সরকারি কাজের সুবিধার্থে এবং বাজেট নিয়ন্ত্রণের স্বার্থে বাংলাদেশ সরকার iBAS++ চালু করেছে। এক্ষেত্রে এই ওয়েব বেইজ সফটওয়্যারটি ব্যবহারে যে সকল সুবিধা রয়েছে তা নিচে উল্লেখ করা হলো।
১। iBAS++ কেন্দ্রীভূত ও ইন্টারনেট ভিত্তিক Software.
২। জেনারেল লেজার ভিত্তিক আর্থিক প্রতিবেদন প্রনয়ন করে থাকে ৷
৩। বাজেট ব্যবস্থাপনার প্রতিটি ধাপ যেমন – বাজেট প্রনয়ন, বাজেট বরাদ্দ বন্টন ও বিভাজন, অর্থ অবমুক্তি, পুনঃ উপযোজনের সুবিধা ৷
৪। সরকারী কর্মকর্তা, কর্মচারী ও পেনশনারদের ডাটাবেজ প্রনয়ন ৷
৫। মাঠ পর্যায়ের অফিস ও গেজেটেড কর্মকর্তাগন অনলাইনে বেতন ও উৎসব ভাতার বিল সহ সকল প্রকার বিল দাখিল ৷ বিলের সর্বশেষ অবস্থা জানার সুবিধা ৷
৬। কর্মচারীদের বেতন ও উৎসব ভাতার বিল অন লাইনে DDO এর মাধ্যমে দাখিল ৷
৭। EFT এর মাধ্যমে বেতন ভাতা ও পেনশন প্রদান ৷
৮। বিল পাশের সময় স্বয়ংক্রীয়ভাবে প্রতিটি অর্থনৈতিক কোডের বরাদ্দ যাচাই ও ব্যয় নিয়ন্ত্রন করে থাকে ৷
৯। হিসাবরক্ষন অফিস ও DDO এর মধ্যে স্বয়ংক্রীয়ভাবে হিসাবের সঙ্গতিসাধন করে থাকে৷
১০। সাধারন ভবিষ্য তহবিলের অটোমেশন, ঋণ ও অগ্রিমের খতিয়ান প্রণয়ন এবং সাব-লেজার স্বয়ংক্রীয়ভাবে তৈরী করে থাকে ৷
১১। উৎসে আয়কর কর্তনের সনদ প্রদান এবং জিপিএফ বাৎসরিক হিসাব বিবরনী স্বয়ংক্রীয়ভাবে তৈরী করে থাকে ৷
১২। স্বয়ংক্রীয়ভাবে আয়-ব্যয়ের হিসাব প্রনয়ন করে থাকে ৷
১৩। দৈনিক সারা দেশের আয় ও ব্যয়ের পূর্ণাঙ্গ চিত্র পাওয়া যায় ৷
এই সফটওয়্যারটি ব্যবহারে কমে গেছে Fraudulation এবং কাজে গতি এনেছে এবং অতিদীর্ঘ সময়ের কাজ খুব কম সময়ে করা যায়। এসেছে সরকারি কাজে স্বচ্ছতা এবং কমে গেছে দুর্নীতি।