স্বামীর মৃত্যুর পর পেনশন জন্য আবেদন নমুনা – পেনশনারের মৃত্যুর পর পারিবারিক পেনশনের আবেদন করতে যদি ১ বছর অতিক্রম না করে তবে সরাসরি হিসাবরক্ষণ অফিসে শেষ কর্মস্থলের ফরওয়াডিংয়ের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে। মোট কথা হিসাব রক্ষণ অফিসে আবেদন করলে হিসাবরক্ষণ অফিস স্বামীর পেনশন স্ত্রীর নামে করে দিবে। যদি ১ বছর অতিক্রম করে তবে নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষের নিকট হতে পেনশন মঞ্জুরী নিতে হবে। পারিবারিক পেনশন সহজীকরণ আদেশ ২০২০

শতভাগ পেনশন সমর্পণকারী অবসরপ্রাপ্ত কর্মচারীগণের মৃত্যুর পর তাদের বিধবা স্ত্রী ও প্রতিবন্ধী সন্তান আজীবন এবং বিপত্নীক স্বামী সর্বাধিক ১৫ (পনের) বছর (শতভাগ পেনশন সমর্পণকারী কর্মচারীর অবসর গ্রহণের তারিখ হতে মােট ১৫ (পনের) বৎসর মেয়াদ পূর্তির কোন সময় অবশিষ্ট থাকলে শুধুমাত্র উক্ত সময় পূর্তি পর্যন্ত) মাসিক চিকিৎসা ভাতা ও বছরে ২টি উৎসব ভাতা প্রাপ্য হবেন। তবে পুনরায় বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হলে বিধবা স্ত্রী/বিপত্নীক স্বামী এ সুবিধা প্রাপ্য হবেন না। শতভাগ পেনশন সমর্পনকারীগণ শতভাগ পেনশন সমর্পণ না করলে যে পরিমাণ মাসিক নীট পেনশন প্রাপ্য হতেন তার ভিত্তিতে উৎসব ভাতার পরিমাণ নির্ধারিত হবে। স্বামীর পেনশন আজীবন প্রাপ্তির শর্ত ২০১৭

আমার স্বামী মরহুম ইয়াদ আলী, এম.এল.এস.এস/গার্ড হিসেবে বাংলাদেশ বেতার, ঢাকায় কর্মরত ছিলেন। তিনি ০১-০৯-২০০৭ খ্রি: তারিখে চাকুরী থেকে অবসর গ্রহণ করেন এবং তার জীবদ্বশায় গ্রাচুইটি ও পেনশন ভোগরত অবস্থায় ১৬-০৩-২০২২ খ্রি: তারিখে মৃত্যুবরণ করেন। আমার স্বামীর মৃত্যুর পরবর্তীতে তাঁর ওয়ারিশ হিসেবে অদ্যবধি মাসিক পেনশন ভাতা ও অন্যান্য ভাতা গ্রহণ করা হয়নি। প্রেক্ষিতে, আমার মৃত স্বামীর মাসিক পেনশন ভাতা ও অন্যান্য ভাতা আমাকে প্রদানের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ জানাচ্ছি। স্বামীর মৃত্যুর পর পেনশন জন্য আবেদন নমুনা ডাউনলোড করুন।

পারিবারিক পেনশন আবেদন নমুনা, কাগজপত্র এবং ফরওয়ার্ডিং নমুনা / পরিবারিক পেনশন ফর্ম ২.২ কোথায় পাওয়া যাবে?

Pension Form 2024 । নিজ পেনশন এবং পারিবারিক পেনশন ফর্ম ডাউনলোড করুন

Family Pension After Death

শতভাগ পেনশন সমর্পণকারী অবসরপ্রাপ্ত কর্মচারীর মৃত্যুর পর তাঁর বিধবা স্ত্রী/বিপত্নীক স্বামী ও প্রতিবন্ধী সন্তানের চিকিৎসা ভাতা ও উৎসব ভাতা প্রাপ্যতা সংক্রান্ত।

পারিবারিক পেনশনের প্রয়োজনীয় কাগজপত্রাদি ২০২৪ । ফর্মে সকল কপি দেওয়া আছে

  • আবেদন পত্র-০১ কপি।
  • পারিবারিক পেনশন ফরম-০১ কপি।
  • ইউনিয়ন পরিষদ/সিটি কর্পোরেশন কর্তৃক মৃত্যু সনদপত্র-০১ কপি।
  • নমুনা স্বাক্ষর ও পাঁচ আঙ্গুলের ছাপ-০১ কপি।
  • ছবি সত্যায়িত-০২ কপি।
  • উত্তরাধিকার সনদপত্র ও নন-ম্যারিজ সার্টিফিকেট-০১ কপি।
  • অবসর ভাতা উত্তোলন করার ক্ষমতা অর্পন ও অভিভাবক মনোনয়ন এর প্রত্যয়নপত্র-১ কপি।
  • ওয়ারিশ সনদপত্র- ০১ কপি।
  • জন্মনিবন্ধন সনদপত্র-০১ কপি।
  • পি পি বইয়ের ফটোকপি-০১ কপি।
  • মোঃ ইয়াদ আলী এর জাতীয় পরিচয় পত্রের সত্যায়িত কপি-০১ কপি।
  • রোকিয়া বেগম এর জাতীয় পরিচয় পত্রের সত্যায়িত কপি-০১ কপি।
  • মরহুম মো: ইয়াদ আলী এর পেনশন ফরমের কপি-০১ কপি।

পারিবারিক পেনশন কখন শুরু হয়?

পারিবারিক পেনশন- ০১/০৬/১৯৯৪ খ্রি: হতে শুরু হয়। ফাইন্যান্স এন্ড রেভিনিউ ডিপার্টমেন্টের অডিট ব্রাঞ্চের মেমো নং- ২৫৬৬(৪০)-এফ, তারিখ: ১৬/০৪/১৯৫৯ খ্রিস্টাব্দ এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগের স্মারক নং- অম/অবি/বিধি-১/৩পি-২/২০০৫(অংশ-১)/৫, তারিখ: ২৭/০১/২০০৯ খ্রিস্টাব্দ অনুসারে পূর্ণ হারে আজীবন পারিবারিক পেনশন পাবেন।

বিধবা স্ত্রী আজীবন পেনশন পাবেন।