিধি১)
নং-ইডি/আর-১/এস/এস-২৫/৮০-৬০ (৫৫) তারিখ: ১১-৩-১৯৮৫ ইং
বিষয়: ৪র্থ শ্রেণীর সরকারি কর্মচারীর ৩য় শ্রেণীর পদে পদোন্নতির প্রসঙ্গে।
সূত্র: সংস্থাপন বিভাগের স্মারক নং ইডি/রেগ-১/এস-২৫/৮০-৯৭ (২৫০) তারিখ: ২৪-১০-৮০ইং।
১। নিম্নস্বাক্ষরকারী আদেশক্রমে জানাচ্ছে যে, আলোচ্য স্মারক জারীর পরে বিভিন্ন দফতর থেকে প্রশ্ন করা হয়েছে যে, ১-৭-৭৩ তারিখের আগে গ্রেড বর্হিভূত যে সকল ৪র্থ শ্রেণীর কর্মচারীগণ ১-৭-৭৩ তারিখের পরে নবম গ্রেডভূক্ত হয়েছেন (যেমন রেকর্ড সাপ্লায়ার, দফতরী, জমাদার, প্রসেস সার্ভার ইত্যাদি), তারা নিজস্ব অফিসে প্রয়োজনীয় শিক্ষাগত যোগ্যতা সাপেক্ষে ৩য় শ্রেণীর ২০% পদে ৪র্থ শ্রেণীর কর্মচারীদের সাথে পদোন্নতি পাওয়ার যোগ্য কিনা।
২। সরকার বাংলাদেশ কর্ম কমিশনের সাথে পরামর্শ করে এ মর্মে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছেন যে, এমণ কর্মচারীগণও ৩য় শ্রেণীর পদে পদোন্নতি পাওয়ার যোগ্য তবে তাদেরও ৩য় শ্রেণীর পদের জন্য নির্ধারিত শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং কমপক্ষে তিন বছরের সন্তোষজনক চাকুরি থাকতে হবে।
৩। যদি কোন উপযুক্ত প্রার্থী না পাওয়া যায় তবে উক্ত সংরক্ষিত পদগুলি সরাসরি পদ্ধতিতে পূরণ করতে হবে।
৪। এ আদেশ ২৪-১০-৮০ তারিখের আদেশের ব্যাক্যা হিসাবে জারি করা হল। সকল মন্ত্রণালয়/ বিভাগকে তাদের অধীনস্থ সকল নিয়োগ কর্তৃপক্ষকে এ সিদ্ধান্তের কথা জানাতে এবং তদানুসারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে অনুরোধ করা হল।
স্বাক্ষর: (মো: শাসুজ্জোহা)
উপ-সচিব (বিধি)
- ৪র্থ শ্রেণীর সরকারি কর্মচারীর ৩য় শ্রেণীর পদে পদোন্নতির প্রসঙ্গে আদেশটি সংগ্রহে রাখতে পারেন: ডাউনলোড
- পরবর্তীতে সরকার অফিস সহকারীসহ বিবিধ পদে নিয়োগ বিধিমালা ১৯৯৩ জারী করেছে সেটি সংগ্রহ করে নিতে পারেন: ডাউনলোড
- এরও পরে জারি হয়েছে কমন পদের নিয়োগ ও পদোন্নতি বিধিমালা ২০১৯: ডাউনলোড
উদাহরণ স্বরুপ দেখে নিতে পারেন: ৮ম শ্রেণী পাশ করেই ১ম শ্রেণীর গেজেটেড কর্মকর্তা।
৮ম শ্রেণী পাশ করেই ১ম শ্রেণীর গেজেটেড কর্মকর্তা।