অসদাচারণ কি? – “ভদ্রজনের জন্য অশোভন কোন আচরণ, সেটাই ‘অসদাচারণ’। অর্থাৎ আমি যদি কোন অঙ্গ-ভঙ্গি করি, কোন শব্দ উচ্চারণ করি, এইযে নাগরিককে কান ধরে উঠবস করানো এগুলোও অসদাচারণ।”

সরকারি কর্মচারী (আচরণ) বিধিমালা ১৯৭৯ এর ৩০এ এর (সি) অনুসারে কোনাে সরকারি কর্মচারী-“সরকার বা কর্তৃপক্ষের কোনাে সিদ্ধান্ত বা আদেশ পরিবর্তন, বদলানাে, সংশােধন বা বাতিলের জন্য অনুচিত প্রভাব বা চাপ প্রয়ােগ করিতে পারিবেন না।” আচরণ বিধির ব্যত্যয় ঘটিয়ে কোনাে কর্মচারী এরূপ আচরণ করলে তা সরকারি কর্মচারী (আচরণ) বিধিমালা ১৯৭৯ এর ৩২ অনুচ্ছেদ অনুসারে অসদাচরণ হিসেবে গণ্য হবে এবং তিনি উক্ত বিধিমালার আওতায় অসদাচরণের দায়ে অভিযুক্ত হবেন।

সরকারী কর্মচারী (আচরণ ) বিধিমালা ১৯৭৯” এর ধারা ২০ ও ৩০ এর সম্পুর্ন পরিপন্থী এবং সরকারী কর্মচারী (শৃখলা ও আপিল) বিধিমালা ২০১৮” এর ধারা আনুযায়ী “অসদাচারণ” এর আওতায় অসদাচারণের দায়ে শৃখলামূলক ব্যবস্থা গ্রহন করা যাবে।

সরকারী সিদ্ধান্ত অনুসরণ করতে হবে / জনহিতকরণ কোন কাজে বাধা নয়

সরকারি উন্নয়ন মূলক সিদ্ধান্তের বিপরীতে যাওয়া যাবে না