আনুষ্ঠানিক সভা বা ভোজ সভায় আপনার আচরণ যেমন হবে।
বিভিন্ন সময় সরকারি প্রতিষ্ঠানে ভোজ অনুষ্ঠান বা সভা আহবান করে থাকে। এসব প্রতিষ্ঠানে আমরা কিভাবে অংশ গ্রহণ করব তার সুষ্পষ্ট একটি নির্দেশনা সরকার কর্তৃক গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার, সংস্থাপন মন্ত্রণালয়, শাখা-ডি৩, নং সম/ডি৩-২০/৮৪-১৭০ তারিখ: ২৬/৬/১৯৮৪ সালে একটি সার্কুলার জারির মাধ্যমে প্রদান করা হয়েছে। একজন সরকারি কর্মচারীর প্রাতিষ্ঠানিক আচরণ কেমন হবে তা নিম্নরূপ নির্ধারিত হয়েছে।
০১। পোশাকের ব্যাপারে সরকারী নির্দেশাবলী যথাযথভাবে অনুসরণ করা। (লিংক যুক্ত করা হবে)
০২। কোন আলোচনা বা মিটিং-এ সভাপতির অনুমতিক্রমে কথা বলা।
০৩। কোন আনুষ্ঠানিক সভায় বক্তার বক্তব্য ধৈর্য্য সহকারে শ্রবণ করা এবং তার বক্তব্য শেষ হওয়ার পর অনুমতিক্রমে তাকে প্রশ্ন করা।
০৪। নিঃশব্দে খাওয়া।
- ১১-২০ গ্রেড সরকারি চাকুরিজীবী ফোরামের বেতন স্কেল প্রস্তাবনা ২০২৫ । বৈষম্য দূরীকরণ ও জীবনযাত্রার ব্যয়ের নিরিখে নতুন স্কেলের দাবি?
- বেতন ফিক্সেশন পদ্ধতি ২০২৫ । নতুন পে স্কেলে ‘পার্থক্য যোগ’ ও ‘ইনক্রিমেন্ট ফ্যাক্টর’ পদ্ধতি প্রয়োগ হবে?
- প্রস্তাবিত পে-স্কেলে তীব্র অসন্তোষ ২০২৫ । প্রথম ও সর্বনিম্ন গ্রেডে বেতনের বিশাল ফারাক, নূন্যতম বেতন ২৫,০০০ টাকার দাবি
- বিবিএস কর্মচারী কেন্দ্রীয় পরিষদের প্রস্তাবিত বেতন কাঠামো ২০২৫ । জীবনযাত্রার ব্যয়ের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে যুগোপযোগী করার দাবি?
- ‘A+BY’ মডেলে বেতন কাঠামো সংস্কারের দাবি ২০২৫ । বৈষম্য কমাতে কেইনসের ভোগ তত্ত্বের ভিত্তিতে নতুন পে-স্কেলের প্রস্তাবনা?
০৫। শিষ্টাচার ও শালীনতা বজায় রেখে আহার গ্রহণ করা।
০৬। যথাসময়ে সভায় উপস্থিত থাকা।
০৭। কোন কারণে সভায় না গেলে অপারগতার কারণ আগেই জানিয়ে দেয়া।
০৮। সুচিন্তিত ও স্বচ্ছ মতামত প্রদান করা।
০৯। কোন অনুষ্ঠানে বা সভায় একতরফা কথা না বলে অন্যকেও কথা বলার সুযোগ দেয়া।
১০। সভায় সাবলীল ও প্রাঞ্জল ভাষায় সংক্ষিপ্ত বক্তব্য উপস্থাপন করা।



