গর্ভবতী ভাতার জন্য আপনি নিজেও আবেদন করতে পারবেন কিন্তু সেটি সংরক্ষণ করার পর ইউপি বা পৌরসভার সুপারিশ অনলাইনেই করতে হবে – মাতৃত্বকালীন ভাতা ২০২৩-২০২৪ । মাতৃত্বকালীন ভাতা অনলাইন আবেদন পদ্ধতি দেখুন
গর্ভবতী ভাতার আবেদনে কি কি কাগজপত্র লাগে? –মাতৃত্বকাল ভাতা প্রদান কর্মসূচিতে আবেদনের যোগ্যতা অনুসারে প্রথম শর্ত হল মহিলা নাগরিকের বয়স ২০-৩৫ বছর হতে হবে। জন্মসনদ দিয়ে আবেদন করা যাবে না তাই এন আই ডি কার্ড বা জাতীয় পরিচয়পত্র থাকতে হবে। প্রথম অথবা দ্বিতীয় গর্ভবস্থায় আবেদন করা যাবে। তৃতীয় সন্তানের ক্ষেত্রে আবেদন করা যাবে না। নিজ নামে পছন্দসই অনলাইন/মোবাইল ব্যাংকিং একাউন্ট যেমন-নগদ বা বিকাশ থাকতে হবে। পারিবারিক মাসিক আয় সর্বোচ্চ ৮০০০ টাকার বেশি হওয়ার যাবে না। দরিদ্র মা’র জন্য মাতৃত্ত্বকাল ভাতা মঞ্জুরীর আবেদন ফরম (নতুন)
স্বামী বা স্ত্রীর ইউনিয়ন পরিষদ হতে আবেদন করতে হবে? হ্যাঁ। আপনি বা মহিলা যে স্থানের নাগরিক বা ভোটার সেই ইউনিয়ন পরিষদ বা পৌরসভা বা সিটি কর্পোরেশন হতে আবেদন করতে হবে। নাগরিক হউননি এমন কেউ শিশু ভাতা, মাতৃত্বকালীন ভাতা বা গর্ভবতীয় ভাতার জন্য আবেদন করতে পারবেন না। আপনি নিজে অনলাইনে বা ইউনিয়ন বা উপজেলা উদ্যোক্তার মাধ্যমে আবেদন দাখিল করতে পারবেন। মাতৃত্বকালীন শিশু ভাতা ফরম পিডিএফ
গর্ভবতী ভাতা বা দরিদ্র মা’র জন্য মাতৃত্বকাল ভাতা প্রদান কর্মসূচি অনুযায়ী আপনি ভাতা পাওয়ার যোগ্যতা অর্জনের জন্য দারিদ্র সীমার নিচে জীবন নির্বাহ করতে হবে। গর্ভবর্তী হলেই এই ভাতা পাওয়া যাবে এমনটা নয়। ভাতাভোগী নির্ধারণের ক্ষেত্রে নির্বাচন কমিটি বিভিন্ন ক্রাইটেরিয়া বিবেচনা করে আবেদন অনুমোদন করে থাকে। তাই আবেদন করছেন মানেই আপনি মাতৃত্বকালীন ভাতা পাবেন বিষয়টি এমন নয়। গর্ভবতী মায়ের সরকারি ভাতা ২০২৩
প্রতারণা থেকে সাবধান- যেহেতু গর্ভবতী ভাতা নগদ অর্থ প্রদান করা হয় তাই প্রতারক চক্র এ সময় সক্রিয় থাকে। অবার এ কার্ডটি গর্ভবতীদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিধায় প্রতারকগণ টাকা নেয়ার কথা বলে কোন কোন ক্ষেত্রে ঘুষ বা উৎকোচ নিয়ে এটি করে দেবার কথা বলে। বিষয়টি আসলে এমন নয় যে কেউ এটি করে দিতে পারবেন। সমাজসেবা অধিদপ্তরসহ বিভিন্ন দপ্তরের সদস্যের সমন্বয়ে গঠিত কমিটি এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেয়। তাই ভাতা কার্ড পাওয়ার পূর্বে এবং টাকা নেয়ার সময় সতর্ক থাকুন যাতে ধান্ধাবাজের পালায় না পড়েন। অনুসন্ধানে দেখা যায়, হেমনগর ইউনিয়নের ২৫জন গর্ভবতী মহিলার কাছ থেকে মাতৃত্বকালীর ভাতা কার্ড করে দেয়ার কথা বলে ৬ হাজার টাকা করে ঘুষ নেয় প্রতারক জনি। বৈধভাবে কার্ড করে দিতে না পেরে স্বাক্ষর জাল করে ভুয়া ভাতা পরিশোধ কার্ড তাদের হাতে ধরিয়ে দেয় সে। পরে, সরেজমিনে ওই ইউনিয়নে গিয়ে জনিকে আটক করে এ দণ্ডাদেশ দেয়া হয়।
মাতৃত্বকালীন ভাতা ২০২৩-২০২৪ । গর্ভকালীন ভাতা কত টাকা । মাতৃত্বকালীন ভাতা অনলাইন আবেদন প্রক্রিয়া । মাতৃত্বকালীন ভাতা চেক করার নিয়ম
