সাধারণ ভবিষ্য তহবিল বিধামালা, ১৯৭৯ এর বিধি -১৩ (৯) অনুযায়ী চাঁদা দাতার ৫২ বৎসর পূর্ণ হইলে কৃষি জমি ক্রয়সহ যে কোন প্রকৃত উদ্দেশ্যে মঞ্জুরকারী কর্তৃপক্ষ অফেরৎযোগ্য অগ্রিম মঞ্জুর কারিতে পারিবেন।
এই অগ্রিম চাঁদাদাতার নিকট হইতে আদায় করিতে হইবে না এবং সঞ্চিত অর্থ চূড়ান্ত পরিশোধের সময় এই অগ্রিমকে চূড়ান্ত প্রদানের অংশ হিসাবে গণ্য করিতে হইবে। অফেরতযোগ্য অগ্রিমের পরিমাণ অগ্রিম মঞ্জুরের সময় তহবিলে সঞ্চিত অর্থে ৮০% এর অধিক হইবে না।
এই অঅগ্রিম একাধিবার প্রদান করা যাইবে। তবে অগ্রিমের পরিমাণ প্রত্যেকবারই উক্ত সময়ে তহবিলে সঞ্চিত অর্থের ৮০% এর অধিক হইবে না। এই অগ্রিম একাধিকবার প্রদান করা যাইবে। তবে অগ্রিমের পরিমাণ প্রত্যেকবারই উক্ত সময়ে তহবিলে সঞ্চিত অর্থের ৮০% এর মধ্যে থাকিতে হইবে।
এই অগ্রিম চূড়ান্ত পরিশোধের অংশ হিসাবে গণ্য হইবে এবং গৃহ নির্মানের উদ্দেশ্যেও ইহা এক কিস্তিতে প্রদান করা যাইবে।
আমরা জিপিএফ এ নিজের বেতন থেকে অর্থ কর্তন করে জমা রাখি কিন্তু নিজের প্রয়োজনে ফেরৎযোগ্য অগ্রিম গ্রহণ করতে হয়। অগ্রিম গ্রহণের পর সর্বোচ্চ ৪৮ কিস্তিতে পরিশোধ করতে হয়। সাধারণ ভবিষ্য তহবিল বিধামালা, ১৯৭৯ অনুসারে সরকারি কর্মচারীদের সঞ্চয়ের অভ্যাস গড়ে তোলার জন্য সরকার এমন ব্যবস্থা এরেছে।
সাধারণ ভবিষ্য তহবিল বিধামালা, ১৯৭৯ : ডাউনলোড
একজন শিক্ষক দুইবার জিপিএফ হতে অফেরতযোগ্য অগ্রিম উত্তোলনের পর তিনি কি পরবর্তীতে ফেরতযোগ্য অগ্রিম নিতে পারবেন না ?