বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশন হোটেল ভাড়া বৃদ্ধি ২০২৫ । হোটেল-মোটেলে ০১ জুলাই ২০২৫ হতে নতুন ভাড়া কার্যকর হবে?
বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশন একটি স্বায়ত্বশাসিত সংস্থা যা বাংলাদেশের পর্যটন শিল্পের বিকাশে কাজ করে যাচ্ছে। সংস্থাটি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের অধীনে পরিচালিত হয়। বাংলাদেশের জাতীয় পর্যটন সংস্থা হিসেবে এটি পরিচিত ও জাতীয় অর্থনীতিতে এটি গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে– বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশন হোটেল ভাড়া বৃদ্ধি ২০২৫
পর্যটকরা কি সরকারি হোটেলে থাকতে পারেন? হ্যাঁ। বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশনের হোটেল ও মোটেলগুলোতে মূলত দেশি-বিদেশি পর্যটকেরা অবস্থান করেন। এছাড়াও, সরকারি বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যোগ দিতে আসা বিশিষ্ট ব্যক্তি, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি এবং বিদেশি অতিথিরাও এখানে থাকার সুযোগ পান। পর্যটন কর্পোরেশনের হোটেল ও মোটেলগুলোর প্রধান উদ্দেশ্য হল পর্যটকদের জন্য সাশ্রয়ী মূল্যে আবাসন ও অন্যান্য সুবিধা নিশ্চিত করে থাকে।
সরকারি পর্যটন কর্পোরেশন হোটেল মোটেলে থাকতে কার অনুমতি লাগে? সরকারি পর্যটন কর্পোরেশন (বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশন) হোটেল ও মোটেলগুলোতে থাকতে সাধারণত কোনো বিশেষ অনুমতির প্রয়োজন হয় না। তবে, কিছু ক্ষেত্রে কর্তৃপক্ষের অনুমতি লাগতে পারে, যেমন: যদি কোনো বিশেষ ভিআইপি বা সরকারি অতিথির জন্য কোনো রুম বুক করা হয়, সেক্ষেত্রে কর্তৃপক্ষের অনুমতি প্রয়োজন হতে পারে। যদি কোনো বিশেষ অনুষ্ঠানের জন্য পুরো হোটেল বা মোটেল রিজার্ভ করা হয়, সেক্ষেত্রেও কর্তৃপক্ষের অনুমতি প্রয়োজন হবে। কিছু ক্ষেত্রে, বিশেষ অফার বা ডিসকাউন্ট পেতে হলে কর্তৃপক্ষের অনুমোদনের প্রয়োজন হতে পারে। সাধারণত, পর্যটকদের জন্য হোটেল বা মোটেলগুলোতে থাকার জন্য আইডি কার্ড (যেমন, জাতীয় পরিচয়পত্র, পাসপোর্ট, বা ড্রাইভিং লাইসেন্স) এবং ভিসার (যদি প্রযোজ্য হয়) প্রয়োজন হয়। এছাড়া, হোটেলের নিয়মাবলী মেনে চলতে হয়। যদি কোনো বিশেষ ক্ষেত্রে কর্তৃপক্ষের অনুমতি প্রয়োজন হয়, তবে তা হোটেল কর্তৃপক্ষের সাথেই যোগাযোগ করে জানা যেতে পারে।
সরকারি পর্যটন কর্পোরেশন হোটেল থাকতে কি পূর্বে বুকিং দিতে হয়? হ্যাঁ, সাধারণত সরকারি পর্যটন কর্পোরেশনের হোটেলগুলোতে থাকার জন্য আগে থেকে বুকিং করা ভালো। বিশেষ করে পর্যটন মৌসুম বা ছুটির দিনগুলোতে, চাহিদা বেশি থাকায় আগে থেকে বুকিং না থাকলে কক্ষ খালি নাও থাকতে পারে। আগে থেকে বুকিং করলে, আপনার পছন্দের তারিখে থাকার জন্য একটি কক্ষ নিশ্চিত করা যায়। বুকিং করা থাকলে, হোটেলে পৌঁছে কক্ষের জন্য অপেক্ষা করতে হয় না, এতে সময় বাঁচে। আগে থেকে বুকিং করা থাকলে, ভ্রমণ পরিকল্পনা করতে সুবিধা হয়। অনেক সময় আগে থেকে বুকিং করলে ডিসকাউন্ট বা বিশেষ অফার পাওয়া যেতে পারে।
সরকারি হোটেল মোটেলে থাকার খরচ ২০২৫ / পর্যটন কর্পোরেশনের মোটেলে থাকতে এক রুমের ১ দিনের ভাড়া কত?