প্রতিটি ইউনিয়ন পরিষদ অনলাইনে তালিকা প্রকাশের সরকারি নির্দেশনা থাকলেও সেটি করা হয় না। ইছাপুরা ইউনিয়নে মাতৃত্বকালীন ভাতাভোগীর নামের তালিকা দেখুন
দরিদ্র মা’র জন্য মাতৃত্ত্বকাল ভাতা মঞ্জুরীর আবেদন ফরম (নতুন)
মাতৃত্বকালীন ভাতা ২০২৩ । গর্ভবতী ভাতা কত টাকা ২০২৩
- বাজেট বরাদ্দ সাপেক্ষে সোনালী ব্যাংক এ মাতৃত্বকাল ভাতা নামের একাউন্টে জমা প্রদান করা হয়।
- পরবর্তীতে ভাতাভোগীদের মাঝে ভাতার অর্থ প্রেরণের লক্ষ্যে জেলা উপজেল উপজেলা মহিলা বিষয়ক কমর্কতা ও উপজেলা নিবাহী অফিসার যৌথ স্সাক্ষরে পরিচালিত মাদার একাউন্ট হতে স্ব-স্ব ভাতা ভোগীদের নামে (১০ টাকার হিসাব খোলা হয়) সংশ্লিষ্ট ব্যাংকে একাউন্ট পেয়ী চেকের মাধ্যমে প্রেরণ করা হয়।
- নির্বাচিত উপকারভোগী প্রতিজন ১ম অথবা ২য় গর্ভধারনকালের যে কোন একবার মোট ২ বছর মেয়াদের জন্য ভাতা ও প্রশিক্ষণ সেবা পাবে।
- নির্বাচিত ভাতাভোগীকে মাসিক জনপ্রতি ৮০০.০০ (আটশত টাকা) হারে ভাতাভোগীদের নিজস্ব ব্যাংক হিসাবে ৬ মাস পর পর মোট ২৪ মাসের অর্থ প্রদান করা হয়।
- এ ভাতা প্রাপ্তির ক্ষেত্রে আবেদন ফরমে জেলা/উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তার কার্যালয় বরাবর আবেদন করতে হয়। দরিদ্র মা’র জন্য মাতৃত্বকাল ভাতা কর্মসূচির নীতিমালা
গর্ভবতী ভাতার আবেদনের অবস্থা জানার উপায় আছে কি?
হ্যাঁ। অবশ্যই আপনার আবেদনের অবস্থা ইউপি বা পৌরসভা হতে জানতে পারবেন। আপনার জাতীয় পরিচয়পত্র ও মোবাইল নম্বর দিয়ে সার্চ করে সিস্টেমে আবেদনের স্ট্যাটাস চেক করা যাবে। ইউপি উদ্যোক্তা বা সমাজসেবা অধিদপ্তরের অনুমোদিত ব্যক্তি বা এজেন্টের মাধ্যমে আপনি আপনার অনলাইন আবেদন বাতিল বা গ্রহণযোগ্য বা সুপারিশকৃত বা অনুমোদন হয়েছে কিনা তা চেক করতে পারবেন। নিচের চিত্রের মত দেখাবে। অগ্রাধিকার এবং সুপারিশ প্রক্রিয়া (উদ্যোক্তা) পিডিএফ ডাউনলোড
শাপলা Nid 3312849395 গর্ভবতী অনলাইন আবেদন
আমি একজন গর্ভবতী,আমার আগের কোন বেবি হয়নি।আমার বয়স এখন আইডি অনুযায়ী 37 বছর।তাহলে আমিকি আবেদন করতে পারবোনা?
ভাতা পেতে ইউপি’র মাধ্যমে আবেদন করুন।
পারবেন। গর্ভাবস্থার ৫ মাস অতিক্রান্ত হলেই আবেদন করতে পারবেন।
আমি ৫ মাসের গর্ভবতি। এখন আবেদন করতে চাইছি। সকল কাগজ আছে। আমি কি যে কোন দিন আবেদন করতে পারব??
জি। পারবেন।
Thank You For Good information
আমার আরায় মাস আমি আবেদন করতে পারবো কি,আমার আর্থিক অবস্থা খুব খারাপ
না। ৫ মাস হলে আবেদন করতে পারবেন।
৫ মাস হলে কি আবেদন কি যেকোন সময় করা যায়।
যায়।
আমি ৮ মাসের গর্ভবতী। আমার আর্থিক অবস্থা খুবই খারাপ। আমি আর্থিক সাহায্যের জন্য অনলাইনে আবেদন করতে চাই। এখন আমাকে কি করতে হব?
ইউনিয়ন পরিষদে গিয়ে ফরম পূরণ করে জমা দিতে হবে।
আমি ৮ মাসের গর্ববতি আমি আবেদন করতে চাই
স্বামী বা স্ত্রীর ঠিকানায় ইউনিয়ন পরিষদ হতে আবেদন করুন অথবা সমাজসেবা অধিদপ্তরে চলে যান।