দেশের অভ্যন্তরে স্নাতকোত্তর কোর্সে অধ্যয়নের জন্য স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় থেকে চিকিৎসা শিক্ষা/ প্রশিক্ষণ সম্পর্কিত প্রেষণ নীতিমালঅ প্রনীত হয়েছে।
চিকিৎসদের পেশাগত দক্ষতা অর্জনের জন্য উচ্চশিক্ষার বিকল্প নেই। চিকিৎসকগণ স্নাতক ডিগ্রী অর্জনের পর পরই সরকারী চাকুরীতে যোগদান করেন। তারপর তারা প্রেষণ বা শিক্ষা ছুটির মাধ্যমে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করেন থাকেন।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের পাশাপাশি দেশের বিভিন্ন মেডিকেল কলেজ ও ইনস্টিটিউট সমূহের উচ্চ শিক্ষার সুযোগ সম্প্রসারণ করা হয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানে সরকারী চিকিৎসকদের বাইরেও অন্যান্যদের উচ্চ শিক্ষার সুযোগ রয়েছে।
অতীত অভিজ্ঞতায় দেখা যায়, অনেক সরকারী চিকিৎসক দীর্ঘ মেয়াদে ছুটি গ্রহণ করেন। বাস্তাবে একদিকে প্রতি বছর বিপুল সংখ্যক কর্মকর্তা প্রেষণ/ ছুটিতে গমন করেন। অন্যদিকে অনেকে যথাযথ শৃঙ্খলার অভাবে নির্দিষ্ট মেয়াদের অধিক সময় উচ্চ শিক্ষার জন্য অতিবাহিত করেন। এতে করে বিপুল সংখ্যক কর্মকর্তা ডিউটি পোস্টের বাইরে অবস্থান করেন, যে কারণে মাঠ পর্যায়ে চিকিৎসকের সংকট দেখা দেয়। সমগ্র দেশব্যাপী, বিশেষ করে গ্রামে তৃনমূল পর্যায়ে স্বাস্থ্য সেবা কেন্দ্রগুলোতে চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করার জন্য এ ধরনের অসংগতি দূর করা প্রয়োজন।
দেশের অভ্যন্তরে স্নাতকোত্তর চিকিৎসা/প্রশিক্ষণ সম্পর্কিত প্রেষণ নীতিমালা-২০১২ PDF সংগ্রহে রাখতে পারেন: ডাউনলোড