পেনশনারের বিধবা স্ত্রী/ বিপত্নীক স্বামীর মৃত্যুর পর তাহার উত্তরাধিকারীগণের পারিবারিক পেনশন প্রদানের ক্ষেত্রে পুনরায় মঞ্জুরির প্রয়োজন হইবে। যদি স্বামী বা স্ত্রীর পেনশনারের মৃত্যু হয় তবে স্ত্রী/ বিপত্নীক স্বামীকে পেনশন প্রদানের ক্ষেত্রে পুনরায় পেনশন মঞ্জুরী আদেশ জারি করিতে হইবে না।
স্ত্রীর পেনশন স্বামীকে বা স্বামীর পেনশন স্ত্রীকে প্রদানের ক্ষেত্রে সর্বশেষ অফিস হতে হিসাবরক্ষণ অফিসে আবেদন ও কাগজপত্রাদি ফরওয়ার্ডিং বা অগ্রায়ন করলেই হিসাবরক্ষণ অফিস পেনশন প্রদান করতে পারবে অর্থাৎ স্বামীর পেনশন স্ত্রীর নামে বা স্ত্রীর পেনশন স্বামীর নামে করে দিতে পারবেন। এ সংক্রান্ত বিষয় বিধি জানতে পেনশন সহজীকরণ আদেশ ২০২০ এর ৪.০১ অনুচ্ছেদ দেখুন।
৪.০১ পেনশন / পারিবারিক পেনশন পুন:মঞ্জুরি সংক্রান্ত:
পেনশনারের মৃত্যুর পর তাহার বিধবা স্ত্রী / বিপত্নীক স্বামীর পেনশন প্রাপ্তির ক্ষেত্রে পুনরায় পেনশন মঞ্জুরির প্রয়োজন হইবে না। তবে পেনশনারের বিধবা স্ত্রী/ বিপত্নীক স্বামীর মৃত্যুর পর তাহার উত্তরাধিকারীগণের পারিবারিক পেনশন প্রদানের ক্ষেত্রে পুনরায় মঞ্জুরির প্রয়োজন হইবে।
সরকারি কর্মচারীগণের পেনশন সহজীকরণ আদেশ, ২০২০ : ডাউনলোড
প্রশ্নোত্তর:
১। প্রতিবন্ধী সন্তানকে পিতা বা মাতার পেনশন প্রদানের কি পুনরায় মঞ্জুরী নিতে হবে?
উত্তর: অবশ্যই।
২। স্বামীর পেনশন স্ত্রীকে প্রদানে কি পুনরায় পেনশন মঞ্জুরকারী কর্তৃপক্ষের নিকট হতে মঞ্জুরী নিতে হবে?
উত্তর: না।
৩। উত্তরাধীকারীকে পেনশন প্রদানের ক্ষেত্রে কি পেনশন মঞ্জুরী নিতে হবে?
উত্তর: হ্যাঁ, অবশ্যই।
সরকারি কর্মচারীদের মধ্যে যারা প্রশাসন শাখা বা হিসাব শাখায় কাজ করেন তারাই কেবল চাকরি সম্পর্কিত বিধি বিধানগুলো সম্পর্কে ভাল ধারণা রাখেন। অবশিষ্ট ৮০% কর্মকর্তা/ কর্মচারীই সরকারি চাকরির বিধানাবলী, বাংলাদেশ সার্ভিস রুলস, হালনাগাদ পেনশন রুলস, ভ্রমণ বিধি ও প্রাপ্যতা , উৎসব ভাতার প্রাপ্যতা, সরকারি কর্মচারীদের বিনামূল্যে চিকিৎসা সুবিধা বা চিকিৎসা শেষে ব্যয় উত্তোলন, বিভিন্ন ভাতাদির প্রাপ্যতা, বিভিন্ন ধরনের অগ্রিম সুবিধা গ্রহণ, নিয়োগ ও বদলি নীতিমালা, বিভিন্ন ধরনের ছুটি কিভাবে নিতে হয়, বাসা বরাদ্দ বা বাড়ি ভাড়া প্রাপ্যতা, শিক্ষা সহায়ক ভাতা বা রেশন সুবিধা ইত্যাদি সর্ম্পকে ভাল ধারনা রাখেন না। এই ওয়েবসাইটটিতে উপরোক্ত বিষয়গুলো সহজ ভাবে তুলে ধরা হয়েছে। সরল ও প্রাঞ্জল ভাষায় ব্যাখ্যা করা হয়েছে। সাধারণ কর্মচারী যাতে সহজেই ব্যাপার গুলো বুঝতে পারে এবং যদি কোন বিধি বুঝতে সমস্যা হয় তা নিয়ে সরাসরি প্রশ্ন করতে পারেন সে ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। কেউ যদি কোন বিধি বা নীতিমালা বুঝতে অসমর্থ হয় তবে আমাদের ফেসবুক পেইজ, গ্রুপ এবং ইমেইল ঠিকানায় যোগাযোগ করতে পারেন।
