যে সকল ছেলে মেয়ে এসএসসি/এইচএসসি পরীক্ষায় পাশ করিয়াছে, তাঁহাদের ক্ষেত্রে উক্ত সার্টিফিকেটের ভিত্তিতে জন্ম তারিখ ও বয়স নির্ধারণ করিতে হইবে। যে সকল ছেলে মেয়ে উক্ত পরীক্ষা পাশ করে নাই, কিন্তু স্কুলে অধ্যয়নরত আছে বা কোন অবস্থায় লেখাপড়া ছাড়িয়া দিয়াছে, তাঁহাদের বয়স নির্ধারণের জন্য স্কুল কর্তৃপক্ষের নিকট হইতে, স্কুলে ভর্তির সময় রেকর্ডকৃত জন্ম তারিখের ভিত্তিতে দেয় সার্টিফিকেটের উপর নির্ভর করিয়া বয়স নির্ধারণ করিতে হইবে।
পেনশন সহজীকরণ নীতিমালা, ২০০৯ এর অনুচ্ছেদ ৩.২ অনুযায়ী ২৫ বৎসর বয়স পর্যন্ত পুত্র সন্তানগণ পেনশন পাইবেন। অর্থ বিভাগের স্মারক নং অ:ম: (বিধি-১)৩পি-২৬/৮৬/৮০, তারিখ: ২০ সেপ্টেম্বর, ১৯৮৭ এর অনুচ্ছেদ -২ অনুযায়ী পারিবারিক পেনশন ও আনুতোষিক প্রদান নিমিত্তে মৃত কর্মচারীর ছেলে মেয়েদের সঠিক বয়স নির্ধারণের জন্য নিম্নোক্ত পদ্ধতি অবলম্বন করিতে হইবে।
১। যে সকল ছেলে মেয়ে এসএসসি/এইচএসসি পরীক্ষায় পাশ করিয়াছে, তাঁহাদের ক্ষেত্রে উক্ত সার্টিফিকেটের ভিত্তিতে জন্ম তারিখ ও বয়স নির্ধারণ করিতে হইবে। যে সকল ছেলে মেয়ে উক্ত পরীক্ষা পাশ করে নাই, কিন্তু স্কুলে অধ্যয়নরত আছে বা কোন অবস্থায় লেখাপড়া ছাড়িয়া দিয়াছে, তাঁহাদের বয়স নির্ধারণের জন্য স্কুল কর্তৃপক্ষের নিকট হইতে, স্কুলে ভর্তির সময় রেকর্ডকৃত জন্ম তারিখের ভিত্তিতে দেয় সার্টিফিকেটের উপর নির্ভর করিয়া বয়স নির্ধারণ করিতে হইবে।
২। যে সকল ছেলে মেয়ে কোন সময়েই স্কুলে ভর্তি হইয়া লেখাপড়া করে নাই, তাঁহাদের ক্ষেত্রে ১৯৭৩ সালের জন্ম মৃত্যু আইনের বিধানমতে পৌরসভার/কর্পোরেশনের মেয়র, ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও ক্যান্টমেন্ট বোর্ডের প্রেসেডন্ট নির্ধারিথ রেজিস্টারে জন্মের যে তারিখ রেকর্ড করেন, তাঁহার ভিত্তিতে বয়স নির্ধারিথ হইবে। বিকল্পে জীবিত অভিভাবকের কোর্টে এফিডেভিটের মাধ্যমে প্রদত্ত রেকর্ড অথবা স্থানীয় /মিউনিসিপালটি অথবা উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান কর্তৃক প্রদত্ত সার্টিফিকেটের ভিত্তিতে বয়স নির্ধারণ করিতে হইবে।