কক্স বাজারে সরকারি হোটেল ভাড়া কত? কক্সবাজারে আপনি যদি যান তবে আপনি হোটেল শৈবালে যেতে পারেন। এসি স্যুট কক্ষের জন্য ৭৫০০ টাকা গুণতে হবে ১ রুম পাবেন। যা পূর্বের থেকে ১,৫০০ টাকা বৃদ্ধি করা হয়েছে। পূর্বে এসি রুমের জন্য ৬০০০ টাকা দিতে হতো। আপনি যদি নন এসি কক্ষ নেন তবে ২০০০-২৫০০ টাকার মধ্যে পেয়ে যাবেন।
Caption: Porjatan Corrporation Hotel rent pdf download Link
বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশন হোটেল তালিকা ২০২৫ । কিছু উল্লেখযোগ্য স্থান যেখানে পর্যটন কর্পোরেশনের হোটেল ও মোটেল রয়েছে
- পর্যটন মোটেল, সিলেট
- জাফলং পর্যটন মোটেল
- হোটেল সৈকত, চট্টগ্রাম
- মোটেল লাবণী, কক্সবাজার
- মোটেল উপল, কক্সবাজার
- মোটেল প্রবাল, কক্সবাজার
- হোটেল শৈবাল, কক্সবাজার
সাধারণ পর্যটক কি সরকারি হোটেল মোটেলে অবস্থান করতে পারেন?
হ্যাঁ, সাধারণ পর্যটকরাও সরকারি হোটেল-মোটেলে অবস্থান করতে পারেন। বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশন (BPC) এবং অন্যান্য সরকারি সংস্থা পর্যটকদের জন্য হোটেল ও মোটেল পরিচালনা করে, যেখানে সবাই কক্ষ ভাড়া নিতে পারে। সরকারি হোটেল-মোটেলে সাধারণ পর্যটকদের থাকার সুযোগ রয়েছে এবং এটি পর্যটন শিল্পের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশন (BPC) বিভিন্ন আকর্ষনীয় স্থানে হোটেল ও মোটেল পরিচালনা করে, যেখানে সাধারণ পর্যটকরাও থাকতে পারেন। পর্যটকদের জন্য কোনো বিশেষ ভিসার প্রয়োজন নেই, তবে বিদেশি পর্যটকদের জন্য কিছু নিয়মকানুন প্রযোজ্য হতে পারে।
ভ্রমণকারীদের জন্য সুবিধা: সরকারি হোটেল-মোটেলে থাকার ফলে পর্যটকরা সাধারণত নিরাপদ এবং আরামদায়ক পরিবেশে থাকতে পারেন। | ভাড়া এবং বুকিং: সরকারি হোটেল-মোটেলের ভাড়া সাধারণত অন্যান্য বেসরকারি হোটেলের চেয়ে কম হয়ে থাকে। বুকিং করার জন্য BPC-এর ওয়েবসাইটে অথবা সরাসরি তাদের সাথে যোগাযোগ করা যেতে পারে। | সরকারি হোটেল-মোটেলে অবস্থান করা সাধারণ পর্যটকদের জন্য একটি ভাল বিকল্প হতে পারে, বিশেষ করে যারা নিরাপদ এবং সাশ্রয়ী স্থানে থাকতে চান। |