একজন সরকারি কর্মচারীকে চাকরির ২ বছর পূর্ণ হওয়ার সাথে সাথেই জিপিএফ বা সাধারণ ভবিষ্য তহবিলে অর্থ কর্তন করা বাধ্যতামূলক। সাধারণ ভবিষ্য তহবিল বিধিমালা, ১৯৭৯ অনুসারে তিনি চাইলে চাকরিতে যোগদান করার পরই জিপিএফ এ অর্থ কর্তন শুরু করতে পারেন। জিপিএফ এ অর্থে উপর সরকার ১৩% মুনাফা দিয়ে থাকে যা দেশের কোন বিনিয়োগে পাওয়া সম্ভব নয়।
জিপিএফ হিসাব খোলার জন্য হিসাবরক্ষণ অফিসে আবেদন করতে হয়। আবেদনের সাথে কিছু সংযুক্তিও পূরণ করে জমা দিতে হয়। নিচে সংযুক্তিগুলো প্রদত্ত হলো।
সাঃভঃতঃ-৩
সাধারণ ভবিষ্য তহবিলের ভাতা হইবার দরখাস্ত (দুই খানা দাখিল করিতে হবে)
একাউন্টস অফিসার কতৃক বরাদ্দ হিসাব নং | দরখাস্তকারীর নাম | পিতার নাম | তিনি বাংলাদেশী কিনা। | পদবী | কর্মরত অফিসের নাম। | পদটি স্থায়ী কি অস্থায়ী অথবা আবেদনকারী কোন স্থায়ী পদের শিক্ষানবিশ কিনা। | অস্থায়ী হইলে পদটি কমপক্ষে তিন বৎসর স্থায়ী হইবে কিনা। | মাসিক বেতনের হার। | মাসিক চাঁদার হার (সাঃভঃতঃ আইন)। | বাধ্যতামূলক অথবা ঐচ্ছিক চাঁদা-দাতা। | চাঁদা-দাতা আর ও অন্য তহবিলে চাঁদা-দাতা হইলে ঐ তহবিলের নাম। | দরখাস্তকরীর পরিবার আছে কিনা। | তহবিলের ষ্টালিং অথবা টাকা শাখায় যোগদান। | মন্তব্য। |
১ | ২ | ৩ | ৪ | ৫ | ৬ | ৭ | ৮ | ৯ | ১০ | ১১ | ১২ | ১৩ | ১৪ | ১৫ |
|
ষ্টেশন………………………………………………………………….
অফিস প্রধানের স্বাক্ষর।
তারিখ ……………………. ২০০…………..
দরখাস্তকারীর স্বাক্ষর।
পদবী……………………….
কার্যালয়………………………..
নং…………………. তাং……………………. ২০০……………
এতদসংক্রান্ত যোগাযোগের হিসাব নং
হিসাব না বরাদ্দ করিয়া ফেরৎ উল্লেখ করিতে হইবে। একখানা মনোনয়ন ফরম-এর সঙ্গে প্রেরিত হইলে, উহা যথাশীঘ্র বিধিমত পূরণ করিয়া ফেরত দিবেন। দেওয়া হইলে
(স্বাক্ষর)………………………………
নং সবি(সওব)ফ-২৭৪/৭৫-১৪৫৬-১২-৩ (পদবী)……………………………….