সরকারী কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা ১৯৮৫ । শাস্তিমূলক ব্যবস্থা হিসাবে বাধ্যতামূলক অবসর
সরকারী কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা, ১৯৮৫ এর শৃঙ্খলামূলক কারণে বিভাগীয় কার্যক্রম গ্রহণপূর্বক দন্ড হিসাবে যে বাধ্যতামূলক অবসর দেওয়া হয়, উহাকেই শাস্তিমূলক ব্যবস্থা হিসাবে বাধ্যতামূলক অবসর বলে। এরূপ শাস্তিমূলক অবসর সংক্রান্ত বিধানসমূহ নিম্নরূপ-
(১) বাধ্যতামূলক অবসর গুরুদন্ড হিসাবে গণ্য। অক্ষমতা, অসদচারণ, ডিজারসন, দূনীর্তিপরায়ণ ও নাশকতামূলক অপরাধের ক্ষেত্রে এই শাস্তিমূলক ব্যবস্থা হিসাবে কোন কর্মচারীকে বাধ্যতামূলক অবসর দিতে পারেন না।
- জনস্বার্থে ব্যবহৃত ভূমি চিরস্থায়ীভাবে সংরক্ষিত ২০২৫ । নদী-খাল, পার্ক-মাঠের শ্রেণি পরিবর্তন বা বন্দোবস্ত দেওয়া যাবে না—সরকারি নির্দেশ?
- বিসিএস বিধিমালায় গুরুত্বপূর্ণ সংশোধনী ২০২৫ । একই ক্যাডার পদে পুনঃমনোনয়নে নিরুৎসাহিত করার বিধান?
- সরকারি ব্যয় নিয়ন্ত্রণে কঠোর পদক্ষেপ ২০২৫ । ২০২৫-২৬ অর্থবছরের সংশোধিত বাজেট প্রণয়নে কৃচ্ছ্র সাধনের নির্দেশ?
- স্কুল সরকারীকরণ প্রক্রিয়া ২০২৫ । যশোর জেলার ‘জি জে আই নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়’ হলো সরকারি!
- বাংলাদেশ ব্যাংকের শাখাগুলোতে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি ২০২৫ । প্রতি বছর ১০ দিনের বাধ্যতামূলক বার্ষিক ছুটি বিধান রয়েছে?
(২) নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষের অধস্তন কোন কর্তৃপক্ষ শাস্তিমূলক ব্যবস্থা হিসাবে কোন কর্মচারীকে বাধ্যতামূলক অবসর দিতে পারেন না।
(৩) ১ম ও ২য় শ্রেণীর কর্মকর্তাদের বাধ্যতামূলক অবসর দন্ড আরোপের ক্ষেত্রে কর্মকমিশনের পরামর্শগ্রহণ বাধ্যতামূলক। তবে পরামর্শকরণ অনুচ্ছেদ- ৭ অনুসারে প্রতিরক্ষার সহিত সংশ্লিষ্ট পদে নিযুক্ত বেসামরিক কর্মকর্তা এবং এনএস আই এর কর্মকর্তাদের বাধ্যতামূলক অবসর দন্ড আরোপের ক্ষেত্রে কর্মকমিশনের পরামর্শ গ্রহণের প্রয়োজন হইবে না।