প্রতিটি পোস্টের রেফারন্স পোস্টের শেষে “ডাউনলোড” নামের যে লিংক দেওয়া আছে সেখান থেকে সংগ্রহ করে নিতে পারেন। ডাউনলোড ফাইল Google Drive or Box.com এ স্টোর করা আছে। কারও যদি ফাইলটি ডাউনলোড করতে সমস্যা হয় তবে আপনি আপনার নিজের gmail Account এ Login করে নিন। লগইন করার পর ঠিকই ফাইলটি ডাউনলোড হবে। তবুও যদি আপনি রেফারেন্স ফাইল ডাউনলোডে সমস্যায় পড়ে তবে আপনি এডমিনকে alaminmia.tangail@gmail.com এ ফাইলের নাম দিয়ে নক করুন। এডমিন আপনার ইমেইলের উত্তর দিবে।
কিছু কর্মকর্তা/ কর্মচারীদের কাছে সরকারি চাকরির বিধি বিধানের কিছু বইও হয়তো সংগ্রহে আছে কিন্তু তা মূলত সংগ্রহেই মাত্র বের করে পড়ার সময় বা সুযোগ নেই। কারও সময় বা সুযোগ থাকলেও বের করে পড়া পর্যন্ত হয় না। আবার দেখা যায় যে, অসংখ্য বইয়ের মধ্যে একটি সামারি বই চাকরির বিধানাবলীই শুধুমাত্র সংগ্রহ রয়েছে। সরকারি চাকরি সংক্রান্ত অসংখ্যা বই রয়েছে যেগুলো আবার প্রতি বছরই আপডেট হয়ে থাকে আপনি যদি শুধুমাত্র এই ওয়েবসাইটের সাথে যুক্ত থাকেন তবে আপনি সকল আপডেট তথ্যই পেয়ে যাবেন। ব্লগটি ভিজিট করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
Amar husband 2002 year 100% pension nea retair koren and 2014 year mara jan. 2018 sale samajik surokha nischit circular anujai 100% pension nea jara retair koren tader retair theke 15 year hole tader pension dewa hobe. Next circular anujai jara mara gese tader kintu tader mrs on no kathak bea korenni kintu husband jebito thakakalin josh pension punsthapito hot tahole tader widow wife pension paben.
Amar abedon jeheto amar husband mara jawer por amar santander nea beche asi. Tahole amar this pension ami key pabona. Amader desperate Amar moto matro koekjon widow wife asen jader husband mara jawer por R bea na kore santander nea beche asen, samaje tader beche thaka nea ektu sahanuvuti dele darker amon kono khoti key hoy.
এখনও তাদের ফুল পেনশন চালু করা হয়নি। বিষয়টি জরুরী। আমি এ বিষয়টি নিয়ে লিখবো। আপনিও পারলে হিসাবরক্ষণ অফিসের মাধ্যমে অর্থ মন্ত্রণালয় এ সংক্রান্ত আবেদন প্রেরণকরতে পারেন। যদিও বেশ কয়েকজনে এ ব্যাপারটি নিয়ে আবেদন করেছেন কিন্তু সরকার হতে এখনও কোন সিদ্ধান্ত আসেনি।
Those who withdrew 100% service benefit instead of enjoying pension they are getting pension again after 15 years of retirement. But in case of their death the wife or husband of the deceased are not getting this benefit and many of them are passing miserable life. These deprived persons must be included in the list of pension recipients. It would require very negligible amount of money. These people deserve justice in action of a democratic government.
Yes, I am agreed with you. You all have to apply to Finance Ministry to get it